কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব

১৯৬০-এর হিন্দি ভাষায় রচিত বই

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা DeloarAkram (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১১:১০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (Robin shaha (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে DeloarAkram-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব (হিন্দি: कल्कि अवतार और मुहम्मद साहब) হচ্ছে হিন্দিতে প্রকাশিত একটি প্রামাণিক বই।[১][২][৩] এটি ভারতীয় সংস্কৃত পণ্ডিত অধ্যাপক ড. বেদ প্রকাশ উপাধ্যায় রচনা করেছেন।[৪][৫][৬] বইটি "সারস্বত বেদান্ত প্রকাশ সংঘ" (প্রয়াগ, ভারত) দ্বারা ১৯৬০ সালে প্রকাশ করা হয়েছিলো।[৭][৮][৯][১০] ড. অসিত কুমার বন্দোপাধ্যায় বইটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন, তবে বইটির এই নামটি দিয়েছিলো নূরুল হুদা নামের এক গবেষক।[১১] বাংলা সংস্করণটি ‘ইসলামী সাহিত্য প্রকাশনালয়’ হতে প্রকাশিত হয়েছে।[১১]

কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব
চিত্র:KA&MS book.png
বইটির ২০০৭ খ্রী: সালের সংস্করণের ছবি।
লেখকবেদ প্রাকাশ উপাধ্যায়
দেশ ভারত
ভাষাহিন্দি
প্রকাশিত১৯৬০
প্রকাশকসারস্বত বেদান্ত প্রকাশ সংঘ,প্রয়াগ,ভারত
প্রকাশনার তারিখ
২০০৭
ওসিএলসি৩৯৩৯৮৭৯৯

বইটি হিন্দুধর্মের কল্কি অবতারের সাথে ইসলাম ধর্মের নবী মোহাম্মদের তুলনামূলক সাদৃশ্য দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। ইসলামি চিন্তাবিদ জাকির নায়েক সহ বিভিন্ন ইসলামিক লেখক তাদের তুলনামূলক ধর্মালোচনায় এই বইটির তথ্য ব্যবহার করেছেন এবং হিন্দুধর্মগ্রন্থে ইসলামি ভবিষ্যৎবাণীর কথা দাবি করেন।[১২][১৩] বইটিতে দেখা যায়, ইসলাম ধর্মগ্রন্থ ও হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে বিভিন্ন তথ্য ব্যবহার হয়েছে যা বিতর্কের সৃষ্টি করে। মূলত হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে দেওয়া তথ্যগুলো ত্রুটিযুক্ত ও ভ্রান্ত তথ্যসূত্র ব্যবহার করায় বইটির দাবিকৃত তথ্য সমালোচনার সম্মুখিন হয়।[১৪]

তুলনামূলক সাদৃশ্যতা দেখানো

  • জন্মস্থান: কল্কি জন্মস্থান শম্ভল গ্রামের সাথে মুহাম্মদের জন্মস্থান মক্কার আক্ষরিক অর্থের সাদৃশ্যতা।
  • পিতামাতার নাম: কল্কির পিতামাতা বিষ্ণুযশ ও সুমতির সাথে মুহাম্মদের পিতামাতা আব্দুল্লাহ ও আমিনার সাদৃশ্যতা দেখানো হয়েছে। ‘আব্দুল্লাহ’ অর্থ ‘আল্লাহর দাস’ এবং ‘আমিনা’ অর্থ ‘শান্ত স্বভাবযুক্ত’; কল্কির পিতামাতার ক্ষেত্রেও একই অর্থ দাবি করা হয়েছে।
  • আচরণগত: বাহন হিসেবে ঘোরার ব্যবহার, অস্ত্রহিসেবে তরবাড়ি ব্যবহার, সর্বশেষ আগমন, অসাধুর দমন, পরাক্রমশালীতা, অল্পভাষণ, দান, কৃতজ্ঞতা ইত্যাদি আচরণগত দিক দিয়ে উভয়ের সাদৃশ্যতা দেখানো।
  • জন্মসময়: জন্ম তারিখের সাদৃশ্যতা।

মুসলিম বিশ্লেষণ

মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী তার দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ (دراسات في اليهوديه والمسيحيه واديان الهند, ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং ভারতীশ ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন) বইতে বলেন, হিন্দুধর্মে বর্ণিত ইসলামী ভবিষ্যৎবাণী অন্তর্ভূক্ত হওয়ার পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে, একটি হলো আর্যদের অভিপ্রয়াণের সময়কালটি নবী ইব্রাহিমের আমল ছিল, তার আমলে হয়তো অন্য কোন নবী ভারতে এসেছিল, যার নির্দেশে এই ভবিষ্যৎবাণীগুলো অন্তর্ভূক্ত করা হয়, অথবা হিন্দুদের অনেকে বলেন ঋগ্বেদ তাওরাত থেকে অনুলিপি করা হয়, আরেকটি মত হল, শিবলি কলেজের সংস্কৃতের অধ্যাপক সুলতান মুবিনের মতে, এগুলো বানোয়াট ও হিন্দুদের পরবর্তী সংযোজন, মুসলিম শাসনামলে মুসলিম শাসকদের খুশি করার জন্য হিন্দুরা এগুলো অন্তর্ভূক্ত করেছে, যেমন কল্কি পুরাণভবিষ্যপুরাণ, যেগুলোতে ইসলামী বিষয়ে অনেক ভবিষ্যৎবাণী আছে, যুক্তি হিসেবে আজমি বলেন, হিন্দুদের অধিকাংশ ধর্মগ্রন্থ খলিফা মামুন বিন আল রশীদের আমলে বায়তুল হিকমাহতে আরবিতে অনূদিত হয়, কিন্তু তখনকার কোন লেখকই তাদের কোন বইতে এ সকল ভবিষ্যৎবাণী সম্পর্কে কোন কিছু উল্লেখ করেন নি। আরও উদাহরণস্বরূপ আল বিরুনি রচিত তাহক্বীক "মা লিলহিন্দ মিন ক্বাকুলাত মায়কুলাত ফী আলিয়াকল আউ মারযুলা" (تحقيق ما للهند من مقولة معقولة في العقل أو مرذولة) ও আরও দুইটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের আরবি অনুবাদের ব্যাপারে বলেন, যেগুলোর কোনটিতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। এছাড়া বইটির লেখক বেদ প্রকাশ উপাধ্যায়ের ব্যাপারে আজমি বলেন, তিনি এ বইতে এসকল ভবিষ্যৎবাণীর সত্যায়ন দাবি করলেও নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি।[১৫][১৬]

বইটির দাবির বিপক্ষে যেসব সমালোচনা হয়েছে:

তবে হিন্দু পণ্ডিতদের দ্বারা এসমস্ত দাবির অস্বীকার করা হয়। অমৃতের সন্ধানে প্রকাশনি হতে প্রকাশিত “অভ্রান্ত বৈদিক শাস্ত্রের আলোকে কল্কি অবতার বইতে কল্কি অবতারের সাথে দাবিকৃত সাদৃশ্যতার সমালোচনা পাওয়া যায়। এছাড়া ভারতীয় সংগঠন অগ্নিবীর দাবিটির সমালোচনা করে।[১৭][১৮] সমালোচনায় বলা হয়েছে,

  • উভয়ের আচরণগত বৈশিষ্ট্য়ের অনেক বৈসাদৃশ্যতা দেখা যায়। তাছাড়া অর্থগত কোনো সাদৃশ্যতা থাকলেও চরিত্রদ্বয় এক নাও হতে পারে।[১৯]
  • হিন্দুমতানুসারে কল্কিদেবকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার রূপে দেখা হয়।[২০] তিনি মানব হতে পারেনা।[১৯]:পৃ:১৪
  • হিন্দুদের বিশ্বাসানুযায়ী কল্কিদেবের আগমন হবে কলিযুগের শেষে। অর্থাৎ আরও ৪,২৭,০০০ বছর পর।[২১][২০] অতিতের কোনো সময়ে কল্কির আবির্ভাব ঘটতে পারে না।[১৯]:পৃ:১৯
  • কল্কির পিতা ‘বিষ্ণুযশ’ নামের অর্থ ‘বিষ্ণুর ন্যায় যশ যার’ এবং মাতা ‘সুমতি’ নামের অর্থ ‘সুবুদ্ধি’[২২]। যার সাথে “আল্লাহর দাস” এবং “শান্ত স্বভাবযুক্ত” অর্থের সাদৃশ্যতা নেই। তাছাড়া মুহাম্মদের জন্মের আগে তার পিতার মৃত্যু হয়।[২৩] কিন্তু কল্কির ক্ষেত্রে তা দেখা যায় না।[১৯]:পৃ:৩৮-৩৯; ৬৭
  • বইটিতে মক্কা স্থানের সাথে কল্কির জন্মস্থান শম্ভল গ্রামের সাদৃশ্য দেখানো হয়েছে যার ব্যুৎপত্তিগত অর্থ করা হয়েছে ‘শান্তির স্থান’। অথচ শম্ভল (শম্ভু + আলয়) শব্দের আক্ষরিক অর্থ ‘কল্যানের নিবাস’। অপর দিকে মক্কা শব্দের আক্ষরিক অর্থ স্পষ্ট জানা যায় না।[২৪]
  • কল্কি পুরাণের বর্ণনা অনুযায়ী শম্বল গ্রাম হবে নদী, পর্বত, কুঞ্জশোভিত, ষড়ঋতু সমন্বিত সমৃদ্ধ প্রকৃতি ও বনভূমি পূর্ণ স্থান। বনভূমি ও নদীবিহীন কোনো মরুভূমি অঞ্চল শম্বলগ্রাম হবে না। এছাড়া ভারতের উত্তর প্রদেশের সম্ভল গ্রামকে পুরাণে উল্লিখিত গ্রাম বলে হিন্দুবিশ্বাসিগণ মনে করেন।[১৯]
  • কল্কির জন্ম মাধব (চান্দ্র মাস অনুযায়ী মাঘ) মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশ তিথিতে যা চন্দ্র মাসের ২৭ (কৃষ্ণপক্ষের ১৫দিন + ১২দিন) তারিখ হয়। অপরদিকে ‍মুহাম্মদের জন্ম তারিখ নির্ণয়ে মুসলিম সমাজে মতভেদ আছে।[২৫][১৯]:পৃ:৫৭-৫৯
  • পুরাণ অনুযায়ী কল্কি হবেন পিতামাতার চতুর্থ সন্তান।[২৬] কিন্তু মুহাম্মদের ক্ষেত্রে তা দেখা যায় না।
  • কল্কির ‘দুই’ জন স্ত্রী ছিলেন ‘পদ্মা’ ও ‘রম্ভা’। পদ্মা হবেন সিংহলের (বর্তমান শ্রীলঙ্কার) রাজকন্যা।[২৭] এর সাথে দাবিকৃত চরিত্রের সাদৃশ্যতা নেই।[১৯]:পৃ:৪৫-৪৭

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Upādhyāya, Veda Prakāśa (১৯৬৯)। Kalki avatāra aura Muhammada Sāhaba (হিন্দি ভাষায়)। Viśva Ekatā Prakāśana (copyright from Michigan University)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  2. Khan, Q.S.। Holy Vedas and Islam (ইংরেজি ভাষায়)। Q.S. Khan's Books। পৃষ্ঠা 44। আইএসবিএন 9789380778112। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  3. Pavitra Ved aur Islam Dharm (হিন্দি ভাষায়)। Q.S. Khan's Books। পৃষ্ঠা 33। 
  4. Prakash, Ishwar (৯ এপ্রিল ২০১৯)। "संस्कृत के क्षेत्र में विशिष्ट योगदान देने पर डा. वेद प्रकाश को मिला राष्ट्रपति सम्मान"Haryana Express। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৯ [অকার্যকর সংযোগ]
  5. "डॉ वेद प्रकाश उपाध्याय को मिलेगा राष्ट्रपति सम्मान-2018"khaskhabar। ২০ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৯ 
  6. "डॉ. वेद प्रकाश उपाध्याय को राष्टऊपति सम्मान"aggarjanpatrika.com। ৯ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৯ 
  7. Vidyarthi, Abdul Haque (১৯৯৭)। Muhammad in World Scriptures (ইংরেজি ভাষায়)। Dar-ul-Isha'at Kutub-e-Islamia। পৃষ্ঠা 338। আইএসবিএন 9788190053785। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  8. Rizvi, Sayyid Saeed Akhtar (২০০১)। Prophecies about the Holy Prophet of Islam in Hindu, Christian, Jewish & Parsi Scriptures (ইংরেজি ভাষায়)। Bilal Muslim Mission of Tanzania। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 9789987620210। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  9. Abdul Haque Vidyarthi (১৯৯০)। Muhammad in World Scriptures.। Adam publishers.। 
  10. Abdul Haq Vidyarthi; U. Ali (১৯৯০)। Muhammad in Parsi, Hindu & Buddhist Scriptures। IB। 
  11. কল্কি অবতার এবং মোহাম্মদ সাহেব - প্রকাশক: ইসলামী সাহিত্য প্রকাশনালয়।
  12. "Prophet Muhammad (pbuh) in the Hindu Scriptures – The Kalki Avtar – Dr Zakir Naik" 
  13. দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসীঈহিয়াত ওয়াদ্দীনিল হিন্দ - মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী
  14. অভ্রান্ত বৈদিক শাস্ত্রের আলোকে কল্কি অবতার; প্রকাশক: শ্রী চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী; রচনা, সংকলন ও সম্পাদনা: প্রণয়কুমার পাল ও শুভাশীষ দত্ত; প্রকাশনা: অমৃতের সন্ধানে প্রকাশন; প্রথম প্রকাশ - ২০১৯ ।
  15. الرحمن, أعظمى، محمد ضياء (২০০১)। دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند (আরবি ভাষায়)। مكتبة الرشد،। পৃষ্ঠা ৭০৩–৭০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২২ 
  16. الرحمن, أعظمى، محمد ضياء (২০০৮)। دراسات في اليهودية والمسيحية وأديان الهند والبشارات في كتب الهندوس (আরবি ভাষায়)। مكتبة الرشد،। পৃষ্ঠা 703–708। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২২ 
  17. Newar, Sanjeev (২০০৯-১২-২৪)। "Prophet in Hindu Scriptures – An analysis (Part 1)"Agniveer (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-২৫ 
  18. Newar, Sanjeev (২০০৯-১২-২৪)। "Prophet in Hindu Scriptures – Bhavishya Puran (Part 2)"Agniveer (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-২৫ 
  19. অভ্রান্ত বৈদিক শাস্ত্রের আলোকে কল্কি অবতার; প্রকাশক: শ্রী চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী; রচনা, সংকলন ও সম্পাদনা: প্রণয়কুমার পাল ও শুভাশীষ দত্ত; প্রকাশনা: অমৃতের সন্ধানে প্রকাশন; প্রথম প্রকাশ - ২০১৯ ।
  20. B-Gita 8.17 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে "And finally in Kal-yuga (the yuga we have now been experiencing over the past 5,000 years) there is an abundance of strife, ignorance, irreligion and vice, true virtue being practically nonexistent, and this yuga lasts 432,000 years. In Kali-yuga vice increases to such a point that at the termination of the yuga the Supreme Lord Himself appears as the Kalki avatara"
  21. J. L. Brockington (১৯৯৮)। The Sanskrit Epics। BRILL Academic। পৃষ্ঠা 287–288 with footnotes 126–127। আইএসবিএন 90-04-10260-4 
  22. "Bangladict.com - অভিধানে 'মতি' এর অর্থ"www.bangladict.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-০১ 
  23. Meri, Josef W. (২০০৪), Medieval Islamic civilization (ইংরেজি ভাষায়), 1, Routledge, পৃষ্ঠা 525, আইএসবিএন 978-0-415-96690-0, ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৩ 
  24. Versteegh, Kees (২০০৮)। C.H.M. Versteegh; Kees Versteegh, সম্পাদকগণ। Encyclopedia of Arabic language and linguistics, Volume 4 (Illustrated সংস্করণ)। Brill। পৃষ্ঠা 513। আইএসবিএন 978-90-04-14476-7 
  25. "মহানবী (সা.)-এর জন্ম তারিখ নিয়ে ঐতিহাসিকদের অভিমত | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। ২০১৬-০৪-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-৩০ 
  26. কল্কি পুরাণ ২।৩১
  27. Rocher 1986, পৃ. 183 with footnotes।

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