ব্ল্যাকমেইল (২০১৫-এর চলচ্চিত্র)
ব্ল্যাকমেইল ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী প্রণয় ও অপরাধধর্মী পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। কাহিনি, চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনা করেছেন অনন্য মামুন। চলচ্চিত্রটি গোলাম মাওলা কায়েসের প্রযোজনায় মেঘ এন্টারটেইনমেন্টের ব্যানারে নির্মিত। চলচ্চিত্রে ছোটবেলায় অনাথ হওয়া ও অবহেলার শিকার দুই বোনে গল্প চিত্রায়িত হয়েছে। বাংলাদেশের ঢাকা শহরের বিভিন্ন অপরাধী ও প্রভাবশালীদের ব্ল্যাকমেইল করে নিজেদের অনন্য অপরাধ জগৎ তৈরী ও একই সাথে একজন যুবকের প্রেমে পড়ে সম্পর্কের অবনতি- এই চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য। মূখ্য চরিত্রসমূহ রূপদান করেছেন আনিসুর রহমান মিলন, ইয়ামিন হক ববি, মৌসুমী হামিদ, মিশা সওদাগর, কাজী হায়াৎ ও অভিষিক্ত দিপালী আক্তার তানিয়া প্রমুখ। ২০১৪ সালের জুন হতে ব্ল্যাকমেইলের মূখ্য চিত্রগ্রহণ শুরু হয়। স্টুডিও'র বাইরে অধিকাংশ দৃশ্য বাংলাদেশের ঢাকা'র বিভিন্ন এলাকা ও নেপালের বিভিন্ন স্থানে ধারণকৃত। চলচ্চিত্রটি ২০১৫ সালের আগস্টে এবং সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের শতাধিক ও মালয়েশিয়ার দশটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়, এবং পরবর্তীতে ২০১৯ সালে 'ভিডিও স্ট্রিমিং' সেবায় উম্মুক্ত করা হয়।
ব্ল্যাকমেইল | |
---|---|
পরিচালক | অনন্য মামুন |
প্রযোজক | গোলাম মাওলা কায়েস |
চিত্রনাট্যকার | অনন্য মামুন[১] |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার |
|
চিত্রগ্রাহক |
|
সম্পাদক | এম একরামুল হক |
প্রযোজনা কোম্পানি | মেঘ ইন্টারটেনমেন্ট |
পরিবেশক |
|
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৪০ মিনিট |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
নির্মাণব্যয় | ৳ ১.২০ কোটি[২] |
ব্ল্যাকমেইল ঘোষণা ছাড়া নাম ও শিল্পী পরিবর্তন, নির্মাণ ও সেন্সর প্রাপ্তির ক্ষেত্রে মূল পরিচালকের বদলে অন্য পরিচালকের নাম ব্যবহার এবং এটির চিত্রনাট্য ভারতীয় হিন্দি চলচ্চিত্র গুন্ডে'র নকল করার জন্য বিতর্কিত। নানাবিধ কারণে বিতর্কিত হলেও চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক অভ্যর্থনা লাভ করে।
কাহিনিসংক্ষেপ
সম্পাদনাছোটবেলায় সিডরের কবলে পরে পরিবারকে হারিয়ে অনাথ হয় অরিন(ববি) ও মুসকান(মৌসুমী) নামের দুই বোন। বেঁচে থাকার তাগিদে ঢাকায় আসে, কাজ আর খাবার খোঁজে তারা। সবার অবহেলার শিকার, দুই বোনকে আশ্রয় দেয় এক বৃদ্ধ(জামিলুর)। বৃদ্ধ তাদের এক লোহা লক্করের দোকানে কাজ জুগিয়ে দেন। দোকান মালিক(ডন) অরিনকে ধর্ষণের চেষ্টা করলে মুসকান দোকান মালিককে খুন করে। ভাল জীবনের আশা ছেড়ে দিয়ে অরিন ও মুসকান খারাপ পথ বেঁছে নেয়। তবে সাধারণ মানুষের ক্ষতি না করে বড় অপরাধী আর টেন্ডারবাজদের ব্ল্যাকমেইল শুরু করে। পরিণত দুইবোন বাংলাদেশের সরকারি গম বিরতণের টেন্ডার দখল নিতে গিয়ে এক অসাধু ব্যবসায়ী(শিবা শানু)কে হত্যা করে। ঢাকা শহরের অন্ধকার জগতের নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠে। দুইবোনের কর্মকাণ্ড আইনের চোখে 'অপরাধ' হিসেবে প্রমাণিত নাহলেও সরকার আর প্রভাবশালীদের নজরে পরে। তাদেরকে আইনের চোখে অপরাধী প্রমাণের জন্য চাপ দেয়া হয় বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তা মোঃ মমিনুল ইসলাম(কাজী হায়াৎ)কে। মমিনুল দুইবোনের কর্মকাণ্ড তদন্তভার দেন পাগলাটে এসিট্যান্ট কমিশনার মিশু চৌধুরী(মিশা)কে। অরিন ও মুসকানকে আইনের হাতে তুলে দিতে বিভিন্ন জাল বিছায় মিশু।
পরিণত বয়সে নগরীর ত্রাস হয়ে ওঠা এই দুই নারীর জীবনে আসে রোমিও(মিলন)। একই সাথে বক্সার রোমিওর প্রেমে পড়ে দুই বোন। এক খেলায় রোমিওকে অন্য বক্সার আঘাত করলে মুসকান সেই বক্সারকে গুলি করে হত্যা করে। সবার সামনে হত্যা আর মিশু চৌধুরীর হাতে গ্রেপ্তার এড়াতে মুসকান পালিয়ে যায়। এইসময় অরিনের সাথে রোমিও'র প্রেম হয়। পলাতক মুসকান অরিনের প্রেম মেনে নিতে পারেনা। রোমিও'কে পাওয়ার আশায় এক মেলায় নিজ বোনকে গুলি করে সে, কিন্তু গুলি লাগে রোমিও'র গায়ে। মুসকানের আক্রোশ আর রোমিও'র প্রেমে দ্বিধাগ্রস্থ অরিনকে মিশু চৌধুরী কোর্টে গিয়ে বক্সার হত্যার জন্য মুসকানের বিরূদ্ধে স্বাক্ষী দিতে রাজি করায়। একটা সময় অরিন বুঝতে পারে রোমিও একজন পুলিশ অফিসার এবং তারা দুই বোন মিশু চৌধুরী'র ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছে।
কুশীলব
সম্পাদনা- ইয়ামিন হক ববি[৩] - অরিন [টীকা ১]
- ছোটবেলায় নিজের বোন মুসকানকে নিয়ে অনাথ হন। দুইবোনের মধ্যে বয়োজৈষ্ঠ। দুইবোনের মধ্যে অপেক্ষাকৃত শান্ত ও বুদ্ধিমতি। বড় হওয়ার পর নিজের বোন মুসকানকে সাথে নিয়ে ঢাকার বড় সন্ত্রাসী, গোপন ক্যাসিনো ব্যবসায়ী ও গমের আড়তের মালিকদের ব্ল্যাকমেইল করে অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ নেন। সকল কাজে নিজের বোনকে আগলে রাখেন। রোমিও'র প্রেমে পরেন।
- পূজা চেরি রায় অরিনের কিশোরী বয়সের চরিত্রে অভিনয় করেন।
- মৌসুমী হামিদ[৪] - মুসকান [টীকা ২]
- অরিনের ছোট বোন। আচরণে উচ্ছল ও অস্থির প্রকৃতির, বদমেজাজি। ছোটবেলায় এক অসাধু ব্যবসায়ীকে খুন করে অরিনকে ধর্ষণ হতে রক্ষা করেন। অরিনের সাথে মিলে ঢাকার অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করেন। ছবি আঁকতে পছন্দ করেন। অরিনের মত রোমিও'র প্রেমে পরেন। বক্সিং রিং-এ খেলা শেষ হওয়ার পর অন্য এক বক্সার রোমিওকে আঘাত করলে সবার সামনে গুলি করে হত্যা করেন। মামলার হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়ান। অরিনের সাথে রোমিও'র প্রেম মেনে নিতে পারেননা। রোমিও'কে না পেয়ে নিজের বোনের বিরূদ্ধে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে ওঠেন।
- রিতি মুসকানের কিশোরী বয়সের চরিত্রে অভিনয় করেন।
- আনিসুর রহমান মিলন[৭] - রোমিও/রায়হান চৌধুরী
- একজন দুধ্বর্ষ বক্সার।[৮] গোপন ক্যাসিনোতে বক্সিং খেলেন। অপরাধ জগত নিয়ন্ত্রণকারী দুই বোন অরিন ও মুসকান তার প্রেমে পড়ে। একসময় দুইবোন তাকে পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়। ইতোমধ্যে মুসকান খুন করে পুলিশের ভয়ে পালিয়ে গেলে অরিনের প্রেমে পড়েন। তার আসল পরিচয়, তিনি বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর রায়হান চৌধুরী। অরিন ও মুসকানের মধ্যে ভাঙ্গন ধরানো এবং পুলিশের হাতে সোপর্দ করার জন্য তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মিশু চৌধুরীর হয়ে প্রেমের নাটক করছিলেন। পরবর্তীতে অরিনকে ভালবেসে ফেলেন।
- মিশা সওদাগর[৯] - মিশু চৌধুরী
- বাংলাদেশ পুলিশের পাগলাটে এসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার। অবিবাহিত এবং রসিকতা পছন্দ করেন। অরিন ও মুসকানের অপরাধ তদন্তে নিযুক্ত পুলিশ। তাদেরকে আইনের হাতে সোপর্দ করার সকল কৌশলের মূল হোতা তিনি। দায়িত্ব পেয়ে দুই বোনকে সরাসরি সতর্ক করেন। তাদের সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য আরেক ইন্সপেক্টর রায়হান চৌধুরীকে দিয়ে প্রেমের নাটক সাজান।
- কাজী হায়াৎ[৯] - মোঃ মমিনুল ইসলাম
- বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। রাজনৈতিক এবং সরকারের চাপে পড়ে মুসকান ও অরিনকে আইনের হাতে আনতে মিশু চৌধুরীকে বদলী করে ঢাকায় আনেন। তাকে দুই বোনের অপকর্মের ফিরিস্তি আর নথী তুলে দেন। সময়ে সময়ে মিশু চৌধুরীরকে নির্দেশনা আর হালনাগাদ খোজ নেন।
- নিজভাই বড়দাকে দুইবোনের হাতে খুন হতে দেখেন। পরে দুইবোনের সহকারীর কাজ নেন। ভাইয়ের খুনের প্রতিশোধ নিতে চান। মুসকান আলাদা হয়ে যাওয়ার পর অরিনের বিরূদ্ধে রোমিওকে ছিনিয়ে নেয়ার জন্য প্রতিশোধ নিতে প্ররোচিত করেন। দুই বোনের সকল কাজের খবর মিশু চৌধুরীকে গোপনে সরবরাহ করেন।
এছাড়াও দুইবোনের কিশোর বয়সে আশ্রয়দাতা'র চরিত্রে জামিলুর রহমান শাখা, মুসকান ও অরিনের সকল কাজের তত্ত্বাবধায়কের চরিত্রে কাজী উজ্জল[১১], কিশোরি অরিনকে ধর্ষণ চেষ্টাকারীর চরিত্রে ডন, ঢাকার সকল গমের টেন্ডার দখলকারী ও বিজলির বড়ভাইয়ের চরিত্রে শিবাশানু, হোটেল মালিকের চরিত্রে সোহেল রশিদ[১২] এবং অন্যান্য প্বার্শচরিত্রে আশরাফ কবীর[৯] বিপ্লব, সোহেল, বাপ্পি, তুহিন, মোস্তাক আহমেদ অভিনয় করেছেন।
প্রযোজনা
সম্পাদনাব্ল্যাকমেইল প্রথমত বিদ্যা সিনহা সাহা মীম, হিরণ চট্টোপাধ্যায় ও মৌসুমী হামিদকে শ্রেষ্ঠাংশে রেখে নির্মাণ শুরুর ঘোষণা করা হয়েছিল।[৩][১৩] পরবর্তীতে মীমের পরিবর্তে ইয়ামিন হক ববি[১৪] ও হিরণের পরিবর্তে আনিসুর রহমান মিলনকে নিয়ে ২০১৪ সালের ২৯ জুন হতে 'ফ্রেন্ডশীপ' শিরোনামে এটির মুখ্য চিত্রগ্রহণ শুরু হয়।[১৫] বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের স্টুডিও'র বাইরে বাংলাদেশের ঢাকার সদরঘাট, লালবাগ কেল্লা, মোহাম্মদ আলী বক্সিং স্টেডিয়াম, আশুলিয়া ল্যান্ডিং স্টেশন, পূর্বাচল, উত্তরা, মহেরা জমিদার বাড়ি, কমলাপুর ও ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন এবং নেপালের বিভিন্ন স্থানে দৃশ্যধারণ করা হয়।[১৬][২] সংলাপ দৃশ্যায়নের পাশাপাশি ব্ল্যাকমেইলে ইবরার টিপু, ইমরান মাহমুদুল, এলিটা করিম, সাবরিনা পড়শী, পূজা ও লেমিসের কন্ঠে ধারণকৃত ৫টি গান ব্যবহার করা হয়।[১৭] নির্মাণ শেষে চলচ্চিত্রটির সেন্সর প্রাপ্তি ও ট্রেইলার প্রকাশের সময় পূর্বনাম ফিরিয়ে আনা হয়।[৫][১৮]
বিতর্ক
সম্পাদনাব্ল্যাকমেইল চলচ্চিত্রটি ঘোষণা ছাড়া নাম পরিবর্তন, নিষেধাজ্ঞার কারণে মূল পরিচালকের জায়গায় অন্য পরিচালকের নাম ব্যবহার ও ভারতীয় চলচ্চিত্র হতে নকলের জন্য আলোচিত।[২][১৪] অনন্য মামুন চলচ্চিত্রটির মূল পরিচালক ছিলেন, কিন্তু চলচ্চিত্র নির্মাণে তার উপর নিষেধাজ্ঞার থাকায় চিত্রগ্রহণের শুরুতে চন্দন চৌধুরী'র নাম ব্যবহার করা হয়।[১৪] ছায়াছবির সেন্সর সনদ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নির্মাতা হিসেবে সাইদুর রহমান মানিকের নাম ব্যবহার করা হয়।[১] নিজের নাম গোপন রাখতে অনন্য মামুন ব্ল্যাকমেইল নাম দিয়ে নির্মাণ ঘোষণা দেয়ার পর চিত্রগ্রহণ শুরুর সময় নাম পরিবর্তন করে 'ফ্রেন্ডশীপ' রেখেছিলেন।[১৯] এছাড়াও নির্মাণের ক্ষেত্রে ব্ল্যাকমেইল-এর চরিত্রগুলির নাম ও চিত্রগ্রহণের স্থান নির্বাচনে ভিন্নতা ব্যতীত চলচ্চিত্রটির দৃশ্যায়ণ ও সংলাপ ভারতীয় গুন্ডে হতে নকলের অভিযোগ ছিল।[২০][২১]
মুক্তি
সম্পাদনাব্ল্যাকমেইল ২০১৫ সালের ১৪ আগস্ট মেঘ এন্টারটেইনমেন্টের পরিবেশনায় স্বল্প পরিসরে এবং ২৮ আগস্ট বৃহৎ পরিসরে বাংলাদেশের শতাধিক প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।[১৭] একই বছর ২৪ সেপ্টেম্বর হতে ইদুল আজহার সময় ডি-সিনেমা'র পরিবেশনায় মালয়শিয়ার ১০টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।[২২] প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির চার বছর পর জি-সিরিজ তাদের নিজস্ব পরিবেশনায় ২০১৯ সালের ৫ সেপ্টেম্বর চলচ্চিত্রটি ইউটিউবে উম্মুক্ত করে।[২৩]
মূল্যায়ন
সম্পাদনাব্ল্যাকমেইল চলচ্চিত্রটি নকল চিত্রনাট্যের ভিত্তিতে নির্মিত হলেও সমালোচকদের কাছ ইতিবাচক অভ্যর্থ্যনা লাভ করে। বাংলা মুভি ডেটাবেজে দুইটি ভিন্ন সমালোচনার শিরোনামে চলচ্চিত্রটি সম্পর্কে "নকল হলেও ভাল..." এবং "শতভাগ বিনোদনে ঠাসা ব্ল্যাকমেইল" মন্তব্য করা হয়।[২৪][১২]
টীকা
সম্পাদনা- ↑ নির্মাণ ঘোষণার সময় প্রাথমিকভাবে তার চরিত্রটির নাম 'আয়েশা' ছিল।[৩]
- ↑ এই চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে হামিদ বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন।[৫] তবে মুক্তির হিসেবে দ্বিতীয় বাণিজ্যিক ছবি। 'ব্ল্যাকমেইল' মুক্তির আগেই ২০১৫ সালের ৭ আগস্ট বাণিজ্যিক ছায়াছবি 'ব্ল্যাক মানি' মুক্তি পায়।[৬]
- ↑ 'ব্ল্যাকমেইল' দিপালী'র অভিষেক চলচ্চিত্র।[৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "ব্ল্যাকমেইল সিনেমার নির্মাতা নিয়ে লুকোচুরি"। রাইজিংবিডি.কম। ২০১৫-০৩-০৭। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ গ "যে কারণে পরিচালক সমিতি থেকে বিতাড়িত অনন্য মামুন"। রাইজিংবিডি.কম। ২০১৫-০১-০৮। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ গ সাহা, জয়ন্ত (২০১৪-০৬-০৭)। "আবারও দেশি সিনেমায় 'বিদেশি' নায়ক"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০১-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ সাহা, জয়ন্ত (২০১৪-০৭-১০)। "সিনেমায় 'অন্যরকম' মৌসুমী"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০১-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ "'ব্ল্যাকমেইলে' ঝড় তুললেন ববি-মিলন-মৌসুমি"। সময় টিভি। ২০১৫-০৮-০৪। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ "বারো মাসে তেরো নায়িকা"। এনটিভি অনলাইন। ২০১৫-১২-৩১। ২০২১-০১-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "মিলন এবার একক নায়ক"। প্রথম আলো। ২০১৫-০৮-২৬। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "'ঢাকাই সিনেমায় পরিবর্তন এসে গেছে'"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০১৫-০৬-১০। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ গ "দর্শকদের মন ছুঁতে চান মৌসুমী হামিদ (ভিডিও)"। জাগো নিউজ। ২০১৫-০৮-২৮। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ সাহা, জয়ন্ত (২০১৪-০৯-০১)। "'রাতারাতি স্টার হতে চাই না'"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০১-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "কমেডিয়ান বাবা চরিত্রে কাজী উজ্জল"। রাইজিংবিডি.কম। ২০১৫-০৫-০৪। ২০২১-০১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১০।
- ↑ ক খ "শতভাগ বিনোদনে ঠাসা ব্ল্যাকমেইল"। বাংলা মুভি ডেটাবেজ। ২০১৫-০৯-০৩। ২০২১-০১-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "মিম-মৌসুমীর 'ব্ল্যাকমেইল'"। প্রথম আলো। ২০১৪-০৬-১২। ২০২১-০১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ গ "মিমের বদলে ববি"। প্রথম আলো। ২০১৪-০৭-১৮। ২০২১-০১-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "মিলন, ববি ও মৌসুমী হামিদকে নিয়ে 'ফ্রেন্ডশীপ'"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২০১৪-০৬-২৭। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "নেপাল যাচ্ছেন ববি-মৌসুমী"। জাগো নিউজ। ২০১৪-০৭-১৫। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ ক খ "আসছে ব্ল্যাকমেইল"। দৈনিক জনকন্ঠ। ২০১৫-০৮-২৭। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "সিনেমা যৌথ প্রযোজনার, নায়ক-নায়িকা টালিগঞ্জের"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০১৪-১০-০২। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "অনন্য মামুনের অন্য কৌশল!"। প্রথম আলো। ২০১৪-০৬-২৮। ২০২১-০১-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "নকলের থাবায় 'ব্ল্যাকমেইল'"। রাইজিংবিডি.কম। ২০১৫-০৮-০৩। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "'গুন্ডে'র নকল 'ব্ল্যাকমেইল', পরিচালক বলছেন 'অনুকরণ'"। এনটিভি অনলাইন। ২০১৫-০৮-২৬। ২০১৫-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১১।
- ↑ "মালয়েশিয়ায় 'ব্ল্যাকমেইল'"। দৈনিক সমকাল। ২০১৫-০৯-০৭। ২০২২-০১-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
- ↑ "ব্ল্যাকমেইল"। জি-সিরিজ। ২০১৯-০৯-০৫। ২০২১-০১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫ – ইউটিউব-এর মাধ্যমে।
- ↑ "ব্ল্যাকমেইল - নকল হলেও ভাল, কিন্তু নকল কেন?"। বাংলা মুভি ডেটাবেজ। ২০১৫-০৮-২৮। ২০২১-০১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইউটিউবে পূর্ণ চলচ্চিত্র
- ইউটিউবে আনুষ্ঠানিক ট্রেইলর
- বাংলা মুভি ডেটাবেজে ব্ল্যাকমেইল