নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের প্রতিবাদ
সিএএ এবং এনআরসি বিক্ষোভ, নাগরিকত্ব (সংশোধন) বিল প্রতিবাদ বা সিএবি এবং এনআরসি বিক্ষোভ নামে পরিচিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের প্রতিবাদ হ'ল নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইনের (সিএএ) বিরুদ্ধে ভারতে চলমান বিক্ষোভ, যা ২০১৯ সালের ১২ ই ডিসেম্বর আইন হিসাবে প্রণীত করা হয় এবং দেশব্যাপী জাতীয় নাগরিক পঞ্জীর বিরুদ্ধে।[২৮] আসাম,[২৯] দিল্লি,[৩০] মেঘালয়,[৩১] মণিপুর এবং ত্রিপুরায় ৪ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে বিক্ষোভ শুরু হয়।[১৯] বিক্ষোভ শীঘ্রই ভারতের বাকী অংশে ছড়িয়ে পড়ে।[৩][৩২] অংশগ্রহণকারী ছাত্র সংগঠন, মানবাধিকারকর্মী এবং নাগরিক গোষ্ঠীগুলির দ্বারা বিক্ষোভের কারণগুলির মধ্যে ধর্মের ভিত্তিতে বিভিন্ন বৈষম্য, অবৈধ অভিবাসীদের থাকার ব্যবস্থা এবং বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলিতে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশি বর্বরতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কয়েকটি রাজ্য ঘোষণা করেছে যে তারা এই আইনটি প্রয়োগ করবেন না। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছে যে সিএএ প্রয়োগ বন্ধে আইনি শক্তির অভাব রয়েছে রাজ্যগুলির।
আসাম ও অন্যান্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির বিক্ষোভকারীরা আশঙ্কা করে যে কোনও শরণার্থী বা অভিবাসী তাদের ধর্ম নির্বিশেষে যে কোনও নাগরিককে নাগরিকত্ব প্রদানের ফলে তাদের "রাজনৈতিক অধিকার, সংস্কৃতি এবং ভূমির অধিকার" ক্ষতিগ্রস্ত হবে, আসাম চুক্তির মতো পূর্ববর্তী চুক্তি লঙ্ঘন করা হয়ে এই আইন দ্বারা এবং উদ্বুদ্ধ করবে বাংলাদেশ থেকে আরও অভিবাসনের।[৩৩][৩৪][৩৫] ভারতের অন্যান্য অংশে, বিক্ষোভকারীরা উদ্বিগ্ন যে নতুন আইনটি মুসলমানদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করে এবং ভারতীয় নাগরিকত্বও মুসলিম শরণার্থী এবং অভিবাসীদের দেওয়া উচিত।[৩৪][৩৬]
এই আইনটি কেবলমাত্র আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং পার্সী শরণার্থীদের উপকার করে, কিন্তু এই দেশগুলি থেকে মুসলমান এবং অন্যদের যারা এই অবৈধ ভাবে ভারতে থাকবে তাদের এই আইনের বাইরে রাখা হয়েছে।[৩৭] কিছু প্রতিবাদকারীরা আশঙ্কা করেছেন যে প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিক পঞ্জীর সাথে একত্রে ভারতের মুসলিম নাগরিকরা নতুন আইনের লক্ষ্যবস্তু ও প্রান্তিক হয়ে উঠবেন, যদিও প্রধানমন্ত্রী মোদী জাতীয় নাগরিক পঞ্জীর জন্য এই আইনের কোনও পরিকল্পনা অস্বীকার করেন।[৩৮][৩৯] আইনটি অমুসলিম দেশগুলির শরণার্থীদের সম্পর্কেও নীরব।[৪০] এর মধ্যে শ্রীলঙ্কা থেকে তামিল হিন্দু শরণার্থী, মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা মুসলিম এবং হিন্দু শরণার্থী এবং তিব্বত থেকে আসা বৌদ্ধ শরণার্থী রয়েছে।[৪১]
পটভূমি
সম্পাদনানাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ (সিএএ) হল ভারতীয় সংসদের একটি আইন, যা ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনকে সংশোধন করে নির্দিষ্ট সংখ্যালঘু সম্পর্কিত যে কোনও ব্যক্তিকে ধর্মীয় অত্যাচারের অনুমানের অধীনে ভারতীয় নাগরিকত্বের একটি দ্রুত পথ দান করে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সী এবং খ্রিস্টানদের, যারা ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ বা তার আগে ভারতে প্রবেশ করেন।[৪২] এই আইনে অবশ্য মুসলমানদের উল্লেখ করা হয়নি এবং মুসলিম অভিবাসীদের জন্য একই যোগ্যতার সুবিধা দেওয়া হয়নি। এই আইনের আওতাভুক্ত অভিবাসীদের জন্য এই আইনের অধীনে নাগরিকত্বের জন্য ভারতে বসবাসের প্রয়োজনীয়তা ১১ বছরের থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে শিথিল করার হয়।[৪৩][৪৪][৪৫]
কালক্রম
সম্পাদনা- ৪ ডিসেম্বর
- নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল, ২০১৯ সংসদে প্রবর্তনের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে পরিষ্কার করা হয় ।[৪৬]
- বিলটি পরিষ্কার হওয়ার পর অসম, বিশেষ করে গুয়াহাটি, রাজ্যের অন্যান্য এলাকাতেও হিংসাত্মক বিক্ষোভ শুরু হয়।[৪৭]
- ৯ ডিসেম্বর
- লোকসভায় এই বিলটি পেশ করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ।[৫৩]
- ১০ ডিসেম্বর
- ১১ ডিসেম্বর
- পরে বিলটি রাজ্যসভা কর্তৃক ১২৫ টি পক্ষে এবং এর বিপরীতে ১০৫ টি ভোট পেয়ে পাস হয়। যে সব দল পক্ষে ভোট দিয়েছিল, তাদের মধ্যে রয়েছে বিজেপি মিত্র যেমন জনতা দল (ইউনাইটেড) এবং এআইএডিএমকে এবং অ-জোট দল যেমন বিজু জনতা দল।[৫৬]
প্রতিবাদ
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গ
সম্পাদনাশনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে, বিক্ষোভকারীরা রেল স্টেশন এবং সরকারি বাসগুলিতে হামলা চালানোর সাথে সাথে পশ্চিমবঙ্গে সহিংস বিক্ষোভ দেখায়। মুর্শিদাবাদ জেলা র লালগোলা রেলওয়ে স্টেশন এবং কৃষ্ণপুর রেলওয়ে স্টেশনে বিক্ষোভকারীরা পাঁচটি ট্রেন জ্বালিয়ে দেয়; সুতিতে রেলপথ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৫৭]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "After Aligarh, protests in Hyderabad, Varanasi, Kolkata over Jamia clashes"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৬।
- ↑ "After Jamia Protest, Students Across India Agitate Against Citizenship Act, Police Brutality"। HuffPost India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৬।
- ↑ ক খ Serhan, Yasmeen (২০১৯-১২-১৮)। "When Is a Protest Too Late?"। The Atlantic (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২১।
- ↑ "Jamia vice chancellor demands high level inquiry in police action"। The Economic Times। ২০১৯-১২-১৬। ২০২০-০৩-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৬।
- ↑ "CAA protest: Two killed in police firing in Mangaluru, Congress demands judicial probe"। The Economic Times। ২০১৯-১২-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২২।
- ↑ Singh, Bikash (১২ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Assam burns over CAB, curfew in Guwahati, Army deployed" – The Economic Times-এর মাধ্যমে।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;The Hindu
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "8 columns of the Army, Assam Rifles deployed in Assam"। Deccan Herald। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Centre starts withdrawing paramilitary forces from J&K, troops moved to Assam: Report"। India Today। Asian News International New। ডিসেম্বর ১১, ২০১৯।
- ↑ ক খ "Citizenship Bill: 5,000 paramilitary personnel being sent to Northeast in wake of protests, say officials"। thehindu.com। ১১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Delhi Police enters Jamia Millia campus, students allege excessive force"। DNA India। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Gaur, Vatsala (১৫ ডিসেম্বর ২০১৯)। "After Jamia, Police uses brute force to quell protests at AMU" – The Economic Times-এর মাধ্যমে।
- ↑ Dec 17, PTI। "BJP takes out rallies in West Bengal in support of citizenship law | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯। অজানা প্যারামিটার
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ "Show of solidarity"। Telegraph India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২২।
- ↑ "Anti-CAA Protests Continue as Protesters Descend on Assam Streets, Govt Employees Observe Cease Work"। news18। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২২।
- ↑ "Massive protest against Citizenship Amendment Act at Fallangani"। sentinelassam। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২২।
- ↑ "Those indulging in arson 'can be identified by their clothes': Narendra Modi on anti-CAA protest"। Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২০।
- ↑ "Amit Shah at IEC: CAA, NRC not communal, opposition misleading people"। Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২০।
- ↑ ক খ "Protests and strikes hit Assam, Manipur, Tripura against CAB" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১২।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Priyanka Gandhi
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Kanhaiya Kumar holds anti-CAA protest in Patna, slams BJP"। news.abplive.com। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Web Desk New, India Today (১৬ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Gandhi wali azaadi: Kanhaiya Kumar brings back azaadi slogan to protest against Jamia violence"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Music, Art Tie Them as Zubeen Garg and a Host of Assamese Artistes Lead Anti-CAA Stir from the Front"। news18। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২২।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;al jazeera
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Guwahati, Hemanta Kumar Nath (ডিসেম্বর ১৩, ২০১৯)। "2 minor boys killed in police firing during anti-CAB protests in Guwahati"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৬।
- ↑ Pandey, Munish Chandra (ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯)। "Assam CAA protest: 4 dead in police firing, 175 arrested, more than 1400 detained" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৬।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;IT 17Dec
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ India, The Hans (২০১৯-১২-১৬)। "Student unions back anti Citizenship Amendment Act protests"। thehansindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৭।
- ↑ Deka, Kaushik (১২ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Citizenship Amendment Bill protests: Here's why Assam is burning"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Citizenship Amendment Bill 2019: Anti-citizenship law protests: Latest developments and reactions | India News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৫।
- ↑ "Violence Grips Assam, Meghalaya, Bengal & Delhi as Protests Escalate Across India; Oppn Plans Mega Rally"। News18। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৫।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;BBC Plea
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Saha, Abhishek (২০ জানুয়ারি ২০১৯)। "Explained: Why Assam, Northeast are angry"। The Indian Express। ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ India Citizenship Protests Spread to Muslim Area of Capital, Krishna Pokharel, The Wall Street Journal (December 17 2019)
- ↑ Why India's controversial citizenship law has sparked violent protests, Mark Gollom, CBC News, Canada (December 17 2019)
- ↑ Sigal Samuel, "India just redefined its citizenship criteria to exclude Muslims, "Vox, 12 December 2019.
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;:5
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ December 23, Kaushik Deka; December 23, 2019UPDATED:; Ist, 2019 15:04। "Everything you wanted to know about the CAA and NRC"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২৩।
- ↑ "Know the difference between NRC and CAA Bill 2019"। The Economic Times। ২০১৯-১২-২৩। ২০২০-০১-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২৩।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;:14
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Chaudhry, Suparna (১৩ ডিসে ২০১৯)। "India's new law may leave millions of Muslims without citizenship"। Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Parliament passes the Citizenship (Amendment) Bill 2019"। pib.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২১।
- ↑ Sam Gringlas, "India Passes Controversial Citizenship Bill That Would Exclude Muslims", NPR
- ↑ Sigal Samuel, "India just redefined its citizenship criteria to exclude Muslims, "Vox.
- ↑ Helen Regan, Swati Gupta and Omar Khan, "India passes controversial citizenship bill that excludes Muslims," CNN News.
- ↑ "Controversial Citizenship (Amendment) Bill to Be Tabled in Lok Sabha on Monday"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Anti-CAB stir: People defy curfew, police open fire as Assam"। ১২ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "In India's northeast, protesters rally against citizenship bill"। Al Jazeera। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;New York Times
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Bhattacharjee, Biswendu (১১ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Anti-CAB protests turn violent in Tripura"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Assam: Death toll rises to 5 in protests against citizenship act"। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "India PM plea for calm as citizenship unrest rages"। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Citizenship Bill gets Lok Sabha nod, Rajya Sabha test next"। Hindustan Times। ৯ ডিসেম্বর ২০১৯। ১১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Citizenship Bill has smooth sail in Lok Sabha, will Amit Shah clear Rajya Sabha test?"। India Today। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Das, Shaswati (৯ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Amit Shah to table Citizenship Amendment Bill in Lok Sabha today"। Livemint। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Nath, Damini; Singhfirst2=Vijaita (১১ ডিসেম্বর ২০১৯)। "After a heated debate, Rajya Sabha clears Citizenship (Amendment) Bill"। The Hindu। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৯।(সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- ↑ "Anti-Citizenship Act protests turn violent in West Bengal, Assam situation eases"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯।