প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ

উইকিপিডিয়া যুদ্ধ প্রবেশদ্বার


ভূমিকা

ফ্রাসোয়া জেরার্ড দ্বারা অঙ্কিত অস্ট্রালিটজ যুদ্ধ

যুদ্ধ বা সমর বলতে রাষ্ট্রীয় ও অরাষ্ট্রীয় পক্ষগুলোর মধ্যে সুসংগঠিত এবং কখনও কখনও দীর্ঘস্থায়ী সশস্ত্র সংঘর্ষকে বোঝায়। চারিত্রিক দিক দিয়ে এটি প্রচণ্ড সহিংস এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ। যুদ্ধকে সবসময় রাজনৈতিক পক্ষগুলোর মধ্যে একটি বাস্তব, প্রায়োগিক ও বিস্তৃত সশস্ত্র সংঘর্ষ হিসেবে দেখা হয়। সেকারণে এটি অনেকসময় রাজনৈতিক সহিংসতা ও হস্তক্ষেপ হিসেবে গণ্য। এ সশস্ত্র সংঘর্ষে প্রত্যেক পক্ষের চরম ও পরম লক্ষ্য থাকে প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষকে পদানত করে সম্পূর্ণ নির্মূল বা স্বীয় শর্তাধীনে শান্তি স্থাপন করতে বাধ্য করা। তাই কোন পক্ষ একতরফাভাবে সশস্ত্র আক্রমনাত্মক কার্যকলাপ চালিয়ে গেলে এবং তার প্রত্যুত্তরে অপর পক্ষ কোন পদক্ষেপ না নিলে তাকে যুদ্ধ বলা যায় না। কোন একটি পক্ষ যুদ্ধে যে পরিকল্পনা ও কৌশল অবলম্বন করে, তাকে সমরকৌশল বলে। যুদ্ধহীন সময়কে অধিকাংশ ক্ষেত্রে শান্তির সাথে তুলনা করা হয়। নোবেল বিজয়ী রবার্ট ই. স্ম্যালি ২০০৩ সালে আগামী পঞ্চাশ বছরে মানবজাতি যে দশটি হুমকির সম্মুখীন হবে তার মধ্যে যুদ্ধের অবস্থান ষষ্ঠ।


নতুন ভুক্তি প্রদর্শন করুন...

বিশেষ নিবন্ধ

একটি জাপানী প্লেন থেকে যুদ্ধ জাহাজের সারি আলোকচিত্রটি আক্রমণের শুরুতে তোলা হয়েছে। বিস্ফোরণটির কেন্দ্র ছিল টর্পেডো স্ট্রাইক ইউএসএস ওকলাহামাতে (বিবি-৩৭)। দু'টি জাপানী প্লেনের আক্রমণ দেখা গিয়েছিল: একটি ইউএসএস নিওশোর (এও-২৩) ওপর এবং একটি নৌবাহিনী প্রাঙ্গণের ওপর।

পার্ল হারবার আক্রমণ ছিল ইতিহাসের একটি অপ্রত্যাশিত সামরিক অভিযান যা জাপান সাম্রাজ্যের নৌবাহিনী কর্তৃক ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালের ভোরে (জাপানের সময়: ৮ ডিসেম্বর, ১৯৪১) হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের পার্ল হারবারে অবস্থিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান ও নৌ-ঘাঁটিতে আক্রমণ পরিচালিত হয়। এ আক্রমণটি জাপান সাম্রাজ্যের জেনারেল হেডকোয়ার্টারের অপারেশন জেড-এর পরিকল্পনায় হাওয়াই অপারেশন বা অপারেশন এআই নামে সমধিক পরিচিত। ওয়াহো দ্বীপে ঐ দিনটি ছিল ছুটির দিন। সেখানে আমেরিকান নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিটকে জাপানী নৌবাহিনীর বিরুদ্ধে আকাশসীমা অবরোধের জন্য ঘাঁটিতে নিয়ে আসা হয়েছিল। ৬টি বিমানবাহী জাহাজ থেকে ৩৫৩টি জাপানি যুদ্ধ বিমান, বোমারু বিমান এবং টর্পেডো বিমান নৌ-ঘাঁটিটিতে একযোগে আক্রমণ করে।

বিশেষ জীবনী

মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী, যিনি জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী নামে অধিক পরিচিত (সেপ্টেম্বর ১, ১৯১৮ - ফেব্রুয়ারি ১৬, ১৯৮৪), বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী ও সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার্থে লন্ডন থাকাকালীন ১৯৮৪ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারি এম. এ. জি. ওসমানী মৃত্যুবরণ করেন। তাঁকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সিলেটে সমাহিত করা হয়। তাঁর স্মরণে ঢাকায় গড়ে উঠেছে ‘ওসমানী উদ্যান’ ও স্থাপিত হয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয়ের বিপরীতে ‘ওসমানী মেমোরিয়াল হল’৷ এছাড়া তার সিলেটস্থ বাসভবনকে পরিণত করা হয়েছে জাদুঘরে৷ সরকারি উদ্যোগে সিলেট শহরে তার নামে একটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে৷

নির্বাচিত চিত্র

Lowering the flag on Zuikaku

জুইকাকু ছিল জাপানিজ রয়াল নেভির একটি এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার যা পার্ল হার্বার আক্রমনে গুরূত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

ছবি কৃতিত্ব: কাজুতুশি হান্ডু

আপনি জানেন কি...

আপনি জানেন কি?

প্রধান বিষয়বস্তু এবং বিষয়শ্রেণী

বিষয়শ্রেণী

অন্যান্য সম্পর্কিত বিষয়বস্তু

রাজনীতি • বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ • বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী

সম্পর্কিত উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে যুদ্ধ
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে যুদ্ধ
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে যুদ্ধ
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে যুদ্ধ
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে যুদ্ধ
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে যুদ্ধ
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে যুদ্ধ
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে যুদ্ধ
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে যুদ্ধ
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

আপনি কি করতে পারেন

আপনি যুদ্ধ নিয়ে লিখতে আগ্রহী হলে লাল লিংক যুক্ত (অনুবাদের সুবিধার্থে প্রত্যেকটির সাথে সংশ্লিষ্ঠ ইংরেজি নিবন্ধের লিংক দেওয়া হয়েছে) যে কোন একটি নিবন্ধ শুরু করে দিতে পারেন অথবা অসম্পূর্ণ তালিকা থেকে যে কোন নিবন্ধের মান উন্নয়নে সহয়তা করতে পারেন।

যুদ্ধ-বিগ্রহের ইতিহাস

বিবরণ (Military history) • প্রাগৈতিহাসিক (Prehistoric warfare) • প্রাচীন (Ancient warfare) • মধ্যযুগীয় (Medieval warfare) • গোলাবারুদ (Early modern warfare) • শিল্পকৌশল (Industrial warfare) • আধুনিক (Modern warfare)

বিভিন্ন ধরণের যুদ্ধ বিগ্রহ

আন্তরীক্ষ (Aerial warfare) • উভচর (Amphibious warfare) • আর্কটিক (Arctic warfare) • সাঁজোয়া (Armoured warfare) • গোলন্দাজ (Artillery) • অসম (Asymmetric warfare) • বিধ্বংস (Attrition warfare) • জৈব (Biological warfare) • অশ্বারোহী বাহিনী (Cavalry) • রাসায়নিক (Chemical warfare) • প্রচলিত (Conventional warfare) • মরুভূমি (Desert warfare) • ইলেকট্রনিক (Electronic warfare) • স্থলপথ (Ground warfare) • গেরিলা (Guerrilla warfare) • দুর্গনির্মাণ (Fortification) • হেরবিসাইডাল (Herbicidal warfare) • পদাতিক সৈন্যবাহিনী (Infantry) • তথ্য (Information warfare) • জঙ্গল (Jungle warfare) • রণকৌশলগত (Maneuver warfare) • ভাড়াটে সৈনিক (Mercenary) • পর্বত (Mountain warfare) • নৌবাহিনী (Naval warfare) • নেটওয়ার্ক-কেন্দ্রিক (Network-centric warfare) • পারমাণবিক (Nuclear warfare) • স্নায়ু (Psychological warfare) • অবরোধ (Siege) • স্কি (Ski warfare) • মহাকাশ (Space warfare) • উপ-জলজ (Sub-aquatic warfare) • সাবমেরিন (Submarine warfare) • সারফেস (Surface warfare) • সর্বপোরি (Total war) • পরিখা (Trench warfare) • রীতিবিরুদ্ধ (Unconventional warfare) • শহুরে (Urban warfare)

অসম্পূর্ণ

সামরিক বাহিনী • বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ • ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন • প্রথম বিশ্বযুদ্ধ • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ • স্নায়ুযুদ্ধ