মিরালেম পিয়ানিচ
মিরালেম পিয়ানিচ (বসনীয়: Miralem Pjanić; জন্ম: ২ এপ্রিল ১৯৯০) হলেন একজন বসনীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রো লিগের ফুটবল ক্লাব শারজাহ এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা জাতীয় দলের হয়ে মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত কেন্দ্রীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় এবং আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মিরালেম পিয়ানিচ[১] | ||
জন্ম | ২ এপ্রিল ১৯৯০ | ||
জন্ম স্থান | তুজলা, যুগোস্লাভিয়া | ||
উচ্চতা | ১.৮০ মিটার (৫ ফুট ১১ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | শারজাহ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৭–২০০৪ | শাফলেং ৯৫ | ||
২০০৪–২০০৭ | মেস | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৭–২০০৮ | মেস | ৩২ | (৪) |
২০০৮–২০১১ | লিওঁ | ৯০ | (১০) |
২০১১–২০১৬ | রোমা | ১৫৯ | (২৭) |
২০১৬–২০২০ | ইয়ুভেন্তুস | ১২২ | (১৫) |
২০২০–২০২২ | বার্সেলোনা | ১৯ | (০) |
২০২১–২০২২ | → বেশিকতাশ (ধার) | ২০ | (০) |
২০২২– | শারজাহ | ০ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৬ | লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৭ | ৪ | (৫) |
২০০৬–২০০৭ | লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৯ | ৩ | (১) |
২০০৮– | বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা | ১০৭ | (১৮) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ০৯:২৩, ১৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ০৯:২৩, ১৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
১৯৯৭–৯৮ মৌসুমে, লুক্সেমবুর্গীয় ফুটবল ক্লাব শাফলেং ৯৫-এর যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে পিয়ানিচ ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং পরবর্তীকালে মেসের যুব দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৭–০৮ মৌসুমে, ফরাসি ক্লাব মেসের মূল দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; মেসের হয়ে এক মৌসুমে ৩২ ম্যাচে ৪টি গোল করার পর ২০০৮–০৯ মৌসুমে তিনি প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ফরাসি ক্লাব লিওঁয়ে যোগদান করেছেন। লিওঁয়ে পাঁচ মৌসুম অতিবাহিত করার পর প্রায় ১১ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইতালীয় ক্লাব রোমার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি সকল প্রতিযোগিতায় ১৮৫ ম্যাচে ৩০টি গোল করেছেন। পরবর্তীকালে, তিনি ইয়ুভেন্তুসের হয়ে খেলেছেন, ইয়ুভেন্তুসের হয়ে তার চার মৌসুমে তিনি ৪টি ঘরোয়া লিগ শিরোপা জয়লাভ করেছেন। ২০২০–২১ মৌসুমে, তিনি প্রায় ৬০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইয়ুভেন্তুস হতে স্পেনীয় ক্লাব বার্সেলোনায় যোগদান করেছেন। মাঝে তিনি এক মৌসুমের জন্য তুর্কি ক্লাব বেশিকতাশে খেলেছেন। ২০২২ সালে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ফুটবল ক্লাবে যোগদান করেন।
২০০৬ সালে, পিয়ানিচ লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে লুক্সেমবুর্গের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত লুক্সেমবুর্গের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০০৮ সালে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ১০৭ ম্যাচে ১৮টি গোল করেছেন। তিনি বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার হয়ে ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগতভাবে, পিয়ানিচ বেশ কিছু পুরস্কার জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৪ সালে বর্ষসেরা বসনীয় ফুটবলার এবং ২০২০ সালে বর্ষসেরা বসনীয় ফুটবলার ক্রীড়াবিদের পুরস্কার অন্যতম। দলগতভাবে, পিয়ানিচ এপর্যন্ত ৯টি শিরোপা জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ৭টি ইয়ুভেন্তুসের, ১টি বার্সেলোনার এবং ১টি বেশিকতাশের হয়ে জয়লাভ করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনামিরালেম পিয়ানিচ ১৯৯০ সালের ২রা এপ্রিল তারিখে যুগোস্লাভিয়ার তুজলায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল
সম্পাদনাপিয়ানিচ লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৭ এবং লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে লুক্সেমবুর্গের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০০৬ সালের ৩রা মার্চ তারিখে তিনি ২০০৬ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে স্পেন অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। লুক্সেমবুর্গ অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে তিনি ২০০৬ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করেছেন,[২] তবে তার দল উক্ত প্রতিযোগিতায় গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল। এই আসরে তিনি ৩ ম্যাচে ১টি গোল করেছিলেন।[৩]
২০০৮ সালের ২০শে আগস্ট তারিখে, মাত্র ১৮ বছর, ৪ মাস ও ১৮ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী পিয়ানিচ বুলগেরিয়ার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার হয়ে অভিষেক করেছেন। তিনি উক্ত ম্যাচের মূল একাদশে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন;[৪] ম্যাচে তিনি ১৮ নম্বর জার্সি পরিধান করে কেন্দ্রীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন।[৫] ম্যাচটিতে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ২–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।[৬] বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার হয়ে অভিষেকের বছরে পিয়ানিচ সর্বমোট ৪ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ১ বছর, ৬ মাস ও ১১ দিন পর, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছেন;[৭] ২০১০ সালের ৩রা মার্চ তারিখে, ঘানার বিরুদ্ধে ম্যাচের ৬৫তম মিনিটে সেজাদ সালিহোভিচের অ্যাসিস্ট হতে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রথম গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছেন।[৮][৯] ২০১৯ সালের ১২ই অক্টোবর তারিখে, উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্বে ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত ম্যাচে তিনি বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার হয়ে প্রথমবারের মতো অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন, ম্যাচটি বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ৪–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল, যেখানে তিনি পূর্ণ ৯০ মিনিট খেলার পাশাপাশি দুইটি গোল করেছিলেন।[১০][১১][১২]
পিয়ানিচ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য সাগেত সুশিচের অধীনে ঘোষিত বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা দলে স্থান পাওয়ার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন।[১৩][১৪] ১৬ই জুন তারিখে, তিনি আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে ফিফা বিশ্বকাপে অভিষেক করেছেন।[১৫][১৬][১৭] এই আসরে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা গ্রুপ পর্ব শেষে মাত্র ৩ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল, যেখানে তিনি ৩ ম্যাচে ১টি গোল করেছেন।[১৮] ২৫শে জুন তারিখে, ইরানের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৫৯তম মিনিটে তিনো-সভেন সুশিচের অ্যাসিস্ট হতে ডান পা দিয়ে তিনি ফিফা বিশ্বকাপে তার প্রথম গোলটি করেছেন।[১৯][২০][২১]
পরিসংখ্যান
সম্পাদনাক্লাব
সম্পাদনা- ১৫ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | জাতীয় কাপ | লিগ কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | মোট | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিভাগ | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ||
মেস | ২০০৭–০৮ | লিগ ১ | ৩২ | ৪ | ৪ | ১ | ২ | ০ | — | — | ৩৮ | ৫ | ||
লিওঁ | ২০০৮–০৯ | লিগ ১ | ২০ | ০ | ২ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ | ১ | ০ | ২৪ | ০ |
২০০৯–১০ | ৩৭ | ৬ | ০ | ০ | ২ | ০ | ১৪ | ৫ | — | ৫৩ | ১১ | |||
২০১০–১১ | ৩০ | ৩ | ০ | ০ | ১ | ০ | ৮ | ১ | — | ৩৯ | ৪ | |||
২০১১–১২ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ২ | ০ | — | ৫ | ১ | |||
মোট | ৯০ | ১০ | ২ | ০ | ৩ | ০ | ২৫ | ৬ | ১ | ০ | ১২১ | ১৬ | ||
রোমা | ২০১১–১২ | সেরিয়ে আ | ৩০ | ৩ | ১ | ০ | — | — | — | ৩১ | ৩ | |||
২০১২–১৩ | ২৭ | ৩ | ২ | ১ | — | — | — | ২৯ | ৪ | |||||
২০১৩–১৪ | ৩৫ | ৬ | ৩ | ০ | — | — | — | ৩৮ | ৬ | |||||
২০১৪–১৫ | ৩৪ | ৫ | ২ | ০ | — | ১০ | ০ | — | ৪৬ | ৫ | ||||
২০১৫–১৬ | ৩৩ | ১০ | ১ | ০ | — | ৭ | ২ | — | ৪১ | ১২ | ||||
মোট | ১৫৯ | ২৭ | ৯ | ১ | — | ১৭ | ২ | — | ১৮৫ | ৩০ | ||||
ইয়ুভেন্তুস | ২০১৬–১৭ | সেরিয়ে আ | ৩০ | ৫ | ৪ | ২ | — | ১২ | ১ | ১ | ০ | ৪৭ | ৪ | |
২০১৭–১৮ | ৩১ | ৫ | ৪ | ১ | — | ৮ | ১ | ১ | ০ | ৪৪ | ৭ | |||
২০১৮–১৯ | ৩১ | ২ | ২ | ০ | — | ১০ | ২ | ১ | ০ | ৪৪ | ৪ | |||
২০১৯–২০ | ৩০ | ৩ | ৪ | ০ | — | ৮ | ০ | ১ | ০ | ৪৩ | ৩ | |||
মোট | ১২২ | ১৫ | ১৪ | ৩ | — | ৩৮ | ৪ | ৪ | ০ | ১৭৮ | ২২ | |||
বার্সেলোনা | ২০২০–২১ | লা লিগা | ১৯ | ০ | ১ | ০ | — | ৮ | ০ | ২ | ০ | ৩০ | ০ | |
বেশিকতাশ (ধার) | ২০২১–২২ | সুপার লিগ | ২০ | ০ | ২ | ০ | — | ৩ | ০ | ১ | ০ | ২৬ | ০ | |
সর্বমোট | ৪৪২ | ৫৬ | ৩২ | ৫ | ৫ | ০ | ৯১ | ১২ | ৮ | ০ | ৫৭৮ | ৭৩ |
আন্তর্জাতিক
সম্পাদনা- ১৫ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা | ২০০৮ | ৪ | ০ |
২০০৯ | ৯ | ০ | |
২০১০ | ৮ | ৩ | |
২০১১ | ৯ | ১ | |
২০১২ | ৮ | ২ | |
২০১৩ | ৮ | ২ | |
২০১৪ | ১০ | ১ | |
২০১৫ | ৯ | ০ | |
২০১৬ | ৭ | ৩ | |
২০১৭ | ৩ | ০ | |
২০১৮ | ৯ | ০ | |
২০১৯ | ৮ | ৩ | |
২০২০ | ৬ | ০ | |
২০২১ | ৫ | ২ | |
২০২২ | ৪ | ১ | |
সর্বমোট | ১০৭ | ১৮ |
অর্জন
সম্পাদনাক্লাব
সম্পাদনা- ইয়ুভেন্তুস
- সেরিয়ে আ: ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯, ২০১৯–২০
- কোপ্পা ইতালিয়া: ২০১৬–১৭, ২০১৭–১৮
- সুপারকোপ্পা ইতালিয়ানা: ২০১৮
- বার্সেলোনা
- বেশিকতাশ
ব্যক্তিগত
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "2014 FIFA World Cup Brazil: List of players: Bosnia and Herzegovina" (পিডিএফ)। FIFA। ১৪ জুলাই ২০১৪। পৃষ্ঠা 5। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯।
- ↑ "Luxembourg U17 - Squad U17 EURO 2006 Luxembourg"। worldfootball.net। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Luxembourg U17 - AppearancesU17 EURO 2006"। worldfootball.net। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Bulgaria 1:2 (Friendlies 2008, August)"। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Bulgaria, Aug 20, 2008 - International Friendlies - Match sheet"। Transfermarkt (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Strack-Zimmermann, Benjamin (২০ আগস্ট ২০০৮)। "Bosnia & Herzegovina vs. Bulgaria (1:2)"। National Football Teams (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Ghana, Mar 3, 2010 - International Friendlies - Match sheet"। Transfermarkt (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina vs. Ghana - 3 March 2010"। Soccerway। ৩ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Ghana 2:1 (Friendlies 2010, March)"। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Finland, Oct 12, 2019 - Match sheet"। Transfermarkt (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina vs. Finland - 12 October 2019"। Soccerway। ১২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Finland 4:1 (EURO Qualifiers 2019/2020, Group J)"। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "List of players: FIFA World Cup 2014" (পিডিএফ)। fifa.com (ইংরেজি ভাষায়)। ফিফা। ১৭ মে ২০১৪। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "POTVRĐEN SPISAK OD 23 IGRAČA"। Nogometni/Fudbalski Savez Bosne i Hercegovine। ২ জুন ২০১৪। ৭ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৪।
- ↑ "Argentina - Bosnia-Herzegovina, Jun 16, 2014 - World Cup 2014 - Match sheet"। Transfermarkt (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Argentina vs. Bosnia-Herzegovina - 16 June 2014"। Soccerway। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Argentina - Bosnia-Herzegovina 2:1 (World Cup 2014 Brazil, Group F)"। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Appearances World Cup 2014"। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Iran, Jun 25, 2014 - World Cup 2014 - Match sheet"। Transfermarkt (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina vs. Iran - 25 June 2014"। Soccerway। ২৫ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Bosnia-Herzegovina - Iran 3:1 (World Cup 2014 Brazil, Group F)"। worldfootball.net (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ Lowe, Sid (১৭ এপ্রিল ২০২১)। "Messi stars as Barcelona thrash Athletic Bilbao to lift Copa del Rey"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Gran Galà del calcio, la Juventus fa incetta di premi"। corriere.it (ইতালীয় ভাষায়)। ৩১ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Gran Galà del Calcio: Buffon miglior giocatore 2016/17, Sarri miglior tecnico"। repubblica.it (ইতালীয় ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Serie A Team of 2017-18"। Football Italia। ৩ ডিসেম্বর ২০১৮। ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Gran Gala del Calcio 2019 winners"। Football Italia। ২ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA Champions League Squad of the Season"। uefa.com। ৫ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Miralem Pjanic - Player Career Award"। globesoccer.com। Globe Soccer Awards। ২৮ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Miralem Pjanic received the Best Athlete in BiH Award"। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- মিরালেম পিয়ানিচ – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)
- মিরালেম পিয়ানিচ – উয়েফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (আর্কাইভ) (ইংরেজি)
- সকারওয়েতে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)
- সকারবেসে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)
- বিডিফুটবলে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)
- ট্রান্সফারমার্কেটে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)
- ওয়ার্ল্ডফুটবল.নেটে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)
- ইএসপিএন এফসিতে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)
- ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে মিরালেম পিয়ানিচ (ইংরেজি)