বোকো হারাম বিদ্রোহ
বোকো হারামে বিদ্রোহ শুরু হয় ২০০৯ সালের জুলাই মাসে,[৬৩][৬৪] যখন বিদ্রোহী জিহাদি গোষ্ঠী বোকো হারাম নাইজেরিয়া সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করে।[৬৫] নাইজেরিয়ার মুসলিম এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মধ্যে আর্থিক বৈষম্য ও ধর্মীয় সহিংসতার দীর্ঘস্থায়ী প্রেক্ষাপটে এই সংঘাত শুরু হয়। বিদ্রোহীদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হল, দুর্নীতি ও আর্থিক বৈষম্য মিটিয়ে এই অঞ্চলে একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।[৬৬]
বোকো হারাম বিদ্রোহ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
২০১৫ সালের মার্চে বোকো হারামের বিরুদ্ধে অভিযানের সময় নাইজার সেনাবাহিনীর সৈন্য (উপরে) ও মিলিশিয়া বাহিনী (নীচে) | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
স্থানীয় মিলিশিয়া[৫] |
বোকো হারাম ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্ট (সাময়িক) | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
বোকো হারাম: মোহাম্মাদ ইউসুফ আবু বকর শেকাউ †[৩৯] ISWAP: আবু মুসাব বর্নাভি †[৪০][৪১] সানি সুওয়ারম †[৪২] বা ইদ্রীসা[৪৩][৪৪] বো লাওয়ান (লাওয়ান আবু বকর)[৪৩] হুযাইফা বিন সাদিক[৪৫] | |||||||
শক্তি | |||||||
নাইজেরিয়া সেনাবাহিনী: মিলিশিয়া ও সশস্ত্র গ্রুপ: অজ্ঞাত, (কয়েক হাজার)[৪৬] | মোট সংখ্যা উঠানামা করে; কয়েক হাজার[ক] | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
অজানা | হাজার হাজার সদস্য নিহত, বন্দী বা আত্মসমর্পণ করেছে[৫৩][৫৪][৫৫][৫৬][৫৭][৫৮] | ||||||
মোট ৩৫০,০০০ মৃত্যু, এর মধ্যে ৩৫,০০০ সরাসরি[৫৯] ২,৪০০,০০০ জন আভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত[৬০][৬১][৬২] |
বোকো হারামের প্রাথমিক বিদ্রোহ ব্যর্থ হয় এবং এর প্রতিষ্ঠাতা নেতা মোহাম্মদ ইউসুফকে নাইজেরিয়ার বাহিনী ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে।[৬৭] তিনি ২০০১ সালে বোকো হারাম নামে পরিচিত সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[৬৮] নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনী তাকে তার শ্বশুরবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে এবং পরবর্তীতে নাইজেরীয় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে এবং তারা ইউসুফকে হত্যা করে।[৬৮] তিনি চার স্ত্রী এবং ১২ সন্তান রেখে যান। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন আবু মুসাব আল-বারনাভি, যিনি ২০১৬ সালে এই দলটির নেতৃত্বে আসেন।[৬৮] এর ফলে দলটিতে একটি বিদ্রোহ শুরু করে এবং বিদ্রোহী কমান্ডার ও সাবেক আমির আবু বকর শেকাউ প্রাধান্য অর্জন করতে সক্ষম হন। এর পর আবু বকর শেকাউ বিদ্রোহের ডি ফ্যাক্টো নেতা হয়ে ওঠেন এবং নাইজেরীয় সরকারকে উৎখাত করার পরিবর্তে বোকো হারামের বিভিন্ন দলকে একে অপরের সাথে লড়াই করা থেকে বিরত রাখেন। [৬৯] আল-কায়েদা ও আল-শাবাবসহ অন্যান্য জিহাদি সংগঠন দ্বারা সমর্থিত শেকাউয়ের যুদ্ধ কৌশলগুলি চরম বর্বর এবং বেসামরিক নাগরিকদের সুস্পষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে।[৬৮]
