প্রবেশদ্বার:জলদস্যুতা

জলদস্যুদের ডেরায় স্বাগতম

ভূমিকা

জলদস্যুতায় জলদস্যুদের ব্যবহৃত বিখ্যাত "জলি রজার" পতাকা।

জলদস্যুতা বলতে সাধারনত সমুদ্রে সংঘঠিত ডাকাতি বা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডকে বোঝায়। এই পরিভাষাটি অবশ্য স্থলপথ, আকাশপথ বা অন্য কোন বড় জলবেষ্ঠিত অঞ্চলে বা সৈকতে সংঘঠিত অপরাধের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হতে পারে। একই ভেসেলে (ছোট জাহাজ) ভ্রমণকারী এক ব্যক্তির বিরোদ্ধে অপর ব্যক্তির সংঘঠিত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড -এর আওতাভুক্ত নয় (যেমন, একই ভেসেলের এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তির কাছ থেকে চুরি করলে।)। শব্দটি ঐতিহাসিকভাবে রাষ্ট্রীয় জল সীমানায় অন্য দেশের এজেন্ট (প্রাইভেটিয়ার) বা জলদস্যু কর্তৃক লুণ্ঠেনের জন্য প্রবেশ-এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে।

জলদস্যুতা গতানুগতিক আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে একটি নির্দিষ্ট অপরাধের নাম এবং কিছু কিছু রাষ্ট্রে এটি পৌর আইনের অধীন একটি অপরাধের নাম। জলদস্যুতার মতই আরো একটি পরিভাষা হলো প্রাইভেটারিং, প্রাইভেটিয়াররা যুদ্ধকালীন সময়ে বা কৌশলগত কারণে রাষ্ট্র কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং তার শুধুমাত্র শত্রু দেশের জাহাজই আক্রমণ ও লুট করতেন। কিছু মিল থাকা স্বত্তেও জলদস্যুতা ও প্রাইভেটারিং পরিভাষা দুটি আলাদা।

জলদস্যুতা ঘটনায় নিয়োজিত ব্যক্তিদেরকে জলদস্যু বলা হয়ে থাকে। ঐতিহাসিকভাবে, অপরাধীদের সাধারণত সামরিক ব্যক্তিদের দ্বারা ধরা এবং সামরিক ট্রাইবুনালে বিচার করার চেষ্টা করা হয়েছে। একুশ শতকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জলদস্যুদের বিচারের সম্মুখীন করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

[[File:0px]]0px (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

জনপ্রিয় সংস্কতি - নতুন ভুক্তি দেখুন

বোম্বেটে জাহাজ (ফরাসি: Le Secret de la Licorne) বেলজীয় কার্টুনিস্ট হার্জের দুঃসাহসী টিন‌টিন সিরিজের এগারোতম কমিক বই। বেলজিয়ামের ফরাসিভাষী দৈনিক লে সয়ার-এ ধারাবাহিকভাবে এটি প্রকাশিত হয় ১৯৪২ এর জুন থেকে ১৯৪৩ এর জানুয়ারি পর্যন্ত; যখন বেলজিয়াম দখলে নিয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নাজি সৈন্যরা।

কমিকসের মূল চরিত্র টিনটিন, কুট্টুস আর ক্যাপ্টেন হ্যাডক ও তার এক পূর্বপুরুষ স্যার ফ্রান্সিস হ্যাডকের রেখে যাওয়ার ধাঁধা নিয়েই কাহিনী আবর্তিত হয়। ধাঁধার সমাধান করে লাল বোম্বেটের গুপ্তধন পেতে তাদের প্রয়োজন ইউনিকর্ন জাহাজের তিনটি মডেল। কিন্তু সেগুলো পাওয়ার জন্য অপরাধীরাও মরিয়া হয়ে ওঠে আর এজন্য তারা কাউকে খুন করতেও দ্বিধা করে না। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

জলদস্যুদের পতাকা- নতুন চিত্র দেখুন

বিষয়শ্রেণীসমূহ

জলদস্যুদের জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

সাইয়িদা আল-হুররা (আরবি: السيدة الحرة‎‎) (English : Sayyida al Hurra । মূল নাম লাল্লা আয়েশা বিনতে আলি ইবনে রশিদ আল-আলমি। তার বাবার নাম আলি ইবনে রশিদ এবং মায়ের নাম লাল্লা (লেডি) জোহরা ফার্নান্দেজ। তার  উপাধি: তিতওয়ানের রাণি।জন্ম ১৪৮৫ থেকে ১৪৯০ খ্রিষ্টাব্দের কোনো এক সময়, মৃত্যু: ১৪ জুলাই ১৫৬১ খ্রিষ্টাব্দ।  তিনি ১৫১৫ থেকে ১৫৪২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মরক্কোর উত্তর উপকূলবর্তী শহর তিতওয়ানের রাণি ছিলেন। একই সময়ে তিনি নারী জলদস্যু হিসেবেও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ছিলেন সমধিক পরিচিত। সাইয়িদা আল-হুররাকে পশ্চিম আফ্রিকা অঞ্চলে আধুনিক ইসলামি যুগের সবচে গুরুত্বপূর্ণ নারীচরিত্র হিসেবে অভিহিত করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

এমভি ইয়র্ক হল তরল গ্যাস পরিবহনকারী একটি ট্যাংকার। ২০১০ সালের শেষের দিকে জাহাজটি সোমালিয়ার জলদস্যুরা দখল করে ও তাদের বিভিন্ন জলদস্যু কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এটিকে মাতৃজাহাজে (সাহায্যকারী জাহাজ) পরিনত করে।

২৩শে অক্টোবর, ২০১০ সালে জাহাজটি কেনিয়ার মমবাসা থেকে সেশেলের মাহিতে যাওয়ার পথে কেনিয়ার উপকূলের ২৫০ মাইল দূর থেকে সোমালিয়ার জলদস্যুরা দখল করে নেয়। সম্ভবত জলদস্যুরা একটি ছোট মাছ ধরার নৌকার সাহায্যে কৌশলে এমভি ইয়র্ককে দখল করে নেয়। এসকল নৌকা সাধারনত সোমালিয়ার উপকূলে অবৈধভাবে মাছ ধরার জন্য ব্যবহৃত হয়। ইয়র্ককে জলদস্যুরা তাদের মাতৃজাহাজ হিসেবে ব্যবহার করছে এই ধারনাটি প্রতিষ্ঠিত হয় মূলত ২০১০ সালের ডিসেম্বরের দিকে এবং এ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ঠ তথ্য পাওয়া যায় জানুয়ারি ২০১১ সালে। জলদস্যুরা সেসময় এমভি বেলুগা নমিনেসন নামে একটি জাহাজ ভারত মহাসাগর থেকে নিয়ন্ত্রণে নেয় কিন্তু জাহাজে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি ছিল না বলে তারা সেটিকে সেখান থেকে সরাতে পারছিল না। এরপর জলদস্যুরা এমভি ইয়র্কের সাহায্যে আটক করা জাহাজে জ্বালানি সরবরাহ করে সোমালিয়ার দিকে নিয়ে যেতে বাধ্য করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আপনি জানেন কি

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

আপনি যা করতে পারেন

  • জলদস্যুতা, দস্যূদের জীবনী, জাহাজ ও ঘটনা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধ অথবা জলদস্যুতা বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • জলদস্যুতা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • জলদস্যুতা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|জলদস্যুতা}} যুক্ত করতে পারেন।

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে জলদস্যুতা
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে জলদস্যুতা
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে জলদস্যুতা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে জলদস্যুতা
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন