পাচুরিয়া–ভাঙ্গা লাইন
রাজবাড়ী–ভাঙ্গা লাইন বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি ব্রডগেজ রেলপথ। লাইনটি পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালিত হয়।
ইতিহাস
সম্পাদনারাজবাড়ী থেকে ফরিদপুর পর্যন্ত প্রথম রেলপথ তৈরি হয় ১৮৯৯ সালে। এরপর অব্যবস্থাপনা ও লোকসানের কারণে রেল কর্তৃপক্ষ ১৯৯৮ সালের ১৫ মার্চ বন্ধ করে দেন ৩৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ঐতিহ্যবাহী রাজবাড়ী-ফরিদপুর রেল রুট। পরবর্তীকালে এ অঞ্চলের মানুষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের ১০ মার্চ থেকে এ রেল রুটে নতুন করে কাজ শুরু করা হয়। ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪ বছর ধরে পুনরায় তৈরি করা হয় রেল লাইন ও ৫টি লোকাল স্টেশন। এরপর ২০১৪ সালের ৭ আগস্ট একটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচলের মধ্য দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে পুনরায় চালু করা হয় রাজবাড়ী-ফরিদপুর রেল যোগাযোগ।[১] পরে সরকার ফরিদপুর স্টেশন থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার রেলপথ চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। রাজবাড়ী থেকে ভাঙ্গা রেলপথের দূরত্ব ৬৪ কিলোমিটার।[২] রাজবাড়ী এক্সপ্রেস চলাচলের মাধ্যমে ভাঙ্গা পর্যন্ত নতুন রেলপথ চালু হয় ২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি।[৩][৪]
স্টেশন তালিকা
সম্পাদনারাজবাড়ী-ভাঙ্গা লাইনে অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশন গুলোর তালিকা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "রাজবাড়ী-ফরিদপুর রেল রুটের সব স্টেশনেই থামবে ট্রেন"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৪।
- ↑ "৬৪ কিলোমিটার রেল: রাজবাড়ি-ফরিদপুর-ভাঙ্গা"। parbattakantho.com। ২০২০-০২-০২। ২০২০-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৪।
- ↑ undefined। "কাল চালু হচ্ছে ফরিদপুর-ভাঙ্গা রেলপথ"। dbcnews.tv। ২০২০-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৪।
- ↑ "ফরিদপুর-ভাঙ্গা রুটে ট্রেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী"। Channel 24 (Bangla ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৪।