২০০৯ সালে তাদের নেতা মোহাম্মদ ইউসুফ ও দলটির সদস্যদের নির্মম হতাহতের পর বিদ্রোহীরা ক্রমশ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে এবং উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ার বিশাল এলাকা দখল করতে শুরু করে। ২০১৪ সালে ১০,৮৪৯ জন মারা যাওয়ার সাথে সাথে সহিংসতা নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায় এবং বোকো হারাম তার অঞ্চলগুলি ব্যাপকভাবে প্রসারিত করে।[৭০][৭১][৭২][৭৩] এর ফলে সাব সাহারান আফ্রিকার অন্যান্য দেশ সাহায্য করতে এগিয়ে এলে এই বিদ্রোহ প্রতিবেশী দেশ ক্যামেরুন, চাদ, মালি ও নাইজারে ছড়িয়ে পড়ে।[৭৪] এদিকে ২০১৫ সালের মার্চে বোকো হারাম ইসলামিক স্টেটের পশ্চিম আফ্রিকা প্রদেশ ( আইএসডব্লিউএপি) হয়ে উঠার সাথে সাথে শেকাউ জিহাদিদের মধ্যে তার আন্তর্জাতিক অবস্থান উন্নত করার চেষ্টা করেন।
২০১৫ সালে নাইজেরিয়ার নেতৃত্বাধীন আফ্রিকীয় ও পশ্চিমা দেশগুলির জোটের যৌথ আক্রমণের ফলে বিদ্রোহীরা পিছু হঠে এবং সাম্বিসা বন ও চাদ হ্রদে ঘাঁটি স্থাপন করে। এর ফলে বোকো হারামের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অসন্তোষ বেড়ে যায়। আন্দোলনের ভিন্নমতাবলম্বীরা নিজেদেরকে আইএসের কেন্দ্রীয় কমান্ডের সাথে জোটবদ্ধ করে এবং শেকাউয়ের নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ জানায়। ফলে বিদ্রোহীদের মধ্যে সহিংস বিভক্ত হয়। তারপর থেকে শেকাউ ও তার গোষ্ঠীকে সাধারণত বোকো হারাম হিসাবে উল্লেখ করা হয় এবং ভিন্নমতাবলম্বীরা মোহাম্মদ ইউসুফের ছেলে আবু মুসাব বারনাভির অধীনে ISWAP হিসাবে কাজ করতে থাকে। কিছু দিন অন্তঃকলহে ব্যস্ত থাকার পর বোকো হারাম ও ISWAP ২০১৮ ও ১৯ সালে নতুন আক্রমণ শুরু করে এবং পুনরায় শক্তি বৃদ্ধি করা শুরু করে।
২০১০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে নিহত ও হতাহতের পরিসংখ্যানে বোকো হারাম বিদ্রোহ বিশ্বের সহিংস বিদ্রোহগুলির শীর্ষে ছিল।[৭৫][৭৬][৭৭] ২০১৩ সালে নাইজেরীয় সরকার ও বোকো হারামের মধ্যে সংলাপ নিশ্চিত করার জন্য তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বোকো হারাম সম্প্রদায়কে সাধারণ ক্ষমা প্রদানের জন্য একটি কমিটি গঠন করেন।[৭৮][৭৯] সাধারণ ক্ষমার মধ্যে বোকো হারাম যোদ্ধাদের ক্ষমা মঞ্জুর করাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে গোষ্ঠীটি একটি অডিও সম্প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ ক্ষমা প্রত্যাখ্যান করে। তারা দাবি করে যে, তারা দুর্নীতি ও বৈষম্য মিটিয়ে নাইজেরিয়ায় একটি ইসলামি রাষ্ট্রগঠনের জন্য লড়াই করছে এবং এটি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তারা লড়াই করে যাবে। তারা নয়, বরং সরকারই মুসলমানদের বিরুদ্ধে নৃশংসতা করছে।[৮০]
