কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার রেলওয়ে স্টেশন
কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কুমারখালীতে অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন।[১]
কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | |
অবস্থান | কুমারখালী, কুষ্টিয়া জেলা, খুলনা বিভাগ বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৫১′৩৭″ উত্তর ৮৯°১৪′২৯″ পূর্ব / ২৩.৮৬০৩৮৯৭° উত্তর ৮৯.২৪১৪১১৬° পূর্ব |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | পোড়াদহ-কালুখালী-গোয়ালন্দ ঘাট লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ১ |
ট্রেন পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | মানক |
পার্কিং | আছে |
সাইকেলের সুবিধা | আছে |
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | আছে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৭১ |
অবস্থান | |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৮৬২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে কলকাতা থেকে রাণাঘাট পর্যন্ত রেলপথ উদ্বোধন করে। এই লাইনকেই বর্ধিত করে ১৫ নভেম্বর ১৮৬২ সালে দর্শনা থেকে জগতী পর্যন্ত ৫৩.১১ কিমি ব্রডগেজ (১,৬৭৬ মিমি) রেললাইন শাখা উন্মোচন করা হয়। কুষ্টিয়া থেকে পদ্মার পাড়ে (পদ্মা ও যমুনার সংযোগস্থল) অবস্থিত অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত ৭৫ কিমি দীর্ঘ রেললাইন উদ্বোধন করা হয় ১ জানুয়ারি ১৮৭১ সালে।[২][৩] এসময় কুষ্টিয়া (জগতি) থেকে গোয়ালন্দ ঘাট লাইনের স্টেশন হিসেবে কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।
পরিষেবা
সম্পাদনাকুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে যেসকল ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ চুয়াডাঙ্গা, প্রতিনিধি (২০২৩-০৪-২৬)। "কুমারখালীতে 'ঘুষ দাবি করায়' রেলের কর্মচারী-যাত্রী সংঘর্ষে দুজন আহত"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-২৫।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।
- ↑ "কুষ্টিয়ায় দেশের প্রথম রেলওয়ে 'জগতি স্টেশন' বেহাল | সারাদেশ | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। ২০২০-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।
উইকিমিডিয়া কমন্সে কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।