প্রবেশদ্বার:মিয়ানমার

প্রবেশদ্বারএশিয়ামিয়ানমার

ကြိုဆိုပါတယ်။ / মিয়ানমার প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

মিয়ানমার (বর্মী: မြန်မာ, [mjəmà]), যার দাফতরিক নাম মিয়ানমার সংঘ প্রজাতন্ত্র (বর্মী: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာနိုင်ငံတော်‌, [pjìdàuɴzṵ θàɴmədaa̰ mjəmà nàiɴŋàɴdɔ̀]) এবং যা ব্রহ্মদেশ, বর্মা বা বার্মা নামেও পরিচিত, হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় মূলভূখণ্ডের বৃহত্তম দেশ এবং ২০১৭ সালের হিসেব মতে এর জনসংখ্যা প্রায় ৫৪ মিলিয়ন। মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশভারত, উত্তর-পূর্বে চীন, পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে লাওসথাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে আন্দামান সাগরবঙ্গোপসাগর অবস্থিত। দেশটির রাজধানী নেপিডো এবং বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন

তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে "মিয়ানমার" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় "ইয়াঙ্গুন"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সূচীপত্র
নির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

মিয়ানমারের সাবেক রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি (বামে), এবং অভ্যুত্থানের নেতা জেনারেল মিন অং হ্লাইং (ডানে)

মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও সুচি সরকারের মধ্যে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা উত্তেজনার পর ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারির তারিখে সকাল বেলায় মিয়ানমারে একটি সেনা অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়। এই দিনে মিয়ানমারের পার্লামেন্টে অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এই অভিযানের মাধ্যমে মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দলের প্রধান অং সান সুচি, রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট, এবং ক্ষমতাসীন দলের অন্যান্য নেতাদের মিয়ানমার সেনাবাহিনী তাতমাডও কর্তৃক গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর মিলিটারি নিশ্চিত করে যে, দেশটিতে এক বছরের জন্য জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে এবং ক্ষমতা সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নতুন সামরিক সরকার ২০২০ সালের মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অবৈধ ঘোষণা করে এবং সারা দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে নতুন নির্বাচনের আশ্বাস দেয়। ২০২০ সালের মিয়ানমারের নির্বাচিত সদস্যদের শপথ নেওয়ার আগের দিনেই অভ্যূত্থান সংগঠিত হয় এবং শপথ অনুষ্ঠানটি বানচাল হয়ে যায়। প্রেসিডেন্ট উইন মিন্ট এবং স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চিকে তাদের মন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সাথে আটক করা হয়।

৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ এ, প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনের ধারা ২৫ এর অধীনে প্রচারাভিযানের নির্দেশিকা এবং কোভিড-১৯ মহামারি বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছিল। অং সান সু চিকে জরুরি কোভিড-১৯ আইন লঙ্ঘন করার জন্য এবং বেআইনিভাবে রেডিও এবং অন্যান্য যোগাযোগ ডিভাইস আমদানি ও ব্যবহারের জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছিল। মূলত তার নিরাপত্তা দলের কাছে ছয়টি আইসিএম ডিভাইস এবং একটি ওয়াকি-টকি পাওয়া যায়, যার ব্যবহার মিয়ানমারে সীমাবদ্ধ এবং সামরিক-সম্পর্কিত ছাড়পত্রের প্রয়োজন। পরবর্তীতে দুজনকেই দুই সপ্তাহের জন্য হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
মায়ানমারের নৃ-ভাষাভাত্তিক মানচিত্র
প্রায় ১৩ হাজার বছর আগে বর্তমান মায়ানমারে জনবসতির অবস্থান সর্ম্পকে জানা যায়। পিউ নামের উপজাতিরা ১ম শতকে বার্মা এলাকাতে দক্ষিণ দিকের ইরাবতী উপত্যকা দিয়ে প্রবেশ করে। অপর দিকে উত্তর দিক দিয়ে মন জাতি প্রবেশ করে। ৯ম শতকে মিরানমা জাতি ইরাবতী উপত্যকার উপরে বসবাস শুরু করে। শাসকদল আর সেনাবাহিনীতে বর্মীদের আধিক্য থাকলেও মায়ানমারে বর্মীদের সংখ্যা মোট জনগোষ্ঠীর মাত্র ৬৮ শতাংশ। সব মিলিয়ে মোট ১৩৫ টি জাতিগোষ্ঠীর লোক নিয়ে বাকি ৩২ ভাগ গঠিত । এর বাইরেও আরো বেশ কিছু জাতি রয়েছে যাদেরকে মায়ানমার সরকার নিজেদের লোক বলে স্বীকার করে না। এর মধ্যে আছে রোহিঙ্গা, অ্যাংলো বার্মিজ, অ্যাংলো ইন্ডিয়ান এবং বার্মিজ ইন্ডিয়ানসহ আরো বেশ কিছু জাতি। ১৩৫টি জাতিকে মায়ানমার সরকার ৮টি প্রধান ভাগে ভাগ করেছে। এই ভাগাভাগি জাতিভিত্তিক নয়, হয়েছে প্রদেশ অনুসারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নগর, রাজ্য ও অঞ্চল - নতুন ভুক্তি দেখুন

Bogyoke Aung San Market.JPG
বোগিওক অং সান মার্কেট (বর্মী: ဗိုလ်ချုပ်အောင်ဆန်းဈေး  ; পূর্বে স্কট মার্কেট) মিয়ানমারের মধ্য ইয়াঙ্গুনের পাবেডান পৌর এলাকায় অবস্থিত একটি প্রধান বাজার। ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং অভ্যন্তরীণ মুচির স্ট্রিটেত জন্য পরিচিত বাজারটি একটি প্রধান পর্যটন গন্তব্য, যেখানে প্রাচীন জিনিসপত্র, বর্মী হস্তশিল্প এবং গহনার দোকান, শিল্প চিত্রশালা এবং পোশাকের দোকান রয়েছে। বোগিওক মার্কেটের অবস্থানটি মুদ্রা বিনিময়ের জন্য একটি জনপ্রিয় কালো বাজার। বাজারে স্থানীয় ক্রেতাদের জন্য ওষুধ, খাদ্যদ্রব্য, পোশাক এবং বিদেশী পণ্য বিক্রির জন্য বেশ কয়েকটি দোকান রয়েছে। তাছাড়া, প্রাচীন ভবনের সাথে ছবি তোলার জন্য এটি সেরা জায়গা। বাজারটি সপ্তাহে সোমবার বন্ধ থাকে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

মিয়ানমারের ইতিহাস - নতুন ভুক্তি দেখুন

British Raj Red Ensign.svg

১৮২৪ থেকে ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বার্মায় ব্রিটিশ শাসন কায়েম ছিল৷ ইঙ্গ-বর্মা যুদ্ধের পর থেকে প্রাথমিকভাবে বর্মার কিছু অংশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হলেও ধীরে ধীরে বর্মার দেশীয় রাজ্যগুলি ব্রিটিশ ভারতের প্রদেশগুলির একটি হয়ে ওঠে৷ পরে ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে সম্পূর্ণ বর্মা ব্রিটিশ উপনিবেশভুক্ত হয় এবং ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তা পূর্ণ স্বাধীনতা পায়। ব্রিটিশ শাসনকালে এই অঞ্চলটি "ব্রিটিশ বর্মা" নামে পরিচিত ছিলো। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে প্রথম ইঙ্গ-বর্মা যুদ্ধে জয়লাভ করে বর্মা রাজ্যক্ষেত্রের একাধিক অঞ্চল যেমন, আরাকান রাজ্য (রাখাইন প্রদেশ) এবং টেনাসেরিম বিভাগ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করে নেয়৷ ১৮৫২ খ্রিস্টাব্দে দ্বিতীয় ইঙ্গ-বর্মা যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনী দক্ষিণ বর্মার পেগু বা পেগুইয়োমা এবং তৎসংলগ্ন অঞ্চল দখল করে এবং সেখানে একটি মুখ্য কমিশনার নিয়োগ করেন৷ ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে " ব্রিটিশ বর্মা"কে "ব্রিটিশ ভারত"-এর অন্তর্ভুক্ত করে একটি অভিন্ন একক হিসাবে শাসন পরিচালনা শুরু হয়৷

১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয় ইঙ্গ-বর্মা যুদ্ধ|তৃতীয় ইঙ্গ-বর্মা যুদ্ধে জয়লাভ করে ব্রিটিশ বাহিনী উত্তর বর্মার বিস্তীর্ণ অঞ্চলের দখল নিলে সমগ্র বর্মাই ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়ে৷ উত্তর বর্মাকেও "ব্রাটিশ ভারতের" অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং "বর্মা প্রদেশ" নামে একটি বৃৃহৎ প্রদেশ গঠন করা হয়৷ ব্রিটিশ শাসনকালে প্রদেশটির গুরুত্ব বৃৃদ্ধি পেলে এবং সুশাসনের লক্ষ্যে প্রদেশটিতে ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে একজন প্রশাসনিক লেফ্টেন্যান্ট নিয়োগ করা হয়৷ বর্মা অফিস গঠন করে বর্মাকে "সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ইন্ডিয়া অ্যান্ড বর্মা"র অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে বর্মাকে ব্রিটিশ ভারত থেকে পৃৃথক ঘোষণা করা অবধি এই প্রশাসনিক নিয়ম লাগু থাকে৷ পরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন একাধিক ব্রিটিশ ঔপনিবেশের সাথে বর্মাতে জাপানের অধিগ্রহণ হলে সেখানে ব্রিটিশ শাসন বিপর্যস্ত হয়৷ পরে তা আবার আবার যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত হলে ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা জানুয়ারী বর্মা পূর্ণ স্বাধীনতা পায়৷ (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

অং সান এর প্রতিকৃতি

মেজর জেনারেল অং সান (বর্মী: ဗိုလ်ချုပ် အောင်ဆန်း; আ-ধ্ব-ব: [bòdʑoʊʔ àʊɴ sʰáɴ] বোজৌক্‌ আওঁ সাঁ) (ফেব্রুয়ারি ১৩, ১৯১৫ – জুলাই ১৯, ১৯৪৭) মায়ানমারের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতা ও সমরনায়ক। অং সান মায়ানমারের নাটমাউক (နတ်မောက် নাক্‌মাওক্‌) শহরে জন্মগ্রহণ করেন। স্থানীয় বিদ্যালয়ে শিক্ষাগ্রহণ করেন ও মেধাবী ছাত্র হিসেবে ছাত্রজীবন সমাপ্ত করেন। তিনি ইয়াংগুন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় রাজনীতিতে যোগ দেন। পরবর্তীকালে তিনি 'অ্যান্টি ফ্যাশিস্ট পিপল্‌স ফ্রিডম লিগ' (Anti Fascist People's Freedom League, AFPFL) প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংগঠনই মায়ানমারের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মায়ানমারে জাপানি বিমান হামলা চলাকালে অং সান মায়ানমারের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৪৫ সালে তিনি মায়ানমারের জাতীয় সেনাবাহিনীর কমান্ডার নিযুক্ত হন এবং মিত্রবাহিনীর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন। ১৯৪৭ সালে মায়ানমারের আইনসভার নির্বাচনে AFPL নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং দলটি মায়ানমারের পূর্ণ স্বাধীনতার ডাক দেয়। অং সান তখন মায়ানমারের অস্থায়ী সরকারের প্রধান ছিলেন। ১৯৪৭ সালের ১৯শে জুলাই মায়ানমারের স্বাধীনতা-চুক্তি স্বাক্ষরের মাত্র ছয় মাস আগে আততায়ীর গুলিতে অং সান ও তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী নিহত হন। আজও মায়ানমারের জনগণ তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে এবং "বগিয়োকে" (জেনারেল) ডাকণামে তাকে ডেকে থাকে। অং সান নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়িনী অং সান সু কি-র পিতা। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

গৃহবিবাদ ও গণহত্যা - নতুন ভুক্তি দেখুন

অপারেশন পিয়ি থায়া (বর্মী: ပြည်သာယာ စစ်ဆင်ရေး; অপারশন সুন্দর ও পরিষ্কার জাতি) হল তাতমাদাও (মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনী) এর দ্বারা রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে পরিচালিত একটি সামরিক অভিযান। এই অভিযানটি ১৯৯১ এবং ১৯৯২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশন (RSO)-এর সামরিক শক্তি সম্প্রসারণের প্রতিক্রিয়ায় মিয়ানমারের রাজ্য আইন ও শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার পরিষদ-এর সামরিক জান্তার অধীনে সংঘটিত হয়।

১৯৭৮ সালের অপারেশন ড্রাগন কিং এর মত, এই সামরিক অভিযানের আনুষ্ঠানিক সরকারি ব্যাখ্যা ছিল এই যে, এই অভিযানটি আরাকান অঞ্চল থেকে তথাকথিত "বিদেশীদেরকে" বিতাড়িত করতে, এবং আরএসও বিদ্রোহীদেরকে বন্দী করতে পরিচালনা করা হচ্ছে। এর ফলে যে সহিংসতার সৃষ্টি হয়, তার ফলে দুই থেকে আড়াই লক্ষ বেসামরিক রোহিঙ্গা জনগণ তাদের নিজ বাসভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হয় (বেশিরভাগই প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে যায়)। কিন্তু এই সামরিক অভিযানটি আরএসও বিদ্রোহীদের আরও বেশি আক্রমণকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়, যেটা ১৯৯০ এর দশকের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র দেখুন

মিয়ানমার সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

অন্যান্য প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

আপনি যা করতে পারেন

Burmese building icon.svg
  • মিয়ানমার বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • নিম্নের বিষয় অনুচ্ছেদে মিয়ানমার বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ ও রচনাশৈলীর উন্নয়ন করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • মিয়ানমার সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|মিয়ানমার}} যুক্ত করতে পারেন।

বিষয়

উইকিমিডিয়া

Wikinews-logo.svg
উইকিসংবাদে মিয়ানমার
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস

Wikiquote-logo.svg
উইকিউক্তিতে মিয়ানমার
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন

Wikisource-logo.svg
উইকিসংকলনে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠাগার

Wikibooks-logo.png
উইকিবইয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল

Wikiversity-logo.svg
উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে মিয়ানমার
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম

Commons-logo.svg
উইকিমিডিয়া কমন্সে মিয়ানমার
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার

Wiktionary-logo.svg
উইকিঅভিধানে মিয়ানমার
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ

Wikidata-logo.svg
উইকিউপাত্তে মিয়ানমার
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার

Wikivoyage-Logo-v3-icon.svg
উইকিভ্রমণে মিয়ানমার
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন