বাংলাদেশী টাকা
টাকা (মুদ্রা প্রতীক: ৳; ব্যাংক কোড: BDT) হল বাংলাদেশের মুদ্রা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দেশটির মুদ্রা হিসেবে "টাকা" প্রতিষ্ঠিত হয়। কাগুজে টাকা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক - "বাংলাদেশ ব্যাংক" কর্তৃক প্রবর্তিত হয়;- ব্যতিক্রম ৳১, ৳২ এবং ৳৫ টাকার নোট এবং ধাতব মুদ্রা যেগুলো বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে প্রচলিত হয়। টাকার ভগ্নাংশ হল পয়সা যার মূল্যমান ৳১-র ১০০ ভাগের ১ভাগ।
বাংলাদেশী টাকা | |||||
---|---|---|---|---|---|
টাকা | |||||
| |||||
আইএসও ৪২১৭ | |||||
কোড | BDT | ||||
একক | |||||
উপ-ইউনিট | |||||
১/১০০ | পয়সা | ||||
প্রতীক | ৳ | ||||
ব্যাংকনোট | |||||
বহুল ব্যবহৃত | ৳৫, ৳১০, ৳২০, ৳৫০, ৳১০০, ৳২০০, ৳৫০০ ও ৳১০০০ | ||||
স্বল্প ব্যবহৃত | ৳১, ৳২, | ||||
কয়েন | |||||
স্বল্প ব্যবহৃত | ৳১, ৳২ ও ৳৫ | ||||
বিবরণ | |||||
ব্যবহারকারী | বাংলাদেশ | ||||
প্রচলন | |||||
কেন্দ্রীয় ব্যাংক | বাংলাদেশ ব্যাংক | ||||
উৎস | www | ||||
মুদ্রক | দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড | ||||
ওয়েবসাইট | www | ||||
টাঁকশাল | দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড |
ইতিহাস
সম্পাদনাভাষাবিদগণের মতানুসারে বাংলা টাকা শব্দটি সংস্কৃত টঙ্ক শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে যার অর্থ রৌপ্যমুদ্রা।[২][৩] বঙ্গ রাজ্যে সবসময় টাকা শব্দটি যেকোনো মুদ্রা বা ধাতব মুদ্রাকে বোঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। ১৪ শতাব্দীতে ইবন বতুতা লক্ষ্য করেছিলেন যে, বাংলা সালতানাতের লোকজন, সোনা এবং রুপার ধাতবকে দিনার না বলে টাকা বলতো।
১৯৪৭ হতে ১৯৭১
সম্পাদনা১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের পর, পূর্ব বাংলায় (পাকিস্তান অধিরাজ্যের অংশ) এবং ১৯৫৬ সালে পূর্ব বাংলার পুনঃনামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান; যেখানে পাকিস্তানি রুপিতেও "টাকা" শব্দটি মুদ্রিত ছিল। মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে মুদ্রা হিসেবে এই ভূখণ্ডে পাকিস্তানি রুপি প্রচলিত ছিল। ৪ঠা মার্চ ১৯৭২ সালে সরকারি মুদ্রা হিসেবে "টাকা"-কে ঘোষণা করা হয়। সর্বত্র এর প্রচলন না হওয়া পর্যন্ত স্বাধীনতার বেশ কয়েক মাস পরেও পাকিস্তানি রুপির ব্যবহার ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতীয়তাবাদীদের দ্বারা একটি বেসরকারি রীতি প্রচলিত ছিল: পাকিস্তানি রুপির নোটগুলিতে বাংলাতে "বাংলা দেশ" এবং ইংরেজিতে "Bangla Desh" রবার স্ট্যাম্প দিয়ে মুদ্রাঙ্কন করা। ৮ জুন ১৯৭১-এ পাকিস্তানি সরকার সমস্ত রবার স্ট্যাম্প-সহ নোটগুলিকে বেআইনি, অবৈধ এবং মূল্যহীন ঘোষণা করে।[৪]
১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ তারিখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয় এবং এপ্রিল মাসে প্রবাসী সরকার গঠন করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বাংলাদেশের ভূমি শত্রু মুক্ত হয়। তবে অন্তবর্তীকালীন সময়ে প্রবাসী সরকার কোনো টাকা প্রচলন করেনি।
১৯৭২ হতে বর্তমান
সম্পাদনা- ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার সদ্য স্বাধীন রাষ্ট্রের মুদ্রার নাম টাকা রাখে। পরবর্তীতে টাকার সংকেত ৳ নির্ধারণ করা হয়।
- প্রথম কোষাগার নোট ১৯৭২ সালে ৳১-র ছিল, যেটি ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত প্রচলিত ছিল।
- এক টাকার শতাংশকে পয়সা নামে অভিহিত করা হয়। অর্থাৎ ৳১ সমান ১০০পয়সা।
- ৳২ কোষাগার নোট ১৯৮৯ সালে ঘোষণা করা হয়।
- ১৯৭২ সালে টাকার প্রথম নোটগুলি: ৳৫, ৳১০ ও ১০০ মূল্যে ঘোষণা করা হয়।
- ১৯৭৫ সালে প্রথম ৳৫০ নোট ঘোষণা, ১৯৭৭ সালে প্রথম ৳৫০০ নোট এবং ১৯৮০ সালে প্রথম ৳২০ নোট ঘোষণা হয়।
- ৳১০০০ মূল্যমানের নোট ২০০৮ সালে প্রথম ঘোষণা করা হয়।
- ৳২০০ মূল্যমানের নোট প্রথম প্রচলিত হয় ১৭ মার্চ, ২০২০ সালে।[৫]
- ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ১ টাকা ও ১০০ টাকা মূল্যমানের দুটি ব্যাংক নোট প্রকাশিত হয়। ব্যাংকনোট এবং মুদ্রা বিষয়ক ত্রৈমাসিক একটি পত্রিকা 'COLLEC৳OR' এর উদ্যোগে ৪ মার্চ ‘টাকা দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়।[৬] [৭]
বাংলাদেশে ৳১, ৳২, ৳৫, ৳১০, ৳২০, ৳৫০, ৳১০০, ৳২০০, ৳৫০০ এবং ৳১০০০ মূল্যমানের কাগুজে নোট প্রচলিত রয়েছে। এছাড়াও ১ পয়সা, ৫ পয়সা, ১০ পয়সা, ২৫ পয়সা, ৫০ পয়সা, ৳১, ৳২ এবং ৳৫ মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের পক্ষে কাগুজে নোট প্রচলন এবং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বপ্রাপ্ত। এছাড়াও ১ পয়সা, ৫ পয়সা, ১০ পয়সা, ২৫ পয়সা ও ৫০ পয়সা বর্তমানে অচল।
ধাতব মুদ্রা
সম্পাদনা১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ৫, ১০, ২৫ এবং ৫০ পয়সা মূল্যের ধাতব মুদ্রার প্রচলন করা হয়। এরপর ১৯৭৪ সালে ১ পয়সা এবং তারও পরে ১৯৭৫ সালে ৳১ মূল্যের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তন করা হয়। অত:পর ৳২ মূল্যের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তন করা হয়। বর্তমানে ৳৫ মূল্যমানের ধাতব মুদ্রাও প্রচলিত আছে।
১৯৭৩ সালের সিরিজ | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
চিত্র | মান | ধাতু | বিবরণ | নোট প্রচলনের তারিখ | ||
বিপরীত | অভিমুখ | বিপরীত | অভিমুখ | |||
৫ পয়সা | অ্যালুমিনিয়াম | জাতীয় প্রতীক | লাঙল ও শিল্প চাকা | ১৯৭৩ | ||
১০ পয়সা | পান পাতা | |||||
২৫ পয়সা | ইস্পাত | রুই | ||||
৫০ পয়সা | রয়েল বেঙ্গল টাইগার | |||||
১৯৭৪ সালের সিরিজ | ||||||
১ পয়সা | অ্যালুমিনিয়াম | জাতীয় প্রতীক | অলঙ্কারসমৃদ্ধ নকশা, পুষ্পশোভিত নিদর্শন | ১৯৭৪ | ||
৫ পয়সা | ||||||
১০ পয়সা | ||||||
২৫ পয়সা | ইস্পাত | |||||
৳১ | বিভিন্ন | চারজন মানুষের ছবি, স্লোগান "পরিকল্পিত পরিবার - সব জন্য খাদ্য" | ১৯৭৫ | |||
১৯৭৭ সালের সিরিজ | ||||||
৫ পয়সা | অ্যালুমিনিয়াম | জাতীয় প্রতীক | লাঙ্গল, শিল্প চাকা | ১৯৭৭ | ||
১০ পয়সা | একজন পুরুষ ও মহিলা কোলে বাচ্চাসহ একে অপরের অভিমুখে একটি আসনে বসা | |||||
২৫ পয়সা | ইস্পাত | রয়েল বেঙ্গল টাইগার | ||||
৫০ পয়সা | ইলিশ, মুরগী, আনারস, কলা | |||||
নতুন প্রকাশিত | ||||||
৫০ পয়সা | ইস্পাত | জাতীয় প্রতীক | ইলিশ, মুরগী, আনারস, কলা | ২০০১ | ||
৳১ | চারজন মানুষের ছবি, স্লোগান "পরিকল্পিত পরিবার - সব জন্য খাদ্য" | ১৯৯২ | ||||
৳১ (সোনালী রঙের) | চারজন মানুষের ছবি, স্লোগান "পরিকল্পিত পরিবার - সব জন্য খাদ্য" | ১৯৯৬ | ||||
৳১ | চারজন মানুষের ছবি, স্লোগান "পরিকল্পিত পরিবার - সব জন্য খাদ্য" | ২০০৩ | ||||
৳1 | শেখ মুজিবুর রহমান | ২০১০ | ||||
৳২ | ইস্পাত | জাতীয় প্রতীক | সবার জন্য শিক্ষা | ২০০৪ | ||
৳২ | শেখ মুজিবুর রহমান | ২০১০ | ||||
৳৫ | যমুনা বহুমুখী সেতু | ১৯৯৪ | ||||
৳৫ | ইস্পাত | শেখ মুজিবুর রহমান | বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো | ২০১২ |
কাগজের মুদ্রা
সম্পাদনাবর্তমানে, স্বল্প ব্যবহৃত নোট হচ্ছে: ৳১ এবং ৳২৫, ৳৪০, ৳৫০, ৳৬০,ও ৳১০০ হচ্ছে স্মারক নোট, অন্যদিকে বহুল ব্যবহৃত নোট হচ্ছে: ৳২, ৳৫, ৳১০, ৳২০, ৳৫০, ৳১০০, ৳২০০, ৳৫০০ ও ৳১০০০। ৳১০ এবং তার বড় অঙ্কের কাগুজে মুদ্রা বাংলাদেশ ব্যাংক প্রচলন করে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষর থাকে। ৳১, ৳২ এবং ৳৫ নোট বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় প্রচলন করে এবং এতে অর্থসচিবের স্বাক্ষর থাকে। ২০২০ সালে ১৭ ই মার্চ মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে অর্থাৎ বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক ৳২০০ টাকা মূল্যমানের বিশেষ নোটা (বিনিময় যোগ্য) প্রচলন করে। এই নোটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে কথাটি লেখা থাকবে। কিন্তু ২০২১ সালে এই কথা লেখা নোট ছাপাবেনা এবং ৳২০০ টাকার নিয়মিত নোট ছাপাবে।
রাশিয়ার একটি অনলাইন এন্টারটেইনমেন্ট আউটলেটে অনুষ্ঠিত এক ভোটাভুটিতে বাংলাদেশি ৳২ নোট পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ব্যাংক নোটের মর্যাদা পেয়েছে। যেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মুদ্রাও প্রতিযোগিতায় ছিল।[৮][৯]
বর্তমানে প্রচারক নোট | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
চিত্র | মূল্য | মাত্রা | রং | বিবরণ | তারিখের | ||||||
অভিমুখ | বিপরীত | অভিমুখ | বিপরীত | ইস্যু | স্থিতি | ||||||
৳১ | ৯৯ × ৬০ | কমলা-নীল | মুঠো ভর্তি ধান | জাতীয় প্রতীক | ২রা মার্চ, ১৯৭৩ | ডিসেম্বর ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত, বর্তমানে অপ্রচলিত। | |||||
৳১ | ৯৯ × ৬০ | কমলা-নীল | একজন মহিলা ধান ভাংছে | মুঠো ভর্তি ধান ও জাতীয় প্রতীক | ১৮ই, ডিসেম্বর ১৯৭৩ | ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত, বর্তমানে অপ্রচলিত। | |||||
৳১ | ৯৯ × ৬০ | বেগুনি-কমলা | জাতীয় প্রতীক | তিন চিত্রল হরিণ | ৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯ | বর্তমান (স্বল্প প্রচলিত) | |||||
৳২ | ১০০ × ৬০ | কমলা-সবুজ | কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার | দোয়েল পাখি | ২৯ ডিসেম্বর ১৯৮৮ | বর্তমান | |||||
৳২ | ১০০ × ৬০ | কমলা-সবুজ | শেখ মুজিবুর রহমান | কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার | ৯ আগস্ট ২০১১ | বর্তমান | |||||
৳৫ | ১১৯ × ৬৪ | নবনীর | শেখ মুজিবুর রহমান | কুসুম্বা মসজিদ | ৯ আগস্ট ২০১১ | বর্তমান | |||||
৳১০ | ১৭০ x ৭০ | গোলাপী | তারা মসজিদ ডান দিকে ও মাঝে ধানের শিষ | ধান কাটার দৃশ্য | ১১ই অক্টোবর ১৯৭৬ | অপসারিত | |||||
৳১০ | ১৭০ x ৭০ | গোলাপী | আতিয়া জামে মসজিদ | কাপ্তাই বাঁধের স্পিলওয়ে | ৩রা সেপ্টেম্বর, ১৯৮২ | অপসারিত | |||||
৳১০ | ১৫২ x ৬৪ | সবুজ ও গোলাপী | শেখ মুজিবুর রহমান | লালবাগ কেল্লা | ১১ই ডিসেম্বর, ১৯৯৭ | অপসারিত | |||||
৳১০ (পলিমার) | ১৫২ x ৬৪ | গোলাপী | শেখ মুজিবুর রহমান | জাতীয় সংসদ ভবন | ১৪ ডিসেম্বর ২০০০ | অপসারিত | |||||
৳১০ | ১৫২ x ৬৪ | গোলাপী | বায়তুল মোকাররম | জাতীয় সংসদ ভবন | ০৭ই জানুয়ারী, ২০০২ | বর্তমান | |||||
৳১০ | ১২২ × ৫৯ | গোলাপী | শেখ মুজিবুর রহমান | বায়তুল মোকাররম | ৭ মার্চ ২০১২ | বর্তমান | |||||
৳২০ | ১৩০ × ৬০ | সবুজ | ছোট সোনা মসজিদ | ৪ জন পাট ধোলাই করে | ১৩ জুলাই ২০০২ | বর্তমান | |||||
৳২০ | ১৩০ × ৬০ | সবুজ | শেখ মুজিবুর রহমান | ষাট গম্বুজ মসজিদ | ৭ মার্চ ২০১২ | বর্তমান | |||||
৳২৫ | ১২৩ x ৬০ | নীল, বেগুনি ও লাল | জাতীয় স্মৃতিসৌধ, টাকা নোট ও ডাকটিকেট, তিন চিতল হরিণ, দোয়েল পাখি | সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন সদর | ২৬ জানুয়ারি ২০১৩ | বর্তমান | |||||
৳৪০ | ১২২ x ৬০ | লাল, কমলা, সবুজ | শেখ মুজিবুর রহমান | সৈন্যরা | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ | বর্তমান | |||||
৳৫০ | ১৩০ × ৬০ | নবনীর, চুন সবুজ | জাতীয় সংসদ ভবন | বাঘা মসজিদ | ৩০ জুলাই ২০০৫ | বর্তমান | |||||
৳৫০ | ১৩০ × ৬০ | নীল, নবনীর, লাল | শেখ মুজিবুর রহমান | জয়নুল আবেদীন দ্বারা চিত্রকর্ম | ৭ মার্চ ২০১২ | বর্তমান | |||||
৳৬০ | ১৩০ x ৬০ | হলুদ, বাদামী, বেগুনি, কমলা ও নীল | কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার | ভাষা আন্দোলনের শহীদ, প্রথম শহীদ মিনার (১৯৫২) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | বর্তমান | |||||
৳১০০ | ১৪০ × ৬২ | নীল | জাতীয় স্মৃতিসৌধ | বঙ্গবন্ধু সেতু | ১৬ জুলাই ২০০৬ | বর্তমান | |||||
৳১০০ | ১৪০ × ৬২ | নীল | শেখ মুজিবুর রহমান | তারা মসজিদ | ৯ আগস্ট ২০১১ | বর্তমান | |||||
৳১০০ | ১৪০ x ৬২ | নীল-লাল | ১৮শতকের অশ্বারোহী | বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর | ৯ জুলাই ২০১৩ | বর্তমান | |||||
৳১০০ | ১৪০ x ৬২ | নীল-লাল | শেখ মুজিবুর রহমান | তারা মসজিদ | ৭ মার্চ ২০১৯ | বর্তমান | |||||
৳২০০ | ১৪৫ × ৬৪ | হাল্কা সবুজ | শেখ মুজিবুর রহমান | শেখ মুজিবুর রহমান ও নদীপাড়ের দৃশ্য | ১৭ মার্চ ২০২০ | বর্তমান | |||||
৳৫০০ | ১৫৩ × ৬৯ | বেগুনি | জাতীয় স্মৃতিসৌধ | বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট | ২৪ অক্টোবর ২০০৪ | বর্তমান | |||||
৳৫০০ | ১৫৩ × ৬৯ | সবুজ | শেখ মুজিবুর রহমান | নদীর পাশে চাষের দৃশ্য | ৯ আগস্ট ২০১১ | বর্তমান | |||||
৳১০০০ | ১৬০ x ৭২ | লালচে গোলাপী | কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার | কার্জন হল | ২৭ অক্টোবর ২০০৮ | বর্তমান | |||||
৳১০০০ | ১৬০ x ৭২ | বেগুনি, হলুদ | শেখ মুজিবুর রহমান | জাতীয় সংসদ ভবন | ৯ আগস্ট ২০১১ | বর্তমান | |||||
সূত্র: বাংলাদেশ ব্যাংক |
বিনিময়ের হার
সম্পাদনাঐতিহাসিক বিনিময়ের হার
সম্পাদনাবাংলাদেশ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় নীতি অবলম্বন করেছে। ২০০৩ সালের মে মাস পর্যন্ত কোনো একটি নির্বাচিত বৈদেশিক মুদ্রার মূল্যমানের অনুপাতে টাকার আন্তর্জাতিক মান নিরূপণের নীতি অবলম্বন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর পূর্বেকার ঐতিহ্য বজায় রেখে ব্রিটিশ পাউণ্ড স্টার্লিংয়ের সঙ্গে টাকার আন্তর্জাতিক মান নিরূপণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীকালে, সত্তর দশকের শেষভাগে, বিশ্ববাজারে ব্রিটিশ পাউণ্ডের আন্তর্জাতিক মূল্য ক্রমান্বয়ে পড়ে যেতে লাগলে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিনিময় মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলার অধিকতর হারে ব্যবহৃত হতে থাকলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৯৮৩ সালে ব্রিটিশ পাউণ্ড স্টার্লিংয়ের পরিবর্তে মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশের টাকার আন্তর্জাতিক মান নিরূপণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই পদ্ধতি অদ্যাবধি (২০২১) চালু আছে। তবে ২০০৩ সালে বাংলাদেশ স্থিরীকৃত মুদ্রা বিনিময় হারের পরিবর্তে ভাসমান মুদ্রা বিনিময় হার প্রচলন করে। তবে কার্যত বাংলাদেশ ব্যাংক টাকার মূল্যমান স্থিতিশীল রাখার নীতি প্রয়োগ করে থাকে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশের টাকার মানে ব্যাপক পরিবর্তন (পতন বা উত্থান) দেখা দিলে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে হস্তক্ষেপ করে, যেমন ডলারের বিনিময় মূল্য বৃদ্ধি পেতে থাকলে বাংলাদেশ ব্যাংকে নিজ তহবিল থেকে মার্কিন ডলার বিক্রি করে এবং ডলারের বিনিময় মূল্যে সাম্যাবস্থা বজায় রাখার চেষ্টা করে।[১০]
১৯৭১ সালে টাকার মূল্য প্রতি $১, ঠিক করা হল ৳৭.৫ হইতে ৳৮ -তে। ১৯৭৮ সালের অর্থবছর বাদে, ১৯৭১ থেকে ১৯৮৭ পর্যন্ত টাকা প্রতি বছর মুদ্রাস্ফীতির কারণে মার্কিন ডলার বিরুদ্ধে মূল্য হারাল। ১৯৭৪ সালে সহায়তার জন্য বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে পূরক অর্থায়ন সুবিধা ব্যবহার করে। সহায়তার বাড়তি প্রয়োজনের সত্ত্বেও বাংলাদেশ সরকার তখন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল দ্বারা "মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতি"র শর্ত পূরণ করতে গিয়ে প্রথমে রাজি হয়না। ১৯৭৫ অর্থবছরে, বিশ্বব্যাংক দ্বারা "বাংলাদেশ এইড গ্রুপ"-র প্রতিষ্ঠায় সম্মত হয়ে বাংলাদেশ সরকার টাকার ৫৬% অবমূল্যায়ন ঘোষণা করে।[১১] ১৯৮০ থেকে ১৯৮৩ সালের মধ্যে অর্থপ্রদান ভারসাম্যের অবনতির কারণে টাকা মূল্যে আরো ৫০% পতন দেখা যায়।[১১] ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৭ সালে, টাকা অসংখ্য ক্রমবর্ধমান পদক্ষেপে মার্কিন ডলারের বিরুদ্ধে ১২% স্থিতিশীল করা হয়েছিল। কিন্তু একই সময়ে সরকারি বিনিময় হার এবং অগ্রাধিকারভিত্তিক মাধ্যমিক বিনিময় হারের মধ্যে পার্থক্য ৭.৫% থেকে ১৫% সংকীর্ণ হয়।[১১] এই কাঠামোগত সমন্বয়ে অগ্রাধিকারভিত্তিক মাধ্যমিক বিনিময় হারের পরিচালিত বাণিজ্যে মোট রপ্তানির ৫৩% এবং মোট আমদানির ২৮% বিস্তার ও উন্নতি দেখা যায়।[১১] ১৯৮৭ সালে সরকারি বিনিময় হার তুলনামূলক স্থিতিশীল ছিল, তখন $১ ডলারের এর মূল্য ছিল ৳৩১ টাকার চেয়ে কম।[১১] ২০১১ জানুয়ারিতে $১ ডলারের এর মূল্য ছিল প্রায় ৳৭২ টাকার সমান,[১২] ২০১২ সালের এপ্রিলে $১ ডলারের এর মূল্য ছিল প্রায় ৳৮২ টাকার সমান, ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে $১ ডলারের এর মূল্য ছিল প্রায় ৳৭৭ টাকার সমান, ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে $১ এর মূল্য ছিল প্রায় ৭৯ টাকার সমান, ২০১৮ জানুয়ারিতে $১ ডলারের এর মূল্য ছিল প্রায় ৳৮৩ টাকার সমান, ২০১৯ জানুয়ারিতে $১ ডলারের এর মূল্য ছিল প্রায় ৳৮৪ টাকার সমান এবং ২০২০ জানুয়ারিতে $১ ডলারের এর মূল্য ছিল প্রায় ৳৮৫ টাকার সমান।[১৩]
মুদ্রা | ব্যাংক কোড | ১৯৭১ | ১৯৮১ | ১৯৯১ | ১৯৯৬ | ২০০০ | ২০০১ | ২০০৫ | ২০০৭ | ২০০৮ | ২০০৯ | ২০১০ | ২০১১ | ২০১২ | ২০১৩ | ২০১৪ | ২০১৫ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মার্কিন ডলার | USD | ৭.৮৬ | ১৮.৩১ | ৩৬.৭৫ | ৪০.৮ | ৫০.৮২ | ৫৩.৮৪ | ৫৮.১১ | ৬৭.২৯ | ৬৭.৩৪ | ৬৭.৪০ | ৬৮.১১ | ৬৯.৮৪ | ৮১.৬৪ | ৭৮.৩১ | ৭৬.৪৫ | ৭৬.৫১ |
জাপানি ইয়েন | JPY | ০.০২ | ০.০৯ | ০.২৭ | ০.৩৮ | ০.৪৮ | ০.৪৬ | ০.৫৬ | ০.৫৫ | ০.৬২ | ০.৭৪ | ০.৭৪ | ০.৮৪ | ১.০৬ | ০.৮৮ | ০.৭৩ | ০.৬৪ |
সোভিয়েত রুবল রুশ রুবল |
SUR RUR RUB |
১৪.৯৩ | ২৯.০০ | ৫৫.১২ | ৮.১৬ | ১.৮৫ | ১.৯১ | ২.১৭ | ২.৬২ | ২.৭৯ | ২.১৪ | ২.৩১ | ২.৩৫ | ২.৬৬ | ২.৬৩ | ২.২৯ | ১.২০ |
ইউরো | EUR | - | - | - | - | ৫১.৪৮ | ৫০.৫৭ | ৭৬.৩৭ | ৮৭.৪৫ | ৯৮.৯৯ | ৯০.০১ | ৯৭.২৮ | ৯৩.২৬ | ১০৫.২৬ | ১০৩.৯৮ | ১০৪.২২ | ৮৯.২৬ |
পাউন্ড স্টার্লিং | GBP | ১৮.৯২ | ৪৪.০২ | ৭১.০১ | ৬২.৪৮ | ৮৩.২৩ | ৭৯.৫৯ | ১০৯.৩৫ | ১৩১.৭৪ | ১৩২.৬ | ৯৭.৬৬ | ১১০.০১ | ১১০.০৪ | ১২৬.৫৭ | ১২৫.১৯ | ১২৫.৯০ | ১১৬.১৩ |
সুইস ফ্রাংক | CHF | ১.৮ | ১০.০৮ | ২৮.৮৯ | ৩৪.৬৩ | ৩১.৯৭ | ৩৩.০৭ | ৪৯.৩৮ | ৫৩.৭৩ | ৬০.৯৯ | ৬০.২৩ | ৬৫.৮৭ | ৭৩.১ | ৮৬.৯১ | ৮৪.৭ | ৮৪.৬৬ | ৮১.২৬ |
হংকং ডলার | HKD | ১.৩১ | ৩.৫৩ | ৪.৬৮ | ৫.২৮ | ৬.৫৩ | ৬.৯ | ৭.৪৫ | ৮.৬২ | ৮.৬২ | ৮.৬৯ | ৮.৭৭ | ৮.৯৭ | ১০.৫১ | ১০.১ | ৯.৮৫ | ৯.৮৬ |
মালয়েশীয় রিংগিত | MYR | ২.৫৫ | ৮.২৩ | ১৩.৫৪ | ১৫.৯৭ | ১৩.৩৭ | ১৪.১৬ | ১৫.২৫ | ১৯.১২ | ২০.৫৪ | ১৮.৮৬ | ২০.০৬ | ২২.৭১ | ২৬.১৪ | ২৫.৬৮ | ২৩.১৪ | ২১.৪১ |
কুয়েতি দিনার | KWD | ২২.০৯ | ৬৪.৫১ | ১২৮.৭৩ | ১৩৬.২৫ | ১৬৭.০১ | ১৭৬.০৫ | ১৯৭.৮২ | ২৩১.৬৯ | ২৪৫.৮৩ | ২৩৫.৩১ | ২৩৬.৫২ | ২৪৭.৬২ | ২৯২.৪৬ | ২৭৭.৬ | ২৭০.১৬ | ২৫৯.৬৬ |
সৌদি রিয়াল | SAR | ১.৭৫ | ৫.৫ | ৯.৭৯ | ১০.৮৮ | ১৩.৫৫ | ১৪.৩৫ | ১৫.৪৯ | ১৭.৯৩ | ১৭.৯২ | ১৭.৯৫ | ১৮.১৪ | ১৮.৬ | ২১.৭৬ | ২০.৮৭ | ২০.৩৮ | ২০.৩৬ |
আমিরশাহী দিরহাম | AED | ১.৬৫ | ৪.৮৯ | ৯.৯৬ | ১১.১১ | ১৩.৮৪ | ১৪.৬৫ | ১৫.৮২ | ১৮.৩১ | ১৮.৩৩ | ১৮.৩৪ | ১৮.৫৪ | ১৯.০১ | ২২.২২ | ২১.৩১ | ২০.৮১ | ২০.৮২ |
ভারতীয় রুপি | INR | ১.০০ | ২.৩ | ২.০০ | ১.১৪ | ১.১৬ | ১.১৫ | ১.৩২ | ১.৫১ | ১.৭১ | ১.৩৫ | ১.৪৭ | ১.৫১ | ১.৫৬ | ১.৪৪ | ১.২৩ | ১.২২ |
ভূটানি ঙুলট্রুম | BTN | ১.০৫ | ২.০৭ | ১.৬০ | ১.১৭ | ১.১৬ | ১.১৬ | ১.৩৭ | ১.৫৭ | ১.৭৪ | ১.৪০ | ১.৫০ | ১.৫৬ | ১.৬২ | ১.৪৬ | ১.২৪ | ১.২৩ |
বর্মী ক্যত | MMK | ১.৬৫ | ২.৪৯ | ৫.৮৮ | ৭.১৩ | ৮.১১ | ৮.৩৩ | ১০.৭৯ | ১০.৬৯ | ১০.৫১ | ১০.৪৯ | ১০.৬১ | ১০.৯১ | ১২.৯০ | ০.০৯ | ০.০৭৮ | ০.০৭৫ |
গণচীন রেন্মিন্বি | CNY | ৩.১৯ | ১১.৭৫ | ৭.০২ | ৫.০৯ | ৬.৪৪ | ৬.৫৮ | ৭.২৭ | ৮.৯৩ | ৯.৪৫ | ৯.৯৯ | ১০.১২ | ১০.৭৬ | ১৩.২০ | ১২.৭৯ | ১২.৮১ | ১২.৫০ |
- সোভিয়েত রুবল (SUR) ১৯৯১ পর্যন্ত, রুশ রুবল (RUR) ১৯৯১ থেকে ১৯৯৮, পুনর্মুল্যায়িত রুশ রুবল (RUB) ১৯৯৮ থেকে বর্তমান।
- গণচীন রেন্মিন্বি - "CNY" ছাড়া "RMB" ও "CNH" কোডেও পরিচিত।
বর্তমানে বিনিময়ের হার
সম্পাদনাবাংলাদেশী টাকার বর্তমান বিনিময় হার | |
---|---|
গুগল ফাইন্যান্স থেকে: | AUD CAD CHF EUR GBP HKD JPY USD RUB AED CNY |
ইয়াহু! ফাইন্যান্স থেকে: | AUD CAD CHF EUR GBP HKD JPY USD RUB AED CNY |
এক্সই.কম থেকে: | AUD CAD CHF EUR GBP HKD JPY USD RUB AED CNY |
ওএএনডিএ.কম থেকে: | AUD CAD CHF EUR GBP HKD JPY USD RUB AED CNY |
এফএক্সটপ.কম থেকে: | AUD CAD CHF EUR GBP HKD JPY USD RUB AED CNY |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Inflation"। Bangladesh Bank। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "taka"। The American Heritage Dictionary of the English Language (5th সংস্করণ)। HarperCollins Publishers। ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ সিরাজুল ইসলাম (২০১২)। "টাকা"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ Linzmayer, Owen (২০১২)। "Bangladesh"। The Banknote Book। San Francisco, CA। ২৯ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "মুজিববর্ষে ২০০ টাকার নোট উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর, পাওয়া যাবে কাল থেকে | banglatribune.com"। Bangla Tribune। ২০২০-০৮-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-৩০।
- ↑ টাকা দিবস, ইত্তেফাক, ৪ মার্চ ২০২১
- ↑ টাকা দিবস আজ, বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৪ মার্চ ২০২২
- ↑ Bangladesh taka voted most beautiful bank note ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ জুলাই ২০১২ তারিখে, ৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে প্রকাশিত, PanARMENIAN.net ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মে ২০১২ তারিখে, পরিদর্শনের তারিখ: ১০ মে ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ বাংলাদেশের ২ টাকা পৃথিবীর সবেচেয়ে সুন্দর নোট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ এপ্রিল ২০১২ তারিখে দৈনিক আমার দেশ ডেস্ক রিপোর্ট, ৯ জানুয়ারি ২০১২ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত; পরিদর্শনের তারিখ: ১০ মে ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ The Bangladesh Development Studies 2009.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Bangladesh : Country Studies - Federal Research Division, Library of Congress"। loc.gov। ১৫ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Historical Exchange Rates"। OANDA। OANDA Corporation। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩, ২০১১।
- ↑ "টাকার বিনিময় হার"। bb.org.bd। ২০২০-০৫-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৯।
- ↑ ঐতিহাসিক বিনিময়ের হার ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে (ইংরেজি )
- Krause, Chester L., and Clifford Mishler (১৯৯১)। Standard Catalog of World Coins: 1801–1991 (18th সংস্করণ)। Krause Publications। আইএসবিএন 0873411501।
- Pick, Albert (১৯৯৪)। Standard Catalog of World Paper Money: General Issues। Colin R. Bruce II and Neil Shafer (editors) (7th সংস্করণ)। Krause Publications। আইএসবিএন 0-87341-207-9।
Krause, Chester L.; Clifford Mishler (1991). Standard Catalog of World Coins: 1801–1991 (18th ed.). Krause Publications. ISBN 0873411501.
Pick, Albert (1994). Standard Catalog of World Paper Money: General Issues. Colin R. Bruce II and Neil Shafer (editors) (7th ed.). Krause Publications. ISBN 0-87341-207-9.