২০১৫ দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর
দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক ৫ জুলাই, ২০১৫ তারিখ থেকে ৩ অক্টোবর, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করে। সফরে দক্ষিণ আফ্রিকা দল বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে ২টি টেস্ট, ৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ও ২টি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়।
২০১৫ দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর | |||
---|---|---|---|
![]() |
![]() | ||
বাংলাদেশ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ||
তারিখ | ৫ জুলাই, ২০১৫ – ৩ আগস্ট, ২০১৫ | ||
অধিনায়ক |
মুশফিকুর রহিম (টেস্ট) মাশরাফি বিন মর্তুজা (ওডিআই ও টি২০আই) |
হাশিম আমলা (টেস্ট ও ওডিআই) ফাফ দু প্লেসিস (টি২০আই) | |
টেস্ট সিরিজ | |||
ফলাফল | ২ ম্যাচের সিরিজ ০–০ ব্যবধানে ড্র হয় | ||
সর্বাধিক রান | মাহমুদুল্লাহ (১০২) | ডিন এলগার (৭৫) | |
সর্বাধিক উইকেট | মুস্তাফিজুর রহমান (৪) | ডেল স্টেইন (৬) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | ডেল স্টেইন (দক্ষিণ আফ্রিকা) | ||
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশ ২–১ ব্যবধানে জয়ী হয় | ||
সর্বাধিক রান | সৌম্য সরকার (২০৫) | ফাফ দু প্লেসিস (১১০) | |
সর্বাধিক উইকেট | মুস্তাফিজুর রহমান (৫) | কাগিসো রাবাদা (৮) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | সৌম্য সরকার (বাংলাদেশ) | ||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ২ ম্যাচের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকা ২–০ ব্যবধানে জয়ী হয় | ||
সর্বাধিক রান | সৌম্য সরকার (৪৪) | ফাফ দু প্লেসিস (৯৫) | |
সর্বাধিক উইকেট |
আরাফাত সানি (৩) নাসির হোসেন (৩) |
কাইল অ্যাবট (৪) আরন ফাঙ্গিসো (৪) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | ফাফ দু প্লেসিস (দক্ষিণ আফ্রিকা) |
দক্ষিণ আফ্রিকা দল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ২-০ ব্যবধানে জয় পেলেও বাংলাদেশ দল একদিনের আন্তর্জাতিকে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে। এরফলে নিজ দেশে বাংলাদেশ দল উপর্যুপরি চারটি ওডিআই সিরিজে (জিম্বাবুয়ে ৫-০, পাকিস্তান ৩-০, ভারত ২-১ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ২-১) জয়ের গৌরবগাঁথা রচনা করে। এছাড়াও বাংলাদেশ দল প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওডিআই সিরিজ জয়ের স্বাদ নেয়। অন্যদিকে, টেস্ট সিরিজে উভয় ম্যাচ ড্র হিসেবে শেষ হয়।
সম্প্রচারস্বত্ত্বের কারণে সিরিজটি ন্যাশনাল পলিমার ক্রিকেট সিরিজ নামে পরিচিতি পায়।
দলের সদস্যসম্পাদনা
টেস্ট | ওডিআই | টি২০আই | |||
---|---|---|---|---|---|
বাংলাদেশ | দক্ষিণ আফ্রিকা[১][২] | বাংলাদেশ[৩] | দক্ষিণ আফ্রিকা[১][২] | বাংলাদেশ[৪][৫] | দক্ষিণ আফ্রিকা[১][২] |
সিরিজের শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে একদিনের সিরিজে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়। কিন্তু, ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে এক খেলায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।[৬] ফলে, দক্ষিণ আফ্রিকা কর্তৃপক্ষ ওডিআই সিরিজের প্রথম দুই খেলায় অব্যহতি প্রদান করে। এরফলে তিনি পরিবারের সাথে কিছুটা সময় দিতে পারবেন। পরিবর্তে হাসিম আমলাকে ওডিআই সিরিজে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়।[৬]
খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তাসম্পাদনা
নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাগণ খেলা পরিচালনা করছেন:-[৭]
আম্পায়ার | টিভি আম্পায়ার | সংরক্ষিত আম্পায়ার | ম্যাচ রেফারী |
---|---|---|---|
প্রস্তুতিমূলক খেলাসম্পাদনা
টি২০: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড একাদশ ব দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশসম্পাদনা
ব
|
||
কুইন্টন ডি কক ৩৫ (২৪)
|
- বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড একাদশ টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
- প্রতি দলে খেলোয়াড়: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড একাদশ ১২ (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন ফিল্ডিং); দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশ ১৪ (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন ফিল্ডিং)।
টি২০আই সিরিজসম্পাদনা
১ম টি২০আইসম্পাদনা
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
- বাংলাদেশের হয়ে লিটন দাসের টি২০আই অভিষেক হয়।
২য় টি২০আইসম্পাদনা
৭ জুলাই ২০১৫
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বাংলাদেশের পক্ষে রনি তালুকদার ও দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে এডি লেইয়ের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে টি২০ আই অভিষেকে এডি লেই সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৩/১৬।[৮]
ওডিআই সিরিজসম্পাদনা
১ম ওডিআইসম্পাদনা
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে খেলা দেরীতে শুরু হয়। উভয় দলের জন্য ৪০ ওভার নির্ধারণ করা হয়।
- দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে কাগিসো রাবাদা’র ওডিআই অভিষেক ঘটে।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ওডিআই ইতিহাসে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে অভিষেকে হ্যাট্রিক করেন। এছাড়াও ওডিআই ইতিহাসে অভিষেকে সেরা বোলিং করেন।[৯]
২য় ওডিআইসম্পাদনা
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৩য় ওডিআইসম্পাদনা
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং চলাকালে ২৩তম ওভারে বৃষ্টি নামে। ফলে উভয় দলের ওভার সংখ্যা ৪০ নির্ধারণ করা হয়।
টেস্ট সিরিজসম্পাদনা
১ম টেস্টসম্পাদনা
২১-২৫ জুলাই, ২০১৫
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টিতে ২য় দিনে ১৫:১৫ থেকে খেলা বন্ধ থাকে। তৃতীয় দিনে ১৬:২০ থেকে মন্দালোকে খেলা বন্ধ হয়। ৪র্থ ও ৫ম দিন খেলা হয়নি।[১০]
- বাংলাদেশের পক্ষে মুস্তাফিজুর রহমানের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
২য় টেস্টসম্পাদনা
৩০ জুলাই - ৩ আগস্ট, ২০১৫
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্নবিরতির পর বৃষ্টির জন্য খেলা শুরু করা যায়নি। এরপর ৩য় ও ৪র্থ দিনেও খেলা শুরু করা যায়নি। পঞ্চম দিনে, মাঠ খেলার জন্য অনুপযুক্ত থাকায় টেস্ট ড্র ঘোষণা করা হয়।
- দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ডেন ভিলাসের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
- তামিম ইকবালকে আউট করে ডেল স্টেইন তার ৪০০তম টেস্ট উইকেট লাভ করেন।[১১] বলের হিসেবে তিনি দ্রুততম সময়ে ৪০০ উইকেট পান।
পরিসংখ্যানসম্পাদনা
টেস্ট | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিং[১২] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ইনিংস | রান | গড় | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ |
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ | বাংলাদেশ | ২ | ২ | ১০২ | ৫১.০০ | ৬৭ | ০ | ১ |
মুশফিকুর রহিম | বাংলাদেশ | ২ | ২ | ৯৩ | ৪৬.৫০ | ৬৫ | ০ | ১ |
সাকিব আল হাসান | বাংলাদেশ | ২ | ২ | ৮২ | ৪১.০০ | ৪৭ | ০ | ০ |
ডিন এলগার | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ | ৭৫ | ৭৫.০০ | ৪৭ | ০ | ০ |
স্টিয়ান ফন জিল | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ | ৬৭ | ৬৭.০০ | ৩৪ | ০ | ০ |
বোলিং[১৩] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ওভার | উইকেট | গড় | সেরা | ৫ উই | ১০ উই |
ডেল স্টেইন | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ৩৮.২ | ৬ | ১৮.০০ | ৩/৩০ | ০ | ০ |
মুস্তাফিজুর রহমান | বাংলাদেশ | ২ | ২২.৪ | ৪ | ১৪.৫০ | ৪/৩৭ | ০ | ০ |
জেপি ডুমিনি | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ১৯ | ৩ | ১৪.০০ | ৩/২৭ | ০ | ০ |
জুবায়ের হোসেন | বাংলাদেশ | ২ | ১৬.১ | ৩ | ১৯.৩৩ | ৩/৫৩ | ০ | ০ |
সাইমন হারমার | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ৫৮ | ৫ | ৬০.৩৩ | ৩/১০৫ | ০ | ০ |
ওডিআই | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিং[১৪] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ইনিংস | রান | গড় | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ |
সৌম্য সরকার | বাংলাদেশ | ৩ | ৩ | ২০৫ | ১০২.৫০ | ৯০ | ০ | ২ |
ফাফ দু প্লেসিস | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ৩ | ১১০ | ৫৫.০০ | ৬৩* | ০ | ১ |
রাইলি রুশো | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ৩ | ৬৬ | ৩৩.০০ | ৪৫* | ০ | ০ |
তামিম ইকবাল | বাংলাদেশ | ৩ | ৩ | ৬৬ | ৩৩.০০ | ৬১* | ০ | ১ |
জেপি ডুমিনি | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ২ | ৬৪ | ৩২.০০ | ৫১ | ০ | ১ |
বোলিং[১৫] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ওভার | উইকেট | গড় | সেরা | ৫ উই | ১০ উই |
কাগিসো রাবাদা | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ২১ | ৮ | ১২.৭৫ | ৬/১৬ | ১ | ০ |
মুস্তাফিজুর রহমান | বাংলাদেশ | ৩ | ২৪ | ৫ | ১৫.৪০ | ৩/৩৮ | ০ | ০ |
রুবেল হোসেন | বাংলাদেশ | ২ | ১৫ | ৪ | ১৫.৭৫ | ২/২৯ | ০ | ০ |
নাসির হোসেন | বাংলাদেশ | ৩ | ২৩ | ৪ | ২১.০০ | ৩/২৬ | ০ | ০ |
মাশরাফি বিন মর্তুজা | বাংলাদেশ | ৩ | ১৬ | ৫ | ২৭.৩৩ | ১/১৭ | ০ | ০ |
টুয়েন্টি২০ | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিং[১৬] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ইনিংস | রান | গড় | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ |
ফাফ দু প্লেসিস | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ | ৯৫ | ৯৫.০০ | ৭৯* | ০ | ১ |
কুইন্টন ডি কক | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ | ৫৬ | ২৮.০০ | ৪৪ | ০ | ০ |
রাইলি রুশো | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ | ৫০ | ৩১* | ০ | ০ | |
সৌম্য সরকার | বাংলাদেশ | ২ | ২ | ৪৪ | ২২.০০ | ৩৭ | ০ | ০ |
এবি ডি ভিলিয়ার্স | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ | ৪২ | ২১.০০ | ৪০ | ০ | ০ |
বোলিং[১৭] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ওভার | উইকেট | গড় | সেরা | ৫ উই | ১০ উই |
কাইল এ্যাবট | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ৫.২ | ৪ | ৭.৫০ | ৩/২০ | ০ | ০ |
এ্যারন ফাঙ্গিসো | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ৮ | ৪ | ১২.৭৫ | ৩/৩০ | ০ | ০ |
এডি লেই | দক্ষিণ আফ্রিকা | ১ | ৩ | ৩ | ৫.৩৩ | ৩/১৬ | ০ | ০ |
আরাফাত সানি | বাংলাদেশ | ২ | ৭ | ৩ | ১৬.৬৬ | ২/১৯ | ০ | ০ |
নাসির হোসেন | বাংলাদেশ | ২ | ৮ | ৫ | ২১.০০ | ২/২৬ | ০ | ০ |
সম্প্রচার ব্যবস্থাসম্পাদনা
- গাজী টিভি (বাংলাদেশ)
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ গ "ডি ভিলিয়ার্স নেই, আছেন স্টেইন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৫।
- ↑ ক খ গ "De Villiers to miss Bangladesh Tests, Steyn rested for ODIs" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ২৭ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৫।
- ↑ "Mahmudullah, Anamul picked for ODIs against SA" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৭ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টাইগারদের টি-২০ দল ঘোষণা"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Gazi recalled for South Africa T20s" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৫।
- ↑ ক খ "De Villiers to miss Bangladesh ODIs" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৭ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Match Officials - 1st T20I / Players"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Leie showcases his 'flair' on debut" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৭ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Rabada's record six-for sets up South Africa win"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Rain washes out fourth day in Chittagong"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Bangladesh steady after Steyn's 400th"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Records / South Africa in Bangladesh Test Series, 2015 / Most runs" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-১৬।
- ↑ "Records / South Africa in Bangladesh Test Series, 2015 / Most wickets" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-১৬।
- ↑ "Records / South Africa in Bangladesh ODI Series, 2015 / Most runs" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-১৬।
- ↑ "Records / South Africa in Bangladesh ODI Series, 2015 / Most wickets" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-১৬।
- ↑ "Records / South Africa in Bangladesh T20I Series, 2015 / Most runs" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-১৬।
- ↑ "Records / South Africa in Bangladesh T20I Series, 2015 / Most wickets" (ইংরেজি ভাষায়)। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-১৬।
আরও দেখুনসম্পাদনা
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- ইএসপিএন ক্রিকইনফোতে সিরিজের পাতা (ইংরেজি)