খলিফাদের তালিকা
এটি খলিফা হিসাবে পরিচিত ইসলামী রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা এবং হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর রাজনৈতিক উত্তরসূরি হিসাবে ইসলামী উম্মাহর শাসকের পদবি অর্জনকারীদের তালিকা। সকল বছর খ্রিস্টাব্দ অনুসারে উল্লেখিত।
খলিফা خَليفة | |
---|---|
সম্বোধনরীতি | আমিরুল মুমিনীন |
বাসভবন | আল-মাদিনাহ আল-মুনাওয়ারাহ (মদিনা) আল-কুফাহ (কুফা) দিমাশক (দামেস্ক) বাগদাদ সামাররা কাহিরাহ (কায়রো) কুস্তান্তিনিয়্যেহ (কনস্টান্টিনোপল) অথবা ইস্তাম্বুল |
গঠন | ৮ জুন ৬৩২ |
প্রথম | আবু বকর |
সর্বশেষ | দ্বিতীয় আবদুল মজিদ |
বিলুপ্ত | ৩ মার্চ ১৯২৪ |
বৈশ্বিক খিলাফত
সম্পাদনারাশিদুন খিলাফত (৮ জুন ৬৩২- ২৯ জানুয়ারি ৬৬১)
সম্পাদনা# | হস্তশিল্প/মুদ্রা | নাম (এবং উপাধি) | জন্ম | শাসন শুরু | শাসন শেষ | মৃত্যু | মুহাম্মাদ (স.) এর সাথে সম্পর্ক | পিতা-মাতা | বংশ | দ্রষ্টব্য |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | আবু বকর (أبو بكر) আস-সিদ্দিক |
৫৭৩ | ৮ জুন ৬৩২ (০৩-১২-১১ হিজরি)) | ২২ আগস্ট ৬৩৪ |
|
বনু তাঈম |
| |||
২ | ʿউমর ইবনে আল-খাত্তাব (عمر بن الخطاب) আল-ফারুক |
৫৮৪ | ২৩ আগসট ৬৩৪ (০৬-২২-১৩ হিজরি) | ৩ নভেম্বর ৬৪৪ (গুপ্ত হত্যাকৃত) |
|
|
বনু আদি |
| ||
৩ | 'উসমান ইবনে 'আফফান (عثمان بن عفان) |
৫৭৯ | ১১ নভেম্বর ৬৪৪ (০১-০৫-২৪ হিজরি) | ২০ জুন ৬৫৬ (একটি অবরোধের পর হত্যাকৃত) |
|
বনু উমাইয়া |
| |||
৪ | 'আলী ইবনে আবু তালিব (علي بن أبي طالب) আমিরুল মুমিনীন হায়দার আবু তুরাব আল-মুর্তজা |
১৫ সেপ্টেম্বর ৬০১ | ২০ জুন ৬৫৬ (১২-২১-৩৫ হিজরি) | ২৯ জানুয়ারি ৬৬১ (নামাজ পড়াকালীন সময় কুফার মসজিদে হত্যাকৃত) |
|
বনু হাশিম |
|
# | হস্তশিল্প | নাম (ও পদবী) | জন্ম | শাসন শুরু | শাসন শেষ | মৃত্যু | মুহাম্মাদ (স.) এর সাথে সম্পর্ক | পিতা-মাতা | বংশ | দ্রষ্টব্য |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৫ | হাসান ইবনে আলী (الحسن بن علي) আহলুল বাইত আল-মুজতবা[১] |
৬২৪ | ৬৬১ (ছয় অথবা সাত মাস) | ৬৭০ |
|
|
বনু হাশিম |
|
.আবু বকর সিদ্দীক - ৬৩২ - ৬৩৪
.উমর ইবনুল খাত্তাব - ৬৩৪ - ৬৪৪
.উসমান ইবনে আফফান - ৬৪৪ - ৬৫৬
.আলী ইবনে আবু তালিব - ৬৫৬ - ৬৬১
.হাসান ইবনে আলী - ৬৬১- ৬৬১
উমাইয়া খিলাফত (৬৬১ – ৬ আগস্ট ৭৫০)
সম্পাদনা- প্রথম মুয়াবিয়া - ৬৬১-৬৮০
- প্রথম ইয়াজিদ – ৬৮০–৬৮৩
- দ্বিতীয় মুয়াবিয়া - ৬৮৩-৬৮৪
- খালিদ ইবনে ইয়াযিদ - ৬৮৪-৬৮৪
- প্রথম মারওয়ান – ৬৮৪-৬৮৫
- আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ান – ৬৮৫-৭০৫
- প্রথম আল-ওয়ালিদ – ৭০৫-৭১৫
- সুলাইমান ইবনে আবদুল মালিক - ৭১৫-৭১৭
- দ্বিতীয় উমর – ৭১৭-৭২০
- দ্বিতীয় ইয়াজিদ – ৭২০-৭২৪
- হিশাম ইবনে আবদুল মালিক – ৭২৪-৭৪৩
- দ্বিতীয় আল-ওয়ালিদ – ৭৪৩ – ৭৪৪
- তৃতীয় ইয়াজিদ – ৭৪৪
- ইবরাহিম ইবনুল ওয়ালিদ – ৭৪৪
- দ্বিতীয় মারওয়ান – ৭৪৪-৭৫০
আব্বাসীয় খিলাফত (১৫ জানুয়ারি ৭৫০ – ২০ ফেব্রুয়ারি ১২৫৮)
সম্পাদনা(৭৫৬ থেকে উমাইয়াশাসিত ইবেরিয়ান উপদ্বীপ ও উত্তর আফ্রিকার কিছু অংশে তারা স্বীকৃত ছিলেন না)[৪][৫]
- আস-সাফাহ – ৭৫০-৭৫৪ (আব্বাসীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা)
- আল-মনসুর – ৭৫৪-৭৭৫
- আল-মাহদি – ৭৭৫-৭৮৫
- আল-হাদি – ৭৮৫-৭৮৬
- হারুনুর রশিদ – ৭৮৬-৮০৯
- আল-আমিন – ৮০৯-৮১৩
- আল-মামুন – ৮১৩-৮৩৩
- ইব্রাহিম আল মুবারক - ৮১৭ - ৮১৯
- আল-মুতাসিম – ৮৩৩-৮৪২
- আল-ওয়াসিক – ৮৪২-৮৪৭
- আল-মুতাওয়াক্কিল – ৮৪৭-৮৬১
- আল-মুনতাসির – ৮৬১-৮৬২
- আল-মুসতাইন – ৮৬২-৮৬৬
- আল-মুতাজ – ৮৬৬-৮৬৯
- আল-মুহতাদি – ৮৬৯-৮৭০
- আল-মুতামিদ – ৮৭০–৮৯২
- আল-মুতাদিদ – ৮৯২-৯০২
- আল-মুকতাফি – ৯০২-৯০৮
- আল-মুকতাদির – ৯০৮-৯৩২
- আল-কাহির – ৯৩২-৯৩৪
- আর-রাদি – ৯৩৪-৯৪০
- আল-মুত্তাকি – ৯৪০-৯৪৪
- আল-মুসতাকফি – ৯৪৪-৯৪৬
- আল-মুতি – ৯৪৬-৯৭৪
- আল-তাই – ৯৭৪-৯৯১
- আল-কাদির – ৯৯১-১০৩১
- আল-কাইম – ১০৩১-১০৭৫
- আল-মুকতাদি – ১০৭৫-১০৯৪
- আল-মুসতাজির – ১০৯৪-১১১৮
- আল-মুসতারশিদ – ১১১৮-১১৩৫
- আর-রশিদ – ১১৩৫-১১৩৬
- আল-মুক'তাফি – ১১৩৬-১১৬০
- আল-মুসতানজিদ – ১১৬০-১১৭০
- আল-মুসতাদি – ১১৭০-১১৮০
- আন-নাসির – ১১৮০-১২২৫
- আজ-জাহির – ১২২৫-১২২৬
- আল-মুসতানসির – ১২২৬-১২৪২
- আল-মুসতাসিম – ১২৪২-১২৫৮ (বাগদাদের শেষ আব্বাসীয় খলিফা)
(আব্বাসীয় শাসনের শেষের দিকে মুসলিম শাসকরা সুলতান বা অন্যান্য উপাধি ব্যবহার শুরু করেন)
মামলুক আব্বাসীয় রাজবংশ (১২৬১ – ১৫১৭)
সম্পাদনাকায়রোর খলিফা (১৩ জুন ১২৬১ – ২২ জানুয়ারি ১৫১৭
সম্পাদনা(কায়রোর আব্বাসীয় খলিফা মূলত মামলুক সালতানাতের পৃষ্ঠপোষকতায় আনুষ্ঠানিকভাবে খলিফা ছিলেন)[৬][৭]
- দ্বিতীয় মুসতানসির – ১২৬১-১২৬২
- প্রথম হাকিম – ১২৬২-১৩০২
- প্রথম মুসতাকফি – ১৩০২-১৩৪০
- দ্বিতীয় হাকিম – ১৩৪১-১৩৫২
- প্রথম মুতাদিদ – ১৩৫২-১৩৬২
- প্রথম মুতাওয়াক্কিল – ১৩৬২-১৩৮৩
- দ্বিতীয় ওয়াসিক – ১৩৮৩-১৩৮৬
- মুতাসিম – ১৩৮৬-১৩৮৯
- প্রথম মুতাওয়াক্কিল, পুনরায় ক্ষমতালাভ – ১৩৮৯-১৪০৬
- মুসতাইন – ১৪০৬-১৪১৪
- দ্বিতীয় মুতাদিদ – ১৪১৪-১৪৪১
- দ্বিতীয় মুসতাকফি – ১৪৪১-১৪৫১
- কাইম – ১৪৫১-১৪৫৫
- মুসতানজিদ – ১৪৫৫-১৪৭৯
- দ্বিতীয় মুতাওয়াকিল – ১৪৭৯-১৪৯৭
- মুসতামসিক – ১৪৯৭-১৫০৮
- মুতাওয়াক্কিল তৃতীয় – ১৫০৮-১৫১৭ (প্রথম সেলিমের কাছে উপাধি হস্তান্তর করেন)
উসমানীয় খিলাফত (১৫১৭ – ৩ মার্চ ১৯২৪)
সম্পাদনাশাসকদের সুলতান বলে ডাকা হত, পরবর্তীতে প্রজাদের কাছ থেকে পাওয়া উপাধি ব্যবহার শুরু হয়.[৮][৯]
- প্রথম সেলিম – ১৫১৭-১৫২০ (মামলুক সালতানাতের পরাজয়ের পর ১৫১৭ খ্রিষ্টাব্দে তৃতীয় আল মুতাওয়াক্কিলের কাছ থেকে সেলিমের কাছে উপাধি হস্তান্তরিত হয়)
- প্রথম সুলাইমান – ১৫২০-১৫৬৬
- দ্বিতীয় সেলিম – ১৫৬৬-১৫৭৪
- তৃতীয় মুরাদ – ১৫৭৪-১৫৯৫
- তৃতীয় মুহাম্মদ – ১৫৯৫-১৬০৩
- প্রথম আহমেদ – ১৬০৩-১৬১৭
- প্রথম মুস্তাফা – ১৬১৭-১৬১৮
- দ্বিতীয় উসমান – ১৬১৮-১৬২২
- প্রথম মুস্তাফা, পুনরায় ক্ষমতালাভ – ১৬২২-১৬২৩
- চতুর্থ মুরাদ – ১৬২৩-১৬৪০
- ইবরাহিম – ১৬৪০-১৬৪৮
- চতুর্থ মুহাম্মদ – ১৬৪৮-১৬৮৭
- দ্বিতীয় সুলাইমান – ১৬৮৭-১৬৯১
- দ্বিতীয় আহমেদ – ১৬৯১-১৬৯৫
- দ্বিতীয় মোস্তফা – ১৬৯৫-১৭০৩
- তৃতীয় আহমেদ – ১৭০৩-১৭৩০
- প্রথম মাহমুদ – ১৭৩০-১৭৫৪
- তৃতীয় উসমান – ১৭৫৪-১৭৫৭
- তৃতীয় মুস্তাফা – ১৭৫৭-১৭৭৪
- প্রথম আবদুল হামিদ – ১৭৭৪-১৭৮৯
- তৃতীয় সেলিম – ১৭৮৯-১৮০৭
- চতুর্থ মুস্তাফা – ১৮০৭-১৮০৮
- দ্বিতীয় মাহমুদ – ১৮০৮-১৮৩৯
- প্রথম আবদুল মজিদ – ১৮৩৯-১৮৬১
- আবদুল আজিজ – ১৮৬১-১৮৭৬
- পঞ্চম মুরাদ – ১৮৭৬
- দ্বিতীয় আবদুল হামিদ – ১৮৭৬-১৯০৯ (কার্যকরভাবে খলিফা উপাধি ব্যবহার করেন)
১৯০৮ সালে 'তরুণ তুর্কী বিপ্লব '-এর পর থেকে শুরু করে পরবর্তী সময়ে উসমানীয় সুলতানরা 'নির্বাহী ক্ষমতাবিহীন সাংবিধানিক সম্রাট' হিসেবে বিবেচিত হতেন। এসময় নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত পার্লামেন্ট ক্ষমতা ভোগ করত।
- পঞ্চম মুহাম্মদ – ১৯০৯-১৯১৮
- ষষ্ঠ মুহাম্মদ – ১৯১৮-১৯২২
- দ্বিতীয় আবদুল মজিদ – ১৯২২-১৯২৪ (তুরস্ক প্রজাতন্ত্র ও এর রাষ্ট্রপতি কামাল আতাতুর্কের পৃষ্ঠপোষকতায় আনুষ্ঠানিকভাবে খলিফা ছিলেন)
- গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলি (তুরস্ক) – মার্চ ৩, ১৯২৪
খলিফার অফিস গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলির কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯২৪ এর ৩ মার্চ তারা অফিস বিলুপ্ত করে এবং তুরস্ক প্রজাতন্ত্র কর্তৃক ধর্মনিরপেক্ষতাকে নীতি হিসেবে বহাল রাখে। উসমান পরিবারের বর্তমান প্রধান হলেন বায়েজিদ উসমান। খলিফার অফিস বিলুপ্তির পর তুরস্কের গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলি রাষ্ট্রে ইসলামের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ হিসেবে আলাদা কার্যালয় স্থাপন করে।
অ-বৈশ্বিক খিলাফত
সম্পাদনাখিলজি খিলাফত
কুতুবউদ্দিন মুবারক শাহ (১৩১৬-১৩২০)
জুবায়দি খিলাফত
৬৮৩-৬৯২)
সম্পাদনাআব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (৬৮৩ - ৬৯২)
কর্ডোবার উমাইয়া খিলাফত (৯২৯ – ১০৩১)
সম্পাদনা(তারা বিশ্বব্যপী স্বীকৃত ছিলেন না, তাদের কর্তৃত্ব স্পেন ও মাগরিবে সীমাবদ্ধ ছিল)[১০][১১]
- তৃতীয় আবদুর রহমান – ৯২৯-৯৬১
- দ্বিতীয় আল-হাকাম – ৯৬১-৯৭৬
- দ্বিতীয় হিশাম ইবনুল হাকাম – ৯৭৬-১০০৯
- দ্বিতীয় মুহাম্মদ – ১০০৯
- সুলাইমান ইবনুল হাকাম – ১০০৯-১০১০
- দ্বিতীয় হিশাম ইবনুল হাকাম, পুনরায় ক্ষমতালাভ – ১০১০-১০১৩
- সুলাইমান ইবনুল হাকাম, পুনরায় ক্ষমতালাভ – ১০১৩-১০১৬
- চতুর্থ আবদুর রহমান – ১০২১-১০২২
- পঞ্চম আবদুর রহমান – ১০২২-১০২৩
- তৃতীয় মুহাম্মদ – ১০২৩-১০২৪
- তৃতীয় হিশাম – ১০২৭-১০৩১
ফাতেমীয় খিলাফত (৯০৯-১১৭১)
সম্পাদনা(ফাতেমীয়রা শিয়াদের ইসমাইলি শাখা থেকে উদ্ভূত। সুন্নিদের কাছে তারা স্বীকৃত নয়)[১২][১৩]
- আল মাহদি বিল্লাহ – ৯০৯-৯৩৪ (ফাতেমীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা)
- আল কাইম বিআমরিল্লাহ – ৯৩৪-৯৪৬
- আল মনসুর বিল্লাহ – ৯৪৬-৯৫৩
- আল মুইজ লিদেনিল্লাহ – ৯৫৩-৯৭৫
- আল আজিজ বিল্লাহ – ৯৭৫-৯৯৬
- আল হাকিম বি আমরিল্লাহ – ৯৯৬-১০২১
- আলি আজ জাহির – ১০২১-১০৩৬
- আল মুস্তানসির বিল্লাহ – ১০৩৬-১০৯৪
- নিজার আল মুস্তফা -১০৯৪-১০৯৫
- আল মুসতালি – ১০৯৪-১১০১
- আল আমির – ১১০১-১১৩০
- আল হাফিজ – ১১৩০-১১৪৯
- আল জাফির – ১১৪৯-১১৫৪
- আল ফাইজ – ১১৫৪-১১৬০
- আল আজিদ – ১১৬০-১১৭১
আলমোহাদ খিলাফত (১১৪৫-১২৬৯)
সম্পাদনা(ব্যাপকভাবে স্বীকৃত নয়, উত্তর আফ্রিকার অংশবিশেষ ও ইবেরিয়ান উপদ্বীপে কার্যকর ছিল)[১৪][১৫]
- আবদুল মুমিন – ১১৪৫-১১৬৩
- আবু ইয়াকুব ইউসুফ – ১১৬৩-১১৮৪
- ইয়াকুব আল মনসুর – ১১৮৪-১১৯৯
- মুহাম্মদ আন নাসির – ১১৯৯ – ১২১৩
- দ্বিতীয় আবু ইয়াকুব ইউসুফ – ১২১৩-১২২৪
- প্রথম আবদুল ওয়ালিদ – ১২২৪
- আবদুল্লাহ আল আদিল – ১২২৪-১২২৭
- ইয়াহিয়া – ১২২৭-১২৩৫
- প্রথম ইদ্রিস – ১২২৭-১২৩২
- দ্বিতীয় আবদুল ওয়াহিদ – ১২৩২-১২৪২
- আলি – ১২৪২-১২৪৮
- উমর – ১২৪৮-১২৬৬
- দ্বিতীয় ইদ্রিস – ১২৬৬-১২৬৯
১৯০০-এর পর থেকে ঘোষিত অ-বৈশ্বিক খিলাফত
সম্পাদনাশরিফীয় খিলাফত
সম্পাদনা- হুসাইন বিন আলী ( ১৯২৪ - ১৯৩১)
ইসলামিক স্টেট (২০১৪ থেকে বর্তমান)
সম্পাদনা- আবু বকর আল বাগদাদী ( ২০১৪ -২০১৯)
- আবু ইব্রাহিম হাশিমি আল কুরাইশি ( ২০১৯ - ২০২২)
- আবু হাসান হাশিমি আল কুরাইশি ( ২০২২ - ২০২২)
- আবু হুসাইন হুসাইনি আল কুরাইশি ( ২০২২ - ২০২৩)
- আবু হাফস হাশিমি আল কুরাইশি ( ২০২৩ - বর্তমান)
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Imam Hassan as"। Duas.org।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Lane-Poole 9
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Bosworth 2004, p. 4
- ↑ Lane-Poole 2004, pp. 12–13
- ↑ Bosworth 2004, pp. 6–7
- ↑ Bosworth 2004, p. 7
- ↑ Houtsma & Wensinck 1993, p. 3
- ↑ Lane-Poole 2004, p. 195
- ↑ Bosworth 2004, pp. 239–240
- ↑ Lane-Poole 2004, p. 21
- ↑ Bosworth 2004, p. 11
- ↑ Lane-Poole 2004, p. 71
- ↑ Bosworth 2004, p. 63
- ↑ Lane-Poole 2004, p. 47
- ↑ Bosworth 2004, p. 39
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- Bosworth, Clifford Edmund (২০০৪) [First published 1996]। The New Islamic Dynasties: A Chronological and Genealogical Manual। New Edinburgh Islamic Surveys (2nd সংস্করণ)। Edinburgh University Press। আইএসবিএন 978-0-7486-2137-8। ওসিএলসি 56639413।
- Houtsma, M. Th.; Wensinck, A. J. (১৯৯৩)। E.J. Brill's First Encyclopaedia of Islam 1913–1936 (Reprint) । Volume IX। Leiden: BRILL। আইএসবিএন 978-90-04-09796-4।
- Lane-Poole, Stanley (১৮৯৪)। The Mohammedan Dynasties: Chronological and Genealogical Tables with Historical Introductions। Westminster: Archibald Constable and Company। ওসিএলসি 1199708।