ভারতের মসজিদের তালিকা
উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ
ভারতের মসজিদের তালিকা নিবন্ধটিতে ভারতের প্রদেশ অনুযায়ী প্রাচীন ও উল্লেখযোগ্য মসজিদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়া হলো। এখানে উল্লেখ্য যে, জনসংখ্যার হিসাবে বিশ্বের ২য় সর্বাধিক মুসলমান জনগোষ্ঠীর বসবাস ভারতে।[১] এবং আরও উল্লেখ্য যে, মুসলিম এবং অমুসলিম দেশ মিলিয়ে বিশ্বে মোট ২৫ লাখেরও বেশি মসজিদে রয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মসজিদ রয়েছে ভারতে, সংখ্যায় যা প্রায় তিন লাখ।[২]
স্থাপত্য |
তালিকা |
স্থাপত্য শৈলী |
মসজিদের তালিকা |
অন্যান্য |
তালিকা |
উত্তর প্রদেশের মসজিদের তালিকা
সম্পাদনানাম | চিত্র | অবস্থান | নির্মানকাল | সম্প্রদায় | মন্তব্য |
---|---|---|---|---|---|
বাবরি মসজিদ | অযোধ্যা, ফৈজাবাদ জেলা) | ১৫২৭ | সু | ১৯৯২ সালে ধ্বংস করা হয় এবং এর প্রতিক্রিয়ায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সৃষ্টি হয়।[৩] | |
মোতি মসজিদ | আগ্রা দুর্গ, আগ্রা | সু | মুক্তার মত দ্যুতির জন্য এই মসজিদের নাম মোতি মসজিদ হয়েছে। |
পশ্চিমবঙ্গের মসজিদের তালিকা
সম্পাদনানাম | চিত্র | অবস্থান | নির্মানকাল | সম্প্রদায় | মন্তব্য | |
---|---|---|---|---|---|---|
আদিনা মসজিদ | মালদহ জেলা (প্রাচীনঃ গৌড় নগর) |
১৩৭৩ | সু | উপমহাদেশের বৃহত্তম মসজিদ।[৪] | ||
ওয়াজেদ আলীর মসজিদ | কলকাতা | সু | ||||
জাহানিয়া মসজিদ | মালদহ জেলা (প্রাচীনঃ গৌড় নগর) |
১৫৩৫ | সু | সুলতানি আমলের সর্বশেষ নিদর্শন।[৫] | ||
বশরী শাহ মসজিদ | কলকাতা জেলা | ১৮০৪ | সু | কলকাতার প্রাচীনতম মসজিদ[৬] |
- সম্প্রদায়
বে - বেরলভী |
সু - সুন্নি |
অ - অনির্দেশিত গোষ্ঠী |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "10 Countries With the Largest Muslim Populations, 2010 and 2050"। Pew Research Center। ২ এপ্রিল ২০১৫। ৪ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "বিশ্বে মসজিদের সংখ্যা ২৫ লাখের বেশি"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম অনলাইন। ২৭ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ The Ayodhya dispute. BBC News. 15 November 2004.
- ↑ এ.বি.এম হোসাইন (জানুয়ারি ২০০৩)। "আদিনা মসজিদ"। সিরাজুল ইসলাম। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮। ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
- ↑ এ.বি.এম হোসেন (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাহানিয়া মসজিদ"। সিরাজুল ইসলাম। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮। ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
- ↑ জেনিস লেওশকো। কলকাতা থ্রু থ্রি হান্ড্রেড ইয়ার্স (ইংরেজি ভাষায়)।