২০২১ সালের মে মাসে ISWAP সাম্বিসা বনে বোকো হারাম যোদ্ধাদের ওপর আক্রমণ করে ঘাঁটিটি দখল করে এবং বোকো হারামের নেতা আবুবকর শেকাউ নিজের গ্রেফতার এড়াতে একটি আত্মঘাতী ভেস্ট ব্যবহার করে যুদ্ধের সময় নিহত হন বলে বিরোধীরা দাবি করে। তারপর আগস্টে ISWAP এর প্রধান কমান্ডার আবু মুসাব বারনাভিও নিহত হন বলে রিপোর্ট করা হয়। শেকাউয়ের মৃত্যুর পর বোকো হারাম যোদ্ধাদের অনেক সদস্য আত্মসমর্পণ করে এবং অন্যরা ISWAP এ চলে যায়। নাইজেরিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনীর মতে, ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৫১,১১৪ জন বিদ্রোহী ও তাদের পরিবার আত্মসমর্পণ করে। এদের মধ্যে ১১,৩৯৮ জন পুরুষ, ১৫,৩৯১ জন মহিলা ও ২৪,৩৩৫ জন শিশু রয়েছে।
২০২২ সালের মে মাসে সাম্বিসা বনে বোকো হারামের শীর্ষ নেতা আবু বকর সারকি নিহত হন। একটি অন্তঃকলহে আবু বকর সারকি ISWAP এর ক্যাম্পে একটি সামরিক কনভয়ের নেতৃত্ব দেওয়ার সময় নাইজেরিয়ার সেনাবাহিনী তাদের বাধা দেয়। সারকি ও তার কিছু যোদ্ধা পালিয়ে যাওয়ার সময় সৈন্যদের আরেকটি দলের কাছে তার মৃত্যু হয়।[৮১] ২০২২ সালের ১৬ মে বোকো হারামের বিশিষ্ট প্রচারক আরি-ডিফিনোমা নাইজেরীয় সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন।[৮২][৮৩][৮২]
পটভূমি
সম্পাদনানাইজেরিয়ার রাষ্ট্রত্ব
সম্পাদনাসোকোতা খিলাফত ও অন্যান্য ইসলামি রাজ্যগুলিকে পরাজিত করে নাইজেরিয়ায় ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রায় এক দশক পরে ১৯১৪ সালে উত্তর ও দক্ষিণ নাইজেরিয়ার স্বতন্ত্র রাজ্য ও আমিরাতগুলি একত্র করে একটি মাত্র দেশ গঠন করা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি তার উপনিবেশ অঞ্চলগুলো হারায়; যার মধ্যে একটি ছিল ক্যামেরুন। তখন ক্যামেরুন ফরাসি ও ব্রিটিশ অংশে বিভক্ত হয়ে যায়। ১৯৬১ সালে একটি গণভোটের পর দক্ষিণ ক্যামেরুনের জনগণ ফরাসি ক্যামেরুনের অধীনে থেকে যাওয়ার পক্ষে ভোট দেয় এবং উত্তর ক্যামেরুন নাইজেরিয়ায় যোগদানের সিদ্ধান্ত নিয়ে। এর ফলে নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে মুসলিম জনসংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়। এই অঞ্চলটি বর্তমান উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ার অংশ এবং এটি বিদ্রোহ দ্বারা প্রভাবিত অঞ্চলসমূহের একটি বড় অংশ নিয়ে গঠিত।[৮৪]
নাইজেরিয়ায় প্রাথমিক ধর্মীয় সংঘাত
সম্পাদনা১৯৫৩ সাল থেকে মুসলমান ও খ্রিস্টান সমাজের মধ্যে আর্থিক বৈষম্যসহ একাধিক রাজনৈতিক সমস্যার জেরে নাইজেরিয়ায় ধর্মীয় সংঘাত শুরু হয় এবং আস্তে আস্তে তা গোটা অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।
মাইতাৎসিন
সম্পাদনা১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে মাইতাৎসাইন (মোহাম্মদ মারওয়া) ও তার অনুসারী ইয়ান তাতসিনের নেতৃত্বে নাইজেরিয়ায় একটি বড় ইসলামী বিদ্রোহ হয় এবং এতে কয়েক হাজার মানুষ মারা যায়। ১৯৯০ সালে মাইতাৎসিনের মৃত্যুর পরেও আন্দোলন আরো পাঁচ বছর অব্যাহত ছিল।
একই দশকে নাইজেরিয়ার তৎকালীন সামরিক শাসক জেনারেল ইব্রাহিম বাবানগিদা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়ায় নাইজেরিয়াকে ওআইসির নথিভুক্ত করেন। এর ফলে দেশে বিশেষ করে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মধ্যে ধর্মীয় উত্তেজনা বেড়ে যায়।[৮৫]
শরিয়া প্রতিষ্ঠা
সম্পাদনা1৯৯৯সালে নাইজেরিয়ায় গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তনের পর থেকে দেশটির ৯টি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যে এবং ৩টি মুসলিম-বহুত্ব রাজ্যের কিছু অংশে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইনসহ শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠিত হয়।[৮৬] এর পরে শরিয়া ব্যবস্থায় সংখ্যালঘু মুসলিমদের আইনি মর্যাদা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয় এবং শীঘ্রই মুসলিম-খ্রিস্টান দাঙ্গা শুরু হয়।
প্রাথমিকভাবে নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় ইসলামি রাজ্যগুলিতে বিভিন্ন মুসলিম গোষ্ঠী ও জনসংখ্যা বিদ্যমান, যারা দেশব্যাপী শরিয়া আইন প্রবর্তনের পক্ষে।[৮৭] এই বিশাল জনসংখ্যার দাবিগুলি কমপক্ষে আংশিকভাবে ১২টি রাজ্যে নাইজেরীয় ফেডারেল সরকার কর্তৃক ১৯৯৯ সালে সমর্থন করা এবং প্রথমত জামফারা রাজ্যে শরিয়া প্রবর্তিত হয়। জামফারা রাজ্যের গভর্নর আহমাদ রুফাই সানির তৎপরতায় এই বাস্তবায়ন সম্পাদিত হয়।[৮৬][৮৮]
ব্লাসফেমি ও ধর্মত্যাগ
সম্পাদনানাইজেরিয়ার ছত্রিশটি রাজ্যের মধ্যে ১২টি রাজ্যের প্রধান ধর্ম হিসেবে সুন্নি ইসলাম রয়েছে। ১৯৯৯ সালে সেই রাজ্যগুলি শরিয়া আদালতের পাশাপাশি কাস্টমারি আদালত বেছে নেয়।[৮৯] একটি শরিয়া আদালত ব্লাসফেমিকে মৃত্যুদন্ডসহ বেশ কয়েকটি শাস্তির যোগ্য হিসাবে বিবেচনা করতে পারে। অনেক মুসলিম প্রধান রাজ্যে ইসলাম থেকে অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত করা বেআইনি এবং প্রায়শ একটি মূলধর্মী অপরাধ ।
জনসংখ্যার ভারসাম্য
সম্পাদনাজনসংখ্যা ও ধর্মের উপর নাইজেরিয়ার একটি সমীক্ষা অনুসারে মুসলমানরা মোট জনসংখ্যার ৫০.৫% এবং মুসলমানরা প্রধানত দেশের অনুন্নত ও অবহেলিত উত্তরাঞ্চলে বাস করে। নাইজেরিয়ার মুসলমানদের অধিকাংশই সুন্নি। এরপর খ্রিস্টানরা দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং মোট জনসংখ্যার ৪৮.২%। তারা দেশের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলে বসবাস করে। রাজনৈতিক বিতর্ক এড়ানোর কারণে ২০০৬ সালে নাইজেরিয়ার আদমশুমারিতে ধর্মের প্রশ্নগুলি বাদ দেওয়া হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Faced with Boko Haram, Cameroon weighs death penalty for terrorism. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে By Tansa Musa, Reuters. YAOUNDE Wed 3 December 2014 9:56am EST.
- ↑ Chad armoured column heads for Cameroon to fight Boko Haram. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে AFP for Yahoo! News, 16 January 2015 4:54 PM.
- ↑ ক খ West Africa leaders vow to wage 'total war' on Boko Haram ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে By John Irish and Elizabeth Pineau. 17 May 2014 2:19 PM.
- ↑ African Troops Free Dozens of Boko Haram Victims, Voice of America, Apr 10, 2021. Accessed April 11, 2021.
- ↑ "Vigilantes Settle Local Scores With Boko Haram"। Voice of America। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ ICG (2018), pp. i, 4–8.
- ↑ ICG (2018), pp. 5, 6.
- ↑ ICG (2018), pp. i, 3, 7.
- ↑ ICG (2018), p. 3.
- ↑ Adama Nossiter (১২ মার্চ ২০১৫)। "Mercenaries Join Nigeria's Military Campaign Against Boko Haram"। The New York Times। ১৫ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ Colin Freeman (১০ মে ২০১৫)। "South African mercenaries' secret war on Boko Haram"। The Daily Telegraph। ১৮ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৮।
- ↑ Union agrees to send 7,500 troops to fight Boko Haram in Nigeria [অকার্যকর সংযোগ]. Mashable.com, 31 January 2015.
- ↑ ক খ The African Union Readies an Army to Fight Boko Haram ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ জুলাই ২০১৫ তারিখে, Medium.com.
- ↑ ক খ গ "Feeling the heat: West combats extremists' advance in Africa's deserts"। CNN। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Canada joins effort to free Nigerian schoolgirls. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ জুলাই ২০১৪ তারিখে 14 May 2014 3:23 pm Updated: 15 May 2014 7:01 pm. By Murray Brewster, The Canadian Press
- ↑ ক খ গ Kidnapped schoolgirls: British experts to fly to Nigeria 'as soon as possible'. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে theguardian.com, Wednesday 7 May 2014 17.33 BST.
- ↑ Iaccino, Ludovica (৫ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Nigeria turns east: Russia and Pakistan now selling warplanes to help in Boko Haram fight"। ১৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৮।
- ↑ "Nigerian Special Forces battalion completes training course in Pakistan"। quwa.org। ৮ জুন ২০১৭। ১১ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৮।
- ↑ "Boko Haram: Obasanjo leads Colombian security experts to Buhari – Premium Times Nigeria"। ১২ অক্টোবর ২০১৫। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৮।
- ↑ "In Pictures: Lt. General Buratai visits Colombia"। The NEWS। ২৫ জানুয়ারি ২০১৬। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Egypt Pledges To Support Nigeria in Fight Against Boko Haram • Channels Television"। ৩০ মে ২০১৫। ২২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৮।
- ↑ "Boko Haram: Egypt assures Nigeria of support – The Nation Nigeria"। ২০ অক্টোবর ২০১৫। ২২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৮।
- ↑ Israel sends experts to help hunt for Nigerian schoolgirls kidnapped by Islamists. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে The Jerusalem Post; 20 May 2014 18:03.
- ↑ Andrew McGregor (৮ মে ২০১৯)। "Nigeria Seeks Russian Military Aid in its War on Boko Haram"। Aberfoyle International Security। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "British troops to help fight against Boko Haram as SAS target Isil"। the Telegraph। ২০ ডিসেম্বর ২০১৪। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ ক খ France-Presse, Agence (১৪ অক্টোবর ২০১৫)। "Obama to deploy 300 US troops to Cameroon to fight Boko Haram | World news"। The Guardian। ১৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ ক খ "US troops deployed to Cameroon for Boko Haram fight"। Al Jazeera English। ১৪ অক্টোবর ২০১৫। ১৮ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ Беларусь попала в ТОП-20 мировых лидеров по экспорту вооружений ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে – Военно-политическое обозрение, 1 марта 2017
- ↑ ICG 2014, পৃ. 22–24, 27।
- ↑ ICG 2014, পৃ. 22, 26, 27।
- ↑ "Al-Qaeda now has a united front in Africa's troubled Sahel region"। Newsweek (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ মার্চ ২০১৭। ৪ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Islamists Ansaru claim attack on Mali-bound Nigeria troops: paper"। Reuters। ২০ জানুয়ারি ২০১৩। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ICG 2014, পৃ. 22, 26।
- ↑ ICG 2014, পৃ. 23।
- ↑ The Christian Science Monitor (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Boko Haram escalates battle with bold move into Chad"। The Christian Science Monitor। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;CTC 2021
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Dowd, Caitriona (ডিসেম্বর ২০১৫)। "Grievances, governance, and Islamist violence in sub-Saharan Africa"। Journal of Modern African Studies। Cambridge: Cambridge University Press। 53 (4): 505–531। আইএসএসএন 1469-7777। এলসিসিএন 2001-227388। এসটুসিআইডি 155830239। ওসিএলসি 48535892। জেস্টোর 26309887। ডিওআই:10.1017/S0022278X15000737।
- ↑ "Nigerian army general, troops killed in ISWAP attack"। Reuters। ১৪ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Abubakar Shekau's Boko Haram Faction Confirms Death Of Leader, Issues Fresh Threats"। Sahara Reporters। ১৫ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২১।
- ↑ "Vicious ISWAP leader, Al-Barnawi, killed"। Daily Trust। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Notorious Boko Haram, Islamic State Leader, Al-Barnawi Killed In Borno"। Sahara Reporters। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Air force allegedly kill ISWAP leader, Sani Shuwaram, others"। The Guardian Nigeria News – Nigeria and World News। ২০ মার্চ ২০২২। ২৮ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২২।
- ↑ ক খ Zenn (2020), pp. 6–7.
- ↑ AFP (৬ মার্চ ২০১৯)। "ISIS-backed Boko Haram faction may have new chief"। News24। ৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Boko Haram appoints deputy leader as ISWAP redeploys commanders"। DailyPost.ng। ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ICG (2018), pp. i, ii.
- ↑ Warner & Hulme (2018), p. 22.
- ↑ ক খ Warner & Hulme (2018), p. 23.
- ↑ "How Big Is Boko Haram?"। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Islamic Militants' Deadly Resurgence Threatens Nigeria Polls"। Voice of America। Associated Press। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Jacob Zenn (১০ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Is Boko Haram's notorious leader about to return from the dead again?"। African Arguments। ৫ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "IS Down But Still a Threat in Many Countries"। Voice of America। ২৪ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Boko Haram 'fighters' surrender as alleged chief killed"। BBC। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৬।
- ↑ "Nigerian military claims surrender of 200 Boko Haram fighters"। Yahoo। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ১১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৬।
- ↑ "76 starving Boko Haram members surrender to Nigerian military"। Fox News। ২ মার্চ ২০১৬। ২৫ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৬।
- ↑ "300 Boko Haram members surrender in Cameroon"। Vanguard। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ১৮ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৬।
- ↑ "800 Boko Haram militants surrender to Nigeria, General claims"। The Independent। ৭ এপ্রিল ২০১৬। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৬।
- ↑ "Nigerian troops 'rescue 157 captives as 77 Boko Haram members surrender'"। Premium Times। ১ জুন ২০১৬। ৭ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৬।
- ↑ Northeast Nigeria insurgency has killed almost 350,000 – UN, Reuters, 24 June 2021
- ↑ "ACLED Version 5 (1997–2014)"। Armed Conflict Location & Event Data Project। ১৩ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Nigeria IDP Figures Analysis"। ৩০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "IOM Highlights Humanitarian Needs of 2.4 Million Displaced in Northeast Nigeria"। International Organisation of Migration। ১৫ এপ্রিল ২০১৬। ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Act of insurgency is unislamic, says Sultan – P.M. News" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১০-২৭।
- ↑ "Who are Nigeria's Boko Haram Islamists?"। BBC News। ৬ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Adama Nossiter (২৭ জুলাই ২০০৯)। "Scores Die as Fighters Battle Nigerian Police"। The New York Times। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Who are Nigeria's Boko Haram Islamist group?"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১১-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "Join us or die: the birth of Boko Haram"। the Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০২-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ ক খ গ ঘ "Lessons learned, missed in Yusuf's death nine years after"। The Guardian Nigeria News - Nigeria and World News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৭-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।
- ↑ "Boko Haram in Nigeria: Split emerges over leadership"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৭-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ John Campbell। "Nigeria Security Tracker"। Council on Foreign Relations। ১০ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Boko Haram's four-year reign of terror"। Channel 4 News। ৮ মে ২০১৪। ৬ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৪।
- ↑ "Boko Haram's Bloodiest Year Yet: Over 9,000 Killed, 1.5 Million Displaced, 800 Schools Destroyed in 2014"। Christian Post। ৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Monica Mark (৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "Thousands flee as Boko Haram seizes military base on Nigeria border"। the Guardian। ১১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Cameroon: Boko Haram Attacks Escalate in Far North"। Human Rights Watch (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "Nigeria Boko Haram: Militants 'technically defeated' – Buhari"। BBC News। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Pisa, Katie; Hume, Tim (১৯ নভেম্বর ২০১৫)। "Boko Haram overtakes ISIS as world's deadliest terror group, report says"। CNN। ৬ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Global Terrorism Index 2015" (পিডিএফ)। Institute for Economics and Peace। নভেম্বর ২০১৫। পৃষ্ঠা 41। ১১ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "BOKO HARAM: Jonathan sets up Amnesty committee"। Vanguard News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-০৪-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "Could offering an amnesty to Boko Haram stop violence in Nigeria?"। Peace Insight (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "Nigeria's Boko Haram rejects Jonathan's amnesty idea"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-০৪-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৫।
- ↑ "Top Boko Haram Commander, Scores Killed In Offensive Military Operation"। ১৫ মে ২০২২।
- ↑ ক খ "Boko Haram Preacher Ari-Difinoma Surrenders To Troops"। ১৮ মে ২০২২।
- ↑ "Prominent Boko Haram radical preacher, Alhaji Ari-Difinoma surrenders to Nigerian Army"। ১৭ মে ২০২২।
- ↑ Meredith, Martin। "11. A House Divided"। The State of Africa: A History of Fifty Years of Independence। The Free Press। পৃষ্ঠা 197।
- ↑ Holman, Michael (24 February 1986) "Nigeria, Politics; Religious Differences Intensify", Financial Times,
- ↑ ক খ Jonah, Adamu; Igboeroteonwu, Anamesere (২০ মে ২০১৪)। "Nigerian Sharia architect defends law"। BBC। ৩ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৪।
- ↑ Olawale, Abdul-Gafar। "Course Lecture: Muslim Groups in Nigeria" (পিডিএফ)। Unilorin। ১৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৪।
- ↑ "Nigeria: First Execution under Sharia Condemned"। Human Rights Watch। ৮ জানুয়ারি ২০০২। ৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৪।
- ↑ "Nigeria: International Religious Freedom Report 2008"। U.S. Department of State। ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০০৯।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি