জেফ্রি বাওয়া
জেফ্রি ম্যানিং বাওয়া, এফআরআইবিএ (২৩ জুলাই ১৯১৯ - ২৭ মে ২০০৩) একজন শ্রীলঙ্কান স্থপতি ছিলেন। তিনি তাঁর প্রজন্মের প্রভাবশালী এশীয় স্থপতিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। সাম্প্রতিক বৈশ্বিক স্থাপত্যে "ক্রান্তীয় আধুনিকতাবাদ" নামে যে দর্শনের প্রভাব লক্ষনীয়, জেফ্রি ম্যানিং বাওয়া তার অন্যতম কারিগর।[১][২][৩]
জেফ্রি ম্যানিং বাওয়া | |
---|---|
জন্ম | ব্রিটিশ সিলন | ২৩ জুলাই ১৯১৯
মৃত্যু | ২৭ মে ২০০৩ | (বয়স ৮৩)
জাতীয়তা | শ্রীলঙ্কাn |
মাতৃশিক্ষায়তন | সেন্ট ক্যাথেরিন কলেজ রয়েল কলেজ, কলম্বো |
পুরস্কার | আগা খান স্পেশাল চেয়ারম্যান’স এওয়ার্ড See below |
স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান | এডওয়ার্ড, রেড এন্ড বেগ জেফ্রি বাওয়া এসোসিয়েটস |
ভবনসমুহ | শ্রীলঙ্কা পার্লামেন্ট ভবন রুহানা বিশ্ববিদ্যালয় হেরিটেন্স কান্দালামা হোটেল |
" "স্থপতি জেফ্রি বাওয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার চেহারাকে রূপান্তরিত করেছেন তা বলাই বাহুল্য। এতই সূক্ষ্ম যে এটি আজ প্রায় মর্যাদাবান বলে বিবেচনা করি। বাওয়া প্রভাবিত আধুনিক ভবনগুলিতে একটি স্বতন্ত্র পরিবেশ প্রকাশিত। তিনি যা করেছিলেন তা এক কথায় বৈপ্লবিক এবং এই অঞ্চলেিএর আগে অন্য কেউ এতটা করতে সক্ষম হয়নি।[৪]
শৈশব
সম্পাদনাজেফ্রি বাওয়া ১৯১৯ সালের ২৩ জুলাই জন্মগ্রহণ করুন। তার পিতা বিচারপিতি বি ডব্লিউ বায়া একজিন ধন্যাঢ্য এবং সফল আইনজীবী ছিলেন। পিতার সূত্রে মুসলিম এবং ইউরোপিয়ান মিশ্রণ এবং মা ছিলেন জাতিগতভাবে জার্মান এবং স্কটিশ বংশীয় । তার বড় ভাই বেভিস বাওয়া একজন ল্যান্ডস্কেপ স্থপতি হিসেবে বিখ্যাত ছিলেন ।
শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাতিনি রয়্যাল কলেজ, কলম্বো তে পড়াশোনা করেন। যার পরে তিনি ১৯৩৮ সালে , সেন্ট ক্যাথারিনস কলেজ, কেমব্রিজ ইংরেজি এবং আইনে বিএ (ইংলিশ লিটারেচার ট্রাইপোস) অর্জন করেন। ১৯৪৪ সালে ব্যারিস্টার হওয়ার জন্য বিষয়ে আইন অধ্যয়ন করার লক্ষে লন্ডনের মিডটেম্পলে যান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরে সিলোন ফিরে, তিনি কলম্বোর একটি আইন ফার্মে কাজ করেছিলেন। মায়ের মৃত্যুর পরে, তিনি এই পেশাটি ছেড়ে যান এবং খুব শীঘ্রই ১৯৪৬ সালে দু'বছরের জন্য ভ্রমনে বের হন। এই সময়ে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র পাড়ি দিয়ে দুরপ্রাচ্য ও ইউরোপে যান এবং শেস পর্যন্ত ইতালিতে প্রায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছিলেন।[৫] তাঁর বয়স যখন ২৮ বছর ততদিনে তিনি তাঁর জীবনের এক তৃতীয়াংশ শ্রীলঙ্কা থেকে দূরে কাটিয়েছিলেন। ইটালিতে একটি ভিলা কিনে বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা করেছিলেন কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি এবং ১৯৪৮ সালে মধ্যে তিনি শ্রীলঙ্কায় ফিরে আসেন। দেশে এসে জেফ্রি বাওয়া দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে কলম্বো এবং গল মধ্যবর্তী লুনুগঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত রাবার এস্টেট কিনেন। তার পরিকল্পনা ছিলো, এই গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়ায় একটি ইতালীয় বাগান তৈরি করবেন।। তবে, শীঘ্রই অনুধাবন করলেন যে যে পর্যাপ্ত প্রযুক্তিগত দক্ষতা ছাড়া এটা সম্ভব না। অবশেষে পুনরায় স্থপত্য পেশায় আত্ননিয়োগ করেন। ১৯৫১ সালে, এডওয়ার্ডস, রিড এবং বেগ নামক এক বিখ্যাত স্থাপত্য প্রতিষ্ঠানের একমাত্র জীবিত অংশীদার এইচ এইচ রেডের সাথে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৫২ সালে রিড মারা যান, বাওয়া ইংল্যান্ড ফিরে এক বছর কেমব্রিজ এ কাটিয়ে শেষমেষ ভর্তি হন আর্কিটেকচারাল অ্যাসোসিয়েশন স্কুল অব আর্কিটেকচার লন্ডনে। ১৯৫৬ সালে সেখান থেকে স্থাপত্যে ডিপ্লোমা অর্জন করেন এবং পরের বছরে রয়্যাল ইনস্টিটিউট অফ ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস এর সহযোগী হন। আজ অবধি তাকে আর্কিটেকচারাল অ্যাসোসিয়েশন স্কুল অফ আর্কিটেকচার তাঁর প্রজন্মের সবচেয়ে লম্বা, প্রবীণ এবং মেধাবী ছাত্র হিসাবে স্মরণ করে থাকে। ১৯৫৭ সালে, ৩৮ বছর বয়সে তিনি শ্রীলঙ্কায় ফিরে রিডের যোগ্য উত্তরসূরী স্থপতি হিসাবে কাজ শুরু করেন।[৬]
স্থাপত্য চর্চা
সম্পাদনাসিলন থেকে ফিরে স্থপতি বাওয়া কলম্বোর স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান মেসার্স এডওয়ার্ড, রেড এন্ড বেগ-এ অংশীদার হিসেবে কাজ শুরু করেন। সময়টা তখন ১৯৫৮. পরের বছরই ডেনিশ স্থপতি উলরিক প্লেজনার তার সাথে যোগদান করেন। তারা দুজনে বেশ ব্যস্ত সময় কাটান, অনেকগুলি ভবনের ডিজাইন করেন। স্থাপত্য চর্চায় তারা একটা নিজস্ব ধরনের জন্ম দেন যাকে ট্রপিক্যল মডার্নিজম বা ক্রান্তীয় আধুনিকতাবাদ বলে আখ্যায়িত করা হয়।
তাপ্রোবেন আইল্যান্ডের মরিস তালভান্দের মতো তাদের বেশিরভাগ কাজের মুল অনুপ্রেরণা ছিলো নিজস্বতা তৈরী করা।[৭] বাওয়ার স্থাপত্যটি পরিসরের অভ্যন্তর এবং বাইরের মধ্যে বাধাহীন মিথস্ক্রিয়া ঘটায় এবং এটি এর বাসিন্দাদের জন্য জন্য উপভোগ্য হয়ে ওঠে। তিনি উপনিবেশিক এবং আঞ্ছলিক সিলনিজ স্থাপত্যের দ্বারা অনুপ্রানিত ছিলেন এবং দ্বীপরাস্ট্র শ্রীলঙ্কার পটভূমিতে মুক্ত পরিসরের সাথে পানি প্রবাহের সৌন্দর্যকে খুঁজে বের করে ছিলেন তবে সংকীর্ন আঞ্চলিকতাবাদ এবং কোন কিছুকে চাপিয়ে দেয়ার বিরোধিতা করতেন।[৮]
"বাওয়ার কাজের তালিকায় ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি এবং বেসরকারী ব্যবসায়িক এবং আবাসিক ভবনের ডিজাইন রয়েছে। সবক্ষেত্রেই তিনি একটি স্বতন্ত্র ধরনের উপস্থাপন করেছেন যা একান্তই তাকে প্রকাশ করে। প্রথম দিককার কাজের মধ্যে শ্রীলঙ্কার স্থানিক বৈশিস্ট এবং স্থানীয় উপকরণ সমৃদ্ধ ট্রপিক্যল আধুনিকতাবাদকে নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা বেশি পাওয়া যায়।
এটি এমন একটি স্থাপত্যের ক্রমবিকাশকে ত্বরান্বিত করছিলো যা প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের, প্রথাগত ও চিত্রানুগ সংমিশ্রণ,- যা ভিতরে এবং বাইরের ভবন এবং ল্যান্ডস্কেপের মধ্যে বাহ্যিক বাধা দুর করে ক্রান্তীয় শহরে বসবাস ও কাজের উপযোগী একটি নতুন সম্ভাবনার চিত্র তুলে ধরে।[৯]
প্রভাব
সম্পাদনাজেফ্রি বাওয়া তার পরবর্তী প্রজন্মের স্থাপতিদেরকে বেশ প্রভাবিত করতে পেরেছেন।প্লেজনার ১৯৬৭ সালে শ্রীলঙ্কা ত্যাগ করেন।[১০] তারপরে বাওয়া তার স্থাপত্য চর্চাকে আরো বিস্তৃত করেন। ১৯৬০ সালে জেফ্রি বাওয়া শ্রীলঙ্কা ইন্সটিটিউট অব আর্কিটেক্টসের সদস্য হন। ১৯৬৯ সালে এর প্রেসিডেন্টের দ্বায়িত্ব পালন করেন। এনা ডি সিলভা, বার্বারা সানসোনি এবং লাকি সেনানায়েকের মত সমজাতীয় শিল্পী ও ডিজাইনারদের সাথে ঘনিষ্ঠতা, দেশীয় উপকরণ এবং কারুকাজ সম্পর্কে একটি নতুন সচেতনতা তৈরি করেছিল, যার ফলে একটি উপনিবেশিক উত্তর সংস্কৃতিক পুনর্জাগরণ যায়গা করে নেয়। তবে তার উত্তরসূরীদের এশিয়া এবং বিশ্বের অনেক যায়গায় বিব্রতকর পরিস্থিতিও মোকাবলিা করতে হয়েছে। তবুও সারাবিশ্বব্যাপী তার অনুসারী সংখ্যা কম নয়। সিংগাপুর ভিত্তিক অন্ট্রেলিয়ান স্থপতি কেরি হিল তেমনই একজন।[১১]
কর্ম সমূহ
সম্পাদনাজেফ্রি বাওয়া বেশিরবাগই কাজই শ্রিলংকাতে অবস্থিত। দেশেরে বাইরে প্রকল্পের মধ্যে ভারতে ৯টি, ইন্দোনেশিয়ায় ৩টি এবং মরিশাসে ২টি প্রকল্পে কাজ করেছেন। এছাড়া জাপান, পাকিস্তান, ফিজি, মিশর এবং সিঙ্গাপুরের স্থাপত্য কর্মেও তার অবদান আছে। আবাসিক ভবন, হোটেল, বিদ্যালয়, ক্লাব, অফিস, এবং সরকারি ভবন ইত্যাদি প্রকল্পে কাজ করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শ্রীলঙ্কা ন্যাশনাল পার্লামেন্ট।[৬] কলম্বোয় অবস্থিত বাওয়ার পুরাতন অফিস ভবনে গ্যালারি ক্যাফে স্থাপন করা হয়েছে।[১২]
|
|
পুরস্কার এবং সম্মাননা
সম্পাদনা- প্যান প্যাসিফিক সাইটেশন, আমেরিকান ইন্সটিটিউট অব আর্কটেক্টস, হাওয়াই চ্যাপ্টার (১৯৬৭)
- প্রেসিডেন্ট, শ্রীলঙ্কা ইন্সটিটিউট অব আর্কিটেক্টস (১৯৬৯)
- ইনাগুরাল গোল্ড মেডেল', ' শ্রীলঙ্কা ইন্সটিটিউট অব আর্কিটেক্টসের পচিশ বর্ষপুর্তিতে সম্মাননা (১৯৮২)
- হেরিটেজ এওয়ার্ড ব রিকগনিশন, শ্রীলঙ্কা ন্যাশনাল পার্লামেন্ট ডিজাইনের জন্য প্যাসিফিক এরিয়া ট্রাভেল এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে পদক (১৯৮৩)
- ফেলো, রয়েল ইন্সটিটিউট অব ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস
- নির্বাচিত সম্মানী ফেলো, আমেরিকান ইন্সটিটিউট অব আর্কটেক্টস (১৯৮৩)
- শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে বিদ্যাজ্যেতি উপাধি গ্রহণ (১৯৮৫)[২৩]
- টিচিং ফেলো, আগা খান প্রোগাম ফর আর্কিটেকচার, ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি বোস্টন, ইউএসএ (১৯৮৬)
- শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে দেশম্যানিয়া উপাধি গ্রহণ(১৯৯৩)[২৩]
- গ্রেট মাস্টার এওয়ার্ড (সাউথ এশিয়ান আর্কিটেকচার এওয়ার্ডের অন্তর্গত) (১৯৯৬)
- দ্য আর্কিটেক্ট অব দ্য ইয়ার এওয়ার্ড, ভারত (১৯৯৬) [২৪]
- এশিয়ান ইনোভেশন এওয়ার্ড, (ব্রোঞ্জ) ফার ইস্টার্ন ইকনোমিক রিভিউ (১৯৯৮)
- চেয়ারম্যান এওয়ার্ড, (আগা খান এওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচারের অংশ হিসেবে স্থাপত্যে আজীবন অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ), (২০০১)[২৫]
- ডক্টর অব সায়েন্স সম্মাননা, রুহানা বিশ্ববিদ্যালয় (২০০২)
ছবিঘর
সম্পাদনা-
জেফ্রি বাওয়ার নিজের আবাস লুনুগঙ্গা
-
লুনুগঙ্গাার অন্দরসজ্জা
-
রুহুনা বিশ্ববিদ্যালয় [University of Ruhuna]
-
সীমা মালাকা [Seema Malaka]
-
হেরিটেন্স কান্দালামা হোটেল
-
অনন্তারা কালুতারা রিসোর্ট
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Aesthetic Recollections ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে Newindpress on Sunday
- ↑ Beyond vernacular kitsch? The Sunday Times Online
- ↑ Legacy of a master The Sunday Times Online
- ↑ Green, Jonathan (এপ্রিল ১, ২০১৭)। "Design Icons: Geoffrey Bawa"। ABC Australia National Radio।
- ↑ Robson, David (৩০ মে ২০০৩)। "Geoffrey Bawa"। London: The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১১।
- ↑ ক খ "জিওফ্রে বাওয়া"। আর্কেট। ৫ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে [http: //archnet.org/library/parties/one-party.jsp?party_id=73 মূল]
|url=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২১। অজানা প্যারামিটার|আর্কাইভেট=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|অ্যাক্সেসডেট=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|সংরক্ষণাগার=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ Aldrich, Robert Cultural Encounters and Homoeroticism in Sri Lanka: Sex and Serendipity, Routledge, 2014, pp66-79, 123-134
- ↑ Aldrich, Robert Cultural Encounters and Homoeroticism in Sri Lanka: Sex and Serendipity, Routledge, 2014, p125
- ↑ Robson, David (মে ২৯, ২০০৩)। "Geoffrey Bawa Obituary"। The Guardian।
- ↑ Ulrik Plesner: In Situ. An architectural memoir from Sri Lanka. Aristo Publishing, 2013, 451 pages, illustrated.
- ↑ Hunn, Patrick। "The 'Australian architect behind some of Asia's most innovative buildings,' Kerry Hill, dies aged 75"। ArchitectureAU। Architecture Media Pty Ltd। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। Paradise Road Gallery Cafe। ২৩ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ Shahpuri, Raveena। "Where to stay in Sri Lanka in under Rs 7,000" (May 30, 2017)। Vogue India।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ "Remembering Bawa"। ArchDaily।
- ↑ Ancheri, Saumya (আগস্ট ১৩, ২০১৮)। "A design-lover's guide to Sri Lanka"। Conde Nast Traveller।
- ↑ "Anantara Kalutara , One of Geoffrey Bawa's final projects"
- ↑ ক খ "National Awards"। President of Sri Lanka Secretariat। ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Kumar, S (Ed) (১৯৯৯)। "Journal of the Indian Institute of Architects"। 64। Indian Institute of Architects: 153।
- ↑ Bloom, Jonathon (Ed) (১৪ মে ২০০৯)। The Grove Encyclopedia of Islamic Art and Architecture। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 28। আইএসবিএন 9780195309911।