আম আদমী পার্টি
আম আদমী পার্টি (হিন্দি: आम आदमी पार्टी; অর্থাৎ, "সাধারণ মানুষের পার্টি"; সংক্ষেপে "আপ") হল একটি ভারতীয় জাতীয় রাজনৈতিক দল। ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এই দল প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালে জন লোকপাল বিল পাস করানো নিয়ে দুই বিশিষ্ট দুর্নীতি-বিরোধী আন্দোলনকর্মী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও অন্না হজারের মধ্যে জনপ্রিয় "ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশন" আন্দোলনের রাজনৈতিকীকরণ নিয়ে মতপার্থক্য দেখা দেয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এই দলের জন্ম হয়। আন্না হাজারে উক্ত আন্দোলনটিকে রাজনৈতিক পথে পরিচালিত করার বিরোধী ছিলেন। অন্যদিকে কেজরিওয়াল গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন চালানোর পক্ষপাতী ছিলেন।
আম আদমী পার্টি | |
---|---|
নেতা | অরবিন্দ কেজরিওয়াল |
প্রতিষ্ঠা | ২৬ নভেম্বর, ২০১২ |
সদর দপ্তর | ২০৬, রাউস এভিনিউ, দ্বীন দয়াল উপাধ্যায় মার্গ, আইটিও, নয়াদিল্লি, দিল্লি - ১১০০০২ |
ছাত্র শাখা | ছাত্র যুব সংঘর্ষ সমিতি[১] |
যুব শাখা | আম আদমী পার্টি ইউথ উইং[২] |
মহিলা শাখা | আপ মহিলা শক্তি[৩] |
শ্রমিক শাখা | শ্রমিক বিকাশ সংগঠন (SVS)'[৪] |
ভাবাদর্শ | স্বরাজ দুর্নীতি-বিরোধিতা বাম মনোভাবাপন্ন[৫] |
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তি | আম আদমী পার্টি ওভারসিজ |
আনুষ্ঠানিক রঙ | নীল |
স্বীকৃতি | জাতীয় দল |
লোকসভায় আসন | ১ / ৫৪৫
|
রাজ্যসভায় আসন | ৩ / ২৪৫
|
-এ আসন | ৬২ / ৭০ (দিল্লি বিধানসভা) ৯২ / ১১৭ (পাঞ্জাব বিধানসভা)
|
নির্বাচনী প্রতীক | |
ওয়েবসাইট | |
www | |
ভারতের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন |
আপের প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই দল বিভিন্ন প্রতিবাদ আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশ নেয়। দিল্লিতে বিদ্যুৎ ও জলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে সরকার ও বেসরকারি সংস্থাগুলির মধ্যে বেআইনি আঁতাতের অভিযোগ এনে আপ আন্দোলন চালায়। এছাড়া যৌন হেনস্থা ও ধর্ষণের শিকার মহিলাদের সুবিচার দেওয়া ও শক্তিশালী ধর্ষণ-বিরোধী আইন প্রণয়ন ছিল এই দলের অন্যতম এজেন্ডা।[৮][৯][১০] ২০১৩ সালে এই দল দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে আপ পায় ২৮টি আসন। একক সংখ্যাগরিষ্ঠ না হলেও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে এই দল দিল্লিতে সরকার গঠন করেছে।
প্রেক্ষাপট
সম্পাদনাঅন্না হজারে ও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মতবিরোধের মধ্যে দিয়েই আম আদমী পার্টির উত্থান হয়। উভয়েই ২০১১-১২ সালে জন লোকপাল বিল পাস করানোর দাবিতে দুর্নীতি-বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন।[১১] হজারে এই আন্দোলনকে রাজনীতির সংস্রব থেকে দূরে রাখতে চাইলেও, কেজরিওয়াল মনে করতেন, সংসদীয় রাজনীতিতে অংশ নিলে আইনসভায় উক্ত বিল পাস করানো সহজ হবে। বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সার্ভিসে ইন্ডিয়া এগেইনস্ট করাপশন আন্দোলনের কর্মকর্তারা জনমত যাচাই করেন। ওই সব সাইটের ব্যবহারকারীরা রাজনীতিতে যোগদানের পক্ষেই মত দিয়েছিল।[১২][১৩]
২০১২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর হজারে ও কেজরিওয়াল এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে রাজনীতিতে যোগদানের ব্যাপারে দুজনের মতৈক্যে আসা অসম্ভব। কেজরিওয়াল প্রশান্ত ভূষণ ও শান্তি ভূষণ প্রমুখ দুর্নীতি-বিরোধী আন্দোলনকর্মীর সাহায্য পান। কিন্তু কিরণ বেদি ও সন্তোষ হেগড়ে প্রমুখ তার বিরোধিতা করেন। ২ অক্টোবর[১৪] কেজরিওয়াল নতুন রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার কথা ঘোষণা করেন। এই দল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ২৬ নভেম্বর। উল্লেখ্য, ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতীয় সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়েছিল। তাই দল প্রতিষ্ঠার জন্য এই দিনটি বেছে নেওয়া হয়।.[১২][১৩]
পার্টির নাম "আম আদমী" রাখার কারণ হল, এই শব্দটির অর্থ "সাধারণ মানুষ" আর কেজরিওয়াল নিজেকে সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি বলে দাবি করেন। ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর পার্টির সংবিধান গৃহীত হয়। এই দিনই ৩২অ সদস্যবিশিষ্ট পার্টির জাতীয় পরিষদ ও ২৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠিত হয়।[১৩] এর সঙ্গে সঙ্গে পার্টি পরিচালনার খসড়া প্রস্তুত করার জন্য একাধিক কমিটি গঠনেরও প্রস্তাব রাখা হয়।[১৫] ২৬ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে দিল্লিতে পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়।[১৬] ২০১৩ সালের মার্চ মাসে ভারতের নির্বাচন কমিশন এই দলকে একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে নথিভুক্ত করে।[১৭] ৯ এপ্রিল নির্বাচন কমিশনকে "নথিভুক্ত অশনাক্ত দল" হিসেবে গেজেটভুক্ত করে।[১৮]
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৩
সম্পাদনা২০১৩ সালের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন ছিল আম আদমী পার্টির প্রথম নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন এই দলের প্রতীক হিসেবে "ঝাঁটা" চিহ্নটি অণুমোদিত করেন।[১৯] আপের দাবি অনুসারে, এই দলের প্রার্থীরা সৎ এবং তাদের নামে কোনো অপরাধমূলক অভিযোগ নেই।[২০] ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর আপ একটি কেন্দ্রীয় ইস্তাহার প্রকাশ করে। এই ইস্তাহারে তারা ক্ষমতায় আসার ১৫ দিনের মধ্যে জনলোকপাল বিল পাস করানোর প্রতিশ্রুতি দেন।[২১]
২০১৩ সালের নভেম্বরে আপ প্রার্থী শাজিয়া ইলমির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে অণুদান গ্রহণের অভিযোগ ওঠে। এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও-রেকর্ডেড স্টিং অপারেশনের ফুটেজ প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি তার প্রার্থীপদ প্রত্যাহার করতে চান। কিন্তু আপ তাকে প্রার্থীপদ প্রত্যাহার করতে বাধা দেয়। কেজরিওয়াল বলেন, ফুটেজটি সাজানো ও আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধির বিরোধী।[২২][২৩] নির্বাচন কমিশন উক্ত ফুটেজের সত্যতা যাচাইয়ে তদন্তের নির্দেশ দেয়।[২৪]
নির্বাচনে ৭০টি আসনের মধ্যে ২৮টি আসন জিতে আপ দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করে। ভারতীয় জনতা পার্টি এই নির্বাচনে ৩১টি ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ৮টি আসন জয় করে। ৩টি আসন জয় করে অন্যান্য দল।[২৫][২৬] ২০১৩ সালের ২৮ ডিসেম্বর আপ দিল্লি বিধানসভায় সংখ্যালঘু সরকার গঠন করে। সরকার গঠনে কংগ্রেস আপকে সমর্থন করে। তবে কংগ্রেস নেত্রী শীলা দীক্ষিত এই সমর্থনকে "নিঃশর্ত সমর্থন নয়" বলেই জানান।[২৭] অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লির দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম মুখ্যমন্ত্রী হন।[২৮]
লোকসভা নির্বাচন ২০১৪
সম্পাদনাআপ ২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে ৪৩৪ জনকে প্রার্থী করেছিল, যেখানে ফল খুব একটা ভাল করার আশা করেনি। তারা অনুভব করেছে যে এর সমর্থন প্রাথমিকভাবে শহুরে এলাকা ভিত্তিক এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের জন্য বিভিন্ন কৌশলের প্রয়োজন হতে পারে। দলটি উল্লেখ করেছে যে তার তহবিল সীমিত ছিল এবং কেজরিওয়ালের স্থানীয় সফরের জন্য অনেক দাবি ছিল। উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচন কমিশন কর্তৃক একটি জাতীয় দল হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার সম্ভাবনাকে সর্বাধিক সংখ্যক প্রার্থী দেওয়া।[২] এই নির্বাচনে চারজন আপ প্রার্থী জয়লাভ করেছিলেন, সবই পাঞ্জাব থেকে। ফলস্বরূপ, আপ পাঞ্জাবের একটি স্বীকৃত রাজ্য দল হয়ে ওঠে। দলটি দেশব্যাপী প্রদত্ত সমস্ত ভোটের ২% পেয়েছে এবং তার প্রার্থীদের মধ্যে ৪১৪ জন তাদের নির্বাচনী এলাকায় ভোটের এক-ছয় ভাগ নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয় এবং তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। যদিও দলটি দিল্লিতে ৩২.৯ শতাংশ ভোট পেয়েছে, কিন্তু সেখানে কোনো আসন জিততে ব্যর্থ হয়েছে।
নির্বাচনের পরপরই, শাজিয়া ইলমি (পিএসি সদস্য) দল থেকে পদত্যাগ করেন। জাতীয় কার্যনির্বাহী সদস্য যোগেন্দ্র যাদব তার দলের সদস্যদের একটি চিঠিতে কেজরিওয়ালের নেতৃত্বের শৈলীর সমালোচনা করেছেন।
৮ জুন জাতীয় কার্যনির্বাহী বৈঠকের পর, পার্টি এবং কেজরিওয়াল এই পার্থক্যগুলি স্বীকার করে এবং স্থানীয় এবং জাতীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে আরও বেশি লোককে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য "মিশন বিস্তার" (মিশন সম্প্রসারণ) চালু করার ঘোষণা করে।
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন ২০১৫
সম্পাদনাদিল্লির ষষ্ঠ বিধানসভার জন্য ভারতের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক দিল্লি রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। আম আদমী পার্টি ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টি তে সংখ্যাগরিষ্ঠতা সহ জয়ী হয়ে ব্যাপক বিজয় অর্জন করে। বিজেপি মাত্র ৩টি আসন জিততে সক্ষম হয়েছিল এবং কংগ্রেস পার্টির সমস্ত প্রার্থীকে হারের সম্মুখীন হতে হয়। কেজরিওয়াল দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হন। আপ নভেম্বর ২০১৪ সালে দিল্লিতে প্রচার শুরু করেছিল এবং ৭০টি আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছিল।
প্রচারের সময়, কেজরিওয়াল দাবি করেছিলেন যে বিজেপি AAP স্বেচ্ছাসেবকদের ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা করছে। তিনি দিল্লির ভোটারদের ঘুষের প্রস্তাব অস্বীকার না করতে করে উলটে তিনি পরামর্শ দেন যে ভোটারদের অন্যদের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ করে নির্বাচনে গোপনে আপ-কে ভোট দেওয়ার জন্য। পরিস্থিতির কারণে ভারতের নির্বাচন কমিশন কেজরিওয়ালকে ভারতে নির্বাচনের জন্য আদর্শ আচরণবিধি নিয়ন্ত্রণকারী আইন ভঙ্গ করা থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়, কিন্তু দিল্লি আদালত তখন কেজরিওয়ালকে চ্যালেঞ্জ করার অনুমতি দেয়।
পরবর্তীকালে রাষ্ট্রপতির শাসন প্রত্যাহার করা হয় এবং কেজরিওয়াল ছয় মন্ত্রী (মণীশ সিসোদিয়া, অসীম আহমেদ খান, সন্দীপ কুমার, সত্যেন্দ্র জৈন, গোপাল রাই, এবং জিতেন্দ্র সিং তোমর) সহ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হন
বিজয়ের পরপরই দলের নেতৃত্বের মধ্যে বড় ধরনের মতভেদ দেখা দেয়। এটি প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে গভীর ফাটল সৃষ্টি করেছিল যারা একসঙ্গে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিল। ফেব্রুয়ারী ২০১৫-এ সমস্যা দেখা দেয় যখন যোগেন্দ্র যাদব এবং প্রশান্ত ভূষণ জাতীয় কার্যনির্বাহীকে একটি যৌথ চিঠি লেখেন, কেজরিওয়ালের একতরফা সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রবণতা তুলে ধরে, যা তারা 'স্বরাজ' পার্টির মূল নীতির সাথে আপস করেছে বলে অভিযোগ করে। ক্রমাগত অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ এবং উভয় পক্ষের মধ্যে পুনর্মিলনের বেশ কয়েকটি ব্যর্থ প্রচেষ্টার পরে, যাদব এবং ভূষণকে প্রথমে PAC থেকে এবং পরে জাতীয় কার্যনির্বাহী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় যখন পার্টির জাতীয় কাউন্সিল তাদের দল বিরোধী অভিযোগের জন্য বহিষ্কারের প্রস্তাব পাস করে। পার্টির নেতারা সভায় যাদব এবং ভূষণের অভিযোগ অস্বীকার করেন যে পার্টি গণতন্ত্রকে হত্যা করছে এবং ভয় দেখানোর আশ্রয় নিচ্ছে। ২০১৫ সালের এপ্রিলে, যাদব, ভূষণ, আনন্দ কুমার এবং অজিত ঝাকে দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Volunter, Aam। "CYSS"।
- ↑ Our Bureau। "AAP to launch youth wing on Sept 27"। The Hindu Business Line।
- ↑ "AAP Ki Mahila Shakti completes first target of Vidhan Sabha level committees"। Aam Aadmi Party। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ [১]
- ↑ "India's Left-Leaning, Anti-Graft Party Made A Stunning Debut"। The Economist। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Aap ki Kranti ePaper"। ২ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "ব্যবস্থা পরিবর্তন নিউজলেটার"। ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ PTI (১৯ মে ২০১৩)। "AAP workers protest at residences of Delhi CM, MLAs"। Times of India। New Delhi।
- ↑ "Delhi police arrests driver on rape charge after AAP activists protest"। India Tv News channel। New Delhi। ২৪ মে ২০১৩।
- ↑ "Promise to Keep"। Frontline Magzine। 15–28 Dec. 2012। পৃষ্ঠা Volume 29। ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 3 August 2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Radheshyam Jadhav & Sarang Dastane, TNN (১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Anna Hazare confirms rift with Arvind Kejriwal, says his apolitical mass movement will continue"। Times of India। ১৮ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ ক খ "Anna Hazare tells Arvind Kejriwal not to use his name, photo for votes as they part ways"। New Delhi: India Today। PTI। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "So what is the Aam Aadmi Party all about"। New Delhi: India Today। ২৪ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৩।
- ↑ "India activist Arvind Kejriwal's Aam Aadmi Party vows change"। BBC। ২৬ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৩।
- ↑ "Arvind Kejriwal's answer to Congress's 'mango people', names his political front as Aam Aadmi Party"। New Delhi: India Today। PTI। ২৪ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৩।
- ↑ "Arvind Kejriwal formally launches Aam Aadmi Party"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ "Aam Aadmi Party now a registered political party"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৩।
- ↑ "Election Commission of India Notification" (পিডিএফ)। Election Commission of India। পৃষ্ঠা 2। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৩।
- ↑ "Aam Aadmi Party gets broom as election symbol"। IBN Live। ৩১ জুলাই ২০১৩। ৩ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ Raza, Danish (২১ মে ২০১৩)। "AAP picks candidates: Filmmaker, homemaker and loyalists"। First Post। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Delhi: AAP promises 700 litres of free water, cheap power, Jan Lokpal"। IBN। ২০ নভেম্বর ২০১৩। ২৩ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "AAP sting operation: Arvind Kejriwal cries conspiracy, Shazia Ilmi offers to resign"। Zee News। ২২ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "AAP defends Shazia Ilmi, threatens to sue Media Sarkar and TV channels"। Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-২৪।
- ↑ "EC begins inquiry into sting operation against AAP leaders"। India Today। ২২ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ Delhi polls | BJP ahead, AAP inches to second
- ↑ "Assembly Elections December 2013 Results"। Election Commission of India। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Fulfill promises, Sheila Dikshit tells Aam Aadmi Party"। NDTV। IANS। 23 December। সংগ্রহের তারিখ 23 December 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Arvind Kejriwal becomes Delhi's youngest Chief Minister"। IBN। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।