ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন

ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন[][][] এই স্টেশনটি বাংলাদেশের প্রথম দ্বিতল বা দোতলা রেলওয়ে স্টেশন ভবন।[]

ঘোড়াশাল আরএসবি স্টেশন
ঘোড়াশাল আরএসবি স্টেশন
আরএসবি রেলওয়ে স্টেশন
অন্যান্য নামঘোড়াশাল এক্সপ্রেস ট্রেন স্টেশন Ghorashal Express Train Station
অবস্থান\[ঘোড়াশাল]|, পলাশ উপজেলা, নরসিংদী জেলা, ঢাকা বিভাগ
 বাংলাদেশ
পরিচালিতবাংলাদেশ রেলওয়ে
লাইন
দূরত্বFrom Komoolapur, Dhaka - 208 KM

From Chittagong Main Station - 528 KM From Sylet Station 409 KM

From Voirob Transit Station - 82 KM
প্ল্যাটফর্মআছে
নির্মাণ
গঠনের ধরনAt Height উচ্চতায় অবস্হিত
পার্কিংআছে
সাইকেলের সুবিধাআছে
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারNOT
অন্য তথ্য
স্টেশন কোডStation Code - RSB.GH.N.PR.332
ভাড়ার স্থানKilde Souf Neton
যাতায়াত
যাত্রীসমূহBoarding

and

Disembarkment
পরিষেবা
A number of Express train services are due to pass through this station soon. Mail trains stop.
অবস্থান
মানচিত্র
টঙ্গী–ভৈরব
–আখাউড়া রেলপথ
Up arrow
নারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ
ঘাট লাইন
টঙ্গী জংশন
পুবাইল
নলছাটা
আড়িখোলা
শীতলক্ষা নদী
ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ
ঘোড়াশাল
জিনারদী
এন২
Left arrow
নরসিংদী-মদনগঞ্জ
রেলপথ
নরসিংদী
আড়িয়াল খাঁ নদী
আমিরগঞ্জ
খানাবাড়ী
হাটুভাঙ্গা
মেথিকান্দা
শ্রীনিধি
দৌলতকান্দি
আদি ব্রহ্মপুত্র নদী
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
Right arrow
ময়মনসিংহ-গৌরীপুর
-­ভৈরব রেলপথ
ভৈরব বাজার জংশন
মেঘনা নদী
আশুগঞ্জ
তালশহর
এন১০২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
এন১০৩
তিতাস নদী
পাঘাচং
ভাতশালা
তিতাস নদী
Right arrow
আজমপুর-কুলাউড়া
-ছাতক বাইপাস সংযোগ রেলপথ
Right arrow
আখাউড়া-কুলাউড়া
-ছাতক রেলপথ
আখাউড়া জংশন
Down arrow
আখাউড়া-লাকসাম
-চট্টগ্রাম রেলপথ

ইতিহাস

সম্পাদনা

১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিমি রেললাইন জনসাধারণের জন্য খোলা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। ১৯০৩ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের পরিচালনায় বেসরকারি লাকসাম-নোয়াখালী রেল শাখা চালু হয়। ১৯০৫ সালে এই লাইনটি সরকার কিনে নেয়, এবং ১৯০৬ সালে ১ জানুয়ারি আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করে দেয়। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যে রেললাইন স্থাপিত হয় ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে।[][][] টঙ্গী-আখাউড়া লাইনের স্টেশন হিসেবে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।

পরিষেবা

সম্পাদনা

ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "ঘোড়াশাল রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু"বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৮ 
  2. কালজয়ী, দৈনিক। "ঘোড়াশাল রেলওয়ে স্টেশন ভবনে ফাঁটল,ঘটতে পারে দুর্ঘটনা | দৈনিক কালজয়ী"। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "ময়লার ভাগাড় এখন ফুলের বাগান"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "মরণফাঁদে রূপ নিচ্ছে দেশের প্রথম দ্বিতল রেলওয়ে স্টেশন ভবন"Dhaka Tribune Bangla। ২০১৯-০৬-১৭। ২০২০-০৪-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৮ 
  5. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  6. "অবশিষ্ট ৭২ কিলোমিটার ডাবল লাইনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  7. "৪ ঘণ্টায় চায়ের দেশে"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