লোহাগড়া উপজেলা
লোহাগড়া উপজেলা বাংলাদেশের নড়াইল জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
লোহাগড়া | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে লোহাগড়া উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°১০′৪৭″ উত্তর ৮৯°৩৯′৩৮″ পূর্ব / ২৩.১৭৯৭২° উত্তর ৮৯.৬৬০৫৬° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | নড়াইল জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ২৯০.৮৩ বর্গকিমি (১১২.২৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২,২৭,৪৪৭ |
• জনঘনত্ব | ৭৮০/বর্গকিমি (২,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৭৫১১ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ৬৫ ৫২ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনালোহাগাড়া উপজেলার মোট আয়তন ২৮৪.৯১ বর্গকিলোমিটার (১১০.০০ মা২).[২] উত্তরে মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলা, দক্ষিণে কালিয়া উপজেলা, পূর্বে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলা, আলফাডাঙ্গা উপজেলা, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলা ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা, পশ্চিমে নড়াইল সদর উপজেলা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাএই উপজেলার ইউনিয়নগুলো হচ্ছে -
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনালোহাগড়া উপজেলায় ৫ টি কলেজ, ৩৪ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩ টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৫৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৮ টি মাদ্রাসা রয়েছে। এবং রামনারায়ন পাবলিক লাইব্রেরি (1901) নামে একটা লাইব্রেরি আছে
১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত লোহাগড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা রায় বাহাদুর জদুনাথ মজুমদার। শতবর্ষ প্রচীন বিদ্যালয়টি এই অঞ্চলের মানুষকে সমৃদ্ধ করে চলেছে।
রায় বাহাদুর জদুনাথ মজুমদার এই অঞ্চলের অন্যতম শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি একাধারে রাম নারায়ণ পাবলিক লাইব্রেরি, লোহাগড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, লোহাগড়া আদর্শ মহাবিদ্যালয় এবং লোহাগড়া গার্লস হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।
==অর্থনীতি==প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার কাজ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছেন নন্দিত ক্রিকেটার ও নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজা।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে ঢাকা থেকে মোবাইল ফোনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য প্রদানকালে এসব কথা বলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা এমপি।
মাশরাফি বিন মুর্তজা বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করবেন এবং এর মাধ্যমে আমাদের এলাকা উন্নয়নের পাশাপাশি অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দক্ষিণবঙ্গের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা বহুমুখী সেতুর সঙ্গে সঙ্গে লোহাগড়ার মধুমতি নদীর কালনা সেতুর কাজও এগিয়ে চলছে। অচিরেই এই সেতু দুটি খুলে দেয়া হলে নড়াইলের সঙ্গে রাজধানীসহ সারা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটবে।
লোহাগড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে উপস্থিত থাকার ইচ্ছা থাকলেও খেলা থাকার কারণে উপস্থিত না থাকতে পেরে দুঃখ প্রকাশ করেন মাশরাফি।
শহরের লক্ষীপাশার আরএল পাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে লোহাগড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক শরিফুল ইসলাম সাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলন বক্তব্য রাখেন- স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নির্মল চ্যাটার্জি, সৈয়দ নাসির উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল সায়েম, শাহ জালাল মুকুল, কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান কৃষ্ণপদ ঘোষ, লোহাগড়া উপজেলা চেয়ারম্যান রুনু সিকদার, নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও মেয়র আঞ্জুমান আরা, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম মুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুন্সি আলাউদ্দিন, লোহাগড়া পৌরসভার মেয়র সৈয়দ মসিয়ুর রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম উজ্জ্বল, সাধারণ সম্পাদক ও আউড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান এসএম পলাশ।
সন্ধ্যায় সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে লোহাগড়া উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি গঠনের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় নেতারা স্থানীয় নেতা এবং পদপ্রত্যাশী নেতাদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন।
নদ-নদী
সম্পাদনালোহাগড়া উপজেলায় অনেকগুলো নদী রয়েছে। নদীগুলো হচ্ছে নবগঙ্গা নদী ও মধুমতি নদী।
[৩] ইছামতির বিল
বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- মাশরাফি বিন মর্তুজা -ক্রিকেটার ও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। তিনি একজন সাংসদ
- শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ মিয়া
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে লো্হাগড়া উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৬ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;district-stats
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৯০, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা
খুলনা বিভাগের স্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |