লেন উইলকিনসন

ইংরেজ ক্রিকেটার

লিওনার্ড লিটন উইলকিনসন (ইংরেজি: Len Wilkinson; জন্ম: ৫ নভেম্বর, ১৯১৬ - মৃত্যু: ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০২) নর্থউইচ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৩০-এর দশকের শেষদিকে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

লেন উইলকিনসন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
লিওনার্ড লিটন উইলকিনসন
জন্ম(১৯১৬-১১-০৫)৫ নভেম্বর ১৯১৬
নর্থউইচ, চেশায়ার, ইংল্যান্ড
মৃত্যু৩ সেপ্টেম্বর ২০০২(2002-09-03) (বয়স ৮৫)
ব্যারো-ইন-ফারনেস, কাম্ব্রিয়া, ইংল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ ব্রেক
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৩০৬)
২৪ ডিসেম্বর ১৯৩৮ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টেস্ট২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৩৭ - ১৯৪৭ল্যাঙ্কাশায়ার
১৯৩৮/৩৯মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৭৭
রানের সংখ্যা ৩২১
ব্যাটিং গড় ৩.০০ ৭.৬৪
১০০/৫০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৪৮
বল করেছে ৫৭৩ ১৪,৫১৬
উইকেট ২৮২
বোলিং গড় ৩৮.৭১ ২৫.২৫
ইনিংসে ৫ উইকেট ১৭
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/১২ ৮/৫৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ০/– ৫৩/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৭ অক্টোবর ২০২০

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন লেন উইলকিনসন

শৈশবকাল

সম্পাদনা

সিমার হিসেবে লেন উইলকিনসন খেললেও ১৫ বছর বয়সে লেগ স্পিন বোলিং করতেন। বোল্টন ক্রিকেট লীগে হিটন ক্রিকেট ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯৩৬ সালে যাচাই-বাছাইয়ের খেলার পর ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে যুক্ত হন ও তুলা কারখানার চাকরি ছেড়ে দেন।[] ১৯৩৬ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ড মাঠকর্মী হিসেবে যোগ দেন। উইনস্টন প্লেসে একইদিন পেশাদারী পর্যায়ে খেলেন।

পরবর্তী মৌসুমে সফররত নিউজিল্যান্ডীয় একাদশের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৯৩৭ সালে নিউজিল্যান্ড দল ইংল্যান্ড সফরে আসে। এ সফরেই নিউজিল্যান্ডীয় একাদশের বিপক্ষে তার অভিষেক হয়। প্রথম ওভারেই নিউজিল্যান্ডীয় অধিনায়ক কার্লি পেজকে বোল্ড করেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

সম্পাদনা

১৯৩৭ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত লেন উইলকিনসনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। মাঝখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে তার খেলোয়াড়ী জীবন ব্যাহত হয়।

১৯৩৭ সালে সাতটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়ে ২২ উইকেট দখল করেন।[] তন্মধ্যে, ট্রেন্ট ব্রিজের ব্যাটিং উপযোগী পিচে নয়টি উইকেট লাভ করেন। ওভালে মাইনর কাউন্টিজ চ্যালেঞ্জ ম্যাচে দ্বিতীয় একাদশের সদস্যরূপে সারে দ্বিতীয় একাদশের বিপক্ষে ৯১ রান খরচায় তিনি ১২ উইকেট পেয়েছিলেন। এ মাঠটিও ব্যাটিং উপযোগী ছিল। ১৯৩৮ সালে ওরচেস্টারে ১২ ওভারে ৫/২৭ পান ও হোভে হ্যাট্রিকসহ খেলায় আট উইকেট পান। এরফলে, ল্যাঙ্কাশায়ার দল তাকে প্রত্যেক খেলায় রাখতো।

স্বর্ণালী সময়

সম্পাদনা

আগস্টে তিনি বেশ ভালো খেলেন। ক্যান্টারবারিতে ১২৫ রান খরচায় ১২ উইকেট পান ও শেষ নয়টি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় ৫৮ উইকেট তুলে নেন। তন্মধ্যে, সোয়ানসীতে ৮/৮৬ বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড় করান। সবমিলিয়ে ঐ মৌসুমে এগারোবার পাঁচ-উইকেট ও দুইবার খেলায় দশ উইকেট পান। কেবলমাত্র উইলফ্রেড রোডস ২০ বছর বয়সে ১৮৯৮ সালে ১৫৪ উইকেট পেয়েছিলেন।

১৯৩৮ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে তিনি তার প্রথম ও একমাত্র পূর্ণাঙ্গ মৌসুম অতিবাহিত করে সেরা খেলা উপহার দেন। ৩৬ খেলায় অংশ নিয়ে ২৩.২৮ গড়ে ১৫১ উইকেট পান। ফলশ্রুতিতে, ১৯৩৮-৩৯ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা গমনার্থে তাকে ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্যে মনোনীত হন। ঐ মৌসুমের মে মাসে প্রথম আট খেলায় প্রায় ৪০ গড়ে মাত্র ১৬ উইকেট দখল করেছিলেন তিনি।[]

পরের মাসে তিনি তার প্রথম হ্যাট্রিক লাভ করেন। সাসেক্সের বিপক্ষে এ সফলতা পান। আগস্ট মাসে স্মরণীয় সাফল্য পান। মৌসুমের শেষ নয় খেলায় ৫৮ উইকেট পেয়েছিলেন তিনি। ঐ মৌসুমে ১১বার পাঁচ-উইকেট ও দুইবার খেলায় দশ উইকেট পেয়েছিলেন। এরফলে, জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হন।[] একই মৌসুমে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে তাকে ক্যাপ দেয়া হয়।[] ঐ পর্যায়ে তার বয়স ছিল ২১ বছর। কেবলমাত্র ইয়র্কশায়ারীয় স্পিনার উইলফ্রেড রোডস তার চেয়ে কম বয়স নিয়ে অধিক উইকেট পেয়েছিলেন। ১৮৯৮ সালে উইলফ্রেড রোডস ২০ বছর বয়সে ১৫৪ উইকেট পান।

মৌসুমের শুরুতে হাতের আঘাতের পর ১৯৩৯ সালে খেলা চালিয়ে যেতে থাকলেও তার বোলিংয়ের ধাঁর অনেক কমে যায়। এ পর্যায়ে খেলোয়াড়ী জীবনের সেরা বোলিং করেন ৮/৫৩ ও খেলায় ১২ উইকেট পান। মে মাসের শেষদিকে ওল্ড ট্রাফোর্ডে হ্যাম্পশায়ারের বিপক্ষে এ সাফল্য পান। ঐ গ্রীষ্মে ৩০.৮৫ গড়ে ৬৩ উইকেট পেলে নিশ্চিতভাবে তিনি তার দূর্বল খেলার দিকে চলে যেতে থাকেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন লেন উইলকিনসন। সবগুলো টেস্টই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ২৪ ডিসেম্বর, ১৯৩৮ তারিখে জোহেন্সবার্গে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৯ তারিখে একই মাঠে ও একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

১৫ বছরের পূর্ব-পর্যন্ত লেগ স্পিন বোলিং করেননি। ২২ বছর গত হবার এক মাস পর দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট ক্রিকেট খেলতে যান। তবে, দল নির্বাচকমণ্ডলী তার অন্তর্ভুক্তির প্রশ্নে বেশ আপত্তি উত্থাপন করেছিলেন। সাত উইকেট লাভে তাকে ৩৮.৭১ গড়ে রান খরচ করতে হয়েছিল।[] এ সফরে গড়ের দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে ছিলেন। ১৮.৮৬ গড়ে ৪৪ উইকেট পান ও বোলিং গড়ে ঐ সফরে শীর্ষস্থান অধিকার করেন।[] তবে, উইকেট প্রাপ্তির দিক থেকে ডগ রাইটহেডলি ভেরিটি কেবল তার তুলনায় এগিয়েছিলেন। ঐ পিচগুলো মূলতঃ ব্যাটিং উপযোগী ছিল।[] দল নির্বাচকমণ্ডলী তার বোলিংয়ের উপর আস্থা হারান।

টেস্ট অভিষেক

সম্পাদনা

দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ইংল্যান্ড দলে তার সাথে আরও তিনজন - টম গডার্ড, হেডলি ভেরিটি ও ডগ রাইটের ন্যায় জ্যেষ্ঠ স্পিনারের উপস্থিতি ছিল।[] তাসত্ত্বেও, সিরিজের প্রথম টেস্টে লেন উইলকিনসনের অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। রাইটকে পাশ কাটিয়ে ভেরিটি ও গডার্ডের সাথে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেন।[] দলের পঞ্চম বোলার হিসেবে টম গডার্ডের পূর্বে তাকে বোলিংয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়। খেলায় তিনি ১১১ রান খরচায় ২ উইকেট পান।[]

দ্বিতীয় টেস্টে তাকে খেলানো হয়নি। তবে, সিরিজের তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে খেলেন। খেলায় তিনি ১১৫ রান খরচায় চার উইকেট[] ও ৪৫ রান খরচায় এক উইকেট পান।[]

কোন এক আগস্টে হঠাৎ আলোর ঝলকানী দেন। তারপর আকস্মিকভাবে তার পতন ঘটে। ক্রিকেট লেখক ব্রায়ান বিয়ারশয়ের কাছে এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করেন যে, আমার মতে আমি আরও সঠিকভাবে খেলতে চেষ্টা করি, বিশেষতঃ গুগলি নিয়ে। বেশ ভেবে-চিন্তে বোলিংকর্মে অগ্রসর হন। পূর্ণ উচ্চতায় রেখে বলকে ডেলিভারি দেন। প্রায়শঃই বলগুলো বেশ তীক্ষ্ণভাবে বাঁক খেতো ও খুব কমই শর্ট বল ছিল। পাশাপাশি চমৎকারভাবে স্লিপ অঞ্চলে ফিল্ডিং করতেন।

দলে প্রত্যাখ্যান

সম্পাদনা

ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত খেলা প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ ইংল্যান্ড দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু, তিন টেস্ট খেলার পর তাকে বাদ দেয়া হয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে প্রত্যাখ্যাত হবার পর কাউন্টি ক্রিকেটে তিনি কম সফলতা পান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কাউন্টি ক্রিকেট পুনরায় শুরু হলে তিনি আর তিনটিমাত্র প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন।

দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শেষে ১৯৩৯ সালটি লেন উইলকিনসনের জন্যে দুঃসময় ছিল। ঐ মৌসুমের শুরুতে হাতের আঘাতের কারণে খেলায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত ছিলেন। ৩০.৮৫ গড়ে ৬৩ উইকেট নিয়ে মৌসুম শেষ করেন। এ সময়েই তিনি তার ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। মে, ১৯৩৯ সালে হ্যাম্পশায়ারের বিপক্ষে ৮/৫৩ পান।[] পূর্বেকার মৌসুমের তুলনায় কম সফল হবার প্রেক্ষিতে তিনি মন্তব্য করেন যে, আমি জানি না কেন এমন হয়েছে, তবে প্রকৃতপক্ষে সঠিকভাবে খেলেননি তিনি। একমাত্র কারণ হতে পারে যে, আমি নিজেকে আরও খাঁটিমানের বোলার হতে চেয়েছি। বিশেষতঃ গুগলির দিকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। আমার ইংল্যান্ডের পক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে ও ইংরেজ খেলোয়াড় হিসেবে আমাকে ভালো করতে হবে।[]

বিশ্বযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে নিজের বোলিংয়ের উত্তরণ আর ঘটাতে পারেননি। ফেনার্সে যুদ্ধ পরবর্তী ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রথম খেলায় হাঁটুতে আঘাত পান। ফলে, ঐ মৌসুমের বাদ-বাকী সময় তাকে মাঠের বাইরে অবস্থান করতে হয়। ১৯৪৭ সালে তিনি মাত্র দুই খেলায় অংশ নেন। এরপর স্থানীয় লীগে খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন। কাউন্টি ক্রিকেট থেকে চলে আসার পর লীগের খেলা থেকে অবসর নেন ও পরবর্তীতে তিনি সংবাদ প্রতিনিধির কাজ করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে লেন উইলকিনসন ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নিতে পারেননি। তবে, সেনাবাহিনীতে থাকাকালীন ক্রিকেট খেলেছেন।[] ১৯৪৬ সালে মাত্র একটি খেলায় অংশ নিতে পেরেছেন। হাঁটুর আঘাতের কারণে তাকে অস্ত্রোপচার করতে হয়। ১৯৪৮ সালে সুস্থ হবার পর পুনরায় খেলায় জগতে ফিরে আসেন। দুই খেলায় অংশ নিয়ে তিনি মাত্র এক উইকেট পান।[]

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের পরও স্থানীয় লীগে ক্রিকেট খেলায় অংশ নিতে থাকেন। এরপর, তিনি সংবাদপ্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন। অতঃপর, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০২ তারিখে ৮৫ বছর বয়সে কাম্ব্রিয়ার ব্যারো-ইন-ফারনেস এলাকায় লেন উইলকিনসনের দেহাবসান ঘটে।[] ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন তিনি। তার দুই পুত্র সন্তান ছিল।[]

সবমিলিয়ে ৭৭ খেলায় ২৫.২৫ গড়ে ২৮২ উইকেট পান ও ৫৩ ক্যাচ মুঠোয় পুড়েন। তবে, ব্যাটসম্যান হিসেবে মোটেই সুবিধের ছিলেন না। ৭.৬৪ গড়ে ৩২১ রান পান। ওল্ড ট্রাফোর্ডে ওরচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Derek Hodgson (১ অক্টোবর ২০০২), Len Wilkinson: Star pre-war leg-spinner, The Independent [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] Retrieved on 17 December 2008.
  2. Len Wilkinson Wisden obituary, Cricinfo.com  Retrieved on 17 December 2008.
  3. Len Wilkinson, CricketArchive.com  Retrieved on 18 December 2008.
  4. f16159, t267: South Africa v England. Marylebone Cricket Club in South Africa 1938/39 (1st Test), CricketArchive.com  Retrieved on 17 December 2008.
  5. f16178, t269: South Africa v England. Marylebone Cricket Club in South Africa 1938/39 (3rd Test), CricketArchive.com  Retrieved on 17 December 2008.
  6. f16192, t270: South Africa v England. Marylebone Cricket Club in South Africa 1938/39 (4th Test), CricketArchive.com  Retrieved on 17 December 2008.

আরও দেখুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা