সাংবাদিকতায় একুশে পদক বিজয়ীদের তালিকা

উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ

সাংবাদিকতায় একুশে পদক বাংলাদেশের সাংবাদিকদের জন্য একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। বাংলাদেশের সাংবাদিকতায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৬ সাল থেকে এই ক্ষেত্রে একুশে পদক প্রদান করা হচ্ছে। ভাষা আন্দোলন এর শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সালে এই পদকের প্রচলন করা হয়। প্রত্যেক পদকপ্রাপ্তকে একটি পদক, একটি সম্মাননা সনদ, একটি রেপ্লিকা এবং পুরস্কারের অর্থমূল্য প্রদান করা হয়ে থাকে। একুশে পদকে ১৮ ক্যারেটের সোনা দিয়ে তৈরি ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি মেডেল প্রদান করা হয়; যার ডিজাইন করেছেন নিতুন কুণ্ডু[] প্রাথমিকভাবে পুরস্কারের অর্থমূল্য ২৫,০০০ টাকা দেয়া হতো; বর্তমানে এটি ২ লক্ষ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে।[]

সাংবাদিকতায় একুশে পদক
একুশে পদকের একটি মেডেল
বিবরণবাংলাদেশের সাংবাদিকতায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে এ পুরস্কার দেয়া হয়।
অবস্থানঢাকা, বাংলাদেশ
দেশবাংলাদেশ বাংলাদেশ
পুরস্কারদাতাবাংলাদেশ
উপস্থাপকবাংলাদেশ সরকার
প্রথম পুরস্কৃত১৯৭৬
সর্বশেষ পুরস্কৃত২০২১
ওয়েবসাইটmoca.gov.bd

বিজয়ীদের তালিকা

সম্পাদনা
চাবি
  মরণোত্তর পদক বিজয়ী
বছর বিজয়ী সূত্র
১৯৭৬ তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া  
আবুল কালাম শামসুদ্দীন
আবদুস সালাম

[]
[]
১৯৭৭ খন্দকার আব্দুল হামিদ []
১৯৭৮ শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন  
১৯৭৯ আবদুল ওয়াহাব
মোহাম্মদ মোদাব্বের
১৯৮০ মুজীবুর রহমান খাঁ
১৯৮১ ওবায়েদ উল হক
জহুর হোসেন চৌধুরী
১৯৮২ সানাউল্লাহ নূরী
১৯৮৩ শহীদুল্লা কায়সার  
সৈয়দ নূরুদ্দীন  
আবু জাফর শামসুদ্দীন
১৯৮৪ সিকান্দার আবু জাফর  
১৯৮৫ দেওয়া হয় নি
১৯৮৬ দেওয়া হয় নি
১৯৮৭ নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী
এস এম আহমেদ হুমায়ুন
১৯৮৮ দেওয়া হয় নি
১৯৮৯ মুহাম্মদ আসফ-উদ-দৌলা
একেএম শহীদুল হক
১৯৯০ আবদুল গনি হাজারী
১৯৯১ ফয়েজ আহমদ
১৯৯২ গিয়াস কামাল চৌধুরী
আতাউস সামাদ
১৯৯৩ রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ
১৯৯৪ হাসানউজ্জামান খান
১৯৯৫ নিজামউদ্দিন আহমদ  
১৯৯৬ মোহাম্মদ কামরুজ্জামান
১৯৯৭ সন্তোষ গুপ্ত
মোনাজাত উদ্দিন  
১৯৯৮ রোকনুজ্জামান খান
আবুল কাশেম সন্দ্বীপ  
১৯৯৯ এ বি এম মূসা
কে জি মুস্তফা
২০০০ দেওয়া হয় নি
২০০১ দেওয়া হয় নি
২০০২ সিরাজুর রহমান
২০০৩ আবদুল হামিদ
নাজিম উদ্দিন মোস্তান
২০০৪ আ জ ম এনায়েতউল্লাহ খান []
২০০৫ মোঃ মাশির হোসেন
২০০৬ গাজীউল হাসান খান
শাহাদত চৌধুরী  
২০০৭ দেওয়া হয় নি
২০০৮ দেওয়া হয় নি
২০০৯ আশরাফ-উজ-জামান খান
মানিক চন্দ্র সাহা
হুমায়ুন কবীর বালু
২০১০ মোহাম্মদ আলম
২০১১ নূরজাহান বেগম []
২০১২ এহতেশাম হায়দার চৌধুরী
মিশুক মুনীর
২০১৩ দেওয়া হয় নি
২০১৪ গোলাম সারওয়ার []
২০১৫ কামাল লোহানী []
২০১৬ তোয়াব খান [১০]
২০১৭ আবুল মোমেন
স্বদেশ রায়
[১১]
২০১৮ রণেশ মৈত্র [১২]

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Artist Nitun Kundu passes away"দ্য ডেইলি স্টার। সেপ্টেম্বর ১৬, ২০০৬। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  2. "১৬ কৃতী ব্যক্তি পাচ্ছেন একুশে পদক"দৈনিক ইত্তেফাক। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ৭ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  3. "Journalist litterateur Abul Kalam Shamsudin"দ্য নিউ নেশন (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ নভেম্বর ২০১৭। ২১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  4. শফি দিদার (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "স্মরণ: সম্পাদক আব্দুস সালাম"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  5. "স্ম র ণ : খন্দকার আবদুল হামিদ"দৈনিক নয়া দিগন্ত। ২৩ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১ 
  6. "PM calls for nat'l unity to face global competition - Ekushey Padak awarded"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০০৪। ১ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  7. "নারী সাংবাদিকতার কিংবদন্তি নূরজাহান বেগম"দৈনিক ভোরের কাগজ। ২৬ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  8. "এবার একুশে পদক পাচ্ছেন ১৫ জন"দৈনিক প্রথম আলো। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  9. "একুশে পদক পাচ্ছেন কামাল লোহানীসহ ১৫ জন"দৈনিক যুগান্তর। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  10. "একুশে পদক পাচ্ছেন হায়াৎ মামুদ, তোয়াব খান, শাহীন সামাদ"দৈনিক ইত্তেফাক। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ৩ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  11. "একুশে পদক প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। ২০১৭-০২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  12. "একুশে পদক পাচ্ছেন একুশ গুণী"দৈনিক প্রথম আলো। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা