প্রবেশদ্বার:সুফিবাদ

পরম করুণাময় দয়াময় আল্লাহর নামের সাথে শুরু করছি
পরম করুণাময় দয়াময় আল্লাহর নামের সাথে শুরু করছি


সম্পাদনা
 Icône সুফিবাদ প্রবেশদ্বার
আজমীর শরীফের বাইরের দৃশ্য

সুফিবাদ বা তাসাউফ , (আরবি: الْتَّصَوُّف‎, ব্যক্তিবাচক বিশেষ্য: সুফি, মুতাসাউইফ) যাকে বিভিন্নভাবে ইসলামি আধ্যাত্মবাদ, ইসলামের অন্তর্নিহিত রূপ, ইসলামের অন্তর্গত আধ্যাত্মিকতার অদৃশ্য অনুভূতি হিসেবেও সংজ্ঞায়িত করা হয়, তা হল ইসলামে আধ্যাত্মবাদ, যা নির্দিষ্ট মুল্যবোধ, আচার-প্রথা চর্চা, মূলনীতি দ্বারা বিশেষায়িত, যা ইসলামের ইতিহাসের খুব প্রাথমিক দিকে শুরু হয়েছিল, এবং এটি ইসলামের আধ্যাত্মিক চর্চার "প্রধান অভিব্যক্তি ও কেন্দ্রীয় স্বচ্ছতা"কে তুলে ধরে। সুফিবাদের চর্চাকারীরা আখ্যায়িত হয়ে থাকে (আরবি বহুবচন: সুফিয়াহ; সুফিয়ুন; মুতাসায়িফাহ; মুতাসায়িফুন)। ইসলামে তাসাউফের আরেকটি সমার্থক ধারণা হল তাজকিয়া

ঐতিহাসিকভাবে, সুফিগণ প্রায়শই বিভিন্ন তরিকা বা ধারার অনুসারী - এমন কিছু ধর্মসভা যা কোন মহান শিক্ষাগুরুকে কেন্দ্র করে গঠিত, যাদের ওয়ালী বলে আখ্যায়িত করা হয়, এবং তারা আনুসারীদের সঙ্গে ইসলামী নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) -এর সরাসরি সংযোগ বা সিলসিলা স্থাপন করেন। এই তরিকাগুলো জাওয়াবিয়া, খানকা বা তেক্কে নামক কোন নির্দিষ্ট স্থানে মজলিস নামক আধ্যাত্মিক বৈঠকে মিলিত হয়। তারা ইহসানের (ইবাদতের পূর্নাঙ্গতা) জন্য সংগ্রাম করে, যা একটি হাদীসে বিস্তারিত বর্নিত আছে: "ইহসান হল এমনভাবে আল্লাহর ইবাদত কর যে, তুমি তাকে দেখছো, অথবা তুমি তাকে না দেখলেও নিশ্চয়ই তিনি তোমাকে দেখছেন।" সূফিগণ মুহাম্মদ (সাঃ)-কে আল-ইনসান আল-কামিল (প্রথম ব্যক্তি যিনি আল্লাহর নৈতিকতাবে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা করেছেন) বলে আখ্যায়িত করে থাকে, এবং তাকে নেতা ও প্রধান আধ্যাত্মিক পথপ্রদর্শক হিসেবে দেখে।

সকল সূফি তরিকা মুহাম্মদের কাছ থেকে পাওয়া তাদের অধিকাংশ অনুশাসন তার চাচাতো ভাই ও জামাতা আলীর বরাতে গ্রহণ করে থাকে, এবং তাকে উল্লেখযোগ্য আলাদা ও বিশেষ ব্যক্তি মনে করে।
সম্পাদনা
 Icône নির্বাচিত নিবন্ধ

আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.) ইসলামের মহান বানী মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য দুনিয়াতে যুগে যুগে যেসকল ওলি আল্লাহর আবির্ভাব ঘটেছে তন্মধ্যে অন্যতম। সেকারণে তাঁকে গাউসুল আজম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

বিস্তারিত

সম্পাদনা
 Icône নির্বাচিত জীবনী

খাজা মইনুদ্দিন চিশতী (উর্দু:معین الدین چشتی) (ফার্সি: چشتی,উর্দু: چشتی - Čištī) (আরবি: ششتى‎ - চিশতী) হলেন চিশতীয় ধারার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৪১ সালে জন্মগ্রহন করেন ও ১২৩৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি গরিবে নেওয়াজ (غریب نواز) নামেও পরিচিত। মইনুদ্দিন চিশতীই উপমহাদেশে প্রথম এই ধারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত করেন। তিনি ভারতে চিশতী ধারার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন পরবর্তীতে তার অনুসারীরা যেমন, বখতিয়ার কাকী, বাবা ফরিদ, নাজিমদ্দিন আউলিয়াসহ (প্রত্যেকে ক্রমানুযায়ী পূর্ববর্তীজনের শিষ্য) আরো অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারা এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান।

সম্পাদনা
 Icône বিষয়শ্রেণী

সম্পাদনা
 Icône তরিকাসমূহ
সম্পাদনা
 Icône নির্বাচিত চিত্র
দক্ষিণ এশিয়ার মানুষেরা দক্ষিণ এশিয়ায় ইসলামের তাদের প্রধান কেন্দ্র হিসাবে দরগাহ আজমীর শরীফকে বিবেচনা করে থাকেন।
দক্ষিণ এশিয়ার মানুষেরা দক্ষিণ এশিয়ায় ইসলামের তাদের প্রধান কেন্দ্র হিসাবে দরগাহ আজমীর শরীফকে বিবেচনা করে থাকেন।

বিশিষ্ট সুফি সাধকহযরত মইনুদ্দিন চিশতির দরগাহ আজমীর শরীফ ভারত


সম্পাদনা
 Icône আপনি জানেন কি...
DYK question mark
DYK question mark
সম্পাদনা
 Icône আপনি যা করতে পারেন
Tasks clipboard
Tasks clipboard
সম্পাদনা
 Icône সুফিবাদ বিষয়
সম্পাদনা
 Icône উক্তি
প্রভুর প্রেমে ব্যকুল হয়ে গোলাম আক্ষেপের যে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে,
তা প্রভু ও দাসের মধ্যবর্তী পর্দাকে জ্বালিয়ে দেয়।
- হযরত জুনায়েদ বাগদাদী (রঃ)
সম্পাদনা
 Icône সুফি তরিকার টেমপ্লেট
সম্পাদনা
 Icône সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার

সংশ্লিষ্ট উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে সুফিবাদ
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে সুফিবাদ
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে সুফিবাদ
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে সুফিবাদ
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে সুফিবাদ
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে সুফিবাদ
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে সুফিবাদ
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে সুফিবাদ
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে সুফিবাদ
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন