হবিগঞ্জ

মানববসতি

হবিগঞ্জ (সিলেটি:ꠢꠛꠤꠉꠂꠘ꠆ꠎ) বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের একটি শহর। প্রশাসনিকভাবে শহরটি হবিগঞ্জ জেলা এবং হবিগঞ্জ সদর উপজেলার সদর। এটি হবিগঞ্জ জেলার সবচেয়ে বড় এবং প্রধান শহর। খোয়াই নদীর পাড়ে হবিগঞ্জ শহর অবস্থিত। হবিগঞ্জ শহরের সবচেয়ে নিকটবর্তী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলো ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিভাগীয় শহর সিলেট থেকে হবিগঞ্জ শহরের দূরত্ব ৭৪কি.মি.।[২] হবিগঞ্জ এর পূর্ব নাম ছিল হাবিবগঞ্জ। 

হবিগঞ্জ জেলা সদর
তরফ রাজ্য
ꠢꠛꠤꠉꠂꠘ꠆ꠎ
শহর
ডাকনাম: হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জ জেলা সদর বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
হবিগঞ্জ জেলা সদর
হবিগঞ্জ জেলা সদর
বাংলাদেশে হবিগঞ্জ শহরের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: স্থানাঙ্ক: ২৪°২২′৩০″ উত্তর ৯১°২৫′০″ পূর্ব / ২৪.৩৭৫০০° উত্তর ৯১.৪১৬৬৭° পূর্ব / 24.37500; 91.41667
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগসিলেট বিভাগ
জেলাহবিগঞ্জ জেলা
উপজেলাহবিগঞ্জ সদর উপজেলা
মহকুমা শহর১৮৭৮
পৌরশহর১৯৭২
জেলা শহর১৯৮৪
সরকার
 • ধরনপৌরসভা
 • শাসকহবিগঞ্জ পৌরসভা
 • পৌরমেয়রআতাউর রহমান সেলিম[১]
আয়তন
 • মোট৯.০৫ বর্গকিমি (৩.৪৯ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
 • মোট৯৫,০০০
 • জনঘনত্ব১০,০০০/বর্গকিমি (২৭,০০০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবাংলাদেশ সময় (ইউটিসি+৬)

জনসংখ্যাসম্পাদনা

হবিগঞ্জ শহরের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৯৫,০০০ জন।

ভৌগোলিক উপাত্তসম্পাদনা

শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৪°২৩′০২″ উত্তর ৯১°২৫′০১″ পূর্ব / ২৪.৩৮৪০০৫৫° উত্তর ৯১.৪১৬৮৯৭৪° পূর্ব / 24.3840055; 91.4168974[৩]। সমুদ্র সমতল থেকে শহরটির গড় উচ্চতা ১২.৯২ মিটার[৪]

প্রশাসনসম্পাদনা

১৯৭২ সালে হবিগঞ্জ শহরের নাগরিকদের পৌরসেবা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করার উদ্দেশ্যে হবিগঞ্জ পৌরসভা নামক একটি স্থানীয় সরকার সংস্থা(পৌরসভা) গঠিত হয় যা ৯টি ওয়ার্ড এবং ৭৩টি মহল্লায় বিভক্ত । ৯.০৫ বর্গ কি.মি. আয়তনের হবিগঞ্জ শহর এলাকাটি হবিগঞ্জ পৌরসভা দ্বারা পরিচালিত হয়।[৫]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বসম্পাদনা

শিক্ষা ব্যবস্থাসম্পাদনা

হবিগঞ্জ শহরের স্বাক্ষরতার হার হলো শতকরা ৬০ ভাগ। গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা:

  1. হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
  2. শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, হবিগঞ্জ
  3. বৃন্দাবন সরকারি কলেজ
  4. হবিগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ
  5. আলেয়া জাহির কলেজ

রেলপথসম্পাদনা


শায়েস্তাগঞ্জ-হবিগঞ্জ রেলপথ সেকশনে চারটি রেলওয়ে স্টেশন আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৮ সালে।

শায়েস্তাগঞ্জ জংশন

বি.দ্র.: শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন ১৯০৩ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৮-২৯ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ সংযোগ ফাঁড়ি যোগাযোগ চালু হলে এটি জংশন রেলওয়ে স্টেশনে পরিণত হয়।

শায়েস্তাগঞ্জ-চুনারুঘাট রেলপথ সেকশনে সাতটি রেলওয়ে স্টেশন আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে।

রেলপথ ইতিবৃত্ত

হবিগঞ্জ বাজার–শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথ

উপনবেশিক বৃটিশ শাসন আমলে তৎকালীন (অবিভক্ত বৃটিশ-ভারতের) আসাম প্রভেন্সির সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহুকুমায় রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। বৃটিশ সরকার ১৯২৮ সালে হবিগঞ্জ বাজার-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ নির্মাণ করে গড়ে তুলে অবকাঠামো।[৭]

রেলপথটি তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃক [৮] হবিগঞ্জ জেলা সদর শহর থেকে শায়েস্তাগঞ্জ জংশন হয়ে বাল্লা সীমান্ত পর্যন্ত প্রায় ৪৫[৯] অথবা ৫২ কিলোমিটার[১০] দীর্ঘ রেলপথ চালু করে।[৯][১১] এর মধ্যে ১৯২৮ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–হবিগঞ্জ (১৫[৯] অথবা ১৬ কিমি[১০]) এবং ১৯২৯ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা (৩০[১০] অথবা ৩৬ কিমি[৯]) রেলপথ উদ্বোধন করা হয়।

উক্ত কিলোমিটারের মধ্যে হবিগঞ্জ বাজার, হবিগঞ্জ কোর্ট, শায়েস্তাগঞ্জ জংশন, শাকির মোহাম্মদ, চুনারুঘাট, আমুরোড, আসামপাড়া এবং ত্রিপুরা সীমান্ত ঘেঁষা বাল্লা-এ ৮টি স্টেশনের মধ্যে চলাচল করতো কয়লার ইঞ্জিনচালিত ট্রেন।[৭] এর মধ্যে চুনারুঘাট, আমুরোড এবং আসামপাড়া স্টেশনগুলোর গুরুত্ব ছিল বেশি। ওই ৩টি স্টেশন থেকে ২২টি চা বাগানে উৎপাদিত চা রেলপথেই চালান দেয়া হতো।[৭]

কম খরচে সে সময় হবিগঞ্জের চুনারঘাট উপজেলার ১৩টি বাগানের চা পাতা রপ্তানি ও বাগানের রেশনসহ আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র আমদানী করার একমাত্র মাধ্যম ছিল এ রেলপথ।[১০]

শায়েস্তাগঞ্জ–হবিগঞ্জ রেলপথে মোট ৪টি স্টেশন রয়েছে (শায়েস্তাগঞ্জ জংশন বাদে), যথা: হবিগঞ্জ বাজার, হবিগঞ্জ কোর্ট, ধুলিয়াখাল এবং পাইকপাড়া। শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা রেলপথে মোট ৭টি স্টেশন রয়েছে (শায়েস্তাগঞ্জ জংশন বাদে), যথা: বারকোটা, শাকির মোহাম্মদ, সুতাং বাজার, চুনারুঘাট, আমু রোড, আসামপারা এবং বাল্লা

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পরবর্তীতে বাল্লা ট্রেনের গুরুত্ব আরো বেড়ে যায়। এ কারণে প্রত্যন্ত অঞ্চল বলে খ্যাত সুতাং বাজার ও বারকোটা নামে আরো দুটি স্টেশন গড়ে তুলে রেল কর্তৃপক্ষ।[৭] সেই সময় ভারত থেকে শরণার্থী ফিরিয়ে আনার কাজে ট্রেনটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়।[৭] এ সময় বাল্লার ট্রেনে যুক্ত হয় ডিজেল ইঞ্জিন।[৭] ট্রেনটি দিনে দু’বার করে যাতায়াত করতো হবিগঞ্জ থেকে সীমান্ত স্টেশন বাল্লার মধ্যে।[৭] শরণার্থী পরিবহন পর্ব শেষ হওয়ার পর বাল্লার ট্রেনটি দখলে নেয় চোরাকারবারিরা। পরবর্তীতে বাল্লার ট্রেনটি চোরাকারবারিদের ট্রেনে পরিণত হয়।[৭] প্রথম প্রথম এ নিয়ে যাত্রীরা প্রতিবাদ করলেও পরবর্তীতে বিনা টিকিটে ভ্রমণের সুযোগ পেয়ে চুপসে যান যাত্রীরা। এ অবস্থায় চলতে থাকা ট্রেনটি লোকসানের মুখে পড়ে।[৭] রেল কর্তৃপক্ষ রেল লাইনের সংস্কার কাজ স্থগিত করে দেয়। ট্রেনটি চলতে থাকে চরম ঝুঁকি নিয়ে। গতিবেগ নেমে আসে ১৫ কিলোমিটারে।[৭]

সামরিক শাসক এরশাদ সরকারের আমলে প্রথম এ রুটে ট্রেন চলাচল অঘোষিত ভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়।[৭] যাত্রীদের আন্দোলনের মুখে ১ সপ্তাহের মধ্যেই পুনরায় ট্রেন চলাচল শুরু হয় এ পথে।[৭] ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার কিছুদিন পর বাল্লার ট্রেনের চলাচল আবার অঘোষিত ভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়।[৭] বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ট্রেন চলাচলের দাবি নিয়ে আন্দোলন শুরু করে।[৭] সেই কারণে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ট্রেনটি চলাচলের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।[৭] কিছুদিন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় চলার পর আবার বন্ধ করে দেয়া হয় ট্রেনটি।[৭]

এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঐ সময়ের অর্থমন্ত্রী হবিগঞ্জ সদর-লাখাই উপজেলা (হবিগঞ্জ-৩) আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্য এমপি প্রয়াত শাহ এ এম এস কিবরিয়া সাহেবের ঐকান্তিক দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনৈতিক প্রচেষ্ঠায় ২০০০ সালে রেলপথটি উন্নত সংস্কার করে ট্রেন চলাচল চালু হয়েও সর্বশেষ ২০০৩ সালে এ লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।[৭] বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের অঘোষিত ভাবে বন্ধ হওয়ার পর থেকেই একটি প্রভাবশালী মহল রেলের বিশাল সম্পদের দিকে নজর দেয়।[১০] ২০০৫ সালের দিকে সড়ক করার অজুহাতে হবিগঞ্জ বাজার থেকে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার রেলপথ তুলে ফেলা হয়।[৯] পরে আবার শায়েস্তাগঞ্জ থেকে হবিগঞ্জ পর্যন্ত রেল লাইনটি উঠিয়ে বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হয়।[১০]

দীর্ঘদিন চলে গেলেও পুনরায় চালু করা যায়নি হবিগঞ্জ-বাল্লা ট্রেন।[৭] রাজনীতির নাম ভাঙিয়ে দখল করে নেয়া হয়েছে রেলের কোটি কোটি টাকার ভূমি।[৭] রেলের কর্মচারীরা যারা বিভিন্ন স্টেশনে অবস্থান করতেন তারাও রেলের জমি দখল করে ভবন নির্মাণ করে বসবাস করছেন। কোনো কোনো কর্মচারী রেলের ভূমিতে ভবন নির্মাণ করে ভাড়াটিয়া বসিয়ে টাকাকড়ি পকেটস্থ করছেন।[৭]

২০০৩ সালে এ পথে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার পর পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এ রেলপথটি।[৯] এরপর থেকে কোটি কোটি টাকার রেল সম্পদ লুটপাট হতে থাকে।[৯] এরই মধ্যে পথটির মূল্যবান যন্ত্রপাতি ও স্টেশন ঘরের আসবাবপত্র লুটপাট হয়ে গেছে।[৯] এখন চলছে রেলপথের জমি দখল।[৯] একশ্রেণির মানুষ এসব জমি দখল করে ইমারত নির্মাণ করছে।[৯] চাষ করছে নানা ফসল।[৯] পরিত্যক্ত রেলপথটির সাথে জড়িয়ে আছে শায়েস্তাগঞ্জ জংশনের নাম।[১০] জশংনের ঐতিহ্য রক্ষায় দ্রুত এ রেলপথে পুনরায় ট্রেন চালুর দাবি স্থানীয়দের।[১০]

২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রেলমন্ত্রী প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে শায়েস্তাগঞ্জবাসী সংবর্ধনা প্রদান করে। এ সময় তিনি বাল্লা ট্রেনটি কিছুদিনের মধ্যে চালু করবেন বলে আশ্বাস দেন।[৭] সুরঞ্জিত সেন রাজনৈতিক শিকারে পরিণত হলে হবিগঞ্জ সদর হইতে বাল্লার ট্রেন আর চালু করা যায়নি।[৭] এখনো হবিগঞ্জ সদর হইতে বাল্লার ট্রেন বন্ধই রয়ে গেছে।[৭] এলাকাবাসীরা জানান, হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ স্টেশনের ৪টির অবস্থান হবিগঞ্জ সদর উপজেলায় এবং ৭টির অবস্থান চুনারুঘাট উপজেলায়। শায়েস্তাগঞ্জ জংশন শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায়।[৭] সে কারণে ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে হবিগঞ্জ সদর হইতে বাল্লার ট্রেনটি চালু, ট্রেনের ভূমি উদ্ধারসহ বিভিন্ন দাবি উঠে সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে।[৭] নির্বাচনের প্রচারণার সময় আওয়ামী লীগের নেতারা হবিগঞ্জ সদর হইতে বাল্লার ট্রেন চালু করার আশ্বাসও দিয়েছেন কিন্তু বিগত বছর গুলো চলে যাবার পরও ট্রেন চালু করার বিষয়ে এখনো কোন কথা নেতাদের মুখ থেকে উচ্চারিত হয়নি।[৭] চুনারুঘাট-মাধবপুর উপজেলার (হবিগঞ্জ-৪) সংসদ সদস্য মাহবুব আলী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাবার পর এলাকার মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গেছে। সাধারণ মানুষ মনে করে, মন্ত্রী মাহবুব আলীই পারেন এলাকার এবং হবিগঞ্জ জেলার ঐতিহ্য হবিগঞ্জ বাজার অর্থাৎ হবিগঞ্জ সদর হইতে চুনারুঘাট বাল্লা স্থল বন্দর পর্যন্ত বাল্লা ট্রেনকে পুনরায় চালু করতে। আর সে আশায় পথপ্রাণে চেয়ে আছেন সাধারণ মানুষ।[৭]

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র"। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০২ 
  2. "Distance from Habiganj to Khulna (Bangladesh)"। geodatos.net। ১৭ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৬ 
  3. "habiganj Latitude and Longitude"। ১৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৬ 
  4. "elevation for Habiganj, Bangladesh"। distancesto.com। ১৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-০৬ 
  5. "এক নজরে পৌরসভা"। ৯ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-০৪ 
  6. আব্দুল হক, কর্ণেল মোহাম্মদ (আগস্ট ২০২২)। সামরিক ইতিহাসের ছয় তারকা। ১০৯,ঋষিকেশ রোড ,ঢাকা ১১০০: খোশরোজ কিতাব মহল লিমিটেড। পৃষ্ঠা ২৫৮–২৮০। আইএসবিএন 984-438-250-5 
  7. "হাজার কোটি টাকার সরকারি সম্পদ লুট"mzamin.com। ৩১ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৫ 
  8. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৮ 
  9. "১৪ বছরেও চালু হয়নি শায়েস্তাগঞ্জ-বাল্লা রেলপথ"samakal.com। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৮ 
  10. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; dailyjalalabad.com নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  11. "সংক্ষিপ্ত ইতিহাস"railway.gov.bd। Archived from the original on ২০১১-১২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৮