আইজল

ভারতের মিজোরাম রাজ্যের রাজধানী

আইজল (ইংরেজি: /ˈzɔːl/; [ˈʌɪ̯.ˈzɔːl] (শুনুন)) ভারতের মিজোরাম রাজ্যের আইজল জেলার একটি শহর। এটি ভারতের মিজোরাম রাজ্যের রাজধানী

আইজল
শহর
Clockwise from top:
Aizwal city view, Solomon's Temple in Aizawl, Dengthuama Stadium, Lengpui Airport Building, ATC Mizoram, Aizawl Bazar
আইজল মিজোরাম-এ অবস্থিত
আইজল
আইজল
আইজল ভারত-এ অবস্থিত
আইজল
আইজল
মিজোরাম, ভারতে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৩′৩৮″ উত্তর ৯২°৪৩′০৪″ পূর্ব / ২৩.৭২৭২২° উত্তর ৯২.৭১৭৭৮° পূর্ব / 23.72722; 92.71778
দেশ ভারত
রাজ্যমিজোরাম
জেলাআইজল
সরকার
 • ধরনপৌর সংস্থা
 • শাসকআইজল পৌর সংস্থা
আয়তন
 • মোট৪৫৭ বর্গকিমি (১৭৬ বর্গমাইল)
উচ্চতা১,০১৮ মিটার (৩,৩৪০ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট২,৯৩,৪১৬
 • জনঘনত্ব৬৪০/বর্গকিমি (১,৭০০/বর্গমাইল)
ভাষা
 • অফিসিয়ালমিজো
সময় অঞ্চলআইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০)

ভৌগোলিক উপাত্ত

সম্পাদনা

শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৩°৪৪′ উত্তর ৯২°৪৩′ পূর্ব / ২৩.৭৩° উত্তর ৯২.৭২° পূর্ব / 23.73; 92.72[] সমুদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১০১৮ মিটার (৩৩৩৯ ফুট)। আইজলের উত্তর-পূর্বে মণিপুর।[]

জনসংখ্যার উপাত্ত

সম্পাদনা

ভারতের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে আইজল শহরের জনসংখ্যা হল ২৯৩,৪১৬ জন।[] এর মধ্যে পুরুষ ৪৮.৭৫%, এবং নারী ৫১.২৫%।

এখানে সাক্ষরতার হার ৯৮.৩৬%,। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৯৮.৫২%, এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৯৮.২১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৭৯.৫%, তার চাইতে আইজল এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২.২৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।

শহরের ৯২ শতাংশ লোকই খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বি। তাই সবখানে রয়েছে গীর্জা। আইজলকে গীর্জার শহরও বলা হয়। এর সংখ্যা প্রায় শতাধিক।

খেলাধুলা

সম্পাদনা

ফুটবল এখানে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। ২০,০০০ আসন-বিশিষ্ট রাজীব গান্ধী স্টেডিয়াম এখানকার প্রধান মাঠ। আইজল এফসি আই-লিগ-এ শহরের প্রতিনিধিত্ত্ব করে।

পরিবহণ

সম্পাদনা

মূল শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে বিমান বন্দর। আগরতলা-আইজল এবং কলকাতা-আইজল নিয়মিত ফ্লাইট রয়েছে।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Aizawl"Falling Rain Genomics, Inc (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১, ২০০৬ 
  2. নওশের আলী খান, সাখাওয়াত হোসেন রুবেল। "রাতের আইজল যেন স্বপ্নপুরী"। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  3. "ভারতের ২০১১ সালের আদমশুমারি" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৯, ২০২০