প্রবেশদ্বার:চলচ্চিত্র

চলচ্চিত্র প্রবেশদ্বার

চলচ্চিত্র প্রবেশদ্বারে আপনাকে স্বাগত
চলচ্চিত্র প্রবেশদ্বার
চলচ্চিত্র প্রবেশদ্বার

চলচ্চিত্র
প্রবেশদ্বার চলচ্চিত্র- উদাহরণ ১
প্রবেশদ্বার চলচ্চিত্র- উদাহরণ ১
চলচ্চিত্র এক প্রকারের দৃশ্যমান বিনোদন মাধ্যম। চলমান চিত্র তথা "মোশন পিকচার" থেকে চলচ্চিত্র শব্দটি এসেছে। এটি একটি বিশেষ শিল্প মাধ্যম। বাস্তব জগতের চলমান ছবি ক্যামেরার মাধ্যমে ধারণ করে বা এনিমেশনের মাধ্যমে কাল্পনিক জগৎ তৈরি করে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়। চলচ্চিত্রের ধারণা অনেক পরে এসেছে, উনবিংশ শতকের শেষ দিকে। আর এনিমেশন চিত্রের ধারণা এসেছে আরও পরে। বাংলায় চলচ্চিত্রের প্রতিশব্দ হিসেবে ছায়াছবি, সিনেমা, মুভি বা ফিল্ম শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়।

চলচ্চিত্রের সাথে ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে সাংস্কৃতিক উপাদানসমূহ। যে সংস্কৃতিতে তা নির্মিত হয় তাকেই প্রতিনিধিত্ব করে চলচ্চিত্রটি। শিল্পকলার প্রভাবশালী মাধ্যম, শক্তিশালী বিনোদন মাধ্যম এবং শিক্ষার অন্যতম সেরা উপকরণ হিসেবে খ্যাতি রয়েছে চলচ্চিত্রের। ছায়াছবির সাথে ভিজ্যুয়াল বিশ্বের সমন্বয় থাকায় সাধারণ মানুষের সাথে সবচেয়ে ভাল যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। অন্য কোন শিল্পমাধ্যম সাধারণের সাথে এতোটা যোগাযোগ স্থাপনে সক্ষম নয়। অন্য ভাষার চলচ্চিত্রের ডাবিং বা সাবটাইটেল করার মাধ্যমে নিজ ভাষায় নিয়ে আসার প্রচলন রয়েছে।

প্রথাগতভাবে চলচ্চিত্র নির্মিত হয় অনেকগুলো একক ছবি তথা ফ্রেমের ধারাবাহিক সমন্বয়ের মাধ্যমে। এই স্থিরচিত্রগুলি যখন খুব দ্রুত দেখানো হয় তখন দর্শক মনে করেন তিনি চলমান কিছু দেখছেন। প্রতিটি ছবির মাঝে যে বিরতি তা একটি বিশেষ কারণে দর্শকের চোখে ধরা পড়ে না। ধরা না পড়ার এই বিষয়টাকে দৃষ্টির স্থায়িত্ব বলে। সহজ কথা বলা যায়, ছবির উৎস সরিয়ে ফেলার পরও এক সেকেন্ডের ১০ ভাগের ১ ভাগ সময় ধরে দর্শকের মনে তার রেশ থেকে যায়। এভাবে চলমান ছবির ধারণা লাভের বিষয়টাকে মনোবিজ্ঞানে বিটা চলন নামে আখ্যায়িত করা হয়। (বাকি অংশ পড়ুন...)


বিশেষ নিবন্ধ

অ্যাঞ্জেলিনা জোলি একজন জনপ্রিয় মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রীযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া’র লস অ্যাঞ্জেলেসের একটি সংস্কৃতিমনা পরিবারে এই অস্কারজয়ী অভিনেত্রীর জন্ম। তাঁর বাবা জন ভট নিজেও একজন অস্কারজয়ী অভিনেতা। ১৯৮২ সালে লুকিন’ টু গেট আউট ‌ছবিতে একটি শিশু চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে রূপালী পর্দায় জোলির আবির্ভাব হয়। তবে পেশাদার চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর অভিষেক ঘটে স্বল্প বাজেটের ছবি সাইবর্গ ২ (১৯৯৩)-এ অভিনয়ের মাধ্যমে, এবং চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অনিরূদ্ধ উত্থান শুরু হয় হ্যাকারস (১৯৯৫) ছবিটির মধ্য দিয়ে। নব্বইয়ের দশকে শুরু হওয়া তাঁর এই তুঙ্গস্পর্শী জনপ্রিয়তা আজও সমান তালে বিদ্যমান। ১৯৯২ সালে গার্ল, ইন্টারাপ্টেড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য লাভ করেন চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি অ্যাকাডেমি পুরস্কার। এছাড়াও তাঁর প্রাপ্ত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য পুরস্কারের মধ্যে আছে তিনটি গোল্ডেন গ্লোব ও দুইটি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ডসহ আরও বহু পুরস্কার। অভিনয়ের পাশাপাশি তাঁর বিভিন্ন কর্মকাণ্ড, এবং ব্যক্তিজীবনও সাধারণ মানুষের আকর্ষণের বিষয়। বর্তমানে হলিউডের অন্যতম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক-প্রাপ্ত এই অভিনেত্রী অভিনয়ের সাথে তাল মিলিয়ে মানবহিতৈষী কর্মকাণ্ডেও যথেষ্ট সক্রিয়; বিশেষ করে বিশ্বজুড়ে শরণার্থীদের জন্য কাজ করার জন্য জোলি বিশেষভাবে সমাদৃত। এ সুবাদেই ২০০১ সাল থেকে তিনি জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার একজন শুভেচ্ছাদূত। (বাকি অংশ পড়ুন...)

নির্বাচিত নিবন্ধ

বজরঙ্গি ভাইজান ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় নাটকীয় চলচ্চিত্র; যেটি পরিচালনা করেছেন কবির খান। চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লিখেছেন ভি. বিজয়েন্দ্র প্রসাদ এবং প্রযোজনা করেছেন সালমান খান ও রকলিন ভেঙ্কটেশ। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন সালমান খান, হারশালি মালহোত্রা, কারিনা কাপুর এবং নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী। ২০১৪ সালের নভেম্বরে দিল্লিতে প্রধান আলোকচিত্রসমূহ ধারণ করা হয় এবং পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ১৭ই জুলাই ২০১৫ তারিখে বিশ্বব্যাপী মুক্তি দেওয়া হয়।

বজরঙ্গি ভাইজান চলচ্চিত্রটি এখনও পর্যন্ত সালমান খানের অভিনয় জীবনের সবচেয়ে ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। এটি ভারতে এবং বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এটি ঘরোয়াভাবে হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দ্রুততম ভারতীয় রুপি ১ বিলিয়ন আয় করেছে। এবং বর্তমানে ভারতে সর্বকালের চতুর্থ সর্বোচ্চ চলচ্চিত্র তালিকায় অবস্থান করছে। ছবিটির মানবিক আবেদন সারা ভারতে সবার মন জয় করতে সক্ষম হয়। তাছাড়া এই ছবিটি পাকিস্তানেও ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)


নির্বাচিত জীবনী

মাসুদ পারভেজ (জন্ম ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৭) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক। তিনি চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সোহেল রানা নাম ধারণ করে। কিন্তু ১৯৭২ সালে মাসুদ পারভেজ নামে চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ওরা ১১ জন ছবির প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন। এটি পরিচালনা করেন চাষী নজরুল ইসলাম। ১৯৭৩ সালে সোহেল রানা নাম ধারণ করে কাজী আনোয়ার হোসেনের বিখ্যাত কাল্পনিক চরিত্র মাসুদ রানার একটি গল্প অবলম্বনে মাসুদ রানা ছবির নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং একই ছবির মাধ্যমে তিনি মাসুদ পারভেজ নামে পরিচালক হিসেবেও যাত্রা শুরু করেন।

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে তার অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারের নিকট থেকে তিনি তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া ২০১৯ সালে তাঁকে আজীবন সম্মাননা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র
Great Train Robbery still
Great Train Robbery still
কৃতিত্ব: দ্য গ্রেট ট্রেন রবারি স্থিরচিত্র, ১৯০৩-এর চলচ্চিত্রের পাবলিক ডোমেইন চিত্র।
দ্য গ্রেট ট্রেন রবারি ১৯০৩ সালে মুক্তির পর চলচ্চিত্রের মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।


আপনি জানেন কি...
মনিকা বেলুচ্চি
মনিকা বেলুচ্চি


বিষয়শ্রেণী অনুসন্ধান
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন


অন্যান্য প্রকল্পে


উইকিসংবাদে চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে চলচ্চিত্র
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে চলচ্চিত্র
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে চলচ্চিত্র
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন