বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ

বাংলাদেশী ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
(বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ থেকে পুনর্নির্দেশিত)

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (সংক্ষেপে বিপিএল) বাংলাদেশের পেশাদার টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট লিগ। ২০১২ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড প্রথম বিপিএল আয়োজন করে। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ এ বিপিএল-এর প্রথম আসর শুরু হয়।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
অফিসিয়াল লোগো
দেশবাংলাদেশ
ব্যবস্থাপকবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড
খেলার ধরনটুয়েন্টি২০
প্রথম টুর্নামেন্ট২০১২
শেষ টুর্নামেন্ট২০২৪
পরবর্তী টুর্নামেন্ট২০২৫
প্রতিযোগিতার ধরনডাবল রাউন্ড-রবিন এবং প্লে-অফস
দলের সংখ্যা
বর্তমান চ্যাম্পিয়নফরচুন বরিশাল (১ম শিরোপা)
সর্বাধিক সফলকুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স (৪টি শিরোপা)
সর্বাধিক রানতামিম ইকবাল (২৯৩০)
সর্বাধিক উইকেটসাকিব আল হাসান (১৩২)
টিভিসম্প্রচারকারীদের তালিকা
ওয়েবসাইটbplt20.com.bd

বিপিএলের প্রথমদ্বিতীয় আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস[][] ২০১৫ সালে তৃতীয় আসরে নতুন দল হিসেবে প্রথমবার অংশগ্রহণ করেই শিরোপা জয় করে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। পরবর্তী ২০১৬ আসরে নতুন দল ঢাকা ডায়নামাইটস ঢাকার শিরোপা পুনরুদ্ধার করে। বিপিএলের ৫ম আসর ২০১৭ সালের ২রা নভেম্বর থেকে শুরু হয়। এতে নতুন ফ্রাঞ্চাইজি হিসেবে যোগ হয় সিলেট সিক্সার্স। এই আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর রাইডার্স। বিপিএল এর ৬ষ্ঠ আসর ২০১৯ সালের ৮ ই ফেব্রুয়ারি ঢাকা ডাইনামাইটস কে পরাজিত করে দ্বিতীয় বারের মত চ্যাম্পিয়ন হয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। ২০২২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি নতুন দল ফরচুন বরিশালকে ১ রানে হারিয়ে ৩য় বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। ২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ফাইনালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স সিলেট স্ট্রাইকার্সকে ৭ উইকেটে হারিয়ে চতুর্থবারের মতো শিরোপা জিতেছে। সর্বশেষ ২০২৪ সালের ১লা মার্চে অনুষ্ঠিত ফাইনালে ৪ বারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের জন্য শিরোপা নিজেদের করে নেয় ফরচুন বরিশাল।

ইতিহাস

সম্পাদনা

প্রথম আসর

সম্পাদনা

৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তে প্রথম বিপিএল আসরের এর উদ্বোধন হয়। [] উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি হয় শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকায়। উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। এই আসরে অংশ নেয় মোট ৬ টি ফ্রেঞ্চাইজি দল। আসরের প্রথম খেলা হয় ১০-ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ এবং ফাইনাল খেলা হয় ২৯-ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২। শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকা এবং জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামে সর্বমোট ৩৩-টি খেলা হয়। যার ২৫টি ঢাকায়, আর বাকি ৮টি হয় চট্টগ্রামে। ২৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফাইনাল ম্যাচের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় বিপিএল এর প্রথম আসর। ৬ টি দল দল একে অপরের বিপক্ষে দুইটি করে ম্যাচ খেলে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে হোম আর এওয়ে হিসেবে। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ ৪ দল পরবর্তীকালে নক-আউট রাউন্ড খেলে। সিলেট রয়্যালস এবং চিটাগং কিংস সেমি-ফাইনালে অগ্রসর হতে পারেনি। দুরন্ত রাজশাহী, খুলনা রয়েল বেঙ্গলস, ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস এবং বরিশাল বার্নার্স সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। পরবর্তীতে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ফাইনালে বরিশাল বার্নার্সকে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয়।

দ্বিতীয় আসর

সম্পাদনা

বিপিএলের দ্বিতীয় আসর শুরু হয় ১৭-ই জানুয়ারি ২০১৩-তে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকায় জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ঘরোয়া টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট বিপিএল ২০১৩ এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। তার আগে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান আফজালুর রহমান সিনহার বক্তৃতার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিপিএলের দ্বিতীয় আসরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। উদ্বোধনী খেলা হয় ১৮-ই জানুয়ারি ২০১৩। খেলোয়াড় নিলাম অনুষ্ঠিত হয় ২০-ই ডিসেম্বর, ২০১২। এই টুনামেন্টে ৭টি দল অংশগ্রহণ করে। সপ্তম দলটি হচ্ছে রংপুর রাইডার্স। বিপিএল ২০১৩ মোট ৩টি মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। এবারই প্রথমবারের মত শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে বিপিএলের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় এবং চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের পরিবর্তে এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। মোট ৪৬টি ম্যাচের মধ্যে ২৮টি ম্যাচ হয় মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে, ১০টি এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে এবং ৮টি শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে।এ আসরে মুশফিকুর রহিম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন। তৃতীয় হয় সিলেট রয়্যালস। ফাইনালে চিটাগং কিংসকে ৪৩ রানে হারিয়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস দ্বিতীয়বার বিপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়।

তৃতীয় আসর

সম্পাদনা

চতুর্থ আসর

সম্পাদনা

পঞ্চম আসর

সম্পাদনা

ষষ্ঠ আসর

সম্পাদনা

সপ্তম আসর

সম্পাদনা

অষ্টম আসর

সম্পাদনা

নতুন দল ফরচুন বরিশালকে ১ রান হারিয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স তৃতীয়বার শিরোপা জয় করে৷

নবম আসর

সম্পাদনা

দশম আসর

সম্পাদনা

একাদশ আসর

সম্পাদনা

লিগ গঠন

সম্পাদনা

কর্পোরেট পর্যায়ে, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ হল একটি সমিতি যেটি এর সদস্য দ্বারা গঠিত ও অর্থায়নপ্রাপ্ত। টেলিভিশন অধিকার, লাইসেন্স চুক্তি, স্পনসরশিপ, টিকেট বিক্রয় এবং অন্যান্য উপায়ে উৎপন্ন সমস্ত আয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এবং অংশগ্রহণকারী ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির মধ্যে ভাগ করা হয়। লিগটি একটি নিয়ন্ত্রণ কাউন্সিল (জিসি) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। মূল প্রতিষ্ঠান হিসাবে, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড জিসি সদস্যদের নিয়োগ করে।

ফ্রাঞ্চাইজি

সম্পাদনা

প্রত্যেক ফ্রাঞ্চাইজির সর্বনিন্ম নিলামমূল্য $১ মিলিয়ন ডলার। বর্তমানে বিসিবি-ফ্রাঞ্চাইজির মালিকরা ১২ বছরের চুক্তি করেছে। চুক্তির উল্লেখযোগ্য শর্ত : চুক্তির মেয়াদ ১২ বছর। আর ১২ বছর পর ফ্র্যাঞ্চাইজিরা দলের পরিপূর্ণ মালিক হবে তখন বিসিবিকে তাদের আয়ের ২০ শতাংশ প্রদান করবে। ১২ বছর পর্যন্ত ফ্র্যাঞ্চাইজিরা ১.০৫ মিলিয়ন ডলার প্রদান করবে।বিসিবি এই ১২ বছর ফ্র্যাঞ্চাইজিদের রেভিনিউ থেকে সাড়ে ৭ লাখ ইউএস ডলার প্রদান করবে।তিন বছরের আগে কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক দল বিক্রি করতে পারবেন না। []

২০২৩ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ অনুযায়ী সাতটি দল বিপিএল দল রয়েছে:

দল শহর মালিক বর্তমান অধিনায়ক বর্তমান কোচ
চিটাগাং কিংস চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম বিভাগ এসকিউ স্পোর্ট সাকিব আল হাসান শন টেইট
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স কুমিল্লা, চট্টগ্রাম বিভাগ কুমিল্লা লিজেন্ডস লিমিটেড লিটন কুমার দাশ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন
ঢাকা ক্যাপিটালস ঢাকা, ঢাকা বিভাগ রিমার্ক হারল্যান
ফরচুন বরিশাল বরিশাল, বরিশাল বিভাগ ফরচুন বরিশাল স্পোর্টস লিমিটেড তামিম ইকবাল ডেভ হোয়াটমর
খুলনা টাইগার্স খুলনা, খুলনা বিভাগ মাইন্ডট্রি লিমিটেড এনামুল হক বিজয় তালহা জুবায়ের
রংপুর রাইডার্স রংপুর, রংপুর বিভাগ টগি স্পোর্টস লিমিটেড (বসুন্ধরা গ্রুপ) নুরুল হাসান সোহেল ইসলাম
সিলেট স্ট্রাইকার্স সিলেট, সিলেট বিভাগ ফিউচার স্পোর্টস বাংলাদেশ লিমিটেড মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা রাজিন সালেহ

খেলোয়াড়দের বরাদ্দ দেয়ার জন্য বিপিএল প্রতিবছর একটি খসড়া (ড্রাফট) ব্যবস্থা পরিচালনা করে। বার্ষিক খসড়ার সময় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি নতুন খেলোয়াড়দের কিনতে পারে। দলগুলি এক বছর থেকে পরবর্তী বছর পর্যন্ত খেলোয়াড়দের ধরে রাখার জন্য চয়ন করতে পারে এবং খসড়ার বাইরে খেলোয়াড়দের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে চুক্তি করে দলে আনতে পারে। ২০১৫ সাল থেকে ইমাগো স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট খেলোয়াড়দের খসড়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করছে যারা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের হয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের খেলোয়াড়দের ব্যবস্থাপনার কাজ করে।

প্রতিযোগিতার ফলাফল

সম্পাদনা

ফাইনাল ম্যাচ

সম্পাদনা
মৌসুম মাঠ ফাইনাল দলসমূহ ফাইনালের ম্যাচসেরা ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট
বিজয়ী ফলাফল রানার্স-আপ
২০১২
বিস্তারিত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স
১৪৪/২ (১৫.৪ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৮ উইকেটে জয়ী
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৪০/৭ (২০ ওভার)
  ইমরান নাজির

(ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

  সাকিব আল হাসান (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)
২০১৩
বিস্তারিত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স
১৭৫/১ (২০ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৫২ রানে জয়ী
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
১২৩ (১৬.৫ ওভার)
  মোশাররফ হোসেন

(ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

  সাকিব আল হাসান (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)
২০১৫
বিস্তারিত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স
১৫৭/৭ (২০ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ৩ উইকেটে জয়ী
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১৫৬/৪ (২০ ওভার)
  অলোক কাপালি (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স)   আসহার জাইদি

(কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স)

২০১৬
বিস্তারিত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঢাকা ডায়নামাইটস
১৫৯/৯ (২০ ওভার)
ঢাকা ডায়নামাইট ৫৬ রানে জয়ী
স্কোরকার্ড
রাজশাহী কিংস
১০৩ (১৭.৪ ওভার)
  কুমার সাঙ্গাকারা (ঢাকা ডায়নামাইটস)   মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ

(খুলনা টাইটানস)

২০১৭
বিস্তারিত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম রংপুর রাইডার্স
২০৬/১ (২০ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ৫৭ রানে জয়ী
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৪৯/৯ (২০ ওভার)
  ক্রিস গেইল

(রংপুর রাইডার্স)

  ক্রিস গেইল

(রংপুর রাইডার্স)

২০১৯
বিস্তারিত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স
১৯৯/৩ (২০ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১৭ রানে জয়ী
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৮২/৯ (২০ ওভার)
  তামিম ইকবাল

(কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স)

  সাকিব আল হাসান (ঢাকা ডায়নামাইটস)
২০১৯-২০

বিস্তারিত

শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাজশাহী রয়্যালস
১৭০/৪ (২০ ওভার)
রাজশাহী রয়্যালস ২১ রানে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
খুলনা টাইগার্স
১৪৯/৮ (২০ ওভার)
  আন্দ্রে রাসেল

(রাজশাহী রয়্যালস)

  আন্দ্রে রাসেল

(রাজশাহী রয়্যালস)

২০২২

বিস্তারিত

শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স
১৫১/৯ (২০ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ১ রানে জয়ী
স্কোরকার্ড
ফরচুন বরিশাল

১৫০/৮ (২০ ওভার)

  সুনিল নারিন

(কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স)

  সাকিব আল হাসান (ফরচুন বরিশাল)
২০২৩

বিস্তারিত

শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১৭৬/৩ (১৯.২ ওভার) কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ৪ উইকেটে জয়ী
স্কোরকার্ড
সিলেট স্ট্রাইকার্স ১৭৫/৭ (২০ ওভার)   জনসন চার্লস (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স)   নাজমুল হোসেন শান্ত (সিলেট স্ট্রাইকার্স)
২০২৪

বিস্তারিত

শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ফরচুন বরিশাল ১৫৭/৪ (১৯ ওভার) বরিশাল ৬ উইকেটে জয়ী
স্কোরকার্ড
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১৫৪/৬ (২০ ওভার)   কাইল মায়ার্স (ফরচুন বরিশাল)   তামিম ইকবাল (ফরচুন বরিশাল)

সামগ্রিক দলীয় পারফরম্যান্স

সম্পাদনা
৫ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।

রেকর্ডগুলিতে একটি ফ্র্যাঞ্চাইজির নামে খেলা সমস্ত ম্যাচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, এমনকি যেখানে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি স্থগিত করা হয়েছে এবং একটি নতুন সংস্থা হিসাবে পুনরায় তৈরি করা হয়েছে।

সামগ্রিক দলীয় পারফরম্যান্স[]
দল ম্যাচ জয় হার টাই টাই+জয় টাই+হার ফলাফল হয়নি জয়%
চট্টগ্রাম দল ১১১ ৪৮ ৬১ ৪৪.৫৫%
কুমিল্লা দল ৯১ ৫৬ ৩৩ ৬৩.৩৩%
ঢাকা দল ১১৫ ৬২ ৫১ ৫৪.৮৭%
বরিশাল দল ৭৪ ৩৯ ৩৩ ৫৩.৪২%
খুলনা দল ৯৯ ৪২ ৫৫ ৪২.৮৬%
রংপুর দল ৯১ ৪৯ ৪২ ৫৩.৮৪%
সিলেট দল ৯৫ ৩৫ ৫৮ ৩৭.৬৩%
রাজশাহী দল ৭৮ ৪০ ৩৮ ৫১.২৮%

টীকা:

  • টাই+জয় এবং টাই+হার ম্যাচগুলি টাই করে এবং তারপরে "সুপার ওভার" দ্বারা জিতেছে বা হেরে গেছে"
  • জয়ের শতাংশ কোনও ফলাফল বাদ দেয় না।

সামগ্রিক দলের অবস্থান

সম্পাদনা
মৌসুম
(দলের সংখ্যা)
২০১২
(৬)
২০১৩
(৭)
২০১৫
(৬)
২০১৬
(৭)
২০১৭
(৭)
২০১৯
(৭)
২০২০
(৭)
২০২২
(৬)
২০২৩
(৭)
২০২৪
(৭)
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ৫ম ২য় ৬ষ্ঠ প্লে-অফ ৭ম প্লে-অফ ৭ম প্লে-অফ
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স অংশগ্রহণ করেনি বি ৬ষ্ঠ প্লে-অফ বি ৫ম বি ২য়
দুর্দান্ত ঢাকা বি প্লে-অফ বি ২য় প্লে-অফ ৫ম ৬ষ্ঠ ৭ম
ফরচুন বরিশাল ২য় ৫ম ২য় ৭ম অংশগ্রহণ করেনি ২য় প্লে-অফ বি
খুলনা টাইগার্স সেমি ৭ম অংশগ্রহণ করেনি প্লে-অফ ৭ম ২য় প্লে-অফ ৫ম
রাজশাহী রয়্যালস সেমি প্লে-অফ অংশগ্রহণ করেনি ২য় ৬ষ্ঠ ৫ম বি অংশগ্রহণ করেনি
রংপুর রাইডার্স অংশগ্রহণ করেনি ৫ম প্লে-অফ ৫ম বি প্লে-অফ ৬ষ্ঠ অংশগ্রহণ করেনি প্লে-অফ সেমি
সিলেট স্ট্রাইকার্স ৬ষ্ঠ প্লে-অফ ৫ম অংশগ্রহণ করেনি ৫ম ৬ষ্ঠ ৭ম ৬ষ্ঠ ২য় ৬ষ্ঠ
  •   বি: বিজয়ী
  •   ২য়: রানার্স-আপ
  •   সেমি বা প্লে-অফ: দলটি প্রতিযোগিতার সেমি-ফাইনাল বা প্লে-অফ পর্বের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে
  •  অংশগ্রহণ করেনি: অংশগ্রহণ করেননি

দলগত পারফরম্যান্স

সম্পাদনা
দলগত পারফরম্যান্স[][]
দল সময়কাল অংশগ্রহণ বিজয়ী (গুলি) রানার্স-আপ (গুলি) প্লে অফ লিগ পর্ব
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ২০১৫-বর্তমান
(২০১৫, ২০১৯, ২০২২, ২০২৩)

(২০২৪)
দুর্দান্ত ঢাকা ২০১২-বর্তমান
(২০১২, ২০১৩, ২০১৬)

(২০১৭, ২০১৯)
রাজশাহী রয়্যালস ২০১২–২০২০
(২০১৯–২০)

(২০১৬)
রংপুর রাইডার্স ২০১৩-বর্তমান
(২০১৭)
ফরচুন বরিশাল ২০১২-বর্তমান
(২০২৪)

(২০১২, ২০১৫, ২০১৯)
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ২০১২-বর্তমান
(২০১৩)
খুলনা টাইগার্স ২০১২-বর্তমান
(২০১৯–২০)
সিলেট স্ট্রাইকার্স ২০১২-বর্তমান
(২০২৩)

সম্প্রচারক

সম্পাদনা

২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিযোগিতাটি বেশ কয়েকটি দেশে সম্প্রচারিত হয়।

এলাকা চ্যানেল এবং স্ট্রিমিং ডিজিটাল স্ট্রিমিং
বাংলাদেশ টি স্পোর্টস
জিটিভি
র‍্যাবিটহোল
টি স্পোর্টস অ্যাপ
ভারত ফ্যানকোড
পাকিস্তান টেন স্পোর্টস ট্যাপম্যাড টিভি
হাম স্পোর্টস
ক্যারিবিয়ান উইলো টিভি
উত্তর আমেরিকা উইলো টিভি
মধ্যপ্রাচ্য ক্রিকবাজ
বিশ্বের বাকি র‍্যাবিটহোল ইউটিউব
  • সূত্র: বিসিবি []

পরিসংখ্যান

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১২ 
  2. "এবারও ঢাকার শিরোপা-হাসি"দৈনিক প্রথম আলো। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। ১১ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪ 
  3. "Bangladesh Premier League 2012: BPL to begin on February 9 next year | Bangladesh Cricket News"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৪ 
  4. "১২ বছরের চুক্তি বিসিবি-ফ্র্যাঞ্চাইজি'র"। ১১ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১২ 
  5. "Cricket Records | Bangladesh Premier League | Records | Result summary"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 
  6. "Cricket Records | Bangladesh Premier League | Records | Series results"ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৬ 
  7. Chowdhury, Siam। "দেশের বাইরে যেসব প্লাটফর্মে দেখা যাচ্ছে বিপিএল"bn.bdcrictime.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২১ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা