সজীবা ডি সিলভা
করুণাকালাগে সজীবা চানকা ডি সিলভা (সিংহলি: සජීව ද සිල්වා; জন্ম: ১১ জানুয়ারি, ১৯৭১) কালুতারা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ থেকে ২০০০ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | করুণাকালাগে সজীবা চানকা ডি সিলভা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কালুতারা, শ্রীলঙ্কা | ১১ জানুয়ারি ১৯৭১|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৬৭) | ১৪ মার্চ ১৯৯৭ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১২ মার্চ ১৯৯৯ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৮৮) | ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ বনাম কেনিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৫ জুন ২০০০ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২২ মে ২০২০ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে বার্গার রিক্রিয়েশন ক্লাব, নন্দেস্ক্রিপ্টস ক্রিকেট ক্লাব, সেবাস্টিয়ানিটেস ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে বামহাতে ব্যাটিং করতেন সজীবা ডি সিলভা।
খেলোয়াড়ী জীবনসম্পাদনা
১৯৯০-৯১ মৌসুম থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সজীবা ডি সিলভা’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে আটটিমাত্র টেস্ট ও আটত্রিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন সজীবা ডি সিলভা। ১৪ মার্চ, ১৯৯৭ তারিখে হ্যামিল্টনে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১২ মার্চ, ১৯৯৯ তারিখে ঢাকায় অনুষ্ঠিত এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
১৯৯৯ সালে দলের সাথে জিম্বাবুয়ে গমন করেন। জাতীয় দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগের পূর্ণাঙ্গ সদ্ব্যবহার করেছিলেন। বুলাওয়েতে সিরিজের দ্বিতীয় ওডিআইয়ে রাসেল আর্নল্ডের সাথে দশম উইকেটে ৫১ রান তুলেন। এটিই ওডিআইয়ে শ্রীলঙ্কার শেষ উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড।[১][২]
পাকিস্তানের মুখোমুখিসম্পাদনা
কলম্বোয় সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে তাকে রাখা হয়। তবে, টেস্টে আহামরি কোন অবদান রাখেননি। তাসত্ত্বেও একদিনের ক্রিকেটে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখেন। টেস্টের উপযোগী দ্রুতলয়ে বোলিং করতে না পারলেও বলে সুইং আনয়ণ ও নিখুঁত নিশানা বরাবর বোলিংয়ে প্রভাব বিস্তার করতেন। ওডিআইয়ে বেশ কিছু উইকেট লাভের কৃতিত্ব দেখান। তার বল থেকে ব্যাটসম্যানদেরকে রান সংগ্রহে কিছুটা চিন্তা-ভাবনা করে অগ্রসর হতে হতো।
পরিসংখ্যানসম্পাদনা
- টেস্টে ৫-উইকেট
# | পরিসংখ্যান | খেলা | প্রতিপক্ষ | মাঠ | শহর | দেশ | সাল |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ৫/৮৫ | ২ | পাকিস্তান | সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড | কলম্বো | শ্রীলঙ্কা | ১৯৯৭ |
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "2nd ODI: Zimbabwe v Sri Lanka at Bulawayo, Dec 12, 1999 | Cricket Scorecard | ESPN Cricinfo"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৮।
- ↑ "Cricket Records | Records | Sri Lanka | One-Day Internationals | Highest partnerships by wicket | ESPN Cricinfo"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৮।
আরও দেখুনসম্পাদনা
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে সজীবা ডি সিলভা (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে সজীবা ডি সিলভা (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)