বাংলাদেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Masud.pce (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ, সংশোধন
→‎বাংলাদেশ নামকরণের ইতিহাস: অনুচ্ছেদ যোগ : আলাপ পাতার অনুরোধ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪৫ নং লাইন:
| প্রকাশক = এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ
}}</ref>
 
== বাংলাদেশ নামকরণের ইতিহাস ==
আর্যরা "বঙ্গ" বলে এই অঞ্চলকে অভিহিত করতো।
বঙ্গে বসবাসকারী মুসলমানরা এই "বঙ্গ" শব্দটির সঙ্গে ফার্সি "আল" প্রত্যয় যোগ করে। এতে নাম দাঁড়ায় "বাঙাল" বা "বাঙালাহ"।
"আল" বলতে জমির বিভক্তি বা নদীর ওপর বাঁধ দেয়াকে বোঝাতো।<ref name="নামকরণ">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.jugantor.com/national/122981/যেভাবে-নামকরণ-হয়-বাংলাদেশের |শিরোনাম=যেভাবে নামকরণ হয় বাংলাদেশের |তারিখ=১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ |ওয়েবসাইট=যুগান্তর |সংগ্রহের-তারিখ=৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ }}</ref>
 
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজারা এই বাংলাকে বিভিন্ন নাম দেন।
শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলাও বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা, আসামের মতো কয়েকটি প্রেসিডেন্সি নিয়ে নাম দিয়েছিলেন "বঙ্গ"।
ব্রিটিশ শাসনামলে এই অঞ্চলের নাম হয় বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর পাকিস্তানিরা পূর্ব বাংলার নাম দিতে চাইলো পূর্ব পাকিস্তান।
কিন্তু এ নিয়ে সেই সময় থেকেই বিতর্ক শুরু হয়।<ref name="নামকরণ"/>
 
১৯৬২ সালে নিউক্লিয়াস নামে ছাত্রলীগের একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা পায় যারা এই অঞ্চলকে বলতেন স্বাধীন পূর্ব বাংলা।
এরপর ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে স্লোগান দেয়া হয় "বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো।"
পরে ১৯৬৯ সালের ৫ই ডিসেম্বর শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, "আমাদের স্বাধীন দেশটির নাম হবে বাংলাদেশ"।
কারণ হিসেবে তিনি বলেছিলেন, ১৯৫২ সালে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত বাংলা ভাষা থেকে "বাংলা", এরপর স্বাধীন দেশের আন্দোলন সংগ্রাম থেকে দেশ।<ref name="নামকরণ"/>
 
== ইতিহাস ==