আলাপ:বাংলাদেশ/সংগ্রহশালা ১

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Wikitanvir কর্তৃক ৪ বছর পূর্বে "সম্পাদনার অনুরোধ, ১ নভেম্বর ২০১৯" অনুচ্ছেদে
সংগ্রহশালা ১ সংগ্রহশালা ২

নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া:উইকিপ্রকল্প নিবন্ধ মানোন্নয়ন এর অধীনে এই নিবন্ধের উপর আজ ০০:৪৪, ১৭ জুলাই ২০০৬ (ইউটিসি) হতে আমরা কাজ শুরু করছি। যেভাবে আগাচ্ছে, আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, বাংলাপিডিয়া কেন, যেকোন বিশ্বকোষের ভুক্তির চাইতেই বাংলাদেশেরএই নিবন্ধটি অনেক বেশি সম্পৃদ্ধ হবে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০০:৪৪, ১৭ জুলাই ২০০৬ (ইউটিসি)

হ্যঁা Md Shagor Ahamed Rony (আলাপ) ০৯:০৩, ২৮ মার্চ ২০১৮ (ইউটিসি)

আমি মনে করি বাংলাদেশের আদি হতে অন্ত ইতিহাস, ঋতু প্রকৃতি, সাগর- নদী, পাহাড় ও স্থানীয় খাবার ও ঐতিহ্য এবং দর্শনীয় স্থান ইত্যাদির সঠিক তথ্য এই পাতাটিকে আরো সমৃদ্ধ করবে। Mdshahidulhoque1987 (আলাপ) ১৭:৩৪, ১০ জুলাই ২০১৮ (ইউটিসি)

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা

নিবন্ধটি উইকিপিডিয়াতে রয়েছে, কিন্তু এখানে বানান পার্থক্যের জন্য উইকিপিডিয়া আন্তঃসংযোগটি লাল হয়ে আছে। বাংলাদেশ এর জাতীয় পতাকা হতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা করুন। --mak ০২:২৪, ১৮ জুলাই ২০০৬ (ইউটিসি)

বাংলাদেশেরর পতাকা যে ভাবে তৈরি করবেন ১ম: পতাকার মাপ ১০:6 [ ইঞ্চি, ফুট, মিটার] কোন মাপের জন্ন এই এক নিয়ম ২য়: পতাকার পুর অংসে সবুজ এবং মঝে বিত্তাকা লাল রং। এই লাল অংশ পতাকার মধ্যেই থাকবে ৩য়: লাল বিত্ত পতাকার বাম পাশে নিকটে থাকবে MD ATIKUR (আলাপ) ০৪:৩৯, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি)

মানচিত্র

আরো সঠিক মানচিত্র প্রয়োজন। বর্তমানটিতে সীমারেখার আকৃতি ঠিক নাই। কেউ একজন যত্নকরে হাতদিয়ে এঁকে তারপর scan করলে ভালো হয়--সপ্তর্ষি(আলাপ | অবদান) ০৬:৫৬, ২০ জুলাই ২০০৬ (ইউটিসি)

ও তা তো বটেই, কমন্সে ইতোমধ্যেই মানচিত্র আছে। ইংরেজি উইকির en:Bangladesh নিবন্ধে দেখে নিন, বেশ ডিটেইল্‌ড মানচিত্র আছে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৬:৫৯, ২০ জুলাই ২০০৬ (ইউটিসি)
বাংলাদেশের individual map ঠিকই আছে কিন্তু আন্তর্জাতিক মানচিত্রটি উন্নত করা যায়।--সপ্তর্ষি(আলাপ | অবদান) ০৭:০৪, ২০ জুলাই ২০০৬ (ইউটিসি)
The infobox image in en wiki is OK, but why that of bn wiki is like so? I think it is Aspect Ratio problem. Can somebody fix it? Thanks. Auyon
I have uploaded the image from en wiki. Now I think the map looks OK. Auyon

How do you type Bengali?

I know this may sound foolish to you professionals but I really don't know how to write Bengali in Wikipedia. If I did I would love to contribute. By the way, could the text size be increased, it is OK for me but the other day I was showing my dadabhai this site and most unfortunately I had to read aloud. Dhakaiya from English Wikipedia.

Download Avro keyboard. It has a phonetic typing option which is really cool. If you are using Mozilla firefox then pressing (ctrl)+(+) would give you larger font. --সপ্তর্ষি(আলাপ | অবদান) ০৯:৫৯, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)

৫৫,৫৯৮ বর্গ মাইল

I have tried to make new article on the red link over ৫৫,৫৯৮ বর্গ মাইল in info box, It directed me to a page titeled ৫৫,৫৯৮ বর্গ মাইল!!. As in en wiki, the link should be বর্গ মাইল. Would you please fix it? Auyon ০৯:১১, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)

স্বাধীন বাংলাদেশ (১৯৭২-বর্তমান)

স্বাধীন বাংলাদেশ (১৯৭২-বর্তমান) অংশে একটি নতুন লাইন যোগ করতে চাই ৷ আশা করি যে লেখাগুলো যোগ করতে চাই তাতে নিবন্ধের নিরপেক্ষতা নষ্ট হবে না ৷ - "বাংলাদেশ একটি ভাষাভিত্তিক ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করলেও, এরশাদের শাসনকালে বাংলাদেশকে সেই ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শ থেকে বিচ্যুত করে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিবর্তিত করা হয়।"

ব্যকরণগত একটি ত্রুটিও নজরে পড়ল - "দরিদ্রতা" এর পরিবর্তে "দারিদ্র" হবে ৷

বাংলাদেশের বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্বন্ধেও কিছু তথ্য যোগ করা যেতে পারে ৷ Aamibaangaali ১৬:১৫, ১৮ মে ২০০৭ (ইউটিসি)

"একটি ভাষাভিত্তিক ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র " কথাগুলো আরও সহজ ভাবে লিখুন। ধর্মনিরপেক্ষ ঠিক আছে কিন্তু ভাষাভিত্তিক কথাটা বুঝতে পারলাম না। লাইনটা পুনরায় সহজ ভাষায় লিখুন। এরশাদের আমল না বলে এখানে বছর উল্লেখ্য করুন কারণ এখানে এরশাদের আমলে ধর্মনিরপেক্ষতা নষ্ট কথাটা এরশাদের বিপক্ষে কোন কথা বলছেন এমন শোনাচ্ছে। আপনি যে তথ্য যোগ করবেন তার নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র যোগ করুন। যেন যাচাই করা যায়। যেমন বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে জন্ম নিয়েছে। কোথায় উল্লেখ্য আছে? উক্ত বছরে তা পরিবর্তন করা হয়েছে। কোথায় উল্লেখ্য আছে? এমন। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন, আপনার কোন লাইনে নিবন্ধের নিরপেক্ষতা নষ্ট হয়। ধন্যবাদ।--বেলায়েত ১৬:৩৫, ১৮ মে ২০০৭ (ইউটিসি)
প্রিয় Aamibaangaali, "দারিদ্র" সঠিক বানান নয়, শব্দটা হয় দারিদ্র্য (দরিদ্র + ষ্ণ্য) অথবা দরিদ্রতা (দরিদ্র + তা) হবে। আর আপনি "ব্যকরণগত"-তে ব্যাকরণ বানান ভুল করেছেন। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১২:৫৮, ১৯ মে ২০০৭ (ইউটিসি)

মুক্তিযুদ্ধ।

১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগের সময় পাকিস্তানের পূর্ব অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) হিসেবে বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারিত হয়। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যবর্তী দূরত্ব ছিল প্রায় ১৬০০ কিমি (১০০০ মাইল)। দুই পাকিস্তানের লোকের ধর্ম (ইসলাম) এক হলেও তাদের মধ্যে জাতিগত ও ভাষাগত ব্যাপারে ছিল বিরাট অমিল। আর পশ্চিম পাকিস্তানে অবস্থিত সরকারের অনীহায় এই অমিল প্রকটতর রূপ পায়, যার চূড়ান্ত পরিণতিতে ১৯৭১ সালে ভারতের সমর্থন নিয়ে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী বছরগুলো রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলায় পরিপূর্ণ; এ সময় দেশটিতে তেরোবার রাষ্ট্রপরিচালনার রদবদল হয়, আর সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে কমপক্ষে চারবার।

---এই বাক্যের গঠনগত কারনে আমার মনে হয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে যথাযথভাবে তুলে ধরা হয়নি। আমার মনে হয় এটা এভাবে লেখলে ভালো হয়,

যার ফলে ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ আরম্ভ হয়। যদিও শুরু থেকেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভারতের সমর্থন পেয়েছে, তবে চুড়ান্ত পরিণতিতে ৩রা ডিসেম্বর থেকে ভারতীয় সেনা বাহিনী এবং মুক্তিযোদ্ধাদের যৌথবাহিনীর আক্রমনের মুখে ১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পনের মধ্যে দিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

‌‌‌‌‌‌‌‌202.56.7.133 ১৬:৪৫, ৯ অক্টোবর ২০০৭ (ইউটিসি)ইশতিয়াক

আমি ইশতিয়াকের দেওয়া বাক্যের পক্ষে মত দিচ্ছি।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ১৭:০৫, ৯ অক্টোবর ২০০৭ (ইউটিসি)
বাক্যটা নিবন্ধের ভূমিকা থেকে নেওয়া আর আমার জানামতে নিবন্ধের ভূমিকা অংশটা ইংরেজি উইকি থেকে সরাসরি অনুবাদ করা হয়েছিল। বিশ্বকোষ লেখার শৈলী অনুযায়ী ভূমিকাতে নিবন্ধের সবকিছুর সারাংশ অতি সংক্ষেপে রাখতে হয় বলে সম্ভবত মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে এই একটি লাইনই আছে। ইশতিয়াকের দেয়া বর্ণনায় কোন ভুল নেই। এটা নিবন্ধের ভিতরে কোথাও রাখলেই হবে। তাহলে মুক্তিযুদ্ধকে যথাযথভাবে তুলে ধরা হবে। আর এটাকেই আরেকটু কাটছাট করে ভূমিকাতেও যোগ করে দেয়া যেতে পারে।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২২:২২, ৯ অক্টোবর ২০০৭ (ইউটিসি)


“মিত্রবাহিনী প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনীর প্রধান জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পন করেন।“ নিবন্ধের এই লাইনটি সংশোধন করা উচিত। কারণ পাকিস্তান সেনা বাহিনী বাংলাদেশ ও ভারতীয় যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। মিত্র বাহিনী বলতে শুধু ভারতীয় বাহিনী বোঝায়। এর সূত্র হিসেবে উল্লেখ করা যায়- instrument of surrender -এ বলা হয়েছে: “ The PAKISTAN Eastern Command agree to surrender all PAKISTAN Armed Forces in BANGLA DESH to Lieutenant-General JAGJIT SINGH AURORA, General Officer Commanding in Chief of the Indian and BANGLA DESH forces in the Eastern Theater.” ফলে ‘মিত্রবাহিনী প্রধান’ না লিখে ‘বাংলাদেশ ও ভারতীয় যৌথ বাহিনীর প্রধান’ লেখা উচিত।--Shohag ০১:০৬, ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ (ইউটিসি)

বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল

বাংলাদেশের প্রশাসনিক বিভাজন অনুচ্ছেদে বিভাগগুলোর আয়তন ও জনসংখ্যা সম্ভবত দেওয়া প্রয়োজন নেই, কারণ যেহেতু মূলবিষয়ের জন্য ঐ সংক্রান্ত মূল নিবন্ধে যাবার অনুরোধ করা হয়েছে, তাই অনুচ্ছেদটি সেখানেই গেলে ভালো হয়। এখানে সারসংক্ষেপ প্যারা আকারে লিখে দেওয়া কী যায়? এতে ফিচার্ড নিবন্ধে তথ্যছকের আধিক্য কমানো যায়। তাছাড়া তথ্যছক ও ছবি পাশাপাশি থাকায় অনেক জায়গা পাশে খালি থাকছে; দেখতে ভালো লাগছে না (ব্যক্তিগত মত)। — তানভির আলাপ অবদান ০২:৫৯, ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)

সূচনাংশ বা প্রবেশিকা

এটির পুনর্লিখন প্রয়োজন ; বিশেষ করে যেহেতু এটি নির্বাচিত নিবন্ধ হতে যাচ্ছে। Faizul Latif Chowdhury (talk) ১৭:৩৪, ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)

ফয়জুল লতিফ ভাই, ইংরেজি উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ থেকে মোটামুটি অনুবাদ করেছি, দেখুন কোন অসঙ্গতি আছে কিনা। কিছু লাল লিংক তৈরি হয়ে গেছে, আসুন সবাই মিলে সেগুলো নীল বানিয়ে ফেলি।--ফয়সল (আলাপ | অবদান) ২০:৪৬, ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)
  • "সূচানাংশ" পুনর্গঠিত হলো। বর্জিত অংশ নিচে সংরক্ষণ করা হলো পাছে "ইতিহাস" অংশে অঙ্গীভূত করার আবশ্যকতা অনুভূত হয়ঃ

পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যবর্তী দূরত্ব ছিল প্রায় ১৬০০ কিমি (৯৯৪ মাইল)। দুই পাকিস্তানের জনসাধারণের প্রধান ধর্ম অভিন্ন (ইসলাম) হলেও তাদের মধ্যে জাতিগত ও ভাষাগত অমিল ছিল প্রচুর। রাজনৈতিক ও ভাষাগত বৈষম্য এবং অর্থনৈতিক অবহেলার কারণে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে, যার চূড়ান্ত পরিণতিতে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

"সূচানাংশে"র বাকী কাজ "পরবর্তী একাদশ" কথাটির ব্যাখ্যা, যা পাদটীকায় দেয়া যেতে পারে। মাথাপিছু জিডিপি-র ক্ষেত্রে "ইনফ্লেশান এডজাস্টেড" শব্দটির বাংলা হিসাবে "মূল্যস্ফীতি সমন্বয়কৃত" খুব যুৎসই বা সঠিক মনে হচ্ছে না। এছাড়া এখনো "বিম্সটেক" লাল কেন বোঝা যাচ্ছে না। Faizul Latif Chowdhury (talk) ০১:৪২, ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)

চূড়ান্ত সম্পাদনা

  • (ক) দেখা যাচ্ছে উপস্থিত মোট ৫টি লাল শব্দবন্ধ আছে। অচিরেই ট্যাকল্‌ করা সম্ভব। 'আর্য' জাতি সম্পর্কে নতুন নিবন্ধ লেখা জরুরী। (খ) সূচনাংশ বা প্রবেশিকা অধিকতর পরিবর্তন করার প্রয়োজন দেখছি না। এটি প্রথম পাতায় আপলোড করার মতো উপযুক্ত অবস্থায় আছে। (গ) অর্থনীতি, খেলাধূলা, সংস্কৃতি, ভূগোল ও জলবায়ু ইত্যাদি অনুচ্ছেদগুলো সম্পাদনার দাবী রাখে। প্রমিতকরণ, বানান, তথ্য যাচাই ইত্যাদি। ভাষাও কিছুটা উন্নত করা যায়। ৩-৪ ঘণ্টার কাজ। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার আগে কাজ শেষ করা সম্ভব। (ঘ) দুঃখ 'রাজনীতি'নিয়ে কোন অনুচ্ছেদ যোগের সময় পাওয়া গেল না। (ঙ) এছাড়া কোন কোন অনুচ্ছেদ খানিকটা অপুষ্টিতে ভুগছে। (চ) আধুনিক ঢাকার স্কাইলাইনের একটি ছবি দিতে পালে খুব ভালো হয়। তেমনি একজন বাউল গায়কের ফটো।(ছ)সময়োচিত পরামর্শের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। Faizul Latif Chowdhury (talk) ০৪:২৮, ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)

ইতিহাস

বাংলাদেশের ইতিহাস পরিচ্ছেদটি আরও একটু সংক্ষিপ্ত করা প্রয়োজন।--জয়ন্ত (আলাপ | অবদান) ০৯:০৮, ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)

প্রস্তাব সমর্থন করছি। অনুচ্ছেদটি মূল ইতিহাস নিবন্ধের প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে। সঠিক সারাংশের প্রতিফলন তাই ঘটে নি। কিন্তু পরিবর্তনটা কী এখনই হবে? — তানভির আলাপ অবদান ০৯:২১, ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)

প্রশাসনিক বিভাজন

নতুন বিভাগ রংপুরকে যোগ করতে হবে। Fiate2000 (talk) ২২:০৬, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (ইউটিসি) দেশে সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা বর্তমানে ১০ টি। সর্বশেষ সিটি কর্পোরেশন হল গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন।

সুরক্ষা

এই নিবন্ধটি তো নির্বাচিত নিবন্ধ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, তাহলে এটিকে সুরক্ষিত করে রাখা হচ্ছে না কেন? ভার্গব চৌধুরি (আলাপ) ০৯:৩১, ১২ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)

যখন কোনো নিবন্ধে ধ্বংসাত্মক কাজকর্ম বৃদ্ধি পায়, তখনই সেটা সুরক্ষিত করা হয়। নচেৎ কোনো নিবন্ধকে সুরক্ষিত করা হয় না। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১১:২৪, ১২ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)
এছাড়া সম্পাদনা যুদ্ধ এড়াতেও অনেক সময় সাময়িকভাবে নিবন্ধ সুরক্ষিত করা হয়ে থাকে। --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১১:২৫, ১২ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)
এক সময় আমারো মত ছিলো নির্বাচিত নিবন্ধ সেমি প্রটেক্টেড করে রাখা উচিত। কিন্তু এখন নির্বাচিত হলেই প্রটেক্টেড রাখতে হবে, তা মনে করি না। প্রটেকশন ক্রমাগত ধ্বংসপ্রবণতা বন্ধের জন্য, বা বহুল ব্যবহৃত বা গুরুত্বপূর্ণ টেমপ্লেটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যেহেতু এই পাতাটিতে কোনো নিয়মিত ভ্যান্ডালিজম হচ্ছে না তাই এটি সুরক্ষিত না করারই মত দেবো। — তানভির আলাপ অবদান ১১:৫৪, ১২ মার্চ ২০১০ (ইউটিসি)

স্থানাঙ্ক

ব্যবহারকারী:Mayeenul Islam/বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১০ নিবন্ধটি থেকে তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ নিবন্ধে কাজ করতে চাচ্ছি। কিন্তু বাংলাদেশ নিবন্ধে "ঢাকা"র স্থানাঙ্ক হিসেবে উল্লেখ করা আছে 23°42′N 90°22′E, যা সঠিক হতে পারে, জানি না। কিন্তু "বাংলাদেশ"-এর স্থানাঙ্ক আসলে একটি নয়। উত্তর গোলার্ধে পূর্ব-পূর্বে দুটো অবস্থান এবং উত্তর-উত্তর দুটো অবস্থান মিলে বাংলাদেশের অবস্থান। যা সরকারি তথ্য বিবরণীর সূত্রমতে ২০° ৩৪' থেকে ২৬° ৩৮' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮° ০১' থেকে ৯২° ৪১' পূর্ব দ্রাঘিমা পর্যন্ত। সেক্ষেত্রে নিবন্ধে সেটা কি ঠিক করা যায়?মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ০৬:০৩, ৬ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)

পরিসংখ্যানগত পরিবর্তন

ব্যবহারকারী:Mayeenul Islam/বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১০ নিবন্ধটিতে ২০০৯-২০১০ সালের প্রাক্কলিত পরিসংখ্যানগত উপাত্ত রয়েছে। অভিজ্ঞ উইকিপিডিয়ানদের এই নিবন্ধটি থেকে তথ্য এনে বাংলাদেশ নিবন্ধটিকে সাম্প্রতিকীকৃত করার অনুরোধ করছি।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ০৮:০৮, ৬ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)

অনুগ্রহ করে কি এবং কোথায় পরিবর্তন করতে হবে তা লিখুন। এতে অন্য উইকিপিডিয়ানদের তথ্য আপডেট করতে সময় এবং শ্রম খরচ কমবে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৮:১৯, ৬ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)

বাংলাদেশ নিবন্ধের তথ্যছক, জনসংখ্যা, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন অংশে জনসংখ্যার ঘনত্ব, বর্তমান প্রাক্কলিত জনসংখ্যা, জিডিপি ইত্যাদি পরিবর্তন বা সাম্প্রতিকীকরণ করতে হবে। এজন্য উইকিপিডিয়ানদেরকে ব্যবহারকারী:Mayeenul Islam/বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১০ নিবন্ধ থেকে ২০০৯-২০১০ সালের প্রাক্কলিত পরিসংখ্যানগত উপাত্ত তথ্যসূত্রসহ সংগ্রহের অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ১৫:১৪, ৬ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)

জাতীয় ফল

শ‌ুনেছি, বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল নাকি সংবিধানের কততম সংশোধনীতে পরিবর্তিত হয়ে আম অথবা কলা হয়েছে। এব্যাপারে কেউ যদি সঠিক করে কিছু জানেন, তবে উপযুক্ত তথ্যসূত্রসাপেক্ষে এই নিবন্ধে তা যোগ করার অনুরোধ থাকলো। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ২০:০৪, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)

আমি শুনেছি, ফল নয় বরং বৃক্ষ। জাতীয় বৃক্ষ নাকি আম! ব্যক্তিগতভাবে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করছি। কারণ পাকা আমার খুবই অপছন্দ। :( — তানভিরআলাপ০৯:০৫, ১৭ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
তানভির ভাই, সাম্প্রতিক তথ্য হচ্ছে, মন্ত্রীসভা (নাকি সংসদীয় কমিটি? -ভুলে গেছি) আম গাছ-কে জাতীয় গাছ হিসেবে স্থান দিয়েছে। তবে জাতীয় ফল কাঁঠাল-ই থাকছে। আপনার ক্ষোভের কারণ নেই, কারণ আম ফলকে মর্যাদা থেকে বঞ্চিতই রাখা হয়েছে। সরকার বোধহয় আপনার চরম ক্ষোভ আঁচ করতে পেরেছিলো ট্যালিপ্যাথি'র মাধ্যমে, তাই আপনাকে বেশি বেশি আম কাঠ ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করতে চাইছে। (আম গাছের লাকড়ি কিন্তু খুবই বাজে!) :)। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১০:১৫, ১৭ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)

জাতীয় ফল কাঠালই আছে। ছাঈদ কোদালাভী (আলাপ) ২১:২০, ২০ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি)

বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত তথ্য

বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত এই তথ্যগুলো পাওয়া গেলো। কোথায় লেখা উচিত বুঝতে পারছি না। তাই আপাতত এখানে রাখলাম:

বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে ভারত মহাসাগরের অন্তর্গত বঙ্গোপসাগর। এই উপসাগরের মধ্যেও রয়েছে দেশের সীমানা। নিজ সমুদ্রসীমায় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে সমুদ্রসীমাবিষয়ক একটি আইন প্রণয়ন করে। এই আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ ১২ মাইল সমুদ্র এলাকা, অতিরিক্ত ১৮৮ মাইল বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল ও মহীসোপান বঙ্গোপসাগরের উপকূলে পাওয়ার দাবি করে। অন্যদিকে ভারত ও মিয়ানমার যথাক্রমে ১৯৭৬১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দে একই ধরণের আইন প্রণয়ন করে। ফলে বাংলাদেশের সমুদ্র অঞ্চলের দাবির বিষয়ে দুপাশের দুটি আড়াআড়ি লাইনের কারণে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয়। বিষয়টি বিভিন্ন সময়ে জাতিসংঘের আর্বিট্রাল ট্রাইব্যুনাল, ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস এবং স্পেশাল আর্বিট্রাল ট্রাইব্যুনাল-এ সালিস হলেও ২০১০ খ্রিস্টাব্দে সালিস চলছে সমুদ্রসীমা বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইব্যুনাল অন দ্য ল' ফর দ্য সী-ইটলস-এ। এই সালিসে তথ্য পরিবেশনের জন্য বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ভূতাত্ত্বিক জরিপ হয়েছে ২০১০ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে। এই সালিসের ফলাফল আগামী বছরগুলোতে সুনির্দিষ্ট হবে।[১]

তথ্যসূত্র:

  1. রাহীদ এজাজ (১৮ অক্টোবর ২০১০)। "জুলাইয়ের আগেই মহীসোপানের দাবি উপস্থাপনের প্রস্তুতি চলছে"। দৈনিক প্রথম আলো (প্রিন্ট)। ঢাকা। পৃষ্ঠা ২৪।  একের অধিক |pages= এবং |page= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য);
ভৌগলিক অবস্থান অংশে একটা নতুন প্যারা করে দেওয়া যায়। তবে ব্যক্তিগতমতে, সালিস ও বিরোধের ব্যাপারটি এই নিবন্ধে স্থান পাবার মতো নয়, বরং বাংলাদেশের ভূগোল নিবন্ধে যেতে পারে। — তানভিরআলাপ০৮:৪৯, ১ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)
তানভিরের সাথে একমত। এ তথ্য বাংলাদেশের ভূগোল নিবন্ধে যাবে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৯:২০, ১ নভেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)

জিজ্ঞাসা

নিবন্ধে "জনসংখ্যার উপাত্ত" পরিচ্ছেদে লেখা হয়েছে, "বাকি ১ শতাংশ মানুষ বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, অথবা অগ্নিউপাসক।" এই বিষয়ে একটি ব্যক্তিগত কৌতুহল। "অগ্নিউপাসক" বলতে কি পারসিদের বোঝানো হয়েছে? --অর্ণব দত্ত (আলাপ) ১২:৩০, ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ (ইউটিসি)

কোঅর্ডিনেট

নিবন্ধের কোঅর্ডিনেট কাজ করছে না। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৮:৪২, ১৭ মে ২০১১ (ইউটিসি)

তথ্য সংযোজন

আমি কিছু তথ্য সংযোজন করতে চাই

শিক্ষা অনুচ্ছেদে আরও কিছু তথ্য যোগ করার অনুরোধ রইলো। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে সেখানে তেমন কিছুই নেই। কাজেই নিম্নোক্ত অংশটুকু সরাসরি en.wikipedea.org এর Bangladesh আর্টিকেল থেকে অনুবাদ করলাম। শিক্ষা অনুচ্ছেদের শেষ প্যারার আগে এই তথ্য সংযোজনের অনুরোধ করছি। সংশ্লিষ্ট রেফারেন্স ইংরেজি আর্টিকেলেই রয়েছে। ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে তিনভাগে ভাগ করা যায়: সরকারি, বেসরকারি এবং আন্তর্জাতিক। বাংলাদেশে ৩৪টি সরকারি, ৬৪টি বেসরকারি এবং দুটো আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থির সংখ্যা বিবেচনায় বৃহত্তম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২১ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত) প্রাচীনতম। ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি আন্তর্জাতিক সংস্থা ওআইসি-র একটি অঙ্গসংগঠন, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকা উপমহাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন এশিয়ার ১৪টি দেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। ফ্যাকাল্টির সদস্যবৃন্দ এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি স্থানের বিখ্যাত সব প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছেন। বুয়েট, রুয়েট, কুয়েট, চুয়েট, বুটেক্স এবং ডুয়েট দেশের ছ'টি সরকারি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। কিছু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিও এখানে রয়েছে, তাদের মধ্যে শাবিপ্রবি, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি, নোবিপ্রবি, পবিপ্রবি উল্লেখযোগ্য।

কিশোর পাশা ইমন (আলাপ) ১৫:৫২, ৮ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) কিশোর পাশা ইমন

বাংলা একাডেমি প্রণীত বানানরীতি

খ্রিষ্টাব্দ নাকি খ্রিস্টাব্দ?

দুইটার মধ্যে মূলতঃ কোন বানানটা সঠিক?

এই নিবন্ধে খ্রিস্টাব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। তবে যতদূর জানি, এর স্থলে হবে।

সম্পাদকদের কি মনে হয়? Ifsad (আলাপ) ১৬:৫১, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি)

আমার মতে খ্রিস্টাব্দ বানানটা হবে। তবে বাকিদের মতামতও আশা করছি। --আবু সাঈদ (আলাপ) ১৭:০৫, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি)

সাধারণ ভাবে সকল বিদেশী শব্দের ক্ষেত্রে 'স' ব্যবহৃত হয় । কিন্তু খ্রিস্টাব্দ এর খ্রিস্ উচ্চারণে বাংলা কৃষ্ উচ্চারণের মতো হওয়ায় শব্দ টি 'ষ' দিয়ে অর্থাত খ্রিষ্টাব্দ লেখা হয় । বাংলা বানানের নিয়মে এমন ব্যাখ্যা করা হয়েছে ।--রাইয়্যান (আলাপ ) ০০:৩৬ ,১৮ নভেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি )

বাংলাদেশী বানান কী হবে?

বাংলা একাডেমি বানান নিয়ম অনুযায়ী কোনো জাতির নামে সবসময় 'ি' হয়। তাহলে তো কী 'বাংলাদেশি' বানান এরকম হবে? Muhammad Mehedi Hasan Nayeem (আলাপ) ০৬:১৪, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি)

সংসদীয় গণতন্ত্র না সংসদীয় প্রজাতন্ত্র?

সরকার পদ্ধতি "সংসদীয় গণতন্ত্র" নয়, "সংসদীয় প্রজাতন্ত্র" হবে। বাংলায় "republic" বা জনগণ-কর্তৃক সরকারের মৌলিক রূপকে "প্রজাতন্ত্র"-ই বলা হয়ে থাকে যদিও বাংলার অন্যান্য জ্ঞাতি ভাষায় (যেমন হিন্দি, পাঞ্জাবী, ইত্যাদিতে) সাধারণত "গণতন্ত্র" বা "গণরাজ্য" শব্দটি ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই এইটা যদি হিন্দি থেকে বঙ্গানুবাদের কারণে হয়ে থাকে তাহলে এর সংশোধন প্রয়োজন। সরকারি/রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সরকার ব্যাবস্থাকে কি "সংসদীয় গণতন্ত্র" বলা হয় না "সংসদীয় প্রজাতন্ত্র"? - Ash wki (আলাপ) ১৯:৪৫, ১ মার্চ ২০১৮ (ইউটিসি)

জানতে চাই!

I m new here. plz someone help me by explain what to do here and how to do? Bithi mahfuz (আলাপ) ১৬:৫১, ২০ এপ্রিল ২০১৮ (ইউটিসি)

Bithi mahfuz, This is the talk page of the article বাংলাদেশ. If you see any problem in that article, you can tell and discuss here. --ইয়াহিয়া (আলাপ) ১৭:২৬, ২০ এপ্রিল ২০১৮ (ইউটিসি)

বাংলাদেশী বনাম বাংলাদেশি

সম্প্রতি একজন অবদানকারী Zampa Islam বাংলাদেশের নাগরিককে ‘বাংলাদেশী’ না লিখে হ্রস্ব ই ব্যবহার করে ‘বাংলাদেশি’ লিখছেন। এটা আদৌ সমীচীন নয়। এখানে বানান রীতি প্রযোজ্য হবে না। এটা বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী অবশ্যই বাংলাদেশী হবে। সংবিধানের ভাষ্য দেখুন: বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হইবেন। বাংলাদেশী’র বিকল্প বানান হিসেবে বাংলাদেশি লেখাও অন্যায্য হবে। - EditBangla (আলাপ) ১৩:৩১, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)

সম্পাদনার অনুরোধ, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯fit

{{সম্পাদনার অনুরোধ}}

202.152.70.14 (আলাপ) ০৯:১৫, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ (ইউটিসি)

সম্পাদনার অনুরোধ, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

-- কপিরাইটের কারণে মন্তব্য অপসারিত -- 42.0.4.237 (আলাপ) ১৪:১৩, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ (ইউটিসি)

@42.0.4.237: আপনি যে লেখা যুক্ত করার অনুরোধ করেছিলেন তা https://www.jugantor.com/national/122981/যেভাবে-নামকরণ-হয়-বাংলাদেশের থেকে হুবহু কপি করা। নীতিমালার কারণে আমরা অন্য ওয়েবসাইটের লেখা হুবহু কপি করে উইকিপিডিয়ায় দিতে পারব না, যদিনা ওয়েবসাইটটি সেটি করার অনুমতি দেয়। নীতিমালাটি পড়ুন এখানে। তবে আমি লেখাটির সারমর্ম নিবন্ধে যুক্ত করে দিয়েছি - Ahmad ০৮:১৯, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ (ইউটিসি)

Bengal as one of the world's richest areas

All of these following info, or at least some of them, as mentioned on the English one, should be mentioned in articles such as Bangladesh, Bengal, history of both etc here on Bengali wikipedia.

During Emperor Aurangazeb's rule, the Bengal Subah, as the richest region of the Mughal Empire, was described as the Paradise of Nations[১], and its citizens, chiefly Muslims, had the highest standard of living and real wages in the world.[২][৩][৪]Bengal Subah generated 12% of the world's GDP,[৫][৩][৬] larger than the entirety of western Europe.[৭]The province of eastern Bengal alone accounted for 40% of Dutch imports from Asia.[৮][৩]

তথ্যসূত্র:

  1. "The paradise of nations | Dhaka Tribune"Archive.dhakatribune.com। ২০১৪-১২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-০৭ 
  2. M. Shahid Alam (২০১৬)। Poverty From The Wealth of Nations: Integration and Polarization in the Global Economy since 1760Springer Science+Business Media। পৃষ্ঠা 32। আইএসবিএন 978-0-333-98564-9 
  3. Khandker, Hissam (৩১ জুলাই ২০১৫)। "Which India is claiming to have been colonised?"The Daily Star (Op-ed)। 
  4. Maddison, Angus (2003): Development Centre Studies The World Economy Historical Statistics: Historical Statistics, OECD Publishing, আইএসবিএন ৯২৬৪১০৪১৪৩, pages 259–261
  5. M. Shahid Alam (২০১৬)। Poverty From The Wealth of Nations: Integration and Polarization in the Global Economy since 1760Springer Science+Business Media। পৃষ্ঠা 32। আইএসবিএন 978-0-333-98564-9 
  6. Maddison, Angus (2003): Development Centre Studies The World Economy Historical Statistics: Historical Statistics, OECD Publishing, আইএসবিএন ৯২৬৪১০৪১৪৩, pages 259–261
  7. Lawrence E. Harrison, Peter L. Berger (২০০৬)। Developing cultures: case studiesRoutledge। পৃষ্ঠা 158। আইএসবিএন 9780415952798 
  8. Om Prakash, "Empire, Mughal", History of World Trade Since 1450, edited by John J. McCusker, vol. 1, Macmillan Reference US, 2006, pp. 237–240, World History in Context. Retrieved 3 August 2017

Shukran and dhonnobad --85.211.168.112 (আলাপ) ১৫:২২, ২৩ মে ২০১৯ (ইউটিসি)

শাহী বাংলা এবং দিল্লি সালতানাত

শাহী বাংলা কোথায়, যা ছিল বিশ্বের একটি বড় ট্রেডিং দেশ? দিল্লি সালতানাত এবং শাহী বাংলার সময়, ইওরোপবাসীরা বাংলাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী বাণিজ্য দেশ/রাজ্য হিসেবে মানতো।[১]ধন্যবাদ--92.3.87.72 (আলাপ) ২১:১৯, ২২ জুন ২০১৯ (ইউটিসি)

এই নিবন্ধটির প্রথম থেকে চতুর্থ প্যারাগ্রাফে জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য রয়েছে। সংস্কারক, যে রেফারেন্সটি উল্লেখ করেছেন, সেই লিঙ্কে তথ্য ১৬,৩০,১৪,৩৮৮ (১৬কোটি+) থাকলেও তিনি এই নিবন্ধে তা ১৮ কোটির অধিক বলে উল্লেখ করেছেন। এটা স্পর্শকাতর একটি তথ্য এবং যত দ্রুত সম্ভব, সংস্কার করা আবশ্যক।

তথ্যসূত্র:

  1. Nanda, J. N (2005). Bengal: the unique state। Concept Publishing Company. p. 10.। ২০০৫। আইএসবিএন 978-81-8069-149-2Bengal [...] was rich in the production and export of grain, salt, fruit, liquors and wines, precious metals and ornaments besides the output of its handlooms in silk and cotton. Europe referred to Bengal as the richest country to trade with. 

সম্পাদনার অনুরোধ, ৮ অক্টোবর ২০১৯

সিলেটি[১]

এই জাতি কে বাঙ্গালী না বলে আলাদা সিলেটি লিখা হোক, কারণ বাঙ্গালী জাতি না। রিসার্চ করে দেখুন। Naik Mahbub (আলাপ) ২০:৩২, ৮ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি)

তথ্যসূত্র:

@Naik Mahbub: মানে? --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৩৬, ৮ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি)
নাইক মাইমুদ, বাংলা উইকিপিডিয়া কোন রিসার্চ বা গবেষণার স্থান নয়।ফেরদৌস০১:৩৫, ১২ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি)

সম্পাদনার অনুরোধ, ১ নভেম্বর ২০১৯

2A03:2880:11FF:8:0:0:FACE:B00C (আলাপ) ০৯:৫৮, ১ নভেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি) সামরিক শক্তির হিসেবে বাংলাদেশ পৃথিবীতে 45তম

  করা হয়েছে, এখানে দেখুন। আপনাকে ধন্যবাদ। — তানভির১০:২৭, ১ নভেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)
"বাংলাদেশ/সংগ্রহশালা ১" পাতায় ফেরত যান।