প্রবেশদ্বার:সুফিবাদ/নির্বাচিত জীবনী

হাসান বসরি (আরবি: الحسن بن أبي الحسن البصري; পুরো নাম: আল হাসান ইবনে আবিল হাসান আল বসরি; ৬৪২ – ৭২৮) ছিলেন একজন প্রখ্যাত মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক। ৬৪২ সালে তিনি পারস্য বংশোদ্ভুত পিতামাতার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। উম্মে সালামার ঘরে তিনি বড় হন। হাসান অনেক সাহাবি সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। বলা হয় যে বদর যুদ্ধের সত্তরজন সৈনিকদের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করেন। অন্যান্য সুফি তরিকার মতো তিনিও আলীর অনুসারী ছিলেন। তিনি তার প্রজন্মের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১১০ হিজরির ৫ রজব তিনি ৮৯ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করলে সমগ্র বসরার মানুষ তার জানাজায় অংশ নেয়। ফলে প্রথমবারের মতো বসরার জামে মসজিদ আসরের নামাজের সময় খালি হয়ে যায়। অন্যান্য সুফিদের কাছে তিনি দ্রুত একজন অনুকরণীয় ব্যক্তি হয়ে ওঠেন। সমসাময়িকদের কাছে তার ব্যক্তিত্ব গভীর প্রভাব ফেলে।


এইখানের ‘’’নির্বাচিত জীবনী’’’ গুলি প্রধান পাতায় দেখা যাবে , অবস্থান অনুযায়ী নম্বরযুক্ত ভাবে দেওয়া হল :

নং জীবনীর সারসংক্ষেপ

হাসান বসরি (আরবি: الحسن بن أبي الحسن البصري; পুরো নাম: আল হাসান ইবনে আবিল হাসান আল বসরি; ৬৪২ – ৭২৮) ছিলেন একজন প্রখ্যাত মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক। ৬৪২ সালে তিনি পারস্য বংশোদ্ভুত পিতামাতার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। উম্মে সালামার ঘরে তিনি বড় হন। হাসান অনেক সাহাবি সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। বলা হয় যে বদর যুদ্ধের সত্তরজন সৈনিকদের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করেন। অন্যান্য সুফি তরিকার মতো তিনিও আলীর অনুসারী ছিলেন। তিনি তার প্রজন্মের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১১০ হিজরির ৫ রজব তিনি ৮৯ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করলে সমগ্র বসরার মানুষ তার জানাজায় অংশ নেয়। ফলে প্রথমবারের মতো বসরার জামে মসজিদ আসরের নামাজের সময় খালি হয়ে যায়। অন্যান্য সুফিদের কাছে তিনি দ্রুত একজন অনুকরণীয় ব্যক্তি হয়ে ওঠেন। সমসাময়িকদের কাছে তার ব্যক্তিত্ব গভীর প্রভাব ফেলে।

খাজা মইনুদ্দিন চিশতী (উর্দু:معین الدین چشتی) (ফার্সি: چشتی,উর্দু: چشتی - Čištī) (আরবি: ششتى‎ - চিশতী) হলেন চিশতীয় ধারার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৪১ সালে জন্মগ্রহন করেন ও ১২৩৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি গরিবে নেওয়াজ (غریب نواز) নামেও পরিচিত। মইনুদ্দিন চিশতীই উপমহাদেশে প্রথম এই ধারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত করেন। তিনি ভারতে চিশতী ধারার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন পরবর্তীতে তার অনুসারীরা যেমন, বখতিয়ার কাকী, বাবা ফরিদ, নাজিমদ্দিন আউলিয়াসহ (প্রত্যেকে ক্রমানুযায়ী পূর্ববর্তীজনের শিষ্য) আরো অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারা এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান।