প্রবেশদ্বার:শ্রীলঙ্কা

প্রবেশদ্বারএশিয়াদক্ষিণ এশিয়াশ্রীলঙ্কা

සාදරයෙන් පිළිගනිමු শ্রীলঙ্কা প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

শ্রীলঙ্কা (ইউকে: /sri ˈlæŋkə, ʃr -/, ইউএস: /- ˈlɑːŋkə/ (শুনুন); সিংহলি: ශ්‍රී ලංකා (আধ্বব: [ʃriː laŋkaː]); তামিল: இலங்கை, প্রতিবর্ণী. Ilaṅkai (আইপিএ: [ilaŋɡaj])), যার সাবেক নাম সিলন এবং দাফতরিক নাম গণতান্ত্রিক সমাজবাদী শ্রীলঙ্কা প্রজাতন্ত্র হল দক্ষিণ এশিয়ার একটি দ্বীপরাষ্ট্র। এটি ভারত মহাসাগরে, বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে ও আরব সাগরের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত; এটি মান্নার উপসাগরপক প্রণালী দ্বারা ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন। ভারত এবং মালদ্বীপের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার একটি সামুদ্রিক সীমান্ত রয়েছে। দেশটির বিধানিক রাজধানী শ্রী জয়বর্ধনপুর কোট্টে এবং বিচারিক ও নির্বাহী রাজধানী কলম্বো। কলম্বো একই সাথে দেশটির বৃহত্তম শহর ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র ।

শ্রীলঙ্কার নথিভুক্ত ইতিহাস ৩,০০০ বছর পুরনো, যেখানে প্রাগৈতিহাসিক মানববসতির প্রমাণ রয়েছে যা কমপক্ষে ১২৫,০০০ বছর আগের। দেশটির একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রাচীনতম পরিচিত বৌদ্ধ রচনাবলি, যা সম্মিলিতভাবে পালি ত্রিপিটক নামে পরিচিত, চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতির সময় রচিত, যা ২৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সংঘটিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার ভৌগোলিক অবস্থান ও গভীর পোতাশ্রয় প্রাচীন রেশম পথ বাণিজ্য গমনপথের আদিকাল থেকে আজকের তথাকথিত সামুদ্রিক রেশম পথ পর্যন্ত এটিকে দারুণ কৌশলগত গুরুত্ব প্রদান করেছে। এর অবস্থান এটিকে একটি প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্রে পরিণত করেছিল, যার ফলে এটি ইতোমধ্যেই সুদূর প্রাচ্যেদেশীয় ও ইউরোপীয়দের কাছে অনুরাধাপুর যুগ থেকেই পরিচিত ছিল। দেশটির বিলাসদ্রব্য ও মশলার ব্যবসা বহু দেশের ব্যবসায়ীদের আকৃষ্ট করেছিল, যা শ্রীলঙ্কার বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যা তৈরিতে সাহায্য করেছিল। সিংহল কোট্টে রাজ্যে একটি বড় রাজনৈতিক সংকটের সময় পর্তুগিজরা শ্রীলঙ্কায় (মুখ্যত দুর্ঘটনাক্রমে) এসে পৌঁছয় এবং তারপর দ্বীপের সামুদ্রিক অঞ্চল ও এর লাভজনক বাহ্যিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। শ্রীলঙ্কার কিছু অংশ পর্তুগিজদের দখলে চলে যায়। সিংহল-পর্তুগিজ যুদ্ধের পর ওলন্দাজক্যান্ডি রাজ্য সেই অঞ্চলগুলির নিয়ন্ত্রণ নেয়। ওলন্দাজ দখলিগুলো এরপর ব্রিটিশরা দখল করে নেয়, যারা পরবর্তীতে ১৮১৫ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত উপনিবেশায়নের মাধ্যমে পুরো দ্বীপের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রসারিত করে। ২০শ শতাব্দীর প্রারম্ভে রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য একটি জাতীয় আন্দোলন শুরু হয় এবং ১৯৪৮ সালে সিলন একটি অধিরাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালে শ্রীলঙ্কা নামক প্রজাতন্ত্র অধিরাজ্যটিকে স্থলাভিষিক্ত করে। শ্রীলঙ্কার সাম্প্রতিক ইতিহাস একটি ২৬ বছরের গৃহযুদ্ধের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যা ১৯৮৩ সালে শুরু হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে চূড়ান্তভাবে শেষ হয়েছিল, যখন শ্রীলঙ্কা সশস্ত্র বাহিনীর কাছে লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ঈলম পরাজিত হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সূচীপত্র
নির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন

শ্রীলঙ্কার ইতিহাস বৃহত্তর ভারতীয় উপমহাদেশের এবং দক্ষিণ এশীয়দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলসহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলসমূহের ইতিহাসের সাথে জড়িত। শ্রীলঙ্কা দ্বীপে আাদি মানবের (বালঙ্গোদা মানব) যে দেহাবশেষ পাওয়া গিয়েছিল তা প্রায় ৩৮,০০০ বছর পূর্বেকার।

পালি ভাষায় লেখা মহাবংশ, দীপবংশ ও চোলবংশ নামক তিনটি বইয়ের ধারাবিবরণী ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে এই দ্বীপের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এই বংশাবলী সমূহ হতে উত্তর ভারত থেকে সিংহলিদের আগমনের সময় থেকে ঐতিহাসিক বিবরণ পাওয়া যায়। দ্বীপটির আধুনিক ইতিহাস ৩য় শতাব্দীর সময়ে শুরু হয়েছে। এই ধারাবিবরণীগুলোতে খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে সিংহলিদের আদি পূর্বপুরুষদের দ্বারা তাম্বাপান্নি রাজ্যের প্রতিষ্ঠার সময়কাল থেকে শ্রীলংকার ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতাব্দীতে অনুরাধাপুর রাজ্যের রাজা পান্ডুকাভায়াকে শ্রীলঙ্কার প্রথম শাসক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতাব্দীতে আরহাথ মাহিন্দা (ভারতীয় সম্রাট অশোকের পুত্র) দ্বীপটিতে বৌদ্ধধর্ম প্রবর্তন করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
শ্রীলঙ্কা

শ্রীলঙ্কার অবস্থান
শ্রীলঙ্কার জাতীয় প্রতীকসমূহ হল এমন প্রতীক যেগুলো শ্রীলঙ্কার ভিতর ও বিদেশে ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং ভূবিজ্ঞান হিসেবে দেশ ও জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। শ্রীলঙ্কার জাতীয় প্রতীকগুলো হল: জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা, জাতীয় প্রতীক, জাতীয় ফুল, জাতীয় গাছ, জাতীয় পাখি, জাতীয় প্রজাপতি, জাতীয় রত্নপাথর এবং জাতীয় খেলা। সেগুলো চয়ন করা হয়েছিল এবং সময়বিশেষে সরকারিভাবে ঘোষিত হয়েছিল। এতদ্ভিন্ন অন্যান্য বেশ কিছু প্রতীক আছে যেগুলো সরকারিভাবে স্বীকৃত নয় কিংবা জাতীয় প্রতীকরূপে মান্যতা দেওয়া হয়নি, কিন্তু সেগুলো স্থানীয়ভাবে জাতীয় প্রতীক হিসেবেই পরিগণিত।

শ্রীলঙ্কার গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংবিধানে ঘোষিত হয় জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, জাতীয় দিবস এবং জাতীয় ভাষা। শ্রীলঙ্কার জাতীয় রাষ্ট্র পরিষদ ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দের ৭ সেপ্টেম্বর তারিখে এই সংবিধান ঘোষণা করেছিল। ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দের ১৪ নভেম্বর তারিখে শ্রীলঙ্কার আইনসভা সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী অনুমোদন করার পর সিংহলি এবং তামিল এই দুই ভাষাকেই দেশের জাতীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

নিজস্ব সিগনেচার অর্কিড ল্যাপেল পরিহিত সেনানায়েকে

ডন স্টিভেন সেনানায়েকে (সিংহলি: දොන් ස්ටීවන් සේනානායක; তামিল: டி. எஸ். சேனநாயக்கா; ২১ অক্টোবর ১৮৮৪ – ২২ মার্চ ১৯৫২) ছিলেন একজন সিলনীয় রাষ্ট্রনায়ক। তিনি ছিলেন সিলনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যিনি শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন, যা সিলনে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত হয়েছিল। তাকে শ্রীলঙ্কারজাতির জনক” হিসেবে গণ্য করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি - নতুন ভুক্তি দেখুন

সিংহলি বর্ণমালা (সিংহলি: සිංහල අක්ෂර මාලාව) শ্রীলঙ্কা ও অন্যান্য স্থানের সিংহলি ভাষায় কথা বলে এমন জনগণ সিংহলি ভাষা লিখতে ব্যবহার করে। এছাড়াও পালিসংস্কৃত ভাষা লিখতেও এই বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়। সিংহলি বর্ণমালা হল ব্রাহ্মী লিপির অন্যতম একটি লিপি। এই বর্ণমালা সনাতন ভারতের ব্রাহ্মী লিপি থেকে এসেছে এবং এটি দক্ষিণ ভারতের গ্রন্থ লিপি এবং কদম্ব লিপির সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে জড়িত।

সিংহলি ভাষা দুটি বর্ণমালা দিয়ে লেখা যায় অথবা একটি বর্ণমালার মধ্যে অন্য একটি বর্ণমালা দিয়েও লেখা যায়। কারণ এই ভাষায় দুই সেট বর্ণমালা রয়েছে। প্রধান সেটের নাম শুদ্ধ সিংহল (pure Sinhalese, ශුද්ධ සිංහල)) অথবা এলু হোদিয়া (එළු හෝඩිය)। ) এই বর্ণমালা দিয়ে স্থানীয় সমস্ত ধ্বনি উচ্চারণ করা যায়। কিন্তু সংস্কৃত ও পালি ভাষার অনেক শব্দ লেখা যায় না। এই কারণে নতুন একটি বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে যার নাম মিশ্র সিংহল (mixed Sinhalese, මිශ්‍ර සිංහල)। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

কুট্টম পকুনা

অনুরাধাপুর হলো শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক শহর। এটি শ্রীলঙ্কা এর প্রক্তন রাজধানী। এই শহরটি এক সময় অনুরাধাপুর সাম্রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। বর্তমানে অনুরাধাপুর হলো শ্রীলঙ্কার গুরুত্বপূর্ণ শহর ও পর্যটন কেন্দ্র। এই শহরটি উত্তর-মধ্য প্রদেশ এর অন্তর্গত এবং অনুরাধাপুর শহরটি অনুরাধাপুর জেলার সদর দপ্তর। শ্রীলঙ্কা সরকার বর্তমানে এই শহরকে কেন্দ্র করে পর্যটন শিল্পের বিকাশের উপর জোর দিয়েছে। এর ফলে শহরটি পরিকাঠামো গত উন্নয়ন ঘটান হচ্ছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

তীর্থ ও দর্শনীয় স্থান - নতুন ভুক্তি দেখুন

লুয়া ত্রুটি: bad argument #1 to 'gsub' (string is not UTF-8)।

নির্বাচিত রাজনীতিবিদ - নতুন ভুক্তি দেখুন

সলোমন ওয়েস্ট রিজওয়ে ডায়াজ বন্দরনায়েকে (সিংহলি: සොලොමන් වෙස්ට් රිජ්වේ ඩයස් බණ්ඩාරනායක; তামিল: சாலமன் வெஸ்ட் ரிட்ஜ்வே டயஸ் பண்டாரநாயக்கா; ৮ জানুয়ারি ১৮৯৯ – ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯), যাঁকে প্রায়শই তাঁর আদ্যক্ষর এস. ডাব্লিউ. আর. ডি. বা এস. ডাব্লিউ. আর. ডি. বন্দরনায়েকে নামে অবিহিত করা হয় এবং যিনি শ্রীলঙ্কানদের কাছে “এশিয়ার রুপালি ঘণ্টা” (ආසියාවේ රිදී සීනුව) হিসেবে পরিচিত, ছিলেন একজন বিখ্যাত শ্রীলঙ্কান বক্তা ও রাজনীতিবিদ। ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৯ মেয়াদে তৎকালীন সিলনের (বর্তমান শ্রীলঙ্কা) চতুর্থ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ঐ নির্বাচনের ফলেই আধুনিক সিলনের রাজনৈতিক ইতিহাসের আমূল পরিবর্তন ঘটে। বামপন্থী ও সিংহল জাতীয়তাবাদী শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সলোমন বন্দরনায়েকে। ১৯৫৯ সালে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী 'Somarama' কর্তৃক নিহত হবার পর তার বিধবা পত্নী সিরিমাবো বন্দরনায়েকে বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হবার বিরল কৃতিত্ব স্থাপন করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিএসএল) (সিংহলি: ශ්‍රී ලංකාවේ කොමියුනිස්ට් පක්ෂය তামিল: இலங்கை கம்யூனிஸ்ட் கட்சி, প্রতিবর্ণী. Ilankai Komyunist Katche) হল একটি শ্রীলঙ্কার কমিউনিস্ট পার্টি। দলটি ১৯৪৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৪ সালের আইনসভা নির্বাচনে, দলটি ইউনাইটেড পিপলস ফ্রিডম অ্যালায়েন্সের অংশ ছিল যেটি জনপ্রিয় ভোটের ৪৫.৬% এবং ২২৫ টির মধ্যে ১০৫ টি আসন পেয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার গৃহবিবাদ - নতুন ভুক্তি দেখুন

শ্রীলঙ্কার তামিল জাতীয়তাবাদ দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ দেশ শ্রীলঙ্কার (পূর্বে সিলন নামে পরিচিত) একটি সংখ্যালঘু নৃগোষ্ঠী শ্রীলঙ্কার তামিল জনগণের দৃঢ় বিশ্বাস, যে তাদের একটি স্বাধীন বা স্বায়ত্তশাসিত রাজনৈতিক সম্প্রদায় গঠনের অধিকার রয়েছে। এই ধারণাটি সর্বদা বিদ্যমান নয়। বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ শাসনের যুগে শ্রীলঙ্কার তামিল জাতীয় সচেতনতা শুরু হয়েছিল, যেহেতু তামিল হিন্দু পুনর্জাগরণকারীরা প্রোটেস্ট্যান্ট মিশনারি কার্যকলাপকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল। আরুমুগা নাভালারের নেতৃত্বে পুনর্জাগরণকারীরা সাক্ষরতাটিকে হিন্দু ধর্ম এবং এর নীতিগুলি ছড়িয়ে দেওয়ার হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। ১৯১২ সালে ব্রিটিশদের দ্বারা প্রবর্তিত সংস্কার আইনসভা পরিষদ সাম্প্রদায়িক প্রতিনিধিত্বের নীতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল, যা তামিলরা বুঝতে পেরেছিল যে তারা সংখ্যালঘু জাতিগত গোষ্ঠী এবং তাদের নিজস্ব সম্প্রদায়ের সদস্য দ্বারা তাদের প্রতিনিধিত্ব করা উচিত। এই সাম্প্রদায়িক প্রতিনিধিত্বের অধীনেই তামিল জাতীয় সচেতনতা জাতীয় চেতনাতে পরিবর্তিত হয়েছিল - একটি কম প্যাসিভ রাষ্ট্র। তারা অল সিলন তামিল কংগ্রেস (এসিটিসি) নামে একটি তামিল রাজনৈতিক দল গঠন করেছিল। শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত বছরগুলিতে, সংখ্যাগরিষ্ঠ সিংহলি ও সংখ্যালঘু তামিল সম্প্রদায়ের মধ্যে রাজনৈতিক উত্তেজনা এসিটিসি হিসাবে গড়ে উঠতে শুরু করে, সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিংহলি একটি প্রভাবশালী ভঙ্গি গ্রহণের সম্ভাবনা উল্লেখ করে, সংসদে "পঞ্চাশ-পঞ্চাশ" প্রতিনিধিত্বের পক্ষে চাপ দেন। এই নীতি সংসদে অর্ধেক আসন সিংহলি সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং অর্ধেক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বরাদ্দ করবে: সিলন তামিল, ভারতীয় তামিল, মুসলমান এবং অন্যান্য।

১৯৪৮ সালে শ্রীলঙ্কা স্বাধীনতা অর্জনের পরে, আইন কমিশন ক্ষমতাসীন ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টিতে (ইউএনপি) একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই পদক্ষেপটি এসিটিসির অর্ধেক সদস্য সমর্থন করেনি এবং বিভাজনের ফলস্বরূপ - দলটির অর্ধেক অংশ ইউএনপিতে মিশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং বাকী অর্ধেক ১৯৪৯ সালে একটি নতুন তামিল পার্টি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, ফেডারাল পার্টি। ধারাবাহিক সিংহলী সরকার কর্তৃক গৃহীত নীতিগুলি এবং সলোমন বন্দরনায়েকের অধীনে সিংহলি জাতীয়তাবাদী সরকারের ১৯৫৬ সালের সাফল্য ফেডারেল পার্টিকে তামিল রাজনীতির মূল স্বর হিসাবে চিহ্নিত করেছিল। দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে বর্ধিত জাতিগত ও রাজনৈতিক উত্তেজনার ফলে তামিল ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্টে সমস্ত তামিল রাজনৈতিক দলকে একীভূত করা হয়েছিল। এর পরে তামিল জাতীয়তাবাদের জঙ্গি, সশস্ত্র রূপের উত্থান ঘটে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

উইলস বিশ্বকাপ ফাইনাল বা ১৯৯৬ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল (ইংরেজি: 1996 Cricket World Cup Final) খেলাটি আইসিসি’র পরিচালনায় লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে ১৭ মার্চ, ১৯৯৬ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবসায়িক অংশীদারীত্বের কারণে এ প্রতিযোগিতাটি উইলস বিশ্বকাপ নামে পরিচিতি পায়। অর্জুনা রানাতুঙ্গা’র অধিনায়কত্বে সহ-স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা দলউইকেটের বিশাল ব্যবধানে শীর্ষসারির দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাভূত করে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় শিরোপা লাভ করে। অরবিন্দ ডি সিলভা বোলিং ও ব্যাটিং - উভয় বিভাগেই অনন্য সাধারণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের মাধ্যমে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন সনাথ জয়াসুরিয়া। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা

শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াবিদ - নতুন ভুক্তি দেখুন

কুমার চোকশানাদা সাঙ্গাকারা (সিংহলি: කුමාර සංගක්කාර; জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৭৭) মাতালে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী পেশাদার সাবেক শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার। এছাড়াও তিনি শ্রীলঙ্কা দলের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছেন। এরপূর্বে তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। তাকে বৈশ্বিক ক্রিকেট অঙ্গনে সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ‘সাঙ্গা’ ডাকনামে পরিচিত কুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি একজন বামহাতি ও শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান। শুরুতে উইকেট-রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেও টেস্ট ক্রিকেটে ব্যাটিং গড় বৃদ্ধিকল্পে এ দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেন। মে, ২০১৫ সাল পর্যন্ত রান সংগ্রহের দিক দিয়ে একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় ও টেস্ট ক্রিকেটে ৫ম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। এছাড়াও উইকেট-রক্ষক হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ডিসমিসাল তার দখলে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াস্থাপনা - নতুন ভুক্তি দেখুন

পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম

পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম (সিংহলি: පල්ලකැලේ ජාත්‍යන්තර ක්‍රිකට් ක්‍රීඩාංගනය, তামিল: பல்லேகல சர்வதேச கிரிக்கெட் மைதானம்) ক্যান্ডি শহর তথা শ্রীলঙ্কার অন্যতম নবীন ক্রিকেট স্টেডিয়াম হিসেবে নির্মিত স্থাপনাবিশেষ। এটি শ্রীলঙ্কার অষ্টম টেস্ট খেলার মাঠ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। পরবর্তীতে মুত্তিয়া মুরালিধরন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম হিসেবে স্টেডিয়ামটির পুনরায় নামাঙ্কিত করা হয়। জুলাই, ২০১০ সালে ক্যান্ডির সেন্ট্রাল প্রভিন্সিয়াল কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ একবাক্যে শ্রীলঙ্কার প্রথিতযশা ক্রিকেটার মুত্তিয়া মুরালিধরনের সম্মানার্থে তার নিজ শহরে নির্মিত স্টেডিয়ামটির নাম পরিবর্তন করে এ নামকরণ করে।যদিও এখনও পর্যন্ত অফিশিয়ালি এ নামকরণ করা হয় নি (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

যোগসূত্র

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র দেখুন

শ্রীলঙ্কা সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

আপনি যা করতে পারেন

  • শ্রীলঙ্কা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা শ্রীলঙ্কা বিষয়ক বিভিন্ন টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • শ্রীলঙ্কা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • শ্রীলঙ্কা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|শ্রীলঙ্কা}} যুক্ত করতে পারেন।

অন্যান্য ভাষায়

উইকিপিডিয়ার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ভাষায় শ্রীলঙ্কা প্রবেশদ্বার
সিংহলি - তামিল - ইংরেজি

অন্যান্য প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে শ্রীলঙ্কা
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে শ্রীলঙ্কা
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে শ্রীলঙ্কা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে শ্রীলঙ্কা
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

প্রবেশদ্বার

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন