২০২৩–২৪ আই-লিগ
২০২৩–২৪ আই-লিগ হল আই-লিগের ১৭তম মৌসুমে, ভারতীয় ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় স্তর হিসাবে দ্বিতীয় আসর। এটি ২৮ অক্টোবর ২০২৩ থেকে ১৩ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৩]
মৌসুম | ২০২৩–২৪ |
---|---|
তারিখ | ২৮ অক্টোবর ২০২৩ – ১৩ এপ্রিল ২০২৪[১][২] |
চ্যাম্পিয়ন | মোহামেডান (১ম শিরোপা) |
উন্নীত | মোহামেডান |
অবনমন | নেরোকা ট্রাউ |
মোট খেলা | ১৫৪ |
মোট গোলসংখ্যা | ৫০৩ (ম্যাচ প্রতি ৩.২৭টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | আলেক্স সানচেজ (১৯টি গোল) |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | চার্চিল ব্রাদার্স ৭–০ রাজস্থান ইউনাইটেড (১০ এপ্রিল ২০২৪) |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | রাজস্থান ইউনাইটেড ৫–৪ ট্রাউ (২২ ডিসেম্বর ২০২৩) ইন্টার কাশী ৫–৪ আইজল (১৮ মার্চ ২০২৪) রাজস্থান ইউনাইটেড ৩-৬ দিল্লি (৫ এপ্রিল ২০২৪) |
দীর্ঘতম টানা জয় | ৬টি ম্যাচ গোকুলাম কেরালা |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | ১১টি ম্যাচ মোহামেডান ইন্টার কাশী |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | ১১টি ম্যাচ নেরোকা |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | ১১টি ম্যাচ নেরোকা |
সর্বোচ্চ উপস্থিতি | ২৪,৬৭৮ মোহামেডান ১–৩ দিল্লি (১৩ এপ্রিল ২০২৪) |
সর্বনিম্ন উপস্থিতি | ৫০ নেরোকা ২–৩ চার্চিল ব্রাদার্স (৮ মার্চ ২০২৪) |
মোট উপস্থিতি | ২,৯৩,৯৬২ |
← ২০২২–২৩ ২০২৪–২৫ → |
মোহামেডান প্রথমবার আই-লিগ শিরোপা জিতেছিল এবং ইন্ডিয়ান সুপার লিগে উন্নীত হয়েছিল, যখন ট্রাউ এবং নেরোকা আই-লিগ ২-এ অবনমিত করা হয়েছিল।[৪][৫][৬][৭][৮][৯]
গত মৌসুম থেকে পরিবর্তন
সম্পাদনাইন্ডিয়ান সুপার লিগ-এ উন্নীত
সম্পাদনাআই-লিগে উন্নীত
সম্পাদনাকর্পোরেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রবেশ
সম্পাদনাএআইএফএফ আই-লিগে সরাসরি প্রবেশের জন্য পাঁচটি বিড গ্রহণ করেছে।[১৮][১৯][২০]
বাঙ্কারহিল প্রাইভেট লিমিটেড (আম্বালা) মোহামেডান-এ সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ারহোল্ডিং স্বাক্ষর করার পরে তার বিড প্রত্যাহার করে নিয়েছে। নিমিদা (বেঙ্গালুরু) এবং কনক্যাটেনেট (দিল্লি) বিডের শর্ত পূরণ করতে পারেনি।[২৪][২২]
টায়ার-২ শহর (বারাণসী) থেকে আসা ইন্টার কাশী দুই মৌসুমের জন্য রেলিগেশন ইমিউনিটি থাকবে। আর টায়ার-৩ শহর (ভৈনি আলা) থেকে আসা নামধারী এফসি এক মৌসুমের জন্য রেলিগেশন থেকে মুক্ত থাকবেন।[২৫]
নিয়ম
সম্পাদনাক্লাবগুলো একটি স্কোয়াডে অনুমোদিত সর্বোচ্চ খেলোয়াড়ের সংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ জানানোর পর কমিটি খেলোয়াড় কোটা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। ক্লাবগুলোকে অনূর্ধ্ব-২২ দলের ৮ ফুটবলারকেও সই করাতে নিয়ম করা হয়েছিল।[২৬]
বিন্যাস
সম্পাদনাএআইএফএফ ১৬টি দলকে মেজর লিগ সকার-এর অনুরূপ দুটি সম্মেলন বা জোনে বিভক্ত করে লিগের বিন্যাসটি পুনর্গঠন করার প্রস্তাব করেছে, প্রতিটি সম্মেলনের সেরা ৪টি দল প্লে-অফ জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে।[২৭][২৮] ভ্রমণের সময় কমিয়ে ক্লাবগুলির জন্য লিগটিকে সাশ্রয়ী করার জন্য এই পরিবর্তনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তবে, লিগে অংশগ্রহণের জন্য মাত্র ১৩টি দল বাকি থাকায়, প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলি এফএতে বাদ দেওয়া হয়েছিল।[২২]
দল
সম্পাদনাআই লিগের এই সংস্করণে ১৩টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলো; আগের মৌসুম থেকে ৯টি দল, ২০২২–২৩ আই-লিগ ২ থেকে ২টি দল, এবং ২টি দল সরাসরি প্রবেশের সাথে।[২৪][২২]
২০২৩–২৪ আই-লিগ ক্লাব
সম্পাদনাক্লাব | রাজ্য/ইউটি | শহর | স্টেডিয়াম | ধারণক্ষমতা |
---|---|---|---|---|
আইজল | মিজোরাম | আইজল | রাজীব গান্ধী স্টেডিয়াম | ২০,০০০ |
চার্চিল ব্রাদার্স | গোয়া | ভাস্কো | তিলক ময়দান | ৫,০০০ |
দিল্লি[ক] | দিল্লি | নয়াদিল্লি | নামধারী ফুটবল মাঠ | ৩৫,০০০ |
গোকুলাম কেরালা | কেরালা | মঞ্জেরী | পায়ানাদ স্টেডিয়াম | ৩০,০০০ |
ইন্টার কাশী[খ] | উত্তরপ্রদেশ | বারাণসী | একানা ফুটবল স্টেডিয়াম | ২০,০০০ |
কল্যাণী স্টেডিয়াম | ২০,০০০ | |||
মোহামেডান | পশ্চিমবঙ্গ | কলকাতা | নৈহাটি স্টেডিয়াম | ২০,০০০ |
নামধারী | পাঞ্জাব | ভাইনি সাহেব | নামধারী ফুটবল মাঠ | ৫,০০০ |
নেরোকা[গ] | মণিপুর | ইম্ফল | কল্যাণী স্টেডিয়াম | ২০,০০০ |
এসএসএ স্টেডিয়াম | ৫,০০ | |||
রাজস্থান ইউনাইটেড[ঘ] | রাজস্থান | জয়পুর | ডেকান এরিনা | ১,৫০০ |
কল্যাণী স্টেডিয়াম | ২০,০০০ | |||
নামধারী ফুটবল মাঠ | ১,০০০ | |||
রিয়াল কাশ্মীর | জম্মু ও কাশ্মীর | শ্রীনগর | টিআরসি টার্ফ গ্রাউন্ড | ১১,০০০ |
শিলং লাজং | মেঘালয় | শিলং | এসএসএ স্টেডিয়াম | ৫,০০০ |
শ্রীনিদি ডেকান | তেলেঙ্গানা | হায়দরাবাদ | ডেকান এরিনা | ১,৫০০ |
ট্রাউ[গ] | মণিপুর | ইম্ফল | কল্যাণী স্টেডিয়াম | ২০,০০০ |
- ↑ ক্লাবটি দিল্লিতে অবস্থিত তবে তাদের স্টেডিয়াম না থাকায় ২০২৩-২৪ মৌসুমের জন্য হোম ম্যাচগুলি পাঞ্জাবে খেলবে।
- ↑ ক্লাবটি উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত কিন্তু এখন পর্যন্ত একানা ফুটবল স্টেডিয়ামে শুধুমাত্র একটি হোম ম্যাচ খেলেছে।
- ↑ ক খ ক্লাবটি মণিপুরে অবস্থিত কিন্তু ২০২৩ মণিপুর সহিংসতার কারণে পশ্চিমবঙ্গে তাদের হোম ম্যাচ খেলবে
- ↑ ক্লাবটি রাজস্থানে অবস্থিত কিন্তু স্টেডিয়াম না থাকায় ভারতের বিভিন্ন স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচ খেলবে।
কর্মী এবং পৃষ্ঠপোষকতা
সম্পাদনাদল | প্রধান কোচ | অধিনায়ক | কিট প্রস্তুতকারক | শার্ট স্পন্সর |
---|---|---|---|---|
আইজল | মালসাওমজুয়ালা সাইলো | লালছাউনকিমা | ভামোস[২৯] | এনইসিএস লিমিটেড[৩০] |
চার্চিল ব্রাদার্স | ফ্রান্সেস বোনেট | মার্টিন শ্যাভেস | নিভিয়া[৩১] | চার্চিল ব্রাদার্স |
দিল্লি | ইয়ান ল | বলবন্ত সিং | নিভিয়া | কালারডিজাইন ইন্ডিয়া[৩২] |
গোকুলাম কেরালা | শরীফ খান | অ্যালেক্স সানচেজ | ডস[৩৩] | সিএসবি ব্যাংক[৩৪] |
ইন্টার কাশী | কার্লোস সান্তামারিনা | অরিন্দম ভট্টাচার্য | ||
মোহামেডান | আন্দ্রে চেরনিশভ | সামাদ আলী মল্লিক | ট্র্যাক-অনলি[৩৫] | বাঙ্কারহিল স্পোর্টস[৩৬] |
নামধারী | হরপ্রিত সিং | আকাশদীপ সিং | এসপিএস হাসপাতাল | নামধারীস |
নেরোকা | জ্ঞান ময়ন | সুশীল মৈতৈ | উচ্চাকাঙ্ক্ষা স্পোর্টসওয়্যার[৩৭] | গোয়েলড ফ্রোজেন ফুড[৩৮] |
রাজস্থান ইউনাইটেড | পুষ্পেন্দর কুন্ডু | হার্দিক ভাট | ওমটেক্স স্পোটস[৩৯] | |
রিয়াল কাশ্মীর | ইশফাক আহমেদ | মুহাম্মদ হাম্মাদ | নিভিয়া[৪০] | হোটেল সিএইচ২ শ্রীনগর[৪০] |
শিলং লাজং | ববি নংবেট | কিনসাইলাং খোংসিট | নিভিয়া | |
শ্রীনিদি ডেকান | কার্লোস ভাজ পিন্টো | ডেভিড কাস্তানেদা | নিভিয়া | শ্রীনিদি স্পোর্টস একাডেমি |
ট্রাউ | নন্দকুমার সিং | জেরার্ড উইলিয়ামস | সিক্স৫সিক্স[৪১] | এইচভিএস |
বিদেশি খেলোয়াড়
সম্পাদনাবিঃদ্রঃ: গাঢ় কালো-এর খেলোয়াড়দের নিজ নিজ দেশের জন্য সিনিয়র আন্তর্জাতিক ক্যাপ(গুলি) থাকে। নিয়মের পরিবর্তন অনুসারে, এআইএফএফ সর্বোচ্চ পাঁচজন বিদেশী খেলোয়াড়কে নিবন্ধিত করার অনুমতি দিয়েছে, তবে একবারে একটি ম্যাচে মাত্র তিনজন মাঠে নামতে পারে। এশিয়ান কোটায় স্বাক্ষর করা আর বাধ্যতামূলক নয়।[৪২] তবে, ২২ আগস্ট ২০২৩-এ, এআইএফএফ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আই-লিগে কোনও ক্লাব যতজন বিদেশিকে সই করাতে পারে তার সংখ্যা ধরে রাখবে। ২০২২–২৩ মৌসুমের মতো, ক্লাবগুলি তাদের ম্যাচের দিন স্কোয়াডে ছয় জন বিদেশী খেলোয়াড় নিবন্ধন করতে পারে। তবে, তারা শুধুমাত্র চার জন খেলোয়াড় খেলতে পারবে (এক জন অবশ্যই এএফসির কনফেডারেশনের হতে হবে)।[৪৩]
নিয়মিত মৌসুম
সম্পাদনাপয়েন্ট তালিকা
সম্পাদনাঅব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | মোহামেডান (C, P) | ২৪ | ১৫ | ৭ | ২ | ৪৪ | ২২ | +২২ | ৫২ | চ্যাম্পিয়ন, ইন্ডিয়ান সুপার লিগে উন্নীত |
২ | শ্রীনিদি ডেকান | ২৪ | ১৪ | ৬ | ৪ | ৫৪ | ২৬ | +২৮ | ৪৮ | |
৩ | গোকুলাম কেরালা | ২৪ | ১২ | ৬ | ৬ | ৫৫ | ৩৪ | +২১ | ৪২ | |
৪ | ইন্টার কাশী | ২৪ | ১১ | ৮ | ৫ | ৪৭ | ৪১ | +৬ | ৪১ | |
৫ | কাশ্মীর | ২৪ | ১১ | ৭ | ৬ | ৩৬ | ১৯ | +১৭ | ৪০ | |
৬ | দিল্লি | ২৪ | ১১ | ২ | ১১ | ৪৪ | ৪০ | +৪ | ৩৫ | |
৭ | চার্চিল ব্রাদার্স | ২৪ | ৯ | ৬ | ৯ | ৪০ | ৩১ | +৯ | ৩৩ | |
৮ | শিলং লাজং | ২৪ | ৮ | ৭ | ৯ | ৩৬ | ৩৭ | −১ | ৩১ | |
৯ | আইজল | ২৪ | ৬ | ৯ | ৯ | ৩৬ | ৩৫ | +১ | ২৭ | |
১০ | নামধারী | ২৪ | ৭ | ৬ | ১১ | ২৯ | ৪০ | −১১ | ২৭ | |
১১ | রাজস্থান | ২৪ | ৬ | ৭ | ১১ | ৪০ | ৬৩ | −২৩ | ২৫ | |
১২ | নেরোকা | ২৪ | ৪ | ৩ | ১৭ | ২৬ | ৬১ | −৩৫ | ১৫ | ২০২৪–২৫ আই-লিগ ২ তে অবনমিত |
১৩ | ট্রাউ | ২৪ | ৪ | ২ | ১৮ | ২৬ | ৬৪ | −৩৮ | ১৪ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) হেড-টু-হেড পয়েন্ট; ৩) হেড-টু-হেড গোল পার্থক্য; ৪) গোল পার্থক্য; ৫) গোল সংখ্যা; ৬) লটারি
(C) চ্যাম্পিয়ন; (P) উন্নীত।
ফলাফল
সম্পাদনা- *: নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয় এবং দলগুলোকে একটি করে পয়েন্ট প্রদান করা হয়েছিল।
ম্যাচ দ্বারা ফলাফল
সম্পাদনামৌসুম পরিসংখ্যান
সম্পাদনাসর্বোচ্চ গোলদাতা
সম্পাদনাক্রম. | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল [৪৪] |
---|---|---|---|
১ | অ্যালেক্স সানচেজ | গোকুলাম কেরালা | ১৯ |
২ | রিচার্ডসন ডেনজেল | রাজস্থান ইউনাইটেড | ১৬ |
৩ | লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকনিয়া | আইজল | ১৫ |
৪ | এডি হার্নান্দেজ | মোহামেডান | ১৩ |
সার্জিও বারবোজা | দিল্লি | ||
৬ | গ্নোহেরে ক্রিজো | রিয়াল কাশ্মীর | ১২ |
মারিও বার্কো | ইন্টার কাশী | ||
৮ | ডেভিড কাস্টানেদা | শ্রীনিদি ডেকান | ১১ |
৯ | উইলিয়াম আলভেস | শ্রীনিদি ডেকান | ৯ |
১০ | ওগানা লুই | চার্চিল ব্রাদার্স | ৭ |
আব্দু করিম সাম্ব | শিলং লাজং/চার্চিল ব্রাদার্স |
হ্যাটট্রিক
সম্পাদনাখেলোয়াড় | ক্লাব | বিরুদ্ধে | ফলাফল | তারিখ | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|
যশ ত্রিপাঠি | রাজস্থান ইউনাইটেড | দিল্লি | ৩–৪ (আ) | ২ নভেম্বর ২০২৩ | [৪৫] |
অ্যালেক্স সানচেজ | গোকুলাম কেরালা | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৫–০ (হ) | ৯ নভেম্বর ২০২৩ | [৪৬] |
লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকনিয়া | আইজল | নেরোকা | ৩–১ (আ) | ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | [৪৭] |
রিচার্ডসন ডেনজেল | রাজস্থান ইউনাইটেড | ট্রাউ | ৫–৪ (হ) | ২২ ডিসেম্বর ২০২৩ | [৪৮] |
এডি হার্নান্দেজ | মোহামেডান | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৫–১ (হ) | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | [৪৯] |
আব্দু করিম সাম্ব | চার্চিল ব্রাদার্স | নেরোকা | ৩–২ (আ) | ৮ মার্চ ২০২৪ | [৫০] |
মারিন মুদ্রাজিজা | রাজস্থান ইউনাইটেড | নেরোকা | ৫–১ (হ) | ১১ মার্চ ২০২৪ | [৫১] |
সার্জিও বারবোজা | দিল্লি | শিলং লাজং | ৩–১ (হ) | ২৮ মার্চ ২০২৪ | [৫২] |
শীর্ষ অ্যাসিস্ট
সম্পাদনাক্রম. | খেলোয়াড় | ক্লাব | অ্যাসিস্ট করেছিলেন |
---|---|---|---|
১ | মারিও বার্কো | ইন্টার কাশী | ১২ |
২ | এডমন্ড লালরিন্ডিকা | ইন্টার কাশী | ৮ |
নওফল পিএন | গোকুলাম কেরালা | ||
৪ | ফয়সাল শায়েস্তেহ | শ্রীনিদি ডেকান | ৭ |
৫ | ইমানুল আরানা | নামধারী | ৬ |
অ্যালেক্সিস গোমেজ | মোহামেডান | ||
মার্টিন শ্যাভেস | চার্চিল ব্রাদার্স | ||
৮ | লালচুংনুঙ্গা ছাংতে | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৫ |
হার্ডি নংব্রি | শিলং লাজং | ||
অ্যালেক্স সানচেজ | গোকুলাম কেরেলা | ||
দীপক সিং | ট্রাউ | ||
পেপে গাসামা | দিল্লি | ||
লালরেমরুয়াটা রালতে | চার্চিল ব্রাদার্স |
গোল বাঁচানো
সম্পাদনাক্রম. | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল বাঁচানো |
---|---|---|---|
১ | মুহিত সাব্বির | রিয়াল কাশ্মীর | ১২ |
২ | পদ্ম ছেত্রী | মোহামেডান | ৮ |
৩ | আলবিনো গোমেস | শ্রীনিদি ডেকান | ৭ |
শুভাশীষ রায় চৌধুরী | চার্চিল ব্রাদার্স | ||
৫ | নোরা ফার্নান্দেজ | আইজল | ৫ |
৬ | অভিলাষ পাল[ক] | গোকুলাম কেরালা | ৩ |
শচীন ঝা | রাজস্থান ইউনাইটেড | ||
নবীন কুমার | দিল্লি | ||
দেবাংশ দাবাস | গোকুলাম কেরালা | ||
১০ | তেনজিন সামদুপ | নামধারী | ২ |
নিথোভিলি চালিউ | শিলং লাজং | ||
অরিন্দম ভট্টাচার্য | ইন্টার কাশী | ||
ভবিন্দ্রমল্ল ঠাকুরী | রাজস্থান ইউনাইটেড | ||
নিশান সিং | নামধারী |
- ↑ দাবাসের লাল কার্ডের পর ট্রাউয়ের বিপক্ষে ৬৫ মিনিটের মাথায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন পল
পুরস্কার
সম্পাদনাহিরো অব দ্য ম্যাচ
সম্পাদনাঅ্যালেক্স সানচেজ (গোকুলাম কেরালা) তিনি সবচেয়ে বেশিবার (৭টি) ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতেছেন।
হিরো অব দ্য ম্যাচ | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ম্যাচ নং | খেলোয়াড় | ক্লাব | ম্যাচ নং | খেলোয়াড় | ক্লাব | ম্যাচ নং | খেলোয়াড় | ক্লাব |
১ | ওয়েন ভাজ | রিয়াল কাশ্মীর | ২ | অ্যালেক্স সানচেজ | গোকুলাম কেরালা | ৩ | ডেভিড কাস্টানেদা | শ্রীনিদি ডেকান |
৪ | অ্যালেক্সিস গোমেজ | মোহামেডান | ৫ | বলবন্ত সিং | দিল্লি | ৬ | মার্টিন শ্যাভেস | চার্চিল ব্রাদার্স |
৭ | যশ ত্রিপাঠি | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৮ | রোজেনবার্গ গ্যাব্রিয়েল | শ্রীনিদি ডেকান | ৯ | ড্যানিয়েল গনসালভেস | শিলং লাজং |
১০ | জেরেমি লালদিনপুইয়া | রিয়াল কাশ্মীর | ১১ | অ্যালেক্স সানচেজ (২) | গোকুলাম কেরালা | ১২ | মারিও বার্কো | ইন্টার কাশী |
১৩ | থারপুইয়া | আইজল | ১৪ | জোসেফ আদজেই | মোহামেডান | ১৫ | রিকার্ডো ডিচিয়ারা | চার্চিল ব্রাদার্স |
১৬ | রেনান পাউলিনো | শিলং লাজং | ১৭ | অ্যালেক্স সানচেজ (৩) | গোকুলাম কেরালা | ১৮ | পদ্ম ছেত্রী | মোহামেডান |
১৯ | আকাশদীপ সিং | নামধারী | ২০ | আলেক্স সানচেজ (৪) | গোকুলাম কেরালা | ২১ | রিচার্ডসন ডেনজেল | রাজস্থান ইউনাইটেড |
২২ | রোজেনবার্গ গ্যাব্রিয়েল (২) | শ্রীনিদি ডেকান | ২৩ | লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকনিয়া | আইজল | ২৪ | গৌরব রাওয়াত | দিল্লি |
২৫ | গায়মার নিকুম | ইন্টার কাশী | ২৬ | ইমানুল আরানা | নামধারী | ২৭ | সাগোলসেম বিকাশ সিং | মোহামেডান |
২৮ | হার্ডি নংব্রি | শিলং লাজং | ২৯ | জগদীপ সিং | শ্রীনিদি ডেকান | ৩০ | ওয়াহেংবাম আঙ্গুসানা | মোহামেডান |
৩১ | লালরিনজুয়ালা (২) | আইজল | ৩২ | ফ্রাংকি বুয়াম | শিলং লাজং | ৩৩ | রিকার্ডো ডিচিয়ারা (২) | চার্চিল ব্রাদার্স |
৩৪ | মুহাম্মদ হাম্মাদ | রিয়াল কাশ্মীর | ৩৫ | এলি সাবিয়া | শ্রীনিদি ডেকান | ৩৬ | হার্ডি নংব্রি (২) | শিলং লাজং |
৩৭ | জগদীপ সিং (২) | শ্রীনিদি ডেকান | ৩৮ | এমিলিয়ানো কালেগারি তোরে | চার্চিল ব্রাদার্স | ৩৯ | ডেভিড সিম্বো | নেরোকা |
৪০ | মোহাম্মদ ইনাম | রিয়াল কাশ্মীর | ৪১ | লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকানিয়া (৩) | আইজল | ৪২ | পেপে গাসামা | দিল্লি |
৪৩ | জর্ডান লামেলা | ইন্টার কাশী | ৪৪ | নোরা ফার্নান্দেজ | আইজল | ৪৫ | অভিজিৎ কুরুঙ্গদান | গোকুলাম কেরালা |
৪৬ | ইব্রাহিম মোরো | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৪৭ | এডি হার্নান্দেজ | মোহামেডান | ৪৮ | বালি গগনদীপ | দিল্লি |
৪৯ | রেনান পাউলিনো (২) | শিলং লাজং | ৫০ | রিচার্ড গ্যাডজে | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৫১ | আর লালবিয়াকলিয়ানা | শ্রীনিদি ডেকান |
৫২ | জো জোহেরলিয়ানা | আইজল | ৫৩ | মিরজালোল কাসিমভ | মোহামেডান | ৫৪ | ইভান মারিচ | আইজল |
৫৫ | ডেনিশ আরিবাম | ট্রাউ | ৫৬ | ফয়সাল আলী | চার্চিল ব্রাদার্স | ৫৭ | কার্লোস লোম্বা | রিয়াল কাশ্মীর |
৫৮ | এলি সাবিয়া (২) | শ্রীনিদি ডেকান | ৫৯ | মির্জালোল কাসিমভ (২) | মোহামেডান | ৬০ | জর্ডান লামেলা (২) | ইন্টার কাশী |
৬১ | রিচার্ডসন ডেনজেল (২) | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৬২ | মুহাম্মদ ইনাম (২) | রিয়াল কাশ্মীর | ৬৩ | অ্যালেক্স সানচেজ (৫) | গোকুলাম কেরালা |
৬৪ | মনবীর সিং | নামধারী | ৬৫ | পদ্ম ছেত্রী (২) | মোহামেডান | ৬৬ | অ্যালেক্স সানচেজ (৬) | গোকুলাম কেরালা |
৬৭ | নোরা ফার্নান্দেজ (২) | আইজল | ৬৮ | রিচার্ডসন ডেনজেল (৩) | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৬৯ | রেনান পাউলিনো (৩) | শিলং লাজং |
৭০ | হাডসন যিশু | দিল্লি | ৭১ | লালরেমসাঙ্গা ফানাই | মোহামেডান | ৭২ | জিয়ান্নি ডস সান্তোস | ইন্টার কাশী |
৭৩ | এলি সাবিয়া (৩) | শ্রীনিদি ডেকান | ৭৪ | ম্যাচ বাতিল হওয়ার কারনেই কাউকে দেওয়া হয়নি |
৭৫ | মারিন মুদ্রাজিজা | রাজস্থান ইউনাইটেড | |
৭৬ | নিকোলা স্টোজানোভিচ | গোকুলাম কেরালা | ৭৭ | মার্টিন শ্যাভেস (২) | চার্চিল ব্রাদার্স | ৭৮ | নোরা ফার্নান্দেজ (৩) | আইজল |
৭৯ | দানিশ আরিবাম (২) | ট্রাউ | ৮০ | সৌরভ কে | গোকুলাম কেরালা | ৮১ | এডি হার্নান্দেজ (২) | মোহামেডান |
৮২ | আকাশদীপ সিং (২) | নামধারী | ৮৩ | ডেভিড কাস্টানেদা (২) | শ্রীনিদি ডেকান | ৮৪ | মুহাম্মদ আজসাল | ইন্টার কাশী |
৮৫ | সার্জিও বারবোজা | দিল্লি | ৮৬ | কমরন তুরসুনভ | গোকুলাম কেরালা | ৮৭ | এডি হার্নান্দেজ (৩) | মোহামেডান |
৮৮ | কিনসাইবর লুইড | শিলং লাজং | ৮৯ | গায়মার নিকুম (২) | ইন্টার কাশী | ৯০ | গ্নোহেরে ক্রিজো | রিয়াল কাশ্মীর |
৯১ | লালিয়ানসাঙ্গা রেন্থলেই | গোকুলাম কেরালা | ৯২ | ডেভিড কাস্টানেদা (৩) | শ্রীনিদি ডেকান | ৯৩ | শখরুখবেক মুরাতভ | দিল্লি |
৯৪ | লালবিয়াকজুয়ালা | রাজস্থান ইউনাইটেড | ৯৫ | মুহাম্মদ ইনাম (৩) | রিয়াল কাশ্মীর | ৯৬ | অভিজিৎ কুরুনগোদান (২) | গোকুলাম কেরালা |
৯৭ | রিলওয়ান হাসান | শ্রীনিদি ডেকান | ৯৮ | মানস প্রতিম গগৈ | ট্রাউ | ৯৯ | এডমন্ড লালরিন্ডিকা | ইন্টার কাশী |
১০০ | ওগানা লুই | চার্চিল ব্রাদার্স | ১০১ | হেনরি কিসেক্কা | রিয়াল কাশ্মীর | ১০২ | ড্যানিয়েল গনসালভেস (২) | শিলং লাজং |
১০২ | ইভান গ্যারিডো | নামধারী | ১০৪ | ডেভিড কাস্টানেদা (৪) | শ্রীনিদি ডেকান | ১০৫ | লালচুংনুঙ্গা ছাংতে | রাজস্থান ইউনাইটেড |
১০৬ | আকাশদীপ সিং (৩) | নামধারী | ১০৭ | ডেভিড লালহ্লানসাঙ্গা | মোহামেডান | ১০৮ | গ্নোহেরে ক্রিজো (২) | রিয়াল কাশ্মীর |
১০৯ | ম্যাচ বাতিল হওয়ার কারনেই কাউকে দেওয়া হয়নি |
১১০ | রিচার্ডসন ডেনজেল (৪) | রাজস্থান ইউনাইটেড | ১১১ | আব্দু করিম সাম্ব | চার্চিল ব্রাদার্স | |
১১২ | মুহাম্মদ আজসাল (২) | ইন্টার কাশী | ১১৩ | ফ্রাংকি বুয়াম (২) | শিলং লাজং | ১১৪ | সওয়ালসেম বিকাশ সিংহ (২) | মোহামেডান |
১১৫ | লালরোমাভিয়া | শ্রীনিদি ডেকান | ১১৬ | মাতিজা বাবোভিচ | গোকুলাম কেরালা | ১১৭ | মারিন মুদ্রাজিজা (২) | রাজস্থান ইউনাইটেড |
১১৮ | প্রীতম কুমার সিং | ট্রাউ | ১১৯ | এডি হার্নান্দেজ (৪) | মোহামেডান | ১২০ | পিটার হার্টলি | ইন্টার কাশী |
১২১ | আদনান আইয়ুব | রিয়াল কাশ্মীর | ১২২ | মাতিজা বাবোভিচ (২) | গোকুলাম কেরালা | ১২৩ | রিচার্ডসন ডেনজেল (৫) | রাজস্থান ইউনাইটেড |
১২৪ | হরপ্রীত সিং | নামধারী | ১২৫ | গুরতেজ সিং | দিল্লি | ১২৬ | এডি হার্নান্দেজ (৫) | মোহামেডান |
১২৭ | উইলিয়াম আলভেস | শ্রীনিদি ডেকান | ১২৮ | মারিও বার্কো (২) | ইন্টার কাশী | ১২৯ | আনসুমানা ক্রোমাহ | নেরোকা |
১৩০ | পিটার সেইমিনথাং হাওকিপ | নামধারী | ১৩১ | অরিন্দম ভট্টাচার্য | ইন্টার কাশী | ১৩২ | মুহাম্মদ হাম্মাদ (২) | রিয়াল কাশ্মীর |
১৩৩ | সার্জিও বারবোজা (২) | দিল্লি | ১৩৪ | স্টেন্ডলি ফার্নান্ডেজ | চার্চিল ব্রাদার্স | ১৩৫ | লরেমবাম ডেভিড সিং | নেরোকা |
১৩৬ | সার্জিও বারবোজা (৩) | দিল্লি | ১৩৭ | লালরিনজুয়ালা লালবিয়াকানিয়া (৪) | আইজল | ১৩৮ | হায়দার ইউসুফ | রিয়াল কাশ্মীর |
১৩৯ | মারিও বার্কো (৩) | ইন্টার কাশী | ১৪০ | লালরোমাভিয়া (২) | শ্রীনিদি ডেকান | ১৪১ | পিটার সেইমিনথাং হাওকিপ (২) | নামধারী |
১৪২ | মার্টিন শ্যাভেস (৩) | চার্চিল ব্রাদার্স | ১৪৩ | খয়রম জ্যাকসন সিং | নেরোকা | ১৪৪ | হাডসন যিশু (২) | দিল্লি |
১৪৫ | ওগানা লুই (২) | চার্চিল ব্রাদার্স | ১৪৬ | সোরাইসাম রবিনসন সিং | ট্রাউ | ১৪৭ | পদ্ম ছেত্রী (৩) | মোহামেডান |
১৪৮ | অ্যালেক্স সানচেজ (৭) | গোকুলাম কেরালা | ১৪৯ | জুলেন পেরেজ | ইন্টার কাশী | ১৫০ | ওগানা লুই (৩) | চার্চিল ব্রাদার্স |
১৫১ | নওফাল পিএন | গোকুলাম কেরালা | ১৫২ | স্টিফেন অ্যাকোয়াহ | নামধারী | ১৫৩ | মায়াক্কান্নান | শ্রীনিদি ডেকান |
১৫৪ | শখরুখবেক মুরাতভ | দিল্লি |
বার্ষিক পুরস্কার
সম্পাদনাপুরস্কার | বিজয়ী |
---|---|
সেরা খেলোয়াড় | আলেক্স সানচেজ (গোকুলাম কেরালা) |
সেরা গোলরক্ষক | পদম ছেত্রী (মোহামেডান) |
জার্নেল সিং পুরস্কার (সেরা ডিফেন্ডার) | মুহাম্মদ হাম্মাদ (রিয়াল কাশ্মীর) |
সেরা মিডফিল্ডার | মিরজালোল কাসিমভ (মোহামেডান) |
সর্বোচ্চ গোলদাতা | আলেক্স সানচেজ (গোকুলাম কেরালা) |
সেরা উদীয়মান খেলোয়াড় | গায়মার নিকুম (ইন্টার কাশি) |
সৈয়দ আবদুল রহিম পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ কোচ) | আন্দ্রে চেরনিশভ (মোহামেডান) |
ফেয়ার প্লে প্রতিযোগিতা | ট্রাউ |
সেরা ম্যাচ সংগঠন | মোহামেডান |
সেরা মিডিয়া অপারেশন | রাজস্থান ইউনাইটেড |
উৎস: আই-লিগ |
দর্শক উপস্থিতি
সম্পাদনাসামগ্রিক পরিসংখ্যান সারণী
সম্পাদনাঅব | দল | মোট | সর্বোচ্চ | সর্বনিম্ন | গড় | পরিবর্তন |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | শিলং লাজং | ৭৫,৮০৩ | ৭,৮১৬ | ৪,৮৯১ | ৬,৩১৬ | +২৫৫.৮%† |
২ | গোকুলাম কেরালা | ৬১,৩৪৯ | ১৯,৭৬৪ | ৬০০ | ৫,১১২ | +৯৯.৮% |
৩ | মোহামেডান | ৫২,৩৬৮ | ২৪,৬৭৮ | ২০০ | ৪,৭৫৮ | +১৯৯.২% |
৪ | রিয়াল কাশ্মীর | ৩৮,৪৯২ | ৭,৬৩২ | ১,১০০ | ৩,৪৯৯ | +২২.৪% |
৫ | আইজল | ১৮,১৯৯ | ৩,৪৮৫ | ৩০০ | ১,৮১৯ | −২২.০% |
৬ | চার্চিল ব্রাদার্স | ১৩,৮৮১ | ২,৩১৪ | ৫০০ | ১,১৫৬ | −৩৬.২% |
৭ | দিল্লি | ৬,৯৭৬ | ১,১৮২ | ১৫০ | ৫৮১ | +২৩৯.৮%† |
৮ | ইন্টার কাশী | ৬,২৯৪ | ২,৬৮৭ | ১২৩ | ৫২৪ | n/a* |
৯ | নামধারী | ৬,১৪৭ | ১,২০০ | ৩০০ | ৫১২ | n/a* |
১০ | শ্রীনিদি ডেকান | ৪,৯০৬ | ৯০০ | ৮০ | ৪০৮ | −২১.৫% |
১১ | নেরোকা | ৪,২৮২ | ২,৫০০ | ৫০ | ৩৬২ | −৮৯.৪% |
১২ | ট্রাউ | ৩,০৬১ | ৫১২ | ১০০ | ২৫৫ | −৮৮.২% |
১৩ | রাজস্থান ইউনাইটেড | ২,২০৪ | ৫০০ | ৮৬ | ১৮৩ | −৮৬.৬% |
লীগ সর্বমোট | ২৯৩,৯৬২ | ২৪,৬৭৮ | ৫০ | ১,৯৩৩ | +৬.৩% |
উৎস: আই-লিগ
নোট:
† আগের মৌসুমে আই-লিগ ২- এ খেলেছে দলগুলো।
* কর্পোরেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রবেশ মাধ্যমে আই–লিগে যোগ দেওয়া দলগুলি।
হোম ম্যাচ অনুযায়ী দর্শক উপস্থিতি
সম্পাদনাদল \ ম্যাচ খেলা হয়েছে | ১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ | মোট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
শিলং লাজং | ৫,৫৮৫ | ৫,২৪৮ | ৫,৯৮৭ | ৬,৪২৫ | ৬,৭১৮ | ৬,১১৫ | ৭,৪৩৮ | ৪,৮৯১ | ৫,৮১২ | ৬,৬১৭ | ৭,১৫১ | ৭,৮১৬ | ৭৫,৮০৩ |
গোকুলাম কেরালা | ১৯,৭৬৪ | ১০,৪৮৫ | ৪,৩৮৮ | ১৩,৪২৫ | ২,০০০ | ২,৫০০ | ২,৫০০ | ২,০২৩ | ১,৫৪০ | ১,০২৪ | ১,১০০ | ৬০০ | ৬১,৩৪৯ |
মোহামেডান | ৪,৯০০ | ৩,৭৮৬ | ১,৭৭৩ | ৫,৮২৫ | ৩,৮৮৫ | ১,৮২১ | ২,৫০০ | ০[ক] | ২০০ | ১,০০০ | ২,০০০ | ২৪,৬৭৮ | ৫২,৩৬৮ |
রিয়াল কাশ্মীর | ১,৮৭২ | ৬,২০০ | ৪,৭২৮ | ৩,১৭২ | ৩,৬৫৯ | ২,৫০০ | ০[খ] | ৩,৭৪০ | ১,৬৩৫ | ৭,৬৩২ | ২,২৫৪ | ১,১০০ | ৩৮,৪৯২ |
আইজল | ৭৬৭ | ২,০০০ | ৩,০০৪ | ৩,৪৮৫ | ২,৮৭৯ | ১,০০০ | ১,৪৬২ | ১,২৪৬ | ২,০৫৬ | ৩০০ | ০[গ] | ০[গ] | ১৮,১৯৯ |
চার্চিল ব্রাদার্স | ২,৩১৪ | ১,৮৯৫ | ২,০০০ | ১,৬৮৩ | ৫০০ | ১,৬৩৩ | ৮২৫ | ১,০২৫ | ৯৮১ | ২০০ | ২৭৫ | ৫৫০ | ১৩,৮৮১ |
দিল্লি | ৬০০ | ৬১৮ | ১,১০০ | ১,১৮২ | ১,০৫৮ | ৯১৮ | ১৫০ | ২০০ | ৫০০ | ২৫০ | ২০০ | ২০০ | ৬,৯৭৬ |
ইন্টার কাশী | ২,৬৮৭ | ৫০০ | ১২৩ | ২৫৯ | ১২৭ | ৪৪৭ | ১৮৭ | ২০০ | ৭৫২ | ৩২৫ | ২৩২ | ৪৫৫ | ৬,২৯৪ |
নামধারী | ৫৬১ | ৩৫০ | ৩০০ | ৮৯৮ | ১,২০০ | ৪৮৮ | ৩০০ | ৫০০ | ৫০০ | ২৫০ | ৪০০ | ৪০০ | ৬,১৪৭ |
শ্রীনিদি ডেকান | ৭৫০ | ৬৯৬ | ৯০০ | ৬৫০ | ৭৫০ | ১২৩ | ৮০ | ২০০ | ১৬৮ | ২৫০ | ১৪৯ | ১৯০ | ৪,৯০৬ |
নেরোকা | ২০০ | ২১২ | ১৫৩ | ২৫৮ | ২৫৯ | ২,৫০০ | ১০০ | ৫০ | ১৫০ | ১০০ | ২০০ | ১০০ | ৪,২৮২ |
ট্রাউ | ২০০ | ৩১৫ | ১০০ | ১২৮ | ৪২২ | ১২৮ | ৫১২ | ২৫৯ | ২২২ | ১৫২ | ৫০০ | ১২৩ | ৩,০৬১ |
রাজস্থান ইউনাইটেড | ১৫০ | ২০০ | ৮৮ | ২৮০ | ৮৮ | ৮৬ | ৩১২ | ১০০ | ১০০ | ৫০০ | ১০০ | ২০০ | ২,২০৪ |
- ↑ রাজস্থান ইউনাইটেডের বিপক্ষে মোহামেডানের হোম ম্যাচটি মোহামেডানের আগের ম্যাচে সহিংসতার প্রতিবেদনের কারণে বন্ধ দরজার মধ্যে খেলা হয়েছিল।[৫৩]
- ↑ গোকুলাম কেরালার বিরুদ্ধে রিয়াল কাশ্মীরের হোম ম্যাচটি নিরাপত্তার কারণে বন্ধ দরজার মধ্যে খেলা হয়েছিল।
- ↑ ক খ নিরাপত্তার কারণে ম্যাচগুলো পরিত্যক্ত হয় এবং পয়েন্ট ভাগাভাগি করা হয়েছিল।[৫৪]
দর্শক উপস্থিতি: সর্বোচ্চ
নিম্নতম
১৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে খেলা পর হাল নাগাদ করা হয়েছিল।
উৎস: আই-লিগ
আরও দেখুন
সম্পাদনা- পুরুষ
- অন্য বিভাগসমূহ
- কাপ
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Mark your calendars. The #ILeague fixtures are out"। Twitter (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-০৬। ২৫ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৬।
- ↑ "The #ILeague fixtures for the second part of the season are out! 🗓️"। Twitter (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০১-১৫। ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-১৬।
- ↑ "I-League 2022–23: Full schedule, fixtures, results, points table, and venue details"। Khel Now (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১১-০৯। ৪ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪।
- ↑ "I-League 2023-24 LIVE Score: Mohammedan Sporting Strike Early at Shillong Lajjong; SLFC 0-1 MSC"। News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৪-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৬।
- ↑ "Mohammedan SC beats Shillong Lajong to win maiden I-League title, joins Mohun Bagan SG, East Bengal in ISL"। sportstar.thehindu.com। Shillong: Sportstar। ৬ এপ্রিল ২০২৪। ৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ "Mohammedan SC clinch maiden I-League title"। onmanorama.com। Shillong: Manorama News Online। PTI। ৬ এপ্রিল ২০২৪। ৬ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৬।
- ↑ Raj, Pritish (১১ এপ্রিল ২০২৪)। "Chaos in I-League: TRAU, NEROCA refuse to play Aizwal FC"। thebridge.in। The Bridge। ১১ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ Mergulhao, Marcus (১১ এপ্রিল ২০২৪)। "AIFF Cancels Games As Manipur Teams Refuse To Travel To Aizawl"। timesofindia.indiatimes.com। The Times of India। TNN। ১৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ Joshi, Rutvij (১০ এপ্রিল ২০২৪)। "Aizawl FC call off games against TRAU & NEROCA; Manipuri clubs cite security concerns"। khelnow.com। Khel Now News। ১০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ "RoundGlass Punjab clinch historic I-League title"। Rediff.com। Press Trust of India। ৪ মার্চ ২০২৩। ৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "I-League outfit Roundglass Punjab promoted to ISL"। thebridge.in। ৪ মার্চ ২০২৩। ৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ ক খ "AIFF to float tender with aim of adding at least two corporate teams in I-League"। News9live (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২২।
- ↑ ক খ "Record five bids for I-League; no ISL reserves in 2nd and 3rd divisions"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২২।
- ↑ "Delhi FC clinch second division title and promotion to I-League"। The Times of India। ২০২৩-০৫-২৬। আইএসএসএন 0971-8257। ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২০।
- ↑ "Delhi FC Crowned 2nd Division Champions, Earn Promotion to I-League"। News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৬। ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২০।
- ↑ "Shillong Lajong Promoted to I-League After Four Years With 2-1 Win Over Bengaluru United"। News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২২। ২২ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২০।
- ↑ "Shillong Lajong secure promotion to I-League 2023-24"। Khel Now (English ভাষায়)। ২২ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২০।
- ↑ "AIFF Executive Committee inducts five new clubs into Hero I-League, Federation Cup restored"। The AIFF। ৩ জুলাই ২০২৩। ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Federation Cup returns, AIFF inducts five new clubs into I-League"। Times of India। ৩ জুলাই ২০২৩। ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Profiling the five potential I-League direct entrants for 2023-24 season"। Khel Now। ৩ জুলাই ২০২৩। ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Collaboration agreement in the Inter Kashi project"। Club Atletico de Madrid। ২৯ জুন ২০২৩। ২৯ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২৩।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "With only two new corporate teams, AIFF likely to persist with home-away format for I-League"। News9live (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৮-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৮।
- ↑ "Namdhari Football Club from Punjab to bid for a spot in I-League 2023–24"। Sports Keeda। ২ মে ২০২৩। ২ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২৩।
- ↑ ক খ "AIFF likely to be left with only two new direct entrants in I-League"। The Times of India। ২৪ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "I-League: AIFF keen to add new teams, introduces triple-tier bid system for direct entry"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-০২। ২৯ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৯।
- ↑ "AIFF League Committee introduces youth quota for I-League"। www.the-aiff.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৮-২২। ২২ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৩।
- ↑ Mergulhao, Marcus (৪ জুলাই ২০২৩)। "AIFF revamp I-league with new format"। The Times Of India। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Indian football federation mulling US-style conference format for I-League"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৭-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৮।
- ↑ "Aizawl FC announce Vamos as Kit Sponsor"। Facebook। ২০ নভেম্বর ২০২০। ১১ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০২১।
- ↑ Das Sharma, Amitabha (১৯ জানুয়ারি ২০১৮)। "Aizawl looks to build future with own hands"। The Hindu। ১১ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "Nivia Sports Official Website"। Nivia Sports। ১৮ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "About Us"। ColorDesign India (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৮।
- ↑ "Gokulam Kerala sign new kit sponsorship deal with SEGA Shoes"। Facebook। ১২ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ Zaidi, Waseem (২১ জানুয়ারি ২০২২)। "I-LEAGUE: Introducing shirt sponsors of every I-league club for 2021-22 season"। www.khelnow.com। Khel Now। ২২ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Join us in welcoming TRAK-ONLY as our Official Kit Partner for the 2022-23 season"। @MohammedanSC। ১৪ জুলাই ২০২২। ১৫ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২৩।
- ↑ "Mohammedan Sporting Club - Official Website"। Mohammedan। Archived from the original on ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Unveiling and distribution of training kit for upcoming Manipur State League"। @nerocafc। ২৭ জুলাই ২০২২। ২৮ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২২।
- ↑ "We delighted to announce @goeldfrozenfood & GCKC Projects and Works Pvt. Ltd. as our Principal Sponsor for the upcoming I League"। @NerocaFC। ৯ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ "We are thrilled to announce Omtex Sports as our official Kit Partner for the season"। @rajasthanunitedfc। ১৩ অক্টোবর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ ক খ "Real Kashmir FC: Official Website"। Real Kashmir FC। ১২ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "We have tie up with SIX5SIX as the Kit Partner for this season"। @officialtraufc। ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "AIFF looks to increase teams in I-League, number of foreigners in the squad to be reduced"। The Indian Express। ১৩ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৩।
- ↑ "AIFF League Committee introduces youth quota for I-League"। www.the-aiff.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৮-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৩।
- ↑ "Indian I-League Stats, 2023-24 Season - ESPN (IN)"। ১ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Delhi 4 – 3 Rajasthan United"। Soccerway। ২ নভেম্বর ২০২৩। ৪ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Gokulam Kerala 5 – 0 Rajasthan United"। Soccerway। ৯ নভেম্বর ২০২৩। ১০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "NEROCA 1 – 3 Aizawl"। Soccerway। ১৪ নভেম্বর ২০২৩। ১৭ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Rajasthan United 5 – 4 TRAU"। Soccerway। ২২ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Mohammedan 5 – 1 Rajasthan United"। Soccerway। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Karin Samb's hat-trick gives Churchill full points | I-League"। i-league.org। ১৪ মার্চ ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Rajasthan United vs. NEROCA - 11 March 2024 - Soccerway"। Soccerway। ১১ মার্চ ২০২৪। ১৫ মার্চ ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Delhi vs. Shillong Lajong - 28 March 2024 - Soccerway"। Soccerway। ২৮ মার্চ ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Mohammedan Sporting to play next two I-League matches behind closed doors!"। www.arunfoot.com।
- ↑ "AIFF cancel Aizawl FC's home games against TRAU and NEROCA; Manipuri clubs cite security concerns"। khelnow.com।