ট্রান্সফারমার্কেট
ট্রান্সফারমার্কেট জার্মান-ভিত্তিক[১] একটি ওয়েবসাইট, যেটির মালিকানায় রয়েছে আক্সেল স্প্রিঙ্গার এজি। এই ওয়েবসাইটে ফুটবল খেলার ফলাফল, পরিসংখ্যান, স্থানান্তর সংবাদ এবং সময়সূচী মতো তথ্য রয়েছে।[২] আইভিডাব্লিউর মতে, এটি সর্বাধিক পরিদর্শন করা ২৫টি শীর্ষস্থানীয় জার্মান ওয়েবসাইটের মধ্যে একটি এবং কিকার.ডিইর পর দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রীড়া ওয়েবসাইট।[৩]
উপলব্ধ | |
---|---|
মালিক | আক্সেল স্প্রিঙ্গার এজি মাত্তিয়াস সিডেল |
প্রস্তুতকারক | মাত্তিয়াস সিডেল |
ওয়েবসাইট | www www |
চালুর তারিখ | মে ২০০০ |
বর্তমান অবস্থা | সক্রিয় |
এই ওয়েবসাইটে স্কোর, ফলাফল, স্থানান্তর সম্পর্কিত সংবাদ, সময়সূচী এবং খেলোয়াড় মূল্য রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঠিক মূল্য থাকার পাশাপাশি অনুমানের ভিত্তিতে কিছু অন্যান্য তথ্য থাকা সত্ত্বেও,[৪] সেন্টার ফর ইকোনমিক পারফরম্যান্সের গবেষকরা এই ওয়েবসাইটে বিদ্যমান খেলোয়াড় স্থানান্তরের "গুজব" বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সঠিক হয়।[৫]
ইতিহাস
সম্পাদনা২০০০ সালের মে মাসে, ত্তিয়াস সিডেল এই ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০০৮ সালে, আক্সেল স্প্রিঙ্গার পাবলিশিং হাউস এই ওয়েবসাইটের ৫১% শেয়ার ক্রয় করার মাধ্যমে এই ওয়েবসাইটের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে, সিডেল বাকি ৪৯% ধারণ করেছিল।[৬] ২০০৯ সালে এই ওয়েবসাইটের ইংরেজি ভাষার সংস্করণ চালু করা হয়েছে।
২০১৪ সালের ১৯শে মে তারিখে, "ভার্সন ৪"-এ তথাকথিত হালনাগাদের জন্য পুনরায় শুরু করা হয়েছে। এই হালনাগাদের সময়টিতে সার্ভার-প্রযুক্তিগত সমস্যার পাশাপাশি ডেটা-আইনি সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল, যার ফলে ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীর কাছে অনির্দিষ্টকালের জন্য অন্যান্য ব্যবহারকারীরা দৃশ্যমান ছিল।[৭] ফেসবুকে একাধিক অভিযোগের ফলস্বরূপ ৪৮ ঘণ্টার জন্য এই ওয়েবসাইটটির কার্যক্রম সীমাবদ্ধ করা ছিল।[৮] ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে সবচেয়ে বড় সমালোচনা ছিল এই ওয়েবসাইটের বিভ্রান্তিকর নতুন নকশা। এর ফলস্বরূপ, ট্রান্সফারমার্কেট পুনরায় চালু করার সময় ঘটে যাওয়া ঘটনা এবং সৃষ্ট সমস্যার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছিল।[৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Report for transfermarkt.co.uk | Norton Safe Web"। Safeweb.norton.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।
- ↑ "The Football Portal for the Premier League and Transfer Rumour Forum"। transfermarkt.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।
- ↑ Schröder, Jens (৮ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Online-IVW: Sport gewinnt, News verliert" [Online-IVW: Sport wins, News loses]। meedia.de। ২৫ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৩।
- ↑ Ahrens, Peter (৬ আগস্ট ২০১০)। "Bundesliga-Transfers: Magie des Pinkepinke-Plans" [Bundesliga transfers: Magic of the dough plan] (German ভাষায়)। Spiegel Online। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৩।
- ↑ Bryson, Alex; Frick, Bernd; Simmons, Rob (সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "The Returns to Scarce Talent: Footedness and Player Remuneration in European Soccer" (পিডিএফ)। cep.lse.ac.uk। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "Axel Springer übernimmt Mehrheit an Deutschlands größter Fußball-Community" [Axel Springer acquires majority stake in Germany's biggest football community]। meedia.de। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৩।
- ↑ Linder, Armin (২০ মে ২০১৪)। "Daten-Leck bei Transfermarkt.de" [Data leak on Transfermarkt.de] (German ভাষায়)। TZ.de। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Wietlisbach, Oliver (২০ মে ২০১৪)। "Am Montag lancierte "Transfermarkt" seine neue Website. Dabei ging schief, was schief gehen konnte. Sogar private Nachrichten waren plötzlich für andere einsehbar." [On Monday "Transfermarket" launched a new website. Everything that could go wrong, went wrong. Even private messages were suddenly visible to others.] (German ভাষায়)। watson.ch। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Seidel, Matthias (২৩ মে ২০১৪)। "Transfermarkt sagt Entschuldigung" [Transfermarkt apologizes] (German ভাষায়)। transfermarkt.de। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৪।