টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই
টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই ২০২১ সালের বাংলাদেশী আত্মজীবনীমূলক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। স্টোরি স্প্ল্যাশ মিডিয়ার ব্যানারে পিংকি আক্তার প্রযোজনায় ছায়াচিত্রটি পরিচালনা করেছেন সেলিম খান।[২] এটির চিত্রনাট্য রচনা ও সহ-পরিচালনা করেছেন শামীম আহমেদ রনি। চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের প্রথমদিককার উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়ে নির্মিত। এই ছায়াচিত্রের দুইটি মূলচরিত্র শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পত্নী ফজিলাতুন্নেছা মুজিব রেণু'র চরিত্রে অভিনয় করেছেন শান্ত খান ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। এছাড়াও জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, শিবা শানু, দিলারা জামান, সুব্রত সহ একদল মঞ্চ নাটকের অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্ন ঐতিহাসিক চরিত্রসমূহ রূপদান করেন।
টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই | |
---|---|
পরিচালক | সেলিম খান শামীম আহমেদ রনি |
প্রযোজক | পিংকি আক্তার |
চিত্রনাট্যকার | শামীম আহমেদ রনি |
কাহিনিকার | শামীম আহমেদ রনি |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | ইমন সাহা |
চিত্রগ্রাহক | সাইফুল ইসলাম শাহীন |
সম্পাদক | তৌহিদ হোসেন চৌধুরী |
প্রযোজনা কোম্পানি | স্টোরি স্প্ল্যাশ মিডিয়া |
পরিবেশক | শাপলা মিডিয়া |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১২৮ মিনিট |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
নির্মাণব্যয় | ৳ ৮৩ লাখ[১] |
ছায়াছবিটি ২০২০ সালের আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের অভ্যন্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চাঁদপুরের বিভিন্ন স্থানে এটির মূখ্য চিত্রগ্রহণ করা হয়।[৩] ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে নির্মাণের কারণে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড চলচ্চিত্রটিকে প্রদর্শনের ছাড়পত্র দেয়ার ক্ষেত্রে বেশ সতর্কতা অবলম্বন করেছিল। প্রদর্শনের চূড়ান্ত ছাড়পত্র অর্জনের পর, ২০২১ সালের ৩০ মার্চ প্রথম প্রদর্শনী এবং ২ এপ্রিল বাংলাদেশের ৫৪টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। এছাড়াও বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় চলচ্চিত্রটি সকল বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়ে প্রদর্শনের জন্য নির্দেশনা দিয়েছিল।[৪] এটি একটি চলচ্চিত্র উৎসবের দুটি বিভাগে পুরস্কার জয় করে।
গল্পসূত্র
সম্পাদনাটুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই চলচ্চিত্রে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের জীবদ্দশায় ১৯৩০ পর হতে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত, তার শৈশব ও কৈশোরের বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়ে চিত্রায়িত।[৩] চলচ্চিত্রে তার শিক্ষা জীবন, ১৯৩৯ সালে মিশনারী স্কুলে পড়ার সময় তার নেতৃত্ব গুণের বিকাশ; ১৯৩৪ সালে বেগম ফজিলাতুন্নেসার সাথে বিবাহ, বিয়ের ৯ বছর ১৯৪২ হতে শুরু হওয়া দাম্পত্য সময়, ছাত্রজীবনে ব্রিটিশ ভারতে রাজনৈতিক সক্রিয়তা ও পরবর্তীতে পাকিস্তান আন্দোলন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ও আবদুল হামিদ খান ভাসানী'র সাথে তার রাজনৈতিক সম্পর্ক; যুক্তবঙ্গ ও দেশভাগের সময়ে কলকাতা দাঙ্গার তার রাজনৈতিক ভূমিকা; বিভিন্ন কারণে গ্রেফতার, জেল জীবন ও কারামুক্তি প্রাধান্য পেয়েছে।
শ্রেষ্ঠাংশে
সম্পাদনাটুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই চলচ্চিত্রে মূল চরিত্রসমূহের পাশাপাশি বিভিন্ন পার্শ্ব চরিত্রে মঞ্চ নাটকের নিয়মিত শিল্পীরা অভিনয় করেছেন।[৩] ছায়াছবির মূল চরিত্রের অভিনয়শিল্পীদের তালিকা-
- শান্ত খান - শেখ মুজিবুর রহমান
- রাহাত আলম - ১০ বছর বয়সি শেখ মুজিবুর রহমান
- আকিবুল ইসলাম রাইয়ান - ১৭ বছর বয়সি শেখ মুজিবুর রহমান
- প্রার্থনা ফারদিন দীঘি - বেগম ফজিলাতুন্নেসা
- শিবা শানু - শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক
- জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় - শেখ লুৎফর রহমান
- মাজনুন মিজান - হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
- কাজী মিজানুর রহমান - আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
- জিয়াউল হাসান কিসলু - বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
- খোরশেদ আলম খসরু - তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া
- দিলারা জামান - সায়েরা খাতুন
- শাহেদ আলী - শামসুল হক
- নাজনীন হাসান চুমকি - আনোয়ারা খাতুন
- শাহরুখ ফারদিন সুব্রত - হামিদ মাস্টার
- সুমন পারভেজ - খন্দকার মোশতাক আহমেদ
- রিমু রোজা খন্দকার - ফাতিমা
- আব্দুল করিম - মৌলভি আব্দুল হাকিম
- মৃন্ময়ি - শেখ হাসিনা
- সজিব - শেখ কামাল
- রাহাত আলম - ননী কুমার
- কামরুল ইসলাম - মোক্তার সাহেব
- সাজু মেহেদী - রমা পদ দত্ত
- প্রভাত মন্ডল - মালেক
- প্রমিতি প্রমা আইসু - আসিয়া
- ডি এইচ চুন্নু - একরামুল হক
- সুলতান মাহমুদ তানজু - ফুটবল খেলার রেফারি
- মুকুল সিরাজ - আতাউর রহমান
- আতিক রহমান - সৈয়দ নজরুল ইসলাম
- রাজিব সালেহীন - তাজউদ্দীন আহমদ
- সউদ চৌধুরী - আবদুল কুদ্দুস মাখন
- শাহজাদা সম্রাট - নুরুন আলম
- মামুন চৌধুরী রিপন - নুরুদ্দিন
- পঙ্কজ মজুমদার - হাশিম সাহেব
- পাভেল ইসলাম - আনোয়ার হোসেন
- মোহাম্মদ আজম খান - নুরুল হুদা
- আশরাফুল আশীষ - অলি আহাদ
- আমিন আজাদ - মুক্তার
- রিগান সোহান রত্ন - এম এ মওদুদ
- শরিফ হোসেন ইমন - নইমুদ্দিন
- রোশান শরিফ - তোয়াহা
- আবিদ হাসান নির্ঝর - রায়হান
- আনিসুল হক বরুন- কামরুদ্দিন
- দ্বীপক সুমন - শওকত
- ফবিয়ান কলিন্স - মহিউদ্দিন
- ইকবাল বাবু - মোহাম্মদুল্লাহ
- মিজানুর রহমান - খানসামা
- এস কে শামীম - ডাকাত
- সাব্বির আহমেদ - জহিরুদ্দিন
এছাড়াও দারোগার চরিত্রে হারুনুর রশীদ ও শরীফুল ইসলাম শরীফ, অন্যান্য পুলিশের চরিত্রে সোহেল উদ্দিন ও সুলতান আহমেদ, বিভিন্ন কর্মকর্তার চরিত্রে গোবিন্দ মন্ডল ও রাজিব দাস, কর্মচারীর চরিত্রে সৈয়দ মোশারফ, ছাত্র ও ছাত্রীর চরিত্রে তাজুদ্দিন তাজু ও স্বর্ণা আক্তার, গ্রামবাসীদের চরিত্রে মোহাম্মদ ইসহাক, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মিতুল খান, চমক খান, সুইডেন আসলাম ও রকিব হাসান অভিনয় করেছেন।
প্রযোজনা
সম্পাদনাশেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ড নিয়ে একই পরিচালকদ্বয়ের নির্মিত রাজনৈতিক থ্রিলার আগস্ট ১৯৭৫-এর পর হতে টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই চলচ্চিত্রের প্রাক-নির্মাণ কার্যক্রম শুরু হয়।[৫] মুখ্য চিত্রগ্রহণ শুরুর পূর্বে, শেখ মুজিব নিয়ে ছয়মাস গবেষণা[৬] ও সংশ্লিষ্ঠ চরিত্রসমূহের বাস্তব রূপায়নের জন্য দুইমাস অভিনয়শিল্পীদের অনুশীলন চলে।[৩] চলচ্চিত্রের বেশীরভাগ চিত্রায়ন করা হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি), চাঁদপুর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকাসমূহে। ২০২০ সালের ১৯ আগস্ট হতে ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৩২ দিনে চলচ্চিত্রটির পূর্ণ চিত্রগ্রহণ সম্পন্ন হয়।[৩][৭] এটি বিএফডিসি হতে শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীভিত্তিক নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র।[৪] চলচ্চিত্রের সঙ্গীতের সুরারোপ সঞ্চালন ও পরিচালনা করেছেন ইমন সাহা। ছায়াছবিতে একটিমাত্র গান ব্যবহার করা হয়েছে; সুদীপ কুমার দ্বীপ রচিত গানটি বাপ্পা মজুমদারের কন্ঠে ধারণকৃত।[৩] ৮৩ লাখ বাংলাদেশি টাকা ব্যয়ে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে।[১] স্টোরি স্প্ল্যাশ মিডিয়ার ব্যানারে নির্মাণের পর শাপলা মিডিয়া পরিবেশক হিসেবে যুক্ত হয়।[২]
মুক্তি
সম্পাদনাসেন্সরশিপ ও প্রচারণা
সম্পাদনাবাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই-এর প্রদর্শনের অনুমতি দেয়ার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক সঠিকতা যাচাই করে।[৮][৯] ২০২১ সালের ১৪ মার্চ সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেলেও পুনরায় নিরীক্ষার জন্য প্রদর্শনের অনুমতি একদফা স্থগিত করা হয়। সংশোধন সাপেক্ষে চলচ্চিত্রটি ২৩ মার্চ চূড়ান্ত ছাড়পত্র পায়।[১০] টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই-এর প্রচারণার জন্য শাপলা মিডিয়া ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর চলচ্চিত্রটির আনুষ্ঠানিক পোস্টার প্রকাশ করে।[১১] সেন্সর ছাড়পত্র পাওয়ার আগেই শাপলা মিডিয়া ২০২১ সালের ১২ মার্চ মুক্তির জন্য প্রচারণা চালায়।[১২]
মুক্তি
সম্পাদনাটুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই মুক্তির তারিখ বেশ কয়েকবার ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিকভাবে চলচ্চিত্রটি ২০২০ সালের ২৫ ডিসেম্বর মুক্তির জন্য পরিকল্পিত ছিল।[২] পরবর্তীতে ২০২১ সালের ১২ মার্চ[১৩] এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মুক্তির তারিখ নির্ধারিত ছিল।[১০] অবশেষে চলচ্চিত্রটি ২০২১ সালের ৩০ মার্চ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে প্রথম প্রদর্শনীর পর[১৪] ২ এপ্রিল বাংলাদেশের ৫৪টি প্রেক্ষাগৃহে বাণিজ্যিকভাবে মুক্তি পায়।[১৫] প্রেক্ষাগৃহ ছাড়াও চলচ্চিত্রটি চাহিদা ভিডিও সেবা সিনেবাজ-এ উম্মুক্ত করা হয়।[৪]
বিনোদন মাধ্যমে মুক্তির বাইরে, চলচ্চিত্রটি শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে নির্মিত হওয়ায় বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক সকল বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়ে প্রদর্শনের জন্য নির্দেশনা পেয়েছিল।[৪] ২০২১ সালের ৮ আগস্ট নতুন দিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রদর্শনী হয়েছিল।[১৬]
প্রশংসা
সম্পাদনাটুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই -এ মূখ্য চরিত্রে অভিনয়ের জন্য দ্বিতীয় সিনেমেকিং আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে শান্ত খান সেরা অভিনেতা ও শেখ মুজিবুর রহমানের বাবার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় 'সেরা অভিনেতা (চরিত্র)' শাখায় পুরস্কার জয় করেন।[১৭]
সংগঠন | বছর | প্রদানের তারিখ | বিভাগ | প্রাপক | ফলাফল | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|
দ্বিতীয় সিনেমেকিং আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব | ২০২২ | ৬ জানুয়ারি, ২০২২ | সেরা অভিনেতা | শান্ত খান | বিজয়ী | [১৭] |
সেরা অভিনেতা (চরিত্র) | জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় | বিজয়ী |
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "বাবার ১০০ সিনেমার ঘোষণা, একটিতেও নেই ছেলে"। চ্যানেল আই অনলাইন। ২০২১-০২-২১। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-২১।
- ↑ ক খ গ "২৫ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে 'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই'"। ভয়েস টেলিভিশন। ২০২০-১২-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "'বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় হাজারগুণ কঠিন কাজ'"। চ্যানেল আই অনলাইন। ২০২০-১০-০৪। ২০২১-০১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ "স্কুল-কলেজে 'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই' প্রদর্শনে সরকারি নির্দেশনা"। চ্যানেল আই অনলাইন। ২০২১-০৭-২৮। ২০২১-০৭-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-২৯।
- ↑ "'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই' চলচ্চিত্রের শুটিং ইউনিট চাঁদপুরে"। ভয়েস টেলিভিশন। ২০২০-০৯-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মকে জানাতে 'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই'"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২০২১-০৩-৩১। ২০২১-০৩-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৪।
- ↑ "আজ থেকে টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২০২০-০৮-১৯। ২০২০-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৬।
- ↑ "বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে শাপলা মিডিয়ার ছবি: সিদ্ধান্ত নেয়নি সেন্সর বোর্ড"। সারাবাংলা.নেট। ২০২০-১২-২৯। ২০২২-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০২।
- ↑ "'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই' : সেন্সর ছাড়পত্র স্থগিত"। এনটিভি অনলাইন। ২০২১-০৩-২০। ২০২১-০৩-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২০।
- ↑ ক খ "'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই' আসছে ২ এপ্রিল"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২০২১-০৩-৩১। ২০২২-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৩।
- ↑ "'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই' ফাস্ট লুক প্রকাশ,মুক্তি ১৬ ডিসেম্বর"। প্রতিঘণ্টা। ২০২০-১০-২৭। ২০২২-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৬।
- ↑ "টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই: ছাড়পত্রই মেলেনি, মুক্তির তারিখ ঘোষণা"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০৩-০৩। ২০২১-০৩-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৩।
- ↑ "পর্দায় আসছে 'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই'"। রাইজিংবিডি.কম। ২০২১-০৩-০২। ২০২১-০৪-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০২।
- ↑ মোর্শেদ, ফয়সাল (২০২১-০৩-৩১)। "মুক্তি পাচ্ছে 'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই'"। সময় টিভি। ২০২২-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৩।
- ↑ "উল্টো হল কমলো শান্ত-দীঘির!"। বাংলা ট্রিবিউন। ২০২১-০৪-০২। ২০২২-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৩।
- ↑ "দিল্লি হাইকমিশন বাংলাদেশের আয়োজনে 'টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই'"। কালের কণ্ঠ। ২০২১-০৮-০৭। ২০২১-০৮-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৪।
- ↑ ক খ স্মৃতি, ফারজানা (২০২২-০১-০৬)। "শেষ হলো সিনেম্যাকিং আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব"। সময় টিভি। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- বাংলা মুভি ডেটাবেজে টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই (ইংরেজি)