পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বাংলাদেশের পাবনা জেলায় অবস্থিত একটি স্নাতক পর্যায়ের সরকারি প্রকৌশল কলেজ।
![]() | |
ধরন | সরকারি প্রকৌশল কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ১৯১৫ (স্কুল) ২০০৬ (বিএসসি) |
শিক্ষার্থী | ৪২০ |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | শালগারিয়া, পাবনা |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়[১] |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাসসম্পাদনা
ব্রিটিশ ভারতের টেক্সটাইল প্রকৌশলীর চাহিদা মেটাতে ১৯১৫ সালে পাবনা সরকারি বুনন স্কুল নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৬ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলার তৎকালীন ব্রিটিশ গভর্নর প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করেন। ১৯৮০ সালে ২বছর মেয়াদি সার্টিফিকেট কোর্স চালু করা হয়। তখন এর নাম হয়, পাবনা জেলা টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট। সময়ের চাহিদা মেটাতে ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে ৩বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু হয়। ২০০৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ৪বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালুর. নির্দেশ দেন। তখন এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ছিল এবং নামকরণ করা হয় পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ। কলেজটি বর্তমানে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান।
কোর্স সমুহসম্পাদনা
বর্তমানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এই কলেজটিতে ৫টি বিষয়ে চার বছর মেয়াদী বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু রয়েছেঃ-
- ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলজি
- ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলজি
- ওয়েট প্রোসেসিং টেকনোলজি
- এপারেল ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলজি
- ফ্যাশন ডিজাইন এন্ড টেকনোলজি
ছাত্র -ছাত্রীসম্পাদনা
৪২০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে প্রায় ২০% ছাত্রী অধ্যায়ন করে থাকে।
সুযোগ সুবিধাসম্পাদনা
- এখানে ছাত্র ছাত্রদের পড়াশুনার জন্যে উন্নত মানের শিক্ষক রয়েছে। এছাড়া শিক্ষার ক্ষেত্রে যেন কোন ঘাটতি না থাকে সেজন্যে রয়েছে সুনামধন্য গেষ্ট টিচার।
- ল্যাব ফ্যাসিলিটি অনেক উন্নত মানের। বলা যায় প্রয়োজনের তুলনায়ও অনেক উন্নত মানের। যার জন্যে একজন শিক্ষার্থী পড়াশুনার মাঝে অানন্দ খুজে পায়। তাছাড়া গবেষণার জন্যেও এটা একটা অতন্ত্য সহায়ক।
- কম্পিউটার ল্যাব ছাড়াও গবেষণার জন্যে নেট ল্যাব রয়েছে।
- এছাড়া রয়েছে শিক্ষার জন্যে সুন্দর নির্মল পরিবেশ।
- সুন্দর ক্যাম্পাস। যেটা যে কাউকে অাকৃষ্ট করবে।
- সুবিশাল বইয়ের বিশাল সমাহর বিশিষ্ট লাইব্রেরী। যেখানে দেশি বিদেশি অনেক আন্তর্জাতিক মানের বই পড়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
আরো দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট সমূহে ছাত্র/ছাত্রীর পরিসংখ্যান [Textile Institute in the student / student statistics]। ১৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৬।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |