ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার অবস্থিত জেলা শহরের প্রধান রেলওয়ে স্টেশন।[১][২]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | |
অবস্থান | ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, চট্টগ্রাম বিভাগ বাংলাদেশ |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | |
ট্রেন পরিচালক | পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | মানক |
পার্কিং | আছে |
সাইকেলের সুবিধা | আছে |
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | আছে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৯১৪ |
অবস্থান | |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিমি রেললাইন জনসাধারণের জন্য খোলা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। ১৯০৩ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের পরিচালনায় বেসরকারি লাকসাম-নোয়াখালী রেল শাখা চালু হয়। ১৯০৫ সালে এই লাইনটি সরকার কিনে নেয়, এবং ১৯০৬ সালে ১ জানুয়ারি আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করে দেয়। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যে রেললাইন স্থাপিত হয় ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে।[৩][৪][৫] টঙ্গী-আখাউড়া লাইনের স্টেশন হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।
পরিষেবা
সম্পাদনাব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:
- সূবর্ণ এক্সপ্রেস (স্টপেজ নেই)
- মহানগর প্রভাতী\গোধুলী এক্সপ্রেস
- পারাবত এক্সপ্রেস
- উপকূল এক্সপ্রেস
- জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস
- মহানগর এক্সপ্রেস
- উপবন এক্সপ্রেস (স্টপেজ নেই)
- তূর্ণা এক্সপ্রেস
- কালনী এক্সপ্রেস (স্টপেজ নেই)
- বিজয় এক্সপ্রেস (স্টপেজ নেই)
- সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (স্টপেজ নেই)
- ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস (বন্ধ আছে)
- কর্ণফুলী এক্সপ্রেস
- সুরমা মেইল
- ঢাকা\চট্টগ্রাম মেইল
- ঢাকা\নোয়াখালী এক্সপ্রেস
- কুমিল্লা কমিউটার (বন্ধ আছে)
- তিতাস কমিউটার
- চট্টলা এক্সপ্রেস
- পর্যটক এক্সপ্রেস (স্টপেজ নেই)
- কক্সবাজার এক্সরেস (স্টপেজ নেই)
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
ফ্লাইওভার থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের দৃশ্য
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে হামলাকারীরা চিহ্নিত: রেল সচিব"। banglatribune.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেন যাত্রীদের ভোগান্তি"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১০।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭।
- ↑ "অবশিষ্ট ৭২ কিলোমিটার ডাবল লাইনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭।
- ↑ "৪ ঘণ্টায় চায়ের দেশে"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭।