প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া

{{{১}}}

ইন্দোনেশিয়ার মানচিত্র

ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ল্যাটিন ইন্ডাস এবং 'নেসোস' থেকে ইন্দোনেশিয়া শব্দটি এসেছে। ল্যাটিন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় ভারতীয় দ্বীপ। ডাচ উপনিবেশের কারণে তাদের দেয়া নামটি ওই অঞ্চলের জন্য প্রচলিত হয়। ১৯০০ সাল থেকে জায়গাটি ইন্দোনেশিয়া নামে পরিচিতি পায়। প্রায় ৫,০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দেশটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জাকার্তা। সরকারী ভাবে ইন্দোনেশিয়ার নাম ইন্দোনেশীয় প্রজাতন্ত্রী (ইন্দোনেশীয়: Republik Indonesia').

দেশটিতে মানুষ বসতির ইতিহাস বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো। যাদের বলা হয় জাভাম্যান। তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে তাইওয়ান থেকে একটি মানব প্রবাহের ধারা ইন্দোনেশিয়ায় যায় খ্রিষ্টজন্মের দুই হাজার বছর আগে। তারা আদিবাসীদের ধীরে ধীরে আরো পূর্ব দিকে নিয়ে যায়। প্রথম শতাব্দীতে সভ্যতার বিস্তার ঘটে। কৃষিকেন্দ্রিক গ্রামীণ সমাজ গঠিত হয়। গড়ে ওঠে অসংখ্য শহর-নগর-বন্দর। সমুদ্র উপকূলে বিস্তার ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্য। চীনের সাথে ভারতীয় উপমহাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে ওঠে ইন্দোনেশিয়া হয়ে। এর ফলে দেশটিতে এক দিক থেকে হিন্দু ধর্ম অন্য দিক থেকে আসে বৌদ্ধ ধর্ম। দু’টি ধর্ম জীবনব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে।

বোর্নিওকে ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাজধানীর করা হয়েছে। হাজার দ্বীপের দেশ খ্যাত ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাজধানী হিসেবে দ্বীপশহর বোর্নিওর নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো। দেশটির পূর্ব কালিমান্তান প্রদেশের দ্বীপশহর বোর্নিও ঘিরে রয়েছে আরো কয়েকটি দ্বীপ২৬ আগস্ট, ২০১৯ জাকার্তা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে টেলিভিশন ভাষণে এ ঘোষণা করেন তিনি। ক্রমেই সমুদ্রের জলের স্তর বেড়ে যাওয়ায় জাকার্তার অনেক অংশ সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে সেখান থেকে রাজধানী সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

{{{১}}}

বিশ্ব মানচিত্রে মালয় দ্বীপপুঞ্জ
মালয় দ্বীপপুঞ্জ পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ যা ইন্দোনেশিয়ার প্রায় ১৭,০০০ এবং ফিলিপাইনের প্রায় ৭,০০০ দ্বীপ নিয়ে গঠিত। একে অনেক সময় ইন্দো-অস্ট্রেলীয় দ্বীপপুঞ্জ, বা ইন্দো-এশীয় দ্বীপপুঞ্জ বলা হয়। আবার ইউরোপীয় উপনিবেশের সময় থেকে অঞ্চলটিকে "ইস্ট ইন্ডিজ"-ও (পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ) ডাকা হয়। নিউ গিনি-কে অনেক সময় এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যদিও উত্তর-পশ্চিমের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং পূর্বের বিসমার্ক দ্বীপপুঞ্জকে কখনো অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। এখানকার ইন্দোনেশীয় দ্বীপশ্রেণীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ঊর্ধ্ব সুন্দা (সুমাত্রা, জাভা, বোর্নিওসেলেবিস), নিম্ন সুন্দা, মালুকু, এবং পশ্চিম নিউ গিনি। ফিলিপাইনের প্রধান দ্বীপগুলোর মধ্যে আছে উত্তরে লুজান, দক্ষিণে মিন্দানাও, এবং এদের মাঝখানে ভিসায়াস। এ অঞ্চলের অন্য স্বাধীন রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে ব্রুনেই (বোর্নিউ দ্বীপের উত্তরাংশ), পূর্ব টিমোর (নিম্ন সুন্দার টিমোর দ্বীপের পূর্বাংশ, পশ্চিমাংশ ইন্দোনেশিয়ার অধীন), মালয়েশিয়া (কেবল পূর্বাংশ: বোর্নিও দ্বীপের সাবাহ এবং সারাওয়াক) এবং পাপুয়া নিউ গিনি। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা

{{{১}}}

একটি আলংকারিক ক্রিস; ক্রিস হল একটি ঐতিহ্যবাহী খঞ্জর যা বেশিরভাগ ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়াতে পাওয়া যায়।

ফটোগ্রাফার: ক্রিসকো ১৪৯২; পুনরুদ্ধার: জেজে হ্যারিসন; লাইসেন্স: ক্রিয়েটিভ কমন্স সিসি-বাই-এসএ

{{{১}}}

{{{১}}}


ইন্দোনেশিয়ার ধর্ম


দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া


অন্যান্য দেশ

{{{১}}}

আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস (ইংরেজি: Alfred Russel Wallace) (৮ই জানু‍য়ারি, ১৮২৩ - ৭ই নভেম্বর, ১৯১৩) ছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ, অভিযাত্রিক, ভূগোলবিদ, নৃবিজ্ঞানী, ও জীববিজ্ঞানী। তিনি সবচেয়ে বিখ্যাত স্বাধীনভাবে "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তন" তত্ত্ব প্রণয়নের জন্য; এক্ষেত্রে তাকে চার্লস ডারউইনের সাথে যৌথভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ডারউইন ওয়ালেসের পূর্বেই প্রাকৃতিক নির্বাচনের বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলেন, কিন্তু গুটিকয় বন্ধু ছাড়া কাউকে জানাননি; ওয়ালেসের প্রকাশনার পর তিনি দ্রুত তার বিখ্যাত অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস বই প্রকাশ করেন। ওয়ালেস বিশ্বের বেশ কিছু স্থানে প্রকৃতি পর্যবেক্ষণের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন; তার প্রথম গণ্তব্য ছিল আমাজন নদীর উপত্যকা। পরবর্তীতে যান মালয় দ্বীপপুঞ্জে, যেখানে তিনি এমন একটি বিভাজন রেখা আবিষ্কার করেন যা ইন্দোনেশীয় দ্বীপপুঞ্জকে দুই ভাগে ভাগ করে, এবং যার পূর্বের প্রাণীরা এশীয় ধরনের, আর পশ্চিমের প্রাণীরা অস্ট্রালেশীয় ধরনের। এই রেখাকে বর্তমানে ওয়ালেস রেখা বলা হয়।

ঊনবিংশ শতকে প্রাণীদের ভৌগোলিক বণ্টন বিষয়ে তাকে সবচেয়ে বিজ্ঞদের একজন মনে করা হতো এবং অনেক সময় তাকে জীবভূগোলের জনক বলা হয়। পাশাপাশি ঊনবিংশ শতকের শীর্ষ বিবর্তন বিষয়ক চিন্তাবিদ ও গবেষকদের মধ্যে তিনি অন্যতম। যৌথ কিন্তু স্বাধীনভাবে প্রাকৃতিক নির্বাচন আবিষ্কার ছাড়াও বিবর্তনীয় তত্ত্বের উন্নতিতে তার অনেক অবদান রয়েছে। যেমন, প্রাণীদের মধ্যে সতর্কীকরণ রঙের ধারণা, ওয়ালেস ক্রিয়া- প্রাকৃতিক নির্বাচন কীভাবে সংকরীকরণের বিরুদ্ধে বাঁধা তৈরির মাধ্যমে প্রজাতির উৎপত্তিতে ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়ক একটি অণুকল্প। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

{{{১}}}

"প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া/Did you know/১২" নামক কোন পাতার অস্তিত্ব নেই।

{{{১}}}

কোনো সাম্প্রতিক যোগকৃত আইটেম নেই

{{{১}}}

{{{১}}}

The following are images from various Indonesia-related articles on Wikipedia.

লুয়া ত্রুটি: No content found on page "ইন্দোনেশিয়ায় পর্যটন"।

{{{১}}}

{{{১}}}

Category puzzle
Category puzzle
Select [►] to view subcategories
Indonesia বিষয়শ্রেণীটি পাওয়া যায়নি

{{{১}}}

{{{১}}}


সাহায্য করতে চান?:

{{{১}}}


উইকিসংবাদে ইন্দোনেশিয়া
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে ইন্দোনেশিয়া
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে ইন্দোনেশিয়া
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে ইন্দোনেশিয়া
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্দোনেশিয়া
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে ইন্দোনেশিয়া
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে ইন্দোনেশিয়া
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে ইন্দোনেশিয়া
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে ইন্দোনেশিয়া
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

প্রবেশদ্বার

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন