রোহিঙ্গা সংঘাত

মায়ানমারের উত্তর রাখাইন রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব

রোহিঙ্গা সংঘাত একটি চলমান সংঘাত যা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে (পূর্বে আরাকান, বার্মা) চলছে। এটিকে রোহিঙ্গা মুসলিমরাখাইন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মধ্যকার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, রোহিঙ্গা বেসামরিক জনগণের উপর মিয়ানমারের প্রতিরক্ষা বাহিনীর দ্বারা সামরিক কঠোর ব্যবস্থা,[৩৯][৪০][৪১] এবং বাংলাদেশ সীমান্তের নিকটে বুথিডং, মংডুরাথেডং টাউনশিপে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের দ্বারা জঙ্গি হামলা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।[২১][৪২][৪৩]

Rohingya conflict
মূল যুদ্ধ: the মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত

লালা রঙ্গে রাখাইন রাজ্যের সংঘাতপূর্ণ বুথিডং ও মংডু শহর চিহ্নিত মানচিত্র
তারিখCommunal violence: 1942 – present
Insurgency: 1947 – present
অবস্থান
অবস্থা

Ongoing

বিবাদমান পক্ষ
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত British Burma
(1947–1948)
Union of Burma
(1948–1962)

Military governments (1962–2011)

 Republic of the Union of Myanmar (since 2011) ARSA (since 2016)
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী

Current commanders:
Ataullah abu Ammar Jununi[][]


  • Former commanders:
  • Mir Kassem যু. বন্দী
  • (1947–1952)
  • Abdul Latif
  • (1947–1961)
  • Annul Jauli
  • (1947–1961)
  • Zaffar Kawal
  • (1961–1974)
  • Muhammad Jafar Habib (1972–1982)
  • Muhammad Yunus (1974–2001)
  • Muhammad Zakaria (1982–2001)[]
  • Nurul Islam (1974–2001)
জড়িত ইউনিট

Tatmadaw

Rohingya National Army (1998–2001)[][১২]
শক্তি
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
2016–2018:
46 security personnel killed[]
2016–2018:
475 killed[২০][২৩] and 423 arrested[২৪][২৫]

প্রধাণত রাখাইন বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গা মুসলিমদের মধ্যে ধর্মীয় ও সামাজিক পার্থক্যের কারণে এই সংঘাতের সূত্রপাত হয়। মিয়ানমারে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রোহিঙ্গা মুসলিমরা ইংরেজদের মিত্র ছিল, এবং বিনিময়ে ইংরেজগণ রোহিঙ্গাদেরকে একটি মুসলিম রাষ্ট্র দান করবে বলে অঙ্গিকার করে। এদিকে সেখানকার রাখাইন বৌদ্ধরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানিদের মিত্র ছিল। স্বাধীনতার পর বার্মার নব্যসৃষ্ট মিলিত সরকার ছিল বৌদ্ধ প্রধান, এবং এরা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দিতে অস্বীকার করেন, যার ফলে রাষ্ট্রে রোহিঙ্গারা ব্যাপক আকারে পদ্ধতিগত বৈষম্যের শিকার হয়। রোহিঙ্গাদেরকে অনেক আন্তর্জাতিক শিক্ষায়তনিক, বিশ্লেষক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আপার্টহাইট এর সাথে তুলনা করেছেন,[৪৪][৪৫][৪৬][৪৭] যাদের মধ্যে বিখ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকার আপার্টহাইট-বিরোধী আন্দোলনকারী ডেসমন্ড টুটুও রয়েছেন।[৪৮]

১৯৪৭ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত রোহিঙ্গা মুজাহিদীনরা উত্তর আরাকানে মায়ু উপদ্বীপের নিকট সর্বাধিকসংখ্যক রোহিঙ্গা অধ্যুষিত অঞ্চলে স্বায়ত্বশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বা ঐ অঞ্চলটিকে মিয়ানমার থেকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য সরকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে, যাতে এই অঞ্চলকে পূর্ব পাকিস্তানের সাথে (বর্তমান বাংলাদেশ) সংযুক্ত করা যায়।[৪৯] ১৯৫০ এর দশকের শেষের দিকে ও ১৯৬০ এর দশকের শুরুর দিকে মুজাহিদীনরা এর শক্তি ও সমর্থনের বেশিরভাগই হারিয়ে ফেলে, যার ফলে এদের বেশিরভাগই সরকারী বাহিনীগুলোর কাছে আত্মসমর্পণ করে।[৫০][৫১]

১৯৭০ এর দশকে এই মুজাহিদীনদের অবশিষ্টাংশের দ্বারা (যারা আত্মসমর্পণ করেনি) রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনসমূহের পুনরাবির্ভাব ঘটে, এবং বর্মী সরকার এটিকে প্রতিহত করার জন্য ১৯৭৮ সালে তথাকথিত "বিদেশীদেরকে" বিতাড়িত করার জন্য অপারেশন ড্রাগন কিং নামে বৃহদায়তনে সামরিক কর্মকাণ্ড শুরু করলে এই যুদ্ধ চরমে পৌঁছায়।[৫২] ১৯৯০ এর দশকে সশস্ত্র রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশন (RSO) ছিল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে বার্মায় হওয়া হামলাগুলোর প্রধান হর্তাকর্তা।[৫৩] বর্মী সরকার এর জবাব দেয় অপারেশন ক্লিন এন্ড বিউটিফুল ন্যাশন নামে একটি সামরিক অভিযানের মাধ্যমে, কিন্তু এটি আরএসও-কে নিরস্ত্রীকৃত করতে ব্যর্থ হয়।[৫৪][৫৫]

২০১৬ সালের অক্টোবরে, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে বর্মী বর্ডার পোস্টগুলোতে একটি নতুন বিদ্রোহী দল আক্রমণ করে, যার নাম ছিল হারাকাহ আল-ইয়াকিন, এর ফলে অন্তত ৪০ জন যোদ্ধার মৃত্যু হয়।[৪২][৪৩][৫৬] এটি ছিল ২০০১ সালের পর থেকে ১ম গুরুতর সংঘর্ষ। ২০১৬ সালের নভেম্বরে পুনরায় সহিংসতা শুরু হয়, এর ফলে ২০১৬ সালে মৃত্যুর সংখ্যা এসে দাঁড়ায় ১৩৪ এ, এরপর ২০১৭ সালের ২৫ অগাস্টে পুনরায় সহিংসতার সূচনা হয়, যখন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (পূর্বে হারাকাহ আল-ইয়াকিন নামে পরিচিত) একসাথে ২৫টি পুলিস পোস্টে আক্রমণ করে, এবং এর ফলে ৭১ জনের মৃত্যু হয়।[২১][৫৭][৫৮]

এরপর মিয়ানমার একটি সামরিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে, যার ফলে অফিস অফ দ্য ইউ.এন. হাই কমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস (OHCHR) এই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে, এবং ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর একটি প্রতিবেদন পেশ করে যেখানে বর্মী সেনাবাহিনীর দ্বারা লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে পদ্ধতিগতভাবে মিয়ানমার থেকে বারবার অপমান ও সহিংসতার মাধ্যমে তাড়িয়ে দিচ্ছে।[৫৯][৬০][৬১][৬২]

আসিয়ান পারলামেন্টারিয়ান ফর হিউম্যান রাইটস (APHR) এর দেয়া ২০১৮ সালের মার্চ মাসের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৭ সালের আগস্টের সামরিক অভিযানের পর ৪৩,০০০ রোহিঙ্গা পিতা মাতা তাদের সন্তানদেরকে হারিয়েছে এবং মৃত বলে মনে করছে।[৬৩] হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮ সালের একটি গবেষণায় উঠে আসে, একই সময়ে ২৪,০০০ রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে, ১৮,০০০ রোহিঙ্গা নারী ও বালিকাকে ধর্ষণ করা হয়েছে, ১১৬,০০০ রোহিঙ্গাকে আঘাত করা হয়েছে, এবং ৩৬,০০০ রোহিঙ্গা বাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছে।

আরও দেখুন

সম্পাদনা
  1. 14 soldiers, 31 policemen and 1 immigration officer.[২০][২১][২২]
  2. See[৩১][৩২][৩৩][৩৪][৩৫][৩৬][৩৭][৩৮]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; UNu নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. "Bangladesh Extremist Islamist Consolidation"। by Bertil Lintner। ২২ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১২ 
  3. Brennan, Elliot; O'Hara, Christopher (২৯ জুন ২০১৫)। "The Rohingya and Islamic Extremism: A Convenient Myth"The Diplomat। ৯ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৮ 
  4. Myint, Moe (২৪ অক্টোবর ২০১৭)। "Rakhine Crisis in Numbers"The Irrawaddy। ২৭ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৭ 
  5. "New Rakhine Police Chief Appointed"www.irrawaddy.com। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  6. "Myanmar military denies atrocities against Rohingya, replaces general"Reuters। ১৩ নভেম্বর ২০১৭। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৭ 
  7. Millar, Paul (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Sizing up the shadowy leader of the Rakhine State insurgency"Southeast Asia Globe Magazine। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  8. J, Jacob (১৫ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Rohingya militants in Rakhine have Saudi, Pakistan links, think tank says"। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  9. "Arakan Rohingya National Organisation – Myanmar/Bangladesh"www.trackingterrorism.org (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৮ 
  10. Lewis, Simon; Siddiqui, Zeba; Baldwin, Clare; Andrew R.C., Marshall (২৬ জুন ২০১৮)। "How Myanmar's shock troops led the assault that expelled the Rohingya"Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৮ 
  11. CNN, Katie Hunt। "Myanmar Air Force helicopters fire on armed villagers in Rakhine state"। CNN। ১৫ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৬ 
  12. "PRESS RELEASE: Rohingya National Army (RNA) successfully raided a Burma Army Camp 30 miles from nort..."। rohingya.org। ২৮ মে ২০০১। ১ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৬ 
  13. Lone, Wa (২৫ এপ্রিল ২০১৭)। "Command structure of the Myanmar army's operation in Rakhine"Reuters। ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৮ 
  14. Khine, Min Aung; Ko Ko, Thet (২৩ আগস্ট ২০১৮)। "Western Border on High Alert as ARSA Attack Anniversary Nears"The Irrawaddy। ২৩ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৮ 
  15. Yegar, Moshe (২০০২)। "Between integration and secession: The Muslim communities of the Southern Philippines, Southern Thailand, and Western Burma/Myanmar"Lanham। Lexington Books। পৃষ্ঠা 37,38,44। আইএসবিএন 0739103563। ১৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১২ 
  16. Olarn, Kocha; Griffiths, James (১১ জানুয়ারি ২০১৮)। "Myanmar military admits role in killing Rohingya found in mass grave"CNN। ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ 
  17. "'Beyond comprehension': Myanmar admits killing Rohingya"www.aljazeera.com। ১১ জানুয়ারি ২০১৮। ১৫ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ 
  18. Lintner, Bertil (২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "The truth behind Myanmar's Rohingya insurgency"Asia Times। ৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৭ 
  19. Bhaumik, Subir (১ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "Myanmar has a new insurgency to worry about"South China Morning Post। ৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৭ 
  20. Slodkowski, Antoni (১৫ নভেম্বর ২০১৬)। "Myanmar army says 86 killed in fighting in northwest"Reuters India। ১৬ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৬ 
  21. "Myanmar tensions: Dozens dead in Rakhine militant attack"। BBC News। ২৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৭ 
  22. "Myanmar policeman shot dead in northern Rakhine state"The Guardian। Agence France-Presse (AFP)। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  23. "Nearly 400 die as Myanmar army steps up crackdown on Rohingya militants"। Reuters। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  24. Lone, Wa; Lewis, Simon; Das, Krishna N. (১৭ মার্চ ২০১৭)। "Exclusive: Children among hundreds of Rohingya detained in Myanmar crackdown"Reuters। ১৭ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৭ 
  25. "Hundreds of Rohingya held for consorting with insurgents in Bangladesh – Regional | The Star Online"The Star। Malaysia। ১৮ মার্চ ২০১৭। ১৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৭ 
  26. Habib, Mohshin; Jubb, Christine; Ahmad, Salahuddin; Rahman, Masudur; Pallard, Henri (১৮ জুলাই ২০১৮)। "Forced migration of Rohingya: the untold experience"। Ontario International Development Agency, Canada – National Library of Australia-এর মাধ্যমে। 
  27. "Former UN chief says Bangladesh cannot continue hosting Rohingya"Al Jazeera। ১০ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৯ 
  28. "Around 24,000 Rohingya Muslims killed by Myanmar army, 18,000 raped: report"Daily Sabah। ১৯ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৯ 
  29. "Myanmar: IDP Sites in Rakhine State (as of 31 July 2018)" (পিডিএফ)। OCHA। ১১ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৮ 
  30. "Rohingya Crisis in Myanmar" (ইংরেজি ভাষায়)। Global Conflict Tracker। ১১ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৮ 
  31. "Bangladesh is now home to almost 1 million Rohingya refugees"। The Washington Post। ২৫ অক্টোবর ২০১৭। ২৯ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৭ 
  32. "Pope apologizes to Rohingya refugees for 'indifference of the world'"CBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  33. "Pope Francis Says 'Rohingya' During Emotional Encounter With Refugees"Time। ৪ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  34. "Pope uses term Rohingya during Asia trip"BBC News। ১ ডিসেম্বর ২০১৭। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  35. "Myanmar bars U.N. rights investigator before visit"Reuters। ২০১৭। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  36. "China and Russia oppose UN resolution on Rohingya"The Guardian। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৭। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  37. "Myanmar Military Investigating a Mass Grave in Rakhine"Time। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  38. "100,000 Rohingya on first repatriation list | Dhaka Tribune"www.dhakatribune.com। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  39. "Rohingya crisis: Satellite images of Myanmar village burning"। ৩০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৮ 
  40. "A state-led massacre triggers an exodus of Rohingyas from Myanmar"। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  41. "Aung San Suu Kyi To Skip U.N. Meeting As Criticism Over Rohingya Crisis Grows," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে 13 September 2017. Retrieved 14 September 2017
  42. "Myanmar policemen killed in Rakhine border attack"। BBC News। ৯ অক্টোবর ২০১৬। ১১ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৬ 
  43. "Rakhine unrest leaves four Myanmar soldiers dead"। BBC News। ১২ অক্টোবর ২০১৬। ১২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৬ 
  44. Ibrahim, Azeem (fellow at Mansfield College, Oxford University, and 2009 Yale World Fellow),"War of Words: What's in the Name 'Rohingya'?," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে 16 June 2016 Yale Online, Yale University, 21 September 2017
  45. "Aung San Suu Kyi’s Ultimate Test," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে Sullivan, Dan, 19 January 2017, Harvard International Review, Harvard University, retrieved 21 September 2017
  46. Emanuel Stoakes। "Myanmar's Rohingya Apartheid"। The Diplomat। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  47. Kristof, Nicholas (২৮ মে ২০১৪)। "Myanmar's Appalling Apartheid"The New York Times। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  48. Tutu, Desmond, former Archbishop of Cape Town, South Africa, Nobel Peace Prize (anti-apartheid and national-reconciliation leader), "Tutu: The Slow Genocide Against the Rohingya," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে 19 January 2017, Newsweek, citing "Burmese apartheid" reference in 1978 Far Eastern Economic Review at the Oslo Conference on Rohingyas; also online at: Desmond Tutu Foundation USA ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে, retrieved 21 September 2017
  49. Yegar, Moshe (১৯৭২)। Muslims of Burma। Wiesbaden: Verlag Otto Harrassowitz। পৃষ্ঠা 96। 
  50. Yegar, Moshe (১৯৭২)। Muslims of Burma। পৃষ্ঠা 98–101। 
  51. Pho Kan Kaung (মে ১৯৯২)। The Danger of Rohingya। Myet Khin Thit Magazine No. 25। পৃষ্ঠা 87–103। 
  52. Escobar, Pepe (অক্টোবর ২০০১)। "Asia Times: Jihad: The ultimate thermonuclear bomb"Asia Times। ২৪ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৬ 
  53. Lintner, Bertil (১৯ অক্টোবর ১৯৯১)। Tension Mounts in Arakan State। This news-story was based on interview with Rohingyas and others in the Cox's Bazaar area and at the Rohingya military camps in 1991: Jane's Defence Weekly। 
  54. "Bangladesh: The Plight of the Rohingya"Pulitzer Center (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২। ১১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  55. Hodal, Kate (২০ ডিসেম্বর ২০১২)। "Trapped inside Burma's refugee camps, the Rohingya people call for recognition"The Guardian। ১ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  56. "Myanmar Army Evacuates Villagers, Teachers From Hostilities in Maungdaw"Radio Free Asia। ১৭ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৬ 
  57. Htusan, Esther (২৫ আগস্ট ২০১৭)। "Myanmar: 71 die in militant attacks on police, border posts"AP News। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৭ 
  58. Lone, Wa; Slodkowski, Antoni (২৪ আগস্ট ২০১৭)। "At least 12 dead in Muslim insurgent attacks in northwest Myanmar"Reuters। ২৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৭ 
  59. Mission report of OHCHR rapid response mission to Cox’s Bazar, Bangladesh, 13–24 September 2017, ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে released 11 October 2017, U.N. Office of the High Commissioner for Human Rights, United Nations, retrieved 12 October 2017
  60. Safi, Michael (১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "'Tied to trees and raped': UN report details Rohingya horrors"The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  61. Kirby, Jen (১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "New UN report documents evidence of mass atrocities in Myanmar against the Rohingya"Vox। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  62. Cumming-Bruce, Nick (১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "Myanmar's 'Gravest Crimes' Against Rohingya Demand Action, U.N. Says"New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  63. BARRON, LAIGNEE (৮ মার্চ ২০১৮)। "More Than 43,000 Rohingya Parents May Be Missing. Experts Fear They Are Dead"TIME। ১১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৮ 

আরও পড়ুন

সম্পাদনা