প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম
হিন্দুধর্মের প্রবেশদ্বার
হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত নিবন্ধ উপস্থাপনের জন্য উইকিপিডিয়ার একটি প্রবেশদ্বার।
|
ভূমিকাহিন্দুধর্ম ভারতীয় উপমহাদেশীয় ধর্ম বা জীবনধারা। এটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম, যার অনুসারী সংখ্যা ১২০ কোটিরও বেশি, বা বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যার ১৫-১৬%, যারা হিন্দু নামে পরিচিত। হিন্দু শব্দটি একটি উচ্ছসিত, এবং হিন্দুধর্মকে বিশ্বের প্রাচীনতম জীবিত ধর্ম হিসেবে দেখা হয়। অনেক অনুশীলনকারীই তাদের ধর্মকে সনাতন ধর্ম বা চিরন্তন পন্থা হিসাবে উল্লেখ করেন, যেমনটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে, যার দ্বারা এর উৎস মানব ইতিহাসের বাইরে, এমন ধারণা বুঝানো হয়। এ ধর্মের মূলে বেদ হওয়ায় এটি ‘বৈদিক ধর্ম’ নামেও পরিচিত। হিন্দুধর্ম হল বিভিন্ন দর্শন এবং ভাগ করা ধারণা, আচার, বিশ্বতাত্ত্বিক ব্যবস্থা, তীর্থস্থান এবং ভাগ করা পাঠ্য উৎস দ্বারা চিহ্নিত একটি বৈচিত্র্যময় চিন্তাধারা যা ধর্মতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, পুরাণ, বৈদিক যজ্ঞ, যোগব্যায়াম, আগমিক আচার এবং মন্দির নির্মাণ নিয়ে আলোচনা করে। ধর্মীয় আচারগুলো মূলত ধর্ম (নৈতিকতা), অর্থ (সমৃদ্ধি), কাম (আকাঙ্খা) ও মোক্ষ (ঈশ্বর প্রাপ্তি) এই চারটি অর্জনের লক্ষ্যে পালন করা হয়, যাকে একসাথে বলা হয় পুরুষার্থ; সেইসাথে আছে কর্ম এবং সংসার (মৃত্যু ও পুনর্জন্মের চক্র)। যজ্ঞ, ধ্যান, পূজা, কীর্তন, ইষ্টনাম জপ, তীর্থযাত্রা প্রভৃতি আচার অনুষ্ঠানের পাশাপাশি দয়া, সংযম, ধৈর্য, প্রাণীর প্রতি অহিংসা ইত্যাদি চিরন্তন নৈতিক জীবনাচরণের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাহ্যিক আচরণ পালন অপেক্ষা মোক্ষ প্রাপ্তির উপায়কে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়ে, যা অর্জনের জন্য কেউ কেউ জাগতিক বস্তুগত সম্পদ ত্যাগ করে সন্ন্যাস জীবন গ্রহণ করে থাকে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত নিবন্ধ -তিলোত্তমা (সংস্কৃত: तिलोत्तमा, Tilottamā) হিন্দু পুরাণে বর্ণিত অপ্সরা (স্বর্গীয় জলপরী)। সংস্কৃত "তিল" শব্দের অর্থ তিল বীজ এবং "উত্তমা" অর্থ ভালো বা উচ্চতর। অর্থাৎ, তিলোত্তমা মানে সৃষ্টির যাবতীয় সৌন্দর্য থেকে তিল তিল করে আহৃত উৎকৃষ্ট অংশ দ্বারা সৃষ্ট অপ্সরা। ব্যাস রচিত হিন্দু মহাকাব্য মহাভারতে বর্ণিত রয়েছে, ব্রহ্মার অনুরোধে ঐশ্বরিক স্থপতি বিশ্বকর্মা কর্তৃক তিলোত্তমা সৃষ্ট হয়েছে যাবতীয় সর্বশ্রেষ্ঠ উপাদানসমূহের সমন্বয়ে। তিনি অসুর (দানব) সুন্দ ও উপাসুন্দের পারস্পরিক ধ্বংসের জন্য দায়ী। এমনকি শিব ও ইন্দ্রের মতো দেবতারা নিজেদের তিলোত্তমার প্রেমমুগ্ধ বর্ণনা করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত জীবনী -স্বামী শিবানন্দ (৮ সেপ্টেম্বর ১৮৮৭ – ১৪ জুলাই ১৯৬৩) একজন হিন্দু আধ্যাত্মিক গুরু এবং যোগ ও বেদান্তের প্রবক্তা ছিলেন। শিবানন্দ তামিলনাড়ুর তিরুনেলভেলি জেলার পাট্টামাডাই এ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়ন করেন এবং সন্ন্যাস জীবন গ্রহণের পূর্বে মালয়ে একজন চিকিৎসক হিসেবে সেবা দান করেন। তিনি তার জীবনের অধিকাংশ সময় ঋষিকেশের মুনিকিরেতিতে অতিবাহিত করেন। ১৯৩৬ সালে তিনি দ্য ডিভাইন লাইফ সোসাইটি এবং ১৯৪৮ সালে যোগ-বেদান্ত ফরেস্ট একাডেমী (ডিএলএস) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি যোগ, বেদান্ত এবং বিভিন্ন বিষয়ের উপর ২০০ টিরও বেশি বইয়ের লেখক। ঋষিকেশের সিভানন্দনগরে গঙ্গার তীরে তিনি ডিএলএস এর সদর দপ্তর শিভানন্দ আশ্রম স্থাপন করেন এবং সেখানেই তাঁর জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটান। শিবানন্দ যোগ তার শিষ্য বিষ্ণুদেবন্দের দ্বারা প্রচারিত যোগব্যায়ামের ধরন, এখন শিবানন্দ যোগ্য বেদান্ত কেন্দ্রগুলির মাধ্যমে বিশ্বের অনেক অংশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই কেন্দ্রগুলি শিবানন্দের আশ্রমগুলির অনুমোদিত নয়, যা দি ডিভাইন লাইফ সোসাইটি দ্বারা পরিচালিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত তীর্থস্থান -মুন্ডেশ্বরী দেবী মন্দির (মুন্দেশভারি নামেও উচ্চারিত হয়ে থাকে) হলো ভারতের বিহার রাজ্যের সোন খালের নিকটবর্তী কাইমুর পর্বতমালার ৬০৮ ফুট (১৮৫ মি) উচ্চতা বিশিষ্ট মুন্ডেশ্বরী পাহাড়ের উপরে অবস্থিত একটি হিন্দু মন্দির। এটি ১৯১৫ সাল থেকে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ কর্তৃক সংরক্ষিত একটি ঐতিহাসিক মন্দির। এএসআই কর্তৃক সম্প্রতি এই মন্দির ভবনটির তারিখ হিসেবে ১০৮ খ্রিস্টাব্দ নির্ধারিত হওয়ার ফলে এটি এখন পৃথিবীর প্রাচীনতম সক্রিয় হিন্দু মন্দির। মন্দির এলাকায় অবস্থিত একটি তথ্য ফলক নির্দেশ করে যে এই মন্দিরের অস্তিত্বের শুরু অন্তত ৬২৫ খ্রিস্টাব্দের দিকে এবং ৬৩৫ খ্রিস্টাব্দের হিন্দু ফলক এই মন্দিরে পাওয়া গিয়েছে। এই মন্দিরটি শিব ও মহাশক্তিকে উৎসর্গ করা ভারতের প্রাচীনতম সক্রিয় হিন্দু মন্দির। গবেষণা অনুসারে এখানে পূর্বে একটি শিক্ষাকেন্দ্র ছিলো এবং মন্ডলেশ্বর (শিব) মন্দিরটি ছিলো সেই শিক্ষাকেন্দ্রের প্রধান মন্দির। মন্ডেলশ্বরী (পার্বতী) ছিলো দক্ষিণ দিকটায়। মন্দিরটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো ও মন্ডেলশ্বরী মূর্তিটি (নিম্নগতিপ্রাপ্ত মুন্ডেশ্বরী যা রাক্ষস মুন্ডের সাথে সম্পৃক্ত) মূল মন্দিরের পূর্ব কক্ষে রাখা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) শাস্ত্রবাণীएकम् सत् विप्राः बहुधा वदन्ति একং সৎ বিপ্রাঃ বহুধা বদন্তি সত্য এক, বিপ্রগণ তাঁকে বহু নামে জানেন।
— ঋগ্বেদ (১ম মণ্ডল। সুক্ত ১৬৪। মন্ত্র ৪৬)
নির্বাচিত উক্তি “নিজের অস্তিত্বের সৌন্দর্যতা সম্পর্কে জানার একটা উপায় হল ধ্যান।”
– জাগ্গী বাসুদেব (১৯৫৭-বর্তমান) ভারতীয় যোগী, অতীন্দ্রিযবাদী, আধ্যাত্মিক গুরু, লেখক ও ঈশা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা।
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
নির্বাচিত চিত্রপূজা দেওয়ায় পর একটি পরিবার।
জানুয়ারি মাসে উৎসব ও অনুষ্ঠান
বিষয়শ্রেণীনিচের বিষয়শ্রেণীগুলোর অধীনে সবগুলো নিবন্ধ সাজানো আছে। [►] চিহ্নে ক্লিক করলেই উপ-বিষয়শ্রেণী দেখতে পাবেন।
বিষয় বিভাগস্বীকৃত ভুক্তিভাল নিবন্ধআজাকি নিবন্ধ
আপনি কি করতে পারেন
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসম্পর্কিত উইকিমিডিয়া |