লা লিগা (স্পেনীয়: La Liga, স্পেনীয় উচ্চারণ: [la ˈliɣa]; পৃষ্ঠপোষকজনিত কারণে লা লিগা ইএ স্পোর্টস নামের পাশাপাশি কাম্পেওনাতো নাসিওনাল দে লিগা দে প্রিমেরা দিভিসিওন এবং সংক্ষেপে প্রিমেরা দিভিসিওন নামে পরিচিত) হচ্ছে লিগা নাসিওনাল দে ফুতবল প্রফেসিওনাল কর্তৃক স্পেনের পেশাদার ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যকার আয়োজিত স্পেনীয় ফুটবল লিগ পদ্ধতির শীর্ষ স্তরের পেশাদার ফুটবল লিগ।[][] এই লিগে স্পেনের সর্বমোট ২০টি পেশাদার ফুটবল ক্লাব স্পেনীয় ক্লাব পর্যায়ের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

লা লিগা
সংগঠকলিগা নাসিওনাল দে ফুতবল প্রফেসিওনাল
স্থাপিত১৯২৯; ৯৫ বছর আগে (1929)
প্রথম মৌসুম১৯২৯
দেশ স্পেন
কনফেডারেশনউয়েফা
দলের সংখ্যা২০
লিগের স্তর
অবনমিতসেহুন্দা দিভিসিওন
ঘরোয়া কাপকোপা দেল রেই
স্পেনীয় সুপার কাপ
আন্তর্জাতিক কাপ
বর্তমান চ্যাম্পিয়নরিয়াল মাদ্রিদ (৩৬তম)
(২০২৩–২৪)
সর্বাধিক শিরোপারিয়াল মাদ্রিদ (৩৬)
সর্বাধিক ম্যাচস্পেন আন্দোনি জুবিজারেতা (৬২২)
শীর্ষ গোলদাতাআর্জেন্টিনা লিওনেল মেসি (৪৭৪)
সম্প্রচারকসম্প্রচারকের তালিকা
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
২০২৩–২৪ লা লিগা

১৯২৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে লা লিগায় এপর্যন্ত সর্বমোট ৬২টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে, যার মধ্য হতে মাত্র ৯টি ক্লাব এই লিগের শিরোপা জয়লাভ করেছে এবং ছয়টি ক্লাব একাধিকবার জয়লাভ করেছে। রিয়াল মাদ্রিদ এই লিগের ইতিহাসের সবচেয়ে সফল ক্লাব, যারা সর্বমোট ৩৫টি শিরোপা জয়লাভ করার পাশাপাশি পঁচিশ বার রানার-আপ হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বার্সেলোনা, যারা এপর্যন্ত সাতাশ বার এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদ, যারা এপর্যন্ত এগারো বার শিরোপা জয়লাভ করেছে। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ ২০২৩–২৪ মৌসুমে ৯৫ পয়েন্ট অর্জন করে ক্লাবের ইতিহাসে ৩৬তম বারের মতো লা লিগার শিরোপা ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছিল; উক্ত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হতে ১০ পয়েন্ট কম অর্জন করে বার্সেলোনা রানার-আপ হয়েছিল।[]

ইতিহাস

সম্পাদনা

এপ্রিল, ১৯২৭ সালে হোসে মারিয়া আচা নামীয় গোটশে দলের পরিচালক প্রথম স্পেনের জাতীয় লিগ পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাবনা করেন। অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা, কোন কোন দল অংশগ্রহণ করবে ইত্যাদি নানাবিধ বিষয় নিয়ে অনেক বিতর্কের পর রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন লিগ পদ্ধতি প্রবর্তনে সায় দেয়। ১৯২৯ লা লিগা মৌসুমের মাধ্যমে এই লিগটি যাত্রা শুরু করেছে। লা লিগার উক্ত মৌসুমে সর্বমোট দশটি ক্লাব দ্বৈত রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করেছিল। ১৯২৯ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারি তারিখে শুরু হয়ে ২৩শে জুন তারিখে সম্পন্ন হওয়া উক্ত মৌসুমে প্রতিটি ক্লাব সর্বমোট ১৮টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিল; যার মধ্যে ক্লাবগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। ১৮তম ম্যাচদিন শেষে ২৫ পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ স্থান অধিকারী ক্লাব হিসেবে বার্সেলোনা প্রথম ক্লাব হিসেবে লা লিগার শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ১৯২৯ মৌসুমে রিয়াল সোসিয়েদাদের স্পেনীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় পাকো বিয়েন্সোবাস ১৭ গোল করে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে লা লিগার শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[]

ক্লাবসমূহ

সম্পাদনা

স্টেডিয়াম ও অবস্থান

সম্পাদনা

লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 13 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/Spain Community of Madrid" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র Spain Community of Madrid" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়।

লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 13 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/Spain Canary Islands" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র Spain Canary Islands" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়।

দল অবস্থান ২০২২–২৩ মৌসুম লা লিগায় প্রথম মৌসুম স্টেডিয়াম ধারণক্ষমতা Primera División titles ম্যানেজার
Alavés Vitoria-Gasteiz 4th (SD) 1930–31 17 Mendizorrotza 19,840 0 Luis García Plaza
Almería Almería 17th 2007–08 7 Power Horse Stadium 15,294 0 Gaizka Garitano
Athletic Club Bilbao 8th 1929 93 San Mamés 53,289 8 Ernesto Valverde
Atlético Madrid Madrid 3rd 1929 87 Metropolitano Stadium 70,460 11 Diego Simeone
Barcelona Barcelona 1st 1929 93 Estadi Olímpic Lluís Companys 54,367 27 Xavi
Cádiz Cádiz 14th 1977–78 16 Nuevo Mirnadilla 20,724 0 Sergio González
Celta Vigo Vigo 13th 1939–40 58 Balaídos 24,791 0 Rafael Benítez
Getafe Getafe 15th 2004–05 19 Estadio Coliseum 16,500 0 José Bordalás
Girona Girona 10th 2017–18 4 Estadi Montilivi 14,624 0 Míchel
Granada Granada 1st (SD) 1941–42 27 Nuevo Los Cármenes 19,336 0 Paco López
Las Palmas Las Palmas 2nd (SD) 1951–52 35 Estadio Gran Canaria 32,400 0 García Pimienta
Mallorca Palma 9th 1960–61 31 Estadi Mallorca Son Moix 23,142 0 Javier Aguirre
Osasuna Pamplona 7th 1935–36 41 El Sadar 23,516 0 Jagoba Arrasate
Rayo Vallecano Madrid 11th 1977–78 21 Campo de Fútbol de Vallecas 14,708 0 Francisco
Real Betis Seville 6th 1932–33 58 Estadio Benito Villamarín 60,720 1 Manuel Pellegrini
Real Madrid Madrid 2nd 1929 93 Santiago Bernabéu 83,186 36 Carlo Ancelotti
Real Sociedad San Sebastián 4th 1929 77 Reale Arena 39,500 2 Imanol Alguacil
Sevilla Seville 12th 1934–35 79 Ramón Sánchez Pizjuán 42,714 1 Diego Alonso
Valencia Valencia 16th 1931–32 89 Mestalla 49,430 6 Rubén Baraja
Villarreal Villarreal 5th 1998–99 24 Estadio de la Cerámica 23,000 0 Miguel Ángel Tena

বিন্যাস

সম্পাদনা

লা লিগার প্রতিটি মৌসুমে সর্বমোট ২০টি ক্লাব দ্বৈত রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়; যার মধ্যে একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়; ক্লাবগুলো এক মৌসুমে সর্বমোট ৩৮টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করে। লা লিগার প্রতিটি মৌসুম বছরের আগস্ট মাস হতে পরবর্তী বছরের মে মাস পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করে থাকে, হারের জন্য কোন পয়েন্ট অর্জন করে না। পয়েন্ট তালিকায় ক্লাবগুলোর অর্জিত পয়েন্টের ভিত্তিতে তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়। প্রতিটি মৌসুম শেষে পয়েন্ট তালিকায় সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করে। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে হেড-টু-হেড পয়েন্টের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।[][] সমতা ভঙ্গের সকল নিয়ম প্রয়োগ করার পরও যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব পয়েন্ট তালিকায় সমতায় থাকে, তবে উক্ত ক্লাবগুলো পয়েন্ট তালিকার একই অবস্থানে আছে বলে মনে করা হয়। তবে, চ্যাম্পিয়ন ক্লাব, অবনমিত ক্লাব অথবা অন্যান্য প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ ক্লাব নির্ধারণের ক্ষেত্রে যদি সমতায় থাকে, তবে একটি নিরপেক্ষ মাঠে একটি প্লে-অফ ম্যাচের মাধ্যমে ক্লাবগুলোর অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।

লা লিগার প্রতিটি মৌসুমের বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমের উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হয়; এছাড়াও পয়েন্ট তালিকায় নিজেদের অবস্থানের ভিত্তিতে এক বা একাধিক ক্লাব উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, উয়েফা ইউরোপা লিগ এবং উয়েফা ইউরোপা কনফারেন্স লিগের জন্য উত্তীর্ণ হয়। লা লিগায় অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি ক্লাবগুলো স্পেনীয় ঘরোয়া ফুটবল কাপ কোপা দেল রেইয়েও অংশগ্রহণ করে।[]

ফুটবল লিগ পদ্ধতির মাধ্যমে স্পেনীয় ফুটবল লিগ পদ্ধতির শীর্ষ স্তরের লিগ লা লিগা এবং দ্বিতীয় স্তরের লিগ সেহুন্দা দিভিসিওন উন্নয়ন ও অবনমনের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। প্রতিটি মৌসুম শেষে, লা লিগার পয়েন্ট তালিকায় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী তিনটি ক্লাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেহুন্দা দিভিসিওনে অবনমিত হয়; পক্ষান্তরে, উক্ত মৌসুমে সেহুন্দা দিভিসিওনের চ্যাম্পিয়ন, রানার-আপ এবং তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে লা লিগায় উন্নীত হয়।

ইউরোপীয় প্রতিযোগিতা

সম্পাদনা

প্রতি মৌসুমে লা লিগার র্শীর্ষ চার দল সরাসরি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ৫ম ও ৬ষ্ঠ দল উয়েফা ইউরোপা লিগের প্রথম রাউন্ডে খেলার সুযোগ পায়। ৭ম দল সুযোগ পায় উয়েফা ইউরোপা কনফারেন্স লিগের রথম রাউন্ডে খেলার সুযোগ।

প্রিমেরা দিভিসিওনে সাফল্যের পাশাপাশি ভালেনসিয়া, রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা এবং অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ ইউরোপীয় প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সর্বাধিক সাফল্যমণ্ডিত দল হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এ চারটি দল স্পেনের দল হিসেবে পাঁচ বা ততোধিক আন্তর্জাতিক ট্রফি লাভে সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। এছাড়াও দলগুলো ইউরোপের সর্বমোট ট্রফি লাভের শীর্ষ দশ দলের তালিকায় স্থান পেয়েছে।[] ২০০৫-০৬ মৌসুমে বার্সেলোনা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এবং সেভিয়া উয়েফা কাপ জয় করেছে। প্রাইমেরা ডিভিশন প্রথম লিগ হিসেবে ইউরোপে ১৯৯৭ সালের পর এ দ্বৈত শিরোপা লাভকারী লিগ।

ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় লা লিগা অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন করে আসছে। ইউরোপীয় লিগগুলোর উপর উয়েফা র‌্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় এ লিগের স্থান বর্তমানে শীর্ষস্থানে। গত পাঁচ বছর ধরে লা লিগা'র অবস্থান ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ এবং জার্মানির বুন্দেসলিগার উপরে।[]

পরিসংখ্যান

সম্পাদনা

চ্যাম্পিয়ন

সম্পাদনা

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এপর্যন্ত সর্বমোট ৯টি ক্লাব লা লিগায় শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে ৬টি ক্লাব একাধিকবার জয়লাভ করেছে। লা লিগার ইতিহাসের সবচেয়ে সফল ক্লাব হচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদ, যারা এপর্যন্ত ৩৫টি শিরোপা জয়লাভ করেছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বার্সেলোনা, যারা এপর্যন্ত ২৭ বার এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদ, যারা এপর্যন্ত ১১ বার শিরোপা জয়লাভ করেছে।

মৌসুম চ্যাম্পিয়ন
১৯২৯ বার্সেলোনা (১)
১৯২৯–৩০ অ্যাথলেটিক বিলবাও (১)
১৯৩০–৩১ অ্যাথলেটিক বিলবাও (২)
১৯৩১–৩২ মাদ্রিদ (১)
১৯৩২–৩৩ মাদ্রিদ (২)
১৯৩৩–৩৪ অ্যাথলেটিক বিলবাও (৩)
১৯৩৪–৩৫ রিয়াল বেতিস (১)
১৯৩৫–৩৬ অ্যাথলেটিক বিলবাও (৪)
১৯৩৬–৩৭ পরিত্যাক্ত
১৯৩৭–৩৮ পরিত্যাক্ত
১৯৩৮–৩৯ পরিত্যাক্ত
১৯৩৯–৪০ আতলেতিকো মাদ্রিদ (১)
১৯৪০–৪১ আতলেতিকো মাদ্রিদ (২)
১৯৪১–৪২ ভালেনসিয়া (১)
১৯৪২–৪৩ অ্যাথলেটিক বিলবাও (৫)
১৯৪৩–৪৪ ভালেনসিয়া (২)
১৯৪৪–৪৫ বার্সেলোনা (২)
১৯৪৫–৪৬ সেভিয়া (১)
১৯৪৬–৪৭ ভালেনসিয়া (৩)
১৯৪৭–৪৮ বার্সেলোনা (৩)
১৯৪৮–৪৯ বার্সেলোনা (৪)
১৯৪৯–৫০ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৩)
১৯৫০–৫১ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৪)
১৯৫১–৫২ বার্সেলোনা (৫)
১৯৫২–৫৩ বার্সেলোনা (৬)
১৯৫৩–৫৪ রিয়াল মাদ্রিদ (৩)
১৯৫৪–৫৫ রিয়াল মাদ্রিদ (৪)
১৯৫৫–৫৬ অ্যাথলেটিক বিলবাও (৬)
১৯৫৬–৫৭ রিয়াল মাদ্রিদ (৫)
১৯৫৮–৫৯ বার্সেলোনা (৭)
১৯৫৯–৬০ বার্সেলোনা (৮)
১৯৬০–৬১ রিয়াল মাদ্রিদ (৭)
মৌসুম চ্যাম্পিয়ন
১৯৬১–৬২ রিয়াল মাদ্রিদ (৮)
১৯৬২–৬৩ রিয়াল মাদ্রিদ (৯)
১৯৬৩–৬৪ রিয়াল মাদ্রিদ (১০)
১৯৬৪–৬৫ রিয়াল মাদ্রিদ (১১)
১৯৬৫–৬৬ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৫)
১৯৬৬–৬৭ রিয়াল মাদ্রিদ (১২)
১৯৬৭–৬৮ রিয়াল মাদ্রিদ (১৩)
১৯৬৮–৬৯ রিয়াল মাদ্রিদ (১৪)
১৯৬৯–৭০ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৬)
১৯৭০–৭১ ভালেনসিয়া (৪)
১৯৭১–৭২ রিয়াল মাদ্রিদ (১৫)
১৯৭২–৭৩ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৭)
১৯৭৩–৭৪ বার্সেলোনা (৯)
১৯৭৪–৭৫ রিয়াল মাদ্রিদ (১৬)
১৯৭৫–৭৬ রিয়াল মাদ্রিদ (১৭)
১৯৭৬–৭৭ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৮)
১৯৭৭–৭৮ রিয়াল মাদ্রিদ (১৮)
১৯৭৮–৭৯ রিয়াল মাদ্রিদ (১৯)
১৯৭৯–৮০ রিয়াল মাদ্রিদ (২০)
১৯৮০–৮১ রিয়াল সোসিয়েদাদ (১)
১৯৮১–৮২ রিয়াল সোসিয়েদাদ (২)
১৯৮২–৮৩ অ্যাথলেটিক বিলবাও (৭)
১৯৮৩–৮৪ অ্যাথলেটিক বিলবাও (৮)
১৯৮৪–৮৫ বার্সেলোনা (১০)
১৯৮৫–৮৬ রিয়াল মাদ্রিদ (২১)
১৯৮৬–৮৭ রিয়াল মাদ্রিদ (২২)
১৯৮৭–৮৮ রিয়াল মাদ্রিদ (২৩)
১৯৮৮–৮৯ রিয়াল মাদ্রিদ (২৪)
১৯৮৯–৯০ রিয়াল মাদ্রিদ (২৫)
১৯৯০–৯১ বার্সেলোনা (১১)
১৯৯১–৯২ বার্সেলোনা (১২)
১৯৯২–৯৩ বার্সেলোনা (১৩)
মৌসুম চ্যাম্পিয়ন
১৯৯৩–৯৪ বার্সেলোনা (১৪)
১৯৯৪–৯৫ রিয়াল মাদ্রিদ (২৬)
১৯৯৫–৯৬ আতলেতিকো মাদ্রিদ (৯)
১৯৯৬–৯৭ রিয়াল মাদ্রিদ (২৭)
১৯৯৭–৯৮ বার্সেলোনা (১৫)
১৯৯৮–৯৯ বার্সেলোনা (১৬)
১৯৯৯–২০০০ দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া (১)
২০০০–০১ রিয়াল মাদ্রিদ (২৮)
২০০১–০২ ভালেনসিয়া (৫)
২০০২–০৩ রিয়াল মাদ্রিদ (২৯)
২০০৩–০৪ ভালেনসিয়া (৬)
২০০৪–০৫ বার্সেলোনা (১৭)
২০০৫–০৬ বার্সেলোনা (১৮)
২০০৬–০৭ রিয়াল মাদ্রিদ (৩০)
২০০৭–০৮ রিয়াল মাদ্রিদ (৩১)
২০০৮–০৯ বার্সেলোনা (১৯)
২০০৯–১০ বার্সেলোনা (২০)
২০১০–১১ বার্সেলোনা (২১)
২০১১–১২ রিয়াল মাদ্রিদ (৩২)
২০১২–১৩ বার্সেলোনা (২২)
২০১৩–১৪ আতলেতিকো মাদ্রিদ (১০)
২০১৪–১৫ বার্সেলোনা (২৩)
২০১৫–১৬ বার্সেলোনা (২৪)
২০১৬–১৭ রিয়াল মাদ্রিদ (৩৩)
২০১৭–১৮ বার্সেলোনা (২৫)
২০১৮–১৯ বার্সেলোনা (২৬)
২০১৯–২০ রিয়াল মাদ্রিদ (৩৪)
২০২০–২১ আতলেতিকো মাদ্রিদ (১১)
২০২১–২২ রিয়াল মাদ্রিদ (৩৫)
২০২২–২৩ বার্সেলোনা (২৭)
২০২৩–২৪ রিয়াল মাদ্রিদ (৩৬)

ক্লাব অনুযায়ী

সম্পাদনা
ক্লাব চ্যাম্পিয়ন চ্যাম্পিয়নের মৌসুম
রিয়াল মাদ্রিদ ৩৬ ১৯৩১–৩২, ১৯৩২–৩৩, ১৯৫৩–৫৪, ১৯৫৪–৫৫, ১৯৫৬–৫৭, ১৯৫৭–৫৮, ১৯৬০–৬১, ১৯৬১–৬২, ১৯৬২–৬৩, ১৯৬৩–৬৪, ১৯৬৪–৬৫, ১৯৬৬–৬৭, ১৯৬৭–৬৮, ১৯৬৮–৬৯, ১৯৭১–৭২, ১৯৭৪–৭৫, ১৯৭৫–৭৬, ১৯৭৭–৭৮, ১৯৭৮–৭৯, ১৯৭৯–৮০, ১৯৮৫–৮৬, ১৯৮৬–৮৭, ১৯৮৭–৮৮, ১৯৮৮–৮৯, ১৯৮৯–৯০, ১৯৯৪–৯৫, ১৯৯৬–৯৭, ২০০০–০১, ২০০২–০৩, ২০০৬–০৭, ২০০৭–০৮, ২০১১–১২, ২০১৬–১৭, ২০১৯–২০, ২০২১–২২, ২০২৩–২৪
বার্সেলোনা ২৭ ১৯২৯, ১৯৪৪–৪৫, ১৯৪৭–৪৮, ১৯৪৮–৪৯, ১৯৫১–৫২, ১৯৫২–৫৩, ১৯৫৮–৫৯, ১৯৫৯–৬০, ১৯৭৩–৭৪, ১৯৮৪–৮৫, ১৯৯০–৯১, ১৯৯১–৯২, ১৯৯২–৯৩, ১৯৯৩–৯৪, ১৯৯৭–৯৮, ১৯৯৮–৯৯, ২০০৪–০৫, ২০০৫–০৬, ২০০৮–০৯, ২০০৯–১০, ২০১০–১১, ২০১২–১৩, ২০১৪–১৫, ২০১৫–১৬, ২০১৭–১৮, ২০১৮–১৯, ২০২২–২৩
আতলেতিকো মাদ্রিদ ১১ ১৯৩৯–৪০, ১৯৪০–৪১, ১৯৪৯–৫০, ১৯৫০–৫১, ১৯৬৫–৬৬, ১৯৬৯–৭০, ১৯৭২–৭৩, ১৯৭৬–৭৭, ১৯৯৫–৯৬, ২০১৩–১৪, ২০২০–২১
অ্যাথলেটিক বিলবাও ১৯২৯–৩০, ১৯৩০–৩১, ১৯৩৩–৩৪, ১৯৩৫–৩৬, ১৯৪২–৪৩, ১৯৫৫–৫৬, ১৯৮২–৮৩, ১৯৮৩–৮৪
ভালেনসিয়া ১৯৪১–৪২, ১৯৪৩–৪৪, ১৯৪৬–৪৭, ১৯৭০–৭১, ২০০১–০২, ২০০৩–০৪
রিয়াল সোসিয়েদাদ ১৯৮০–৮১, ১৯৮১–৮২
দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া ১৯৯৯–২০০০
সেভিয়া ১৯৪৫–৪৬
রিয়াল বেতিস ১৯৩৪–৩৫

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Legal Notice and Conditions of Use"। LaLiga। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  2. "LALIGA launches a new era, presenting a new strategic positioning and international branding"Global Fútbol। ২০২৩-০৭-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১১ 
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  4. http://www.bdfutbol.com/en/t/t1928-29.html
  5. "Reglamento General de la RFEF 2010 (Artículo 201.2) (page 138)" (পিডিএফ) (স্পেনীয় ভাষায়)। RFEF। ৭ জুন ২০১০। ১৯ মে ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১০ 
  6. "Criterios de puntuación del juego limpio" (স্পেনীয় ভাষায়)। RFEF। ৩০ অক্টোবর ১৯৯৮। ৭ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১০ 
  7. "Premier League clubs' UEFA qualification explained"। Premier League। ৪ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  8. "UEFA club competitions press kit (.PDF archive, page 23)" (পিডিএফ)। UEFA Official Website। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৮-২৫ 
  9. "UEFA ranking of European leagues"। Bert Kassies। মে ২০১১। 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা