ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি
ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি (ইংরেজি: Friends Provident Trophy) যুক্তরাজ্যের একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ছিল। চারটি প্রতিযোগিতার অন্যতম হিসেবে প্রত্যেক মৌসুমেই আঠারোটি কাউন্টি দল এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ঐ দলগুলোর সাথে স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড যুক্ত হয়। ল্যাঙ্কাশায়ার দল রেকর্ডসংখ্যক সাতবার শিরোপা জয় করে।
ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি | |
---|---|
দেশ | ইংল্যান্ড |
ব্যবস্থাপক | ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড |
খেলার ধরন | লিস্ট এ ক্রিকেট |
প্রথম টুর্নামেন্ট | ১৯৬৩ |
শেষ টুর্নামেন্ট | ২০০৯ |
দলের সংখ্যা | ২০ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | হ্যাম্পশায়ার |
সর্বাধিক সফল | ল্যাঙ্কাশায়ার (৭বার শিরোপা লাভ) |
পূর্বে এ প্রতিযোগিতাটি বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল। ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সিএন্ডজি ট্রফি, ১৯৮১ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি ও ১৯৬৩ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত জিলেট কাপ নামধারী ছিল। ২০০৬ সালের পর সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য প্রতিযোগিতাটি ইসিবি ওয়ান-ডে ট্রফি নামধারণ করে। এ পর্যায়ে প্রতিযোগিতার কোন ব্যবসায়িক অংশীদার ছিল না ও ২০০৬ সালের পর চেল্টেনহাম এন্ড গ্লুচেস্টার প্রতিযোগিতার সাথে কোন সম্পর্ক না রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এ প্রতিযোগিতার পাশাপাশি প্রো৪০ চল্লিশ ওভারের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ২০১০ সাল থেকে এটি ইসিবি ৪০ প্রতিযোগিতা নামধারণ করে।
ইতিহাস
সম্পাদনাইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ প্রবর্তিত প্রথম শীর্ষপর্যায়ে একদিনের প্রতিযোগিতা হিসেবে এ প্রতিযোগিতাটি স্বীকৃতি পায়। ১৯৬০-এর দশকে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে আশঙ্কাজনক হারে দর্শকের সংখ্যা কমে যাওয়ার প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
১৯৬২ সালে মিডল্যান্ডস কাউন্টিজ নকআউট কাপ পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয়। ডার্বিশায়ার, লিচেস্টারশায়ার, নর্দাম্পটনশায়ার ও নটিংহ্যামশায়ার ঐ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। খেলাগুলোর ব্যাপ্তি একদিন ছিল ও উভয় দল এক ইনিংস করে খেলতো। এর উপর ভিত্তি করেই এ প্রতিযোগিতার প্রচলন ঘটে। এমসিসি পরের বছর প্রতি দলের জন্যে ৬৫ ওভার বরাদ্দ করে সীমিত ওভারের প্রতিযোগিতা শুরুর সিদ্ধান্ত নেয়। মার্কিন নিরাপদ রেজর প্রতিষ্ঠান জিলেটের সাথে ব্যবসায়িক চুক্তিবদ্ধ করে সকল প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলগুলোকে নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। প্রতিযোগিতার প্রধান নামকরণ করা হয়েছিল দ্য ফার্স্ট ক্লাস নকআউট কম্পিটিশন ফর দ্য জিলেট কাপ।[১]
প্রথম খেলাটি ১ মে, ১৯৯৩ তারিখে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে প্রাথমিক পর্বের খেলা হিসেবে ল্যাঙ্কাশায়ার ও লিচেস্টারশায়ারের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও, এ খেলাটি অনুষ্ঠিত হবার পর পরবর্তীকালে লিস্ট এ ক্রিকেটের প্রথম খেলারূপে স্বীকৃতি দেয়া হয়। তবে, খেলাটি বৃষ্টির কারণে দুই দিনে গড়ায়। পিটার মারনার খেলায় প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন ও প্রথম বোলার হিসেবে ব্রায়ান স্ট্যাদাম খেলায় পাঁচ-উইকেটের সন্ধান পান।
লর্ডসে চূড়ান্ত খেলায় সাসেক্স দল ওরচেস্টারশায়ারকে পরাভূত করে জিলেট কাপের প্রথম শিরোপা বিজয়ী দলের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। ঐ খেলায় নরম্যান গিফোর্ডকে প্রথমবারের মতো ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।
নক-আউট প্রতিযোগিতা
সম্পাদনাউদ্বোধনী মৌসুমের খেলাগুলোয় প্রত্যেক দল ৬৫ ওভার ব্যাটিং করার সুযোগ দেয়া হয়। একজন বোলার সর্বাধিক ১৫ ওভার বোলিং করতে পারতেন। ১৯৬৪ সালে ওভার সংখ্যা কমিয়ে ৬০ ওভার নির্ধারণ করা হয় ও একজন বোলার সর্বাধিক ১৩ ওভার বোলিংয়ের সুযোগ পেতেন। এরপর, ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত একজন বোলার ১২ ওভার বোলিং করতে পারতেন।
১৯৬৪ সাল থেকে মাইনর কাউন্টিজ দলগুলো এতে যুক্ত হতে থাকে। এ প্রতিযোগিতাটিকে তখন ফুটবলের এফএ কাপের ক্রিকেট সংস্করণ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড দল প্রথম রাউন্ডে প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলগুলোর বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতো। অধিকাংশ সময়েই প্রতিষ্ঠিত দলগুলো মাঝে-মধ্যে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে পরাজিত করতো। তবে, খুব কম সময়েই দলগুলো বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারতো। ১৯৬৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ১৫টি অঘটন ঘটে। তন্মধ্যে, তৎকালীন মাইনর কাউন্টি দল ডারহাম প্রথমবারের মতো ১৯৭৩ সালে ইয়র্কশায়ারকে; ১৯৭৬ সালে হার্টফোর্ডশায়ার দুইবার সফলতার সাথে এসেক্স ও ১৯৯১ সালে বোল-আউটে ডার্বিশায়ারকে এবং ২০০১ সালে অ্যান্ড্রু স্ট্রস সমৃদ্ধ মিডলসেক্সকে হার্টফোর্ডশায়ার পরাভূত করে।[২] তবে, অধিকাংশ সময়ই কাউন্টি দলগুলো খুব সহজেই প্রতিপক্ষ মাইনর কাউন্টিজ দলগুলোর বিপক্ষে বেশ বড় ধরনের রান কিংবা স্বল্প রানে গুটিয়ে দিতো।
১৯৭১ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে জিলেট কাপের সেমি-ফাইনাল এ প্রতিযোগিতার সেরাখলাগুলোর অন্যতম ছিল। ল্যাঙ্কাশায়ারের ক্রিকেটার ডেভিড হিউজ সন্ধ্যে ৮.৪৫ ঘটিকায় ফ্লাডলাইট ছাড়াই ব্যাটিংয়ে নেমে এক ওভারে ২৪ রান তুলে গ্লুচেস্টারশায়ারকে পরাজিত করতে ভূমিকা রাখেন। দলটি ১৯৭০ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত একাধারে তিন মৌসুম প্রতিযোগিতার শিরোপা জয় করে।
জুন, ১৯৭৩ সালে প্রথম মাইনর কাউন্টি দল হিসেবে এ প্রতিযোগিতায় প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলের বিপক্ষে জয় তুলে নেয়। প্রথম রাউন্ডে তারা ইয়র্কশায়ারকে ছয় উইকেটে পরাজিত করে। এরপর, প্রথম মাইনর কাউন্টি দল হিসেবে দুইটি প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলগুলোকে পরাজিত করে। ১৯৮৫ সালে একই রাউন্ডে ডার্বিশায়ারকে হারায় তারা। এভাবেই সফলতার সাথে খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯১ সালে ডারহামকে প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলের মর্যাদা দেয়া হয়।
১৯৮১ সালে জিলেটের কাছ থেকে ন্যাশনাল ওয়েস্টমিনস্টার ব্যাংক ব্যবসায়িক চুক্তি লাভ করে। ঐ বছরের চূড়ান্ত খেলাটি টাইয়ে পরিণত হয়। উভয় দলই ২৩৫ রান সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়। তবে, ডার্বিশায়ার দলে ৬ উইকেট ও নর্দান্টস ৯ উইকেট হারালে শ্রেয়তর উইকেটের ব্যবধানে ট্রফি লাভে সক্ষম হয়।
এ প্রতিযোগিতাটি সর্বদাই দুইটি পূর্ণাঙ্গমানের একদিনের প্রতিযোগিতার তুলনায় অধিকতর মর্যাদা সম্পন্ন হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছিল। অন্য প্রতিযোগিতা হিসেবে বেনসন এন্ড হেজেস কাপ ২০০২ সালে বিলুপ্তি হয় ও টুয়েন্টি২০ কাপ এর স্থলাভিষিক্ত হয়।
১৯৯৯ সালে দলের ওভার সংখ্যা কমিয়ে ৫০ ওভারে নিয়ে আসা হয়। এর প্রধান কারণ ছিল একদিনের আন্তর্জাতিকের সাথে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের ক্রিকেটারদেরকে একই মানের অভিজ্ঞতাপুষ্ট করে তোলা। একইভাবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সাথে মিল রেখে ২০০৫ সালে দলের পোশাক রঙিন করা হয়।
লীগভিত্তিক প্রতিযোগিতা
সম্পাদনা২০০৬ সাল থেকে এ প্রতিযোগিতাটিকে লীগ পর্যায়ে রূপান্তর করা হয়। আঠারোটি ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের প্রথম-শ্রেণীর দলসহ স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডকে দশ দলের দুই গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। দুইটি গ্রুপ নর্থ ও সাউথ কনফারেন্সেস নামে পরিচিতি পায়। খেলাগুলো ৫০ ওভারেরসহ জয়ে দুই পয়েন্ট, ফলাফল না এলে এক পয়েন্ট ও পরাজয়ের ক্ষেত্রে শূন্য পয়েন্ট ধার্য্য করা হয়। লীগ ধাঁচের খেলায় উভয় কনফারেন্সের শীর্ষস্থানীয় দুই দল লর্ডসে চূড়ান্ত খেলায় ট্রফির জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। ২০০৭ মৌসুমে সেমি-ফাইনালে নকআউট পর্ব রাখা হয়। উভয় কনফারেন্সের বিজয়ী দল অপরটির রানার্স-আপধারী দলের মুখোমুখি হয়।
২০০৮ সালে পুনরায় লীগ ধাঁচের খেলা পরিবর্তন করে পাঁচ দলের সময়ে চার গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। প্রত্যেক দলই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে নিজ মাঠে ও প্রতিপক্ষের মাঠে খেলার সুযোগ পায়। প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় দুইটি দল কোয়ার্টার ফাইনালে প্রবেশ করে।[৩]
মৌসুমের প্রথমার্ধে এ প্রতিযোগিতা শুরু হয় ও চূড়ান্ত খেলা আগস্টে অনুষ্ঠিত হয়। অপর প্রধান ঘরোয়া একদিনের প্রতিযোগিতা ন্যাটওয়েস্ট প্রো৪০ লীগ (পূর্বেকার সানডে লীগ) মৌসুমের দ্বিতীয়ার্ধে অনুষ্ঠিত হয়।
আগস্ট, ২০০৯ সালে ইসিবি ঘোষণা করে যে, ২০১০ সাল থেকে এ প্রতিযোগিতা ৪০ ওভারের হবে। ফলে, প্রো৪০ ও ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি প্রতিযোগিতাটি একীভূত হয়। পাশাপাশি, ইংরেজ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ ও ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট টি২০ (টুয়েন্টি২০ কাপের পরিবর্তিত সংস্করণ) ইংরেজ ক্রিকেটে তিনটি ঘরোয়া প্রতিযোগিতা হিসেবে চিত্রিত হয়।[৪]
প্রতিযোগিতায় অবস্থান
সম্পাদনাজিলেট কাপ
বছর | চূড়ান্ত খেলা | ||
---|---|---|---|
বিজয়ী | ফলাফল | রানার-আপ | |
১৯৬৩ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬৫ ওভার |
সাসেক্স ১৬৮ (৬০.২ ওভার) |
সাসেক্স ১৪ রানে বিজয়ী [১] | ওরচেস্টারশায়ার ১৫৪ (৬৩.২ ওভার) |
১৯৬৪ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
সাসেক্স ১৩১/২ (৪১.২ ওভার) |
সাসেক্স ৮ উইকেটে বিজয়ী [২] | ওয়ারউইকশায়ার ১২৭ (৪৮ ওভার) |
১৯৬৫ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ইয়র্কশায়ার ৩১৭/৪ (৬০ ওভার) |
ইয়র্কশায়ার ১৭৫ রানে বিজয়ী [৩] | সারে ১৪২ (৪০.৪ ওভার) |
১৯৬৬ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ওয়ারউইকশায়ার ১৫৯/৫ (৫৬.৪ ওভার) |
ওয়ারউইকশায়ার ৫ উইকেটে বিজয়ী [৪] | ওরচেস্টারশায়ার ১৫৫/৮ (৬০ ওভার) |
১৯৬৭ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
কেন্ট ১৯৩ (৫৯.৪ ওভার) |
কেন্ট ৩২ রানে বিজয়ী [৫] | সমারসেট ১৬১ (৫৪.৫ ওভার) |
১৯৬৮ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ওয়ারউইকশায়ার ২১৫/৬ (৫৭ ওভার) |
ওয়ারউইকশায়ার ৪ উইকেটে বিজয়ী [৬] | সাসেক্স ২১৪/৭ (৬০ ওভার) |
১৯৬৯ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ইয়র্কশায়ার ২১৯/৮ (৬০ ওভার) |
ইয়র্কশায়ার ৬৯ রানে বিজয়ী [৭] | ডার্বিশায়ার ১৫০ (৫৪.৪ ওভার) |
১৯৭০ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ১৮৫/৪ (৫৫.১ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ৬ উইকেটে বিজয়ী [৮] | সাসেক্স ১৮৪/৯ (৬০ ওভার) |
১৯৭১ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ২২৪/৭ (৬০ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ২৪ রানে বিজয়ী [৯] | কেন্ট ২০০ (৫৬.২ ওভার) |
১৯৭২ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ২৩৫/৬ (৫৬.৪ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ৪ উইকেটে বিজয়ী [১০] | ওয়ারউইকশায়ার ২৩৪/৯ (৬০ ওভার) |
১৯৭৩ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
গ্লুচেস্টারশায়ার ২৪৮/৮ (৬০ ওভার) |
গ্লুচেস্টারশায়ার ৪০ রানে বিজয়ী [১১] | সাসেক্স ২০৮ (৫৬.৫ ওভার) |
১৯৭৪ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
কেন্ট ১২২/৬ (৪৬.৫ ওভার) |
কেন্ট ৪ উইকেটে বিজয়ী [১২] | ল্যাঙ্কাশায়ার ১১৮ (৬০ ওভার) |
১৯৭৫ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ১৮২/৩ (৫৭ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ৭ উইকেটে বিজয়ী [১৩] | মিডলসেক্স ১৮০/৮ (৬০ ওভার) |
১৯৭৬ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
নর্দাম্পটনশায়ার ১৯৯/৬ (৫৮.১ ওভার) |
নর্দাম্পটনশায়ার ৪ উইকেটে বিজয়ী [১৪] | ল্যাঙ্কাশায়ার ১৯৫/৭ (৬০ ওভার) |
১৯৭৭ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
মিডলসেক্স ১৭৮/৫ (৫৫.৪ ওভার) |
মিডলসেক্স ৫ উইকেটে বিজয়ী [১৫] | গ্ল্যামারগন ১৭৭/৯ (৬০ ওভার) |
১৯৭৮ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
সাসেক্স ২১১/৫ (৫৩.১ ওভার) |
সাসেক্স ৫ উইকেটে বিজয়ী [১৬] | সমারসেট ২০৭/৭ (৬০ ওভার) |
১৯৭৯ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
সমারসেট ২৬৯/৮ (৬০ ওভার) |
সমারসেট ৪৫ রানে বিজয়ী [১৭] | নর্দাম্পটনশায়ার ২২৪ (৫৬.৩ ওভার) |
১৯৮০ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
মিডলসেক্স ২০২/৩ (৫৩.৫ ওভার) |
মিডলসেক্স ৭ উইকেটে বিজয়ী [১৮] | সারে ২০১ (৬০ ওভার) |
ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি
বছর | চূড়ান্ত খেলা | ||
---|---|---|---|
বিজয়ী | ফলাফল | রানার-আপ | |
১৯৮১ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ডার্বিশায়ার ২৩৫/৬ (৬০ ওভার) |
খেলা টাই [১৯] শ্রেয়তর উইকেটের ব্যবধানে ডার্বিশায়ার বিজয়ী |
নর্দাম্পটনশায়ার ২৩৫/৯ (৬০ ওভার) |
১৯৮২ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
সারে ১৫৯/১ (৩৩.৪ ওভার) |
সারে ৯ উইকেটে বিজয়ী [২০] | ওয়ারউইকশায়ার ১৫৮ (৫৭.২ ওভার) |
১৯৮৩ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
সমারসেট ১৯৩/৯ (৬০ ওভার) |
সমারসেট ২৪ রানে বিজয়ী [২১] | কেন্ট ১৬৯ (৪৭.১ ওভার) |
১৯৮৪ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
মিডলসেক্স ২৩৬/৬ (৬০ ওভার) |
মিডলসেক্স ৪ উইকেটে বিজয়ী [২২] | কেন্ট ২৩২/৬ (৬০ ওভার) |
১৯৮৫ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
এসেক্স ২৮০/২ (৬০ ওভার) |
এসেক্স ১ রানে বিজয়ী [২৩] | নটিংহ্যামশায়ার ২৭৯/৫ (৬০ ওভার) |
১৯৮৬ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
সাসেক্স ২৪৩/৩ (৫৮.২ ওভার) |
সাসেক্স ৭ উইকেটে বিজয়ী [২৪] | ল্যাঙ্কাশায়ার ২৪২/৮ (৬০ ওভার) |
১৯৮৭ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
নটিংহ্যামশায়ার ২৩১/৭ (৪৯.৩ ওভার) |
নটিংহ্যামশায়ার ৩ উইকেটে বিজয়ী [২৫] সংরক্ষিত দিন ব্যবহার করা হয়; প্রতি ইনিংসে ৫০ ওভার নির্ধারণ করা হয়। |
নর্দাম্পটনশায়ার ২২৮/৩ (৫০ ওভার) |
১৯৮৮ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
মিডলসেক্স ১৬২/৭ (৫৫.৩ ওভার) |
মিডলসেক্স ৩ উইকেটে বিজয়ী [২৬] | ওরচেস্টারশায়ার ১৬১/৯ (৬০ ওভার) |
১৯৮৯ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব ২১১/৬ (৫৯.৪ ওভার) |
ওয়ারউইকশায়ার ৪ উইকেটে বিজয়ী [২৭] | মিডলসেক্স ২১০/৫ (৬০ ওভার) |
১৯৯০ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ১৭৩/৩ (৪৫.৪ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ৭ উইকেটে বিজয়ী [২৮] | নর্দাম্পটনশায়ার ১৭১ (৬০ ওভার) |
১৯৯১ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
হ্যাম্পশায়ার ২৪৩/৬ (৫৯.৪ ওভার) |
হ্যাম্পশায়ার ৪ উইকেটে বিজয়ী [২৯] | সারে ২৪০/৫ (৬০ ওভার) |
১৯৯২ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
নর্দাম্পটনশায়ার ২১১/২ (৪৯.৪ ওভার) |
নর্দাম্পটনশায়ার ৮ উইকেটে বিজয়ী [৩০] | লিচেস্টারশায়ার ২০৮/৭ (৬০ ওভার) |
১৯৯৩ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ওয়ারউইকশায়ার ৩২২/৫ (৬০ ওভার) |
ওয়ারউইকশায়ার ৫ উইকেটে বিজয়ী [৩১] | সাসেক্স ৩২১/৬ (৬০ ওভার) |
১৯৯৪ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ওরচেস্টারশায়ার ২২৭/২ (৪৯.১ ওভার) |
ওরচেস্টারশায়ার ৮ উইকেটে বিজয়ী [৩২] | ওয়ারউইকশায়ার ২২৩/৯ (৬০ ওভার) |
১৯৯৫ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ওয়ারউইকশায়ার ২০৩/৬ (৫৮.৫ ওভার) |
ওয়ারউইকশায়ার ৪ উইকেটে বিজয়ী [৩৩] | নর্দাম্পটনশায়ার ২০০ (৫৯.৫ ওভার) |
১৯৯৬ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ১৮৬ (৬০ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ১২৯ রানে বিজয়ী [৩৪] | এসেক্স ৫৭ (২৭.২ ওভার) |
১৯৯৭ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
এসেক্স ১৭১/১ (২৬.৩ ওভার) |
এসেক্স ৯ উইকেটে বিজয়ী [৩৫] | ওয়ারউইকশায়ার ১৭০ (৬০ ওভার) |
১৯৯৮ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৬০ ওভার |
ল্যাঙ্কাশায়ার ১০৯/১ (৩০.২ ওভার) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ৯ উইকেটে বিজয়ী [৩৬] | ডার্বিশায়ার ১০৮ (৩৬.৪ ওভার) |
১৯৯৯ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
গ্লুচেস্টারশায়ার ২৩০/৮ (৫০ ওভার) |
গ্লুচেস্টারশায়ার ৫০ রানে বিজয়ী [৩৭] | সমারসেট ১৮০ (৪৫.১ ওভার) |
২০০০ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
গ্লুচেস্টারশায়ার ১২২/৩ (২৯.৪ ওভার) |
গ্লুচেস্টারশায়ার ২২ রানে বিজয়ী (ডি/এল পদ্ধতি) [৩৮] ২৯.৪ ওভারের পর বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হয়; গ্লুচেস্টারশায়ারের লক্ষ্যমাত্র ১০১ রানে ধার্য্য করা হয়। |
ওয়ারউইকশায়ার ২০৫/৭ (৫০ ওভার) |
সিএন্ডজি ট্রফি
বছর | চূড়ান্ত খেলা | ||
---|---|---|---|
বিজয়ী | ফলাফল | রানার-আপ | |
২০০১ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
সমারসেট ২৭১/৫ (৫০ ওভার) |
সমারসেট ৪১ রানে বিজয়ী [৩৯] | লিচেস্টারশায়ার ২৩০ (৪৫.৪ ওভার) |
২০০২ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
ইয়র্কশায়ার ২৬০/৪ (৪৮ ওভার) |
ইয়র্কশায়ার ৬ উইকেটে বিজয়ী [৪০] | সমারসেট ২৫৬/৮ (৫০ ওভার) |
২০০৩ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
গ্লুচেস্টারশায়ার ১৫০/৩ (২০.৩ ওভার) |
গ্লুচেস্টারশায়ার ৭ উইকেটে বিজয়ী [৪১] | ওরচেস্টারশায়ার ১৪৯ (৪৬.৩ ওভার) |
২০০৪ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
গ্লুচেস্টারশায়ার ২৩৭/২ (৪৩.৫ ওভার) |
গ্লুচেস্টারশায়ার ৮ উইকেটে বিজয়ী [৪২] | ওরচেস্টারশায়ার ২৩৬/৯ (৫০ ওভার) |
২০০৫ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
হ্যাম্পশায়ার ২৯০ (৫০ ওভার) |
হ্যাম্পশায়ার ১৮ রানে বিজয়ী [৪৩] | ওয়ারউইকশায়ার ২৭২ (৪৯.২ ওভার) |
২০০৬ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
সাসেক্স ১৭২ (৪৭.১ ওভার) |
সাসেক্স ১৫ রানে বিজয়ী [৪৪] | ল্যাঙ্কাশায়ার ১৫৭ (৪৭.২ ওভার) |
ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি
বছর | চূড়ান্ত খেলা | ||
---|---|---|---|
বিজয়ী | ফলাফল | রানার-আপ | |
২০০৭ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
ডারহাম ৩১২/৫ (৫০ ওভার) |
ডারহাম ১২৫ রানে বিজয়ী [৪৫] বৃষ্টির কারণে ৩২.২ ওভার পর খেলা বন্ধ হয়ে যায়; সংরক্ষিত দিন ব্যবহার করা হয়। |
হ্যাম্পশায়ার ১৮৭ (৪১ ওভার) |
২০০৮ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
এসেক্স ২১৮/৫ (৪৮.৫ ওভার) |
এসেক্স ৫ উইকেটে বিজয়ী [৪৬] | কেন্ট ২১৪ (৫০ ওভার) |
২০০৯ বিস্তারিত সর্বোচ্চ ৫০ ওভার |
হ্যাম্পশায়ার ২২১/৪ (৪০.৩ ওভার) |
হ্যাম্পশায়ার ৬ উইকেটে বিজয়ী [৪৭] | সাসেক্স ২১৯/৯ (৫০ ওভার) |
কাউন্টি অনুযায়ী বিজয়ী (১৯৬৩ - ২০০৯)
সম্পাদনা- ৭ জয়: ল্যাঙ্কাশায়ার
- ৫ জয়: গ্লুচেস্টারশায়ার; সাসেক্স; ওয়ারউইকশায়ার
- ৪ জয়: মিডলসেক্স
- ৩ জয়: সমারসেট; ইয়র্কশায়ার; এসেক্স; হ্যাম্পশায়ার
- ২ জয়: কেন্ট; নর্দাম্পটনশায়ার
- ১ জয়: ডার্বিশায়ার; ডারহাম; নটিংহ্যামশায়ার; সারে; ওরচেস্টারশায়ার
প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দল হিসেবে জয় পায়নি: গ্ল্যামারগন ও লিচেস্টারশায়ার
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Cricket's strongest wind of change"। cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Full Scorecard of Herefordshire vs Middlesex, Friends Provident Trophy (Gillette Cup / NatWest Trophy / C&G Trophy), 3rd Round - Score Report | ESPNcricinfo.com"। ESPNcricinfo।
- ↑ "2008 fixtures announced – Media Releases – News – ECB"। ecb.co.uk। ১২ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ Andrew McGlashan, Andrew Miller English game dumps 50 overs cricket, 27 August 2009, Cricinfo. Retrieved on 27 May 2010.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Gillette Cup / NatWest Trophy / C&G Trophy 1963–2004, Cricinfo, retrieved 19 November 2006.
- Friends Provident back Trophy ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে, ECB media release, retrieved 8 February 2007
- Caught in Time: Lancashire win the Gillette Cup, 1975 – The Sunday Times, July 16 2006[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Friends Provident Trophy website
- ECB Friends Provident Trophy website
- Last chance for the giant-killers – BBC Sport 30 April 2005