বিষ্বকসেন

হিন্দু দেবতা

বিষ্ব্বক্সেন (সংস্কৃত: विष्वक्सेन)[৩] বা বিষ্বকসেন, হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর সেনাধিপতি, [৪] বৈকুণ্ঠ নামক স্বর্গীয় আবাসের দ্বাররক্ষক এবং বৈকুণ্ঠধামের সেনাধ্যক্ষ হিসাবে কর্তব্য পালন করে বিষ্ণুর সেবা করেন।[৫][৬]

বিষ্বকসেন
বিষ্ণুর সেনাপতি[১]
শ্রীরঙ্গমে দ্বারপালরূপে বিষ্বকসেন
অন্যান্য নামসেনাই মুদালবর,সেনাথিপতি
আরাধ্যশ্রীবৈষ্ণব সম্প্রদায়
আবাসবৈকুন্ঠ
ব্যক্তিগত তথ্য
দম্পত্য সঙ্গীসূত্রবতী[২]

তন্ত্রানুযায়ী, বিষ্বকসেনকে বৈখানসশ্রী বৈষ্ণবধর্ম সম্প্রদায়ের কোনো আচার বা অনুষ্ঠানের আগে পূজা করা হয়। তিনি বৈখানসপঞ্চরাত্র মন্দির ঐতিহ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছেন। সেখানে মন্দির উৎসবগুলি প্রায়শই তার পূজা এবং শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু হয়৷[৭]

মূর্তিকল্প ও সংজ্ঞা সম্পাদনা

ধর্মঃ স্বনুষ্ঠিতঃ পুংসাং বিষ্বকসেনকথাসু যঃ।
নোৎপাদয়েদিদি রতিং শ্রম এব হি কেবলম্ ॥৮॥

— ব্যাস, শ্রীমদ্ভাগবত, স্কন্ধ ১, অধ্যায় ২

বিশ্ব হল মহাবিশ্ব বা সমগ্র সৃষ্টি এবং সেনা হল সৈন্য। মহাবিশ্বের প্রতিটি কোণে ভগবানের সৈন্য রয়েছে, তাই তিনি বিষ্বকসেন।[৮]

কূর্ম পুরাণ অনুসারে, বিষ্বকসেন বিষ্ণুর একটি অংশ থেকে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি একটি শঙ্খ, সুদর্শন চক্র এবং গদা বহন করেন এবং তার প্রভুর মতই পীত বস্ত্র পরিধান করেন।[৯] কালিকা পুরাণ তাকে বিষ্ণুর একজন পরিচারক হিসাবে বর্ণনা করে। তার চারটি বাহু রয়েছে এবং তার গায়ের রং লাল ও বাদামী। তিনি একটি শ্বেত পদ্মে সমাসীন, লম্বা দাড়িযুক্ত এবং চুল সুবিন্যস্ত। তিনি তার হাতে পদ্ম, গদা, শঙ্খ ও চক্র ধারণ করেন।[১০][১১]

পঞ্চরাত্র পুস্তক লক্ষ্মী তন্ত্র বিষ্বকসেনকে চতুর্ভুজ এবং শঙ্খ ও পদ্ম ধারী বলে উল্লেখ করেছে।[১২] অন্য একটি উদাহরণে, তিনি একটি তলোয়ার এবং একটি গদা ধারণ করেন,পীত বসন পরিহিত, মুখমণ্ডল দুই চক্ষু, দাড়ি এবং ভ্রু এবং চারটি দাঁত দ্বারা শোভিত।[১৩] একটি স্তোত্রে বলা হয়েছে, বিষ্বকসেন বিষ্ণুর সমস্ত বৈশিষ্ট্য অঙ্গে ধারণ করেন যেমন শ্রীবৎস চিহ্ন এবং অস্ত্র। [১৪] তিরুমালা বেঙ্কটেশ্বর মন্দির-এর বিষ্বকসেন মূর্তিটির চারটি হাত রয়েছে। তার উপরের দুই হাতে শঙ্খ, সুদর্শন চক্র এবং তার নীচে উরু পর্যন্ত প্রসারিত দুই হাতে রয়েছে গদাশক্তি[১৫]

সাহিত্য সম্পাদনা

বৃহদ্ভাগবতামৃত বৈকুন্ঠে বিষ্ণুর সেবায় বিশ্বক্ষেনের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে :[১৬]

শেষ, সুপর্ণ (গরুড়), বিষ্বকসেন আদি পার্ষদেরা ভগবানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ভক্তিভরে নতমস্তকে করজোড়ে তারা প্রভুর মহিমান্বিত স্তব গান করছিলেন।

গর্গ সংহিতা অনুসারে, বিষ্বকসেন অহোরাত্র বৈকুণ্ঠের উত্তর দ্বারা পাহারা দেয়।[১৭] পুরাণ-এ উল্লেখ করা হয়েছে, সুগ্রীব(বানর সেনাবাহিনীর প্রধান) ত্রেতাযুগে বিষ্ণুর অবতার রামকে সাহায্য করেছিলেন। সুগ্রীব বিশ্বকসেনের অবতার ছিলেন।[যাচাই করার জন্য উদ্ধৃতি প্রয়োজন]

বিশ্বক্সেনের নাম বেদ বা ধর্ম শাস্ত্রে দেখা যায় না। তবে পঞ্চরাত্র এবং অন্যান্য আগম গ্রন্থে তাঁর পূজার উল্লেখ পাওয়া যায়।[১৮] বিশ্বকসেনকে পবিত্র আগম ধর্মশাস্ত্রের প্রতীক বলে বিশ্বাস করা হয়।[১৯]

শ্রী বৈষ্ণবধর্ম সম্প্রদায়ের বারোজন আলবর সাধুদের কোনো না কোনো প্রকারে বিষ্ণুর অস্ত্র বা পার্ষদের প্রকাশ বা অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আলবর সাধক নম্মালবরকে বিষ্বকসেনের অবতার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[২০] কবি ভট্ট তাঁর শ্রীরঙ্গরাজ স্তব-এ তানিয়ান বা শ্লোকে আচার্যদের প্রশংসা করেছেন। সেখানে বিশ্বক্ষেনের উদ্দেশ্যে তানিয়ান রয়েছে যার পরবর্তী অংশ তাঁকে উৎসর্গ করা হয়েছে। এখানে তাঁকে ঐতিহ্যবাহী শ্রী বৈষ্ণব গুরু পরম্পরা (গুরু ও শিষ্যদের উত্তরাধিকার) তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে যা শুরু হয়েছে বিষ্ণুর সহধর্মিণী লক্ষ্মী(শ্রী) থেকে। এতে শ্রী বৈষ্ণবধর্ম-এর উপর পঞ্চরাত্র গ্রন্থের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।[২১]

কিংবদন্তি সম্পাদনা

 
বিষ্বকসেনহন্তা কঙ্কালমূর্তি শিবের মূর্তি

এক পৌরাণিক কাহিনী মতে, বরুণ-এর পুত্র বিষ্বকসেন তিরুমালা-তে বেঙ্কটেশ্বর-এর কাছে প্রার্থনা করেছিলেন যাতে তিনি তার বাহিনীর সেনাপতির পদবী লাভ করতে পারেন।[২২]

কূর্মপুরাণ বৈকুন্ঠে অভিশপ্ত পুরুষ বা ভিক্ষুক ভিক্ষাটন (ভৈরবের একটি রূপ) রূপে দেবাদিদেব শিব-এর ভ্রমণের কথা উল্লেখ করে। একদা শিব ভিক্ষার আশায় বৈকুন্ঠে গমন করেন। সেই সময় বৈকুণ্ঠের দ্বার বিশ্বক্‌সেন পাহারা দিচ্ছিলেন। তিনি শিবকে চিনতে পারেননি। তাই তাঁকে প্রবেশ করতে দেননি। ভৈরব তার ভয়ঙ্কর পরিচারক কালবেগকে বিশ্বক্সেনের সাথে যুদ্ধ করার নির্দেশ দেন। তবে কালবেগ বিশ্বক্ষেনের কাছে পরাজিত হন। বিশ্বকসেন ভৈরবের প্রতি ধাবিত হওয়ার সাথে সাথে ভৈরব নিজেই তার ত্রিশূল দিয়ে বিশ্বক্সেনকে বধ করেন এবং তার মৃতদেহটি ত্রিশূলের উপর গেঁথে নেন। ভৈরবের এই রূপটি কঙ্কাল বা কঙ্কালমূর্তি ("কঙ্কালবিদ্ধ ত্রিশূল হস্তে শিবের যে মূর্তি") নামে বিখ্যাত।[২৩][৯]

পূজা সম্পাদনা

বিষ্ককসেন বৈখানস শ্রী বৈষ্ণবধর্ম সম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান জুড়ে আছেন। শ্রীবৈষ্ণবধর্ম বিষ্ণুর প্রতি উৎসর্গীকৃত একটি সম্প্রদায়। যে কোনও আচার বা অনুষ্ঠান বিষ্বকসেনের পূজা দিয়ে শুরু হয়। বিষ্ণুর সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতিরূপে তিনি আচার বা কার্যকে বাধা এবং কু-প্রভাব থেকে রক্ষা করেন বলে বিশ্বাস করা হয়।[২৪] এই ভূমিকাটি গণেশ-এর মতোই।গণেশ সাধারণত হিন্দুধর্মের প্রথম পূজিত দেবতা। বিশেষ করে শৈব ঐতিহ্য দেবতা শিবকে উৎসর্গীকৃত যেখানে গণেশের পূজা করা হয়।[২৫]

শ্রী বৈষ্ণবধর্ম-এ বিষ্বক্সেনকে "কঠিন বাধা দূরকারী" এবং চন্দ্রের মতো উজ্জ্বল দেহধারী হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। রামানুজ বলেছেন, বৈষ্ণবধর্মে কার্তিকগণেশ-এর পরিবর্তে বিষ্বকসেনের পূজা করা হয়।[২৬]

তানিয়ান (স্তবগানে) ভট্টর বিশ্বক্সেণকে বিষ্ণু ও লক্ষ্মীর কার্যে সাহায্যকারী ও "চিৎ" ও অচিৎ দায়িত্ব পালনকারী হিসেবে আহ্বান করেছেন। অপর একটি স্তোত্রে, ভট্টর বিশ্বকসেন এবং তাঁর স্ত্রী সূত্রবতীর কাছে করে সুখ প্রার্থনা করেছেন।

মন্ত্র ও মুদ্রা সম্পাদনা

লক্ষ্মী তন্ত্র -এ বিশ্বক্ষেনের উপাসনার বর্ণনা আছে। তাঁর মন্ত্র হলো ওঁ হ্রাং বৌং জ্ঞানদায় নমঃ[২৭] ভক্তের উচিত উত্তর দিকে বিশ্বকসেনকে স্থাপন করা।[২৭] বিষ্ণুকে শস্য নিবেদন করার আগে বিশ্বকসেণকে তাঁর যথাযথ মন্ত্র দিয়ে পূজা করতে বলা হয়েছে। শস্য নৈবেদ্য এবং উৎসর্গের অর্ঘ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় ।[২৮] বিশ্বকসেনকে আচার-অনুষ্ঠানে আহ্বান করা ছাড়াও প্রধান পুরোহিত অঙ্গ মন্ত্র পাঠ করন। অঙ্গ' মানে "শরীর" এবং "মন্ত্র" হল স্তোত্র"।মন্ত্র উচ্চারণযোগে হস্ত মুদ্রা (হাতের অঙ্গভঙ্গি) করে ন্যাস করা হয়।[২৭]পূজার শুরুতে বিশ্বক্সেনের নিম্নরূপ অঙ্গ-মন্ত্রগুলি উচ্চারণ করা হয়: । [২৭]

"ওঁ হ্রাং হৃদয়ায় নমঃ (তোমার হৃদয়কে নমস্কার )
ওঁ হ্রীং শিরস স্বাহা (মস্তককে নমস্কার)
ওঁ হ্রীং শিখায়ৈ বৌষট্ (শিখার ন্যাস করতে বলা হচ্ছে)
ওঁ হ্রৈং হবিচকেয় হুম্ (কেশ ন্যাস করো )
ওঁ হ্রৌং নেত্রায় বৌষট্ (চক্ষু ন্যাস করো)
ওঁ হ্রাঃ অস্ত্রায় ফট্ (অস্ত্র দ্বারা সাজাও)

বিশ্বকসেন মন্ত্রমুদ্রা নিম্নরূপ নিয়মে ব্যক্তিকে সমস্ত মানব বন্ধন থেকে মুক্ত হতে সক্ষম করবেঃ

কনিষ্ঠাঙ্গুলির সাথে বাম হাতের তিনটি আঙুল বাম হাতের তালুতে ভাঁজ করতে হবে, তর্জনীটি বৃদ্ধাঙ্গুলির পিছনে রাখতে হবে। ডান হাতের তিনটি আঙুল, বাম হাতের তালুতে ভাঁজ করতে হয়। তারপর হাতটি নাসারন্ধ্রের পাশে রাখতে হয়। তারপর তর্জনীটি দ্বিগুণ করে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের উপরে রাখতে হয়। তারপর ডান হাত উর্ধ্বে তুলতে হয় চক্র নিক্ষেপের মুদ্রা দেখানোর জন্য। এই মুদ্রা অভ্যাসকারী ব্যক্তি মানব বন্ধন থেকে মুক্তি পান।[২৯]

মন্দির সংস্কৃতি সম্পাদনা

তিরুমালা ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরে (বৈখানস ঐতিহ্য অনুসরণকারী) যে কোনো মন্দিরের উৎসবের পূর্বে বিশ্বক্সেনের পূজা করা হয়। বিশ্বক্সেনের মন্দিরটি মূল মন্দিরের উত্তর দিকে মুকোটি প্রদক্ষিণমে ('প্রদক্ষিণম্' অর্থ ঘড়ির কাঁটার মতো পরিক্রমা করা) অবস্থিত। বেঙ্কটেশ্বর (বিষ্ণুর একটি রূপ) এর কেন্দ্রীয় মূর্তিকে পুষ্প ও মাল্য (নির্মাল্য) অর্পণ করা হয়। তারপর তা বিশ্বকসেন মূর্তিকে প্রদান করা হয়। মন্দিরের উৎসব ব্রহ্মোৎসবম্ বিশ্বক্সেনের পূজা দিয়ে শুরু হয় এবং তার ব্রোঞ্জের মূর্তিটি মন্দিরের চারপাশে শোভাযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হয়। বিশ্বাস করা হয়, বিশ্বকসেন উৎসব তত্ত্বাবধান ও নিশ্চিত করেন যাতে সুষ্ঠুভাবে মন্দির উৎসব সম্পন্ন হয়।[২৪]

মন্দিরদ্বার বন্ধ করার আগে বিষ্ণুর মূল উৎসব মূর্তিটির প্রসাদম্ বিশ্বক্সেনের কাছে পূজা নিবেদন করতে হয়। এই আচারটি পঞ্চরাত্র ঐতিহ্যের অন্তর্গত। কুরেশ স্বামী বলেছেন, বিশ্বক্সেন তার প্রভুর আহারের অবশিষ্টাংশ ভক্ষণের আগ্রহ প্রকাশ করেন।প্রভু তার ইচ্ছে অনুমোদন করেন।

শ্রীরঙ্গম মন্দির রঙ্গনাথকে উৎসর্গীকৃত একটি মন্দিরে অনুরূপ উৎসব উদ্‌যাপন করা হয়। সেখানে বিশ্বকসেন মন্দিরের উৎসবগুলিতে ভূমিকা পালন করেন। উৎসবের প্রথম দিনে, বিশ্বকসেন ও হনুমান-এর চিত্র মন্দিরের অধিপতি দেবী রঙ্গনায়কি-এর মন্দিরে প্রদর্শন করানো হয়। একটি শুদ্ধ বেল গাছ, কাবেরী নদীর তীরোদ্ভুত মৃত্তিকা পুরোহিতদের দ্বারা আনা হয় যা দেবতাদের দ্বারা সর্বদা সংস্কৃত হয়। মাটিতে বীজ বপন করা বা অঙ্কুরর্পণম্ (বীজ অঙ্কুরিত করা) মন্দিরের একটি আচার। তারপরে নগরসদনী-এ বিশ্বক্ষেণকে আবার দর্শন করানো হয় যাতে মন্দিরের কেন্দ্রীয় দেবতার মূল শোভাযাত্রা শুরু হওয়ার আগে রাস্তাগুলি পরিদর্শন করা যায়৷[৩০]

বরদরাজ পেরুমল মন্দির, কাঞ্চিপুরম-এর মন্দির উৎসব ব্রহ্মোৎসবম এর প্রধান দিনগুলির আগের দিন দেবতার পূজা শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু হয়,ইহাকে সেনাই মুদালওয়ার বলা হয়।[৩১]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Life of Sri Ramanuja। Sri Ramakrishna Math। ৭ এপ্রিল ২০২২। 
  2. Sri Vishnu Sahasranama: With the Bhashya of Sri Parasara Bhattar : With Translation in English। Sri Visishtadvaita Pracharini Sabha। ১৯৮৩। 
  3. Nayar p. 103
  4. www.wisdomlib.org (২০১৫-০৮-২৭)। "Vishvaksena, Viṣvaksenā, Visvaksena, Viṣvaksena, Vishvac-sena, Vishvakshena: 17 definitions"www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৪ 
  5. Nayar p. 96
  6. The Bhagavata Purana 3 (ইংরেজি ভাষায়)। Penguin Random House India Private Limited। ২০১৯-০১-২১। আইএসবিএন 978-93-5305-380-2 
  7. Pattanaik, Devdutt (২০১৫-০১-২৭)। 99 Thoughts on Ganesha (ইংরেজি ভাষায়)। Jaico Publishing House। পৃষ্ঠা 67। আইএসবিএন 978-81-8495-152-3 
  8. A Prose English Translation of Srimadbhagavatam। M.N. Dutt। ১৮৯৬। 
  9. Cornelia Dimmitt (১৫ জুন ১৯৭৮)। Classical Hindu Mythology: A Reader in the Sanskrit Puranas। Temple University Press। পৃষ্ঠা 208। আইএসবিএন 978-0-87722-122-7 
  10. Biswanarayan Shastri; Indira Gandhi National Centre for the Arts (১ জানুয়ারি ১৯৯৪)। Kālikāpurāṇe Mūrtivinirdeśaḥ7। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 107। আইএসবিএন 978-81-208-1124-9 
  11. Dalal p. 462
  12. Gupta p. 246
  13. Gupta pp. 263
  14. Gupta p. 90
  15. tirumala
  16. www.wisdomlib.org (২০২০-১১-০৫)। "Verse 2.4.73 [Brihad-bhagavatamrita]"www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪ 
  17. www.wisdomlib.org (২০২২-০৭-১৬)। "Verse 6.21.7 [Garga Samhita]"www.wisdomlib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪ 
  18. Nayar p. 103
  19. Dalal p. 462
  20. Dalal p. 20, 270
  21. Nayar p. 95-96
  22. Krishna, Nanditha (২০০০)। Balaji-Venkateshwara, Lord of Tirumala-Tirupati: An Introduction (ইংরেজি ভাষায়)। Vakils, Feffer, and Simons। পৃষ্ঠা 26। আইএসবিএন 978-81-87111-46-7 
  23. Stella Kramrisch (১৯৯২)। The Presence of Śiva। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 293–4, 297। আইএসবিএন 978-0-691-01930-7 
  24. "Sri Vishwaksena Temple"। Official website of Turumala Tirupati Devastahanams. Org। ২৪ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৩ 
  25. Devdutt Pattanaik (২০০৬)। Shiva to Shankara: Decoding the Phallic Symbol। Indus Source। পৃষ্ঠা 29আইএসবিএন 978-81-88569-04-5 
  26. Ramakrishnananda, Swami (২০২২-০৪-০৭)। Life of Sri Ramanuja (ইংরেজি ভাষায়)। Sri Ramakrishna Math। 
  27. Gupta p. 187
  28. Gupta p. 263–4
  29. Gupta p. 195
  30. British Museum; Anna Libera Dallapiccola (২২ জুন ২০১০)। South Indian Paintings: A Catalogue of the British Museum Collection। Mapin Publishing Pvt Ltd। পৃষ্ঠা 27। আইএসবিএন 978-0-7141-2424-7। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৩ 
  31. K.V. Raman (১ জুন ২০০৩)। Sri Varadarajaswami Temple, Kanchi: A Study of Its History, Art and Architecture। Abhinav Publications। পৃষ্ঠা 202। আইএসবিএন 978-81-7017-026-6। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৩