বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশের র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এবং সংস্থাটির ছয়জন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[১] ম্যাগনিৎস্কি আইনের অধীনে এটি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি বা সংস্থার ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা[২][৩] রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য সরঞ্জাম নিয়ে আসা রুশ পণ্যবাহী জাহাজও মার্কিন নিষেধাজ্ঞাভুক্ত ছিল,[৪] যার ফলে নাম এবং রং পাল্টেও জাহাজটি বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়তে পারেনি।[৫] এই জাহাজটিকে বাংলাদেশে ভিড়তে দিলে তা মার্কিন নিষেধাজ্ঞার লঙ্ঘন হবে বলে আগে জানিয়ে দেওয়া হয়।[৬] বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের লবিস্ট নিয়োগ বিতর্ক শুরু হয়।[৭] তবে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকা রাশিয়ার জাহাজের ব্যাপারে বাংলাদেশ খুব গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নেয়।[৮]

বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন
তারিখ১০ ডিসেম্বর ২০২১
অবস্থানবাংলাদেশ
ফলাফলআন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা
দোষী সাব্যস্তগুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন

পটভূমি সম্পাদনা

যুক্তরাষ্ট্র র‍্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের উদাহরণ হিসেবে বিচারবহির্ভূত হত্যা[৯] এবং গুমের অভিযোগ[১০] যে এটা প্রথম তা নয়।[১১] বরং বাংলাদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং গুমের ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে আগে থেকে বলা হচ্ছে।[১২][১৩] মানবাধিকার কর্মীরা জানান, দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে ‘ক্রসফায়ার’ দীর্ঘদিন ধরেই চলছে৷[১৪] এমনকি যুক্তরাষ্ট্রই যে এককভাবে এমন করেছে তা নয়, গত এক দশকে ইউরোপীয় পার্লামেন্টেও বহুবার বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রস্তাব পাস করা হয়েছে।[১৫] হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কাউন্সিল অন্তত এক দশক ধরেই বলে আসছে এবং বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে যথেষ্ট উদাহরণ উপস্থাপন করেছে তারা।[১৬][১৭][১৮] বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার বরাত দিয়ে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে ছয় শতাধিক গুম, ২০১৮ সাল থেকে প্রায় ৬০০ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং নির্যাতনে ব়্যাব ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায় রয়েছে৷ পাশাপাশি বিরোধী দলের নেতাকর্মী, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের এইসব ঘটনায় লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে বলেও কিছু প্রতিবেদনে উঠে আসে৷[১৯]

২০১০ সাল থেকে কমপক্ষে ২৯৮ ব্যক্তি যার অধিকাংশই বিরোধী দলীয় নেতা ও কর্মী বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গুম হয়।[২০][২১][২২] একটি অভ্যন্তরীণ মানবাধিকার সংগঠনের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, ২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৮২ ব্যক্তি নিখোঁজ হন।[২৩] নিখোঁজের পর কমপক্ষে ৩৯ জনকে মৃত অবস্থায় দেখা গেলেও বাদ-বাকীদের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি।[২২] ২৫ জুন, ২০১০ তারিখে বিরোধীদলীয় নেতা চৌধুরী আলমকে রাষ্ট্রীয় পুলিশ গ্রেফতার হন ও তারপর থেকেই তিনি নিখোঁজ রয়েছেন।[২৪] তার নিখোঁজের বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরবর্তীতে অস্বীকার করে।[২৫] ১৭ এপ্রিল, ২০১২ তারিখে প্রধান বিরোধীদল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আরেক নেতা ইলিয়াস আলী অজ্ঞাত সশস্ত্র ব্যক্তিদের হাতে নিখোঁজ হন। এ ঘটনাটি গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে গুরুত্ব পায়। ২০১৪ সালের বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে কমপক্ষে ১৯জন বিরোধীদলীয় ব্যক্তিকে নিরাপত্তা বাহিনী ধরে নিয়ে যায়।[২৬] এ ধরনের গুমের ঘটনায় অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন - উভয় পক্ষ থেকেই নিন্দাজ্ঞাপন করা হয়। সরকারের কাছে দাবী জানানো স্বত্ত্বেও এজাতীয় গুম ও এজাতীয় মামলার তদন্তে উদ্যোগ গ্রহণে নিস্পৃহতা লক্ষ্য করা যায়।[২৬][২৭][২৮] ১৩ বছর যাবত যুবলীগ টেকনাফ শাখার সাবেক সভাপতি,[২৯] ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পরপর তিনবার টেকনাফ পৌরসভা কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়া একরামুল হক[৩০] ২০১৮-এর ২৭ মে স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ রেজাউল হকের নেতৃত্বে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।[৩১] ২৬ মে ২০১৮, কথিত গোলাগুলির একদিন আগে শেষ ফোন কলের একটি রেকর্ডিং ফাঁস হয়, যেখানে হক তার স্ত্রী আয়েশা বেগমের সাথে ফোনে কথা বলছিলেন।[৩২] কথা চলাকালে হকের স্ত্রী ও কন্যাদের চিৎকার শোনা যায়। কলের সময় বন্দুকের গুলির শব্দ এবং একজন মানুষের আর্তনাদও শোনা যায়।[৩৩]

২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।[৩৪] পরবর্তীতে ১০ ডিসেম্বর গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সাবেক ও বর্তমান ৭ কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[৩৫]

র‍্যাবের উপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা সম্পাদনা

 
র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের একটি গাড়ি

যদিও র‌্যাব কুখ্যাত সন্ত্রাসী বাংলা ভাই সহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করতে সফল হয়, তারপরও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ র‌্যাবকে ক্রসফায়ারের অভিযোগে দায়ী করে অসংখ্য মৃত্যুর জন্য অভিযুক্ত করেছে।[৩৬][৩৭] মার্চ ২০১০ সালে, র‌্যাবের এক নেতা দাবি করেছিলেন যে ৬২২ জন মারা গেছে 'ক্রসফায়ার' এর কারণে, অথচ কিছু মানবাধিকার সংস্থা দাবি করে যে ১,০০০ এরও বেশি বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড র‌্যাবের কাজের ফসল।[৩৮] এছাড়াও, র‌্যাবের কর্মকান্ডের সাথে জড়িত নির্যাতনের অনেক রিপোর্ট পাওয়া গেছে।[৩৯][৪০]

লেফটেন্যান্ট কর্নেল (বরখাস্ত) তারেক সাঈদ, মেজর (বরখাস্ত) আরিফ হোসেন এবং লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (বরখাস্ত) মাসুদ রানাসহ র‌্যাব-১১-এর ১৬ জন কর্মকর্তাকে (পরে বরখাস্ত করা হয়েছে) অপহরণ, হত্যা, লাশ গুম, ষড়যন্ত্র ও নারায়ণগঞ্জের সাত হত্যা মামলার প্রমাণ ধ্বংসের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।[৪১][৪২] একই মামলায় র‌্যাব-১১-এর আরও নয়জন কর্মকর্তাকে ৭ থেকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।[৪৩]

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সদস্যরা গণ মিছিলের সময় নারী ও শিশুদের গুলি করে হত্যা করে।[৪৪] মানবাধিকার গোষ্ঠী র‌্যাবকে "ডেথ স্কোয়াড" হিসাবে বর্ণনা করেছে।[৩৮] র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের বিরুদ্ধে মাদক ও জাল মুদ্রার মিথ্যা অভিযোগে শামীম সিকদার নামে এক বাংলাদেশি প্রবাসীকে ফাঁসানো এবং পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে।[৪৫][৪৬] প্রতিবেদনে আরও ওঠে এসেছে যে বিরোধী রাজনৈতিক দলের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও জামায়াতে ইসলামীর অন্তত ৭০ জন নেতা-কর্মী বলপূর্বক গুমের শিকার হয়েছেন, এমনকি ৩৭ জন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কর্মীও রয়েছেন।[৪৭]

২৭ অক্টোবর ২০২০-এ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য জোড় দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অফ স্টেট এবং ইউনাইটেড স্টেটস সেক্রেটারি অফ ট্রেজারিকে একটি বার্তা পাঠায়।[৪৮][৪৯][৫০][৫১]

১০ই ডিসেম্বর ২০২১-এ, GLOMAG-এর অধীনে মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ র‌্যাব-কে তার বিশেষ নজরদারীতে থাকা ব্যক্তিত্বদের (SDN) তালিকায় অভিযুক্ত করে।[৫২] র‌্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, এডিজি কর্নেল কে এম আজাদসহ র‌্যাবের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছয়জনের বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়। তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে তাদের সম্পদ অবরুদ্ধকরণ এবং মার্কিন ব্যক্তিদের সাথে যেকোন ধরনের লেনদেন থেকে নিষিদ্ধ করা হয়।[৫৩] বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন মার্কিন সেক্রেটারিয়েট অফ স্টেট এন্টনি ব্লিঙ্কেনকে র‌্যাব-এর বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে পুনর্বিবেচনার জন্য একটি খোলা চিঠি পাঠান।[৫৪] অন্যদিকে মার্কিন কংগ্রেসম্যান এবং ইউএস হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান গ্রেগরি ডব্লিউ মিকস মার্কিন সরকারের ওই নিষেধাজ্ঞাকে জোরালোভাবে সমর্থন করে বলেন যে, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে নিষেধাজ্ঞার প্রয়োজন নেই, তবে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ব্যক্তি-স্বত্বার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞাগুলি খুবই কার্যকর।[৫৫]

নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত র‍্যাব কর্মকর্তা সম্পাদনা

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত ছয় জন কর্মকর্তা:[১]

  1. চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন (র‍্যাবের সাবেক মহাপরিচালক),
  2. বেনজীর আহমেদ (সাবেক র‍্যাব মহাপরিচালক, জানুয়ারি ২০১৫-এপ্রিল ২০২০),
  3. কর্নেল খান মোহাম্মদ আজাদ (সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক-অপারেশন্স),
  4. কর্নেল তোফায়েল মুস্তাফা সরওয়ার (সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক-অপারেশন্স, জুন ২০১৯-মার্চ ২০২১),
  5. কর্নেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম (সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক-অপারেশন্স, সেপ্টেম্বর ২০১৮-জুন২০১৯), এবং
  6. কর্নেল মোহাম্মদ আনোয়ার লতিফ খান (সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক-অপারেশন্স, এপ্রিল-২০১৬-সেপ্টেম্বর ২০১৮)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত থাকার জন্য বেনজির আহমেদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করার কথা ঘোষণা করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর - যার ফলে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য হবেন।[১]

নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত রুশ জাহাজ সম্পাদনা

বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ঢাকাস্থ রুশ এবং মার্কিন দূতাবাসের মধ্যে পরস্পরবিরোধী বিবৃতি চলাকালে রাশিয়ার একটি জাহাজকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেয়া হয়নি।[৫] ২০২২ সালের ২৪ ডিসেম্বর রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের পণ্য নিয়ে আসছিল রাশিয়ার জাহাজ ‘উরসা মেজর’। কিন্তু ওই জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় সেটিকে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকতে না দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়। কারণ তার দুই দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশকে ওই জাহাজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি অবগত করা হয়েছিল।[৫৬]

এর আগে অক্টোবরে ওই পণ্য মোংলা বন্দরে পাঠানোর জন্য বাংলাদেশের অনুমতি চেয়েছিল রাশিয়া। তখন তারা জানায় যে পণ্যবাহী জাহাজের নাম ‘স্পার্টা-৩’। তবে জাহাজটির ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তারা একই জাহাজের নাম পরিবর্তন করে ‘উরসা মেজর’ নামে নামকরণ করে। কিন্তু আন্তর্জাতিক নিয়মানুযায়ী প্রতিটি জাহাজের একটি নম্বর থাকায় পরিবর্তনের বিষয়টি ধরা পড়ে যায়।[৫৭] রং আর নাম পাল্টে জাহাজটি বাংলাদেশে নোঙর করতে না পারলেও ভারতের বন্দরে গিয়ে ভিড়ে।[৬][৫৮] পরে ভারতের একটি বন্দরকে ব্যবহার করে বাংলাদেশ ওই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল ঘুরপথে দেশে নিয়ে আনার ব্যবস্থা করেছে।[৫৯]

প্রতিক্রিয়া সম্পাদনা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সম্পাদনা

১৯৭২ সালের ৪ঠা এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। একই সঙ্গে সহায়তার জন্য ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করে।[৬০][৬১] ঐ সময় হার্বার্ট ডি. স্পিভ্যাক ঢাকায় নিযুক্ত প্রধান আমেরিকান কূটনীতিক কর্মকর্তা ছিলেন।[৬২] স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম প্রধান অংশীদার হয়ে ওঠে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৭২ সাল থেকে ইউএসএইড প্রায় ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য সহযোগিতা দিয়েছে বাংলাদেশকে।[৬৩] আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা, জঙ্গিবাদ বিরোধী ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রসঙ্গে এ দুই দেশ বেশকিছু সহায়তামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করে।[৬৪] ওবামা প্রশাসনের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য উন্নয়ন এবং পরিবেশ উন্নয়নমূলক বেশকিছু কাজে বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান সহযোগী ছিল।[৬৪]

বাংলাদেশ–মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে গত এক দশকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা, বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদবিরোধী কার্যক্রমে সহযোগিতা বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের একটি বড় বাজার। যেখানে একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরী পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। কোভিডের টিকা সরবরাহের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র তার সাহায্য-সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে।[১৫] ২০১২ সালে রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যে একটি কৌশলগত চুক্তি হয়। বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া বার্নিকাট ২০১৫ সালে এ সম্পর্ককে "স্পন্দনশীল, বহুমুখী, এবং অপরিহার্য" বলে উল্লেখ করেন।[৬৫] ২০১৪ সালের এক জরিপ অনুযায়ী ৭৬% বাংলাদেশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে পছন্দসই মতামত দিয়েছেন, যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্ববৃহৎ।[৬৬] দুদেশের সম্পর্ক ঐতিহ্যগতভাবে অসাধারণ হিসেবে মনে করা হলেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই বাংলাদেশে আইনের অপপ্রয়োগ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব এবং নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদ করে আসছে। ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি বয়কট করায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্ক কিছুটা শীতল হলেও সকল সহযোগিতামূলক কার্যক্রমই পরিচালিত হয়।[৬৭] এমনকি ২০১৬ সাল মোতাবেক বাংলাদেশ এশিয়ার মধ্যে আফগানিস্তানপাকিস্তানের পর সবচেয়ে বেশি মার্কিন সহায়তা লাভ করেছে।[৬৮] তাছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অংশগ্রহণের অন্যতম সমর্থক হিসেবে কাজ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।[৬৯]

ফলে বাংলাদেশের মানবাধিকার সুরক্ষা প্রদান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম আগ্রহের জায়গা। তাই মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন ৭ কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল এবং এই নিষেধাজ্ঞার পর ক্রসফায়ারের ঘটনা বন্ধ হওয়ায় তারা ইতিবাচক ফল পাচ্ছে বলে মনে করেন।[১৬] ২০২৩-এর ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সফররত একজন শীর্ষ মার্কিন রাষ্ট্রদূত জানান, সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যার দায়ে অভিযুক্ত বাংলাদেশের অভিজাত পুলিশ ইউনিটের ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করবে না।[৭০]

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সম্পাদনা

বাংলাদেশের র‍্যাব ও এর সাবেক-বর্তমান সাত কর্মকর্তার উপর যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র তা তথ্যভিত্তিক নয় বলে ঢাকার পক্ষ থেকে দাবি করা হয় এবং র‍্যাব ও র‍্যাবের সাবেক-বর্তমান প্রধানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ব্যাখ্যা জানতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলারকে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়৷[১৪] সরকারের সঙ্গে কোনও আলাপ ছাড়াই পুলিশ প্রধান (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক এবং বর্তমান মহাপরিচালক সহ ছয় কর্মকর্তার ওপর এককভাবে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করে বাংলাদেশ।[৭১] মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি জে ব্লিনকেনকে চিঠি লিখে নিষেধাজ্ঞা প্রশ্নে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক জবাব পাঠান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন[৩]

প্রভাব সম্পাদনা

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস আয়োজিত এমটকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, র‍্যাবের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় দুদেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।[৭২] বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলিও জানান, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশে ইউরোপীয় বাণিজ্য সুবিধা আদায় বা ব্যবসাকে এগিয়ে নেওয়ার ওপর কোনো প্রভাব ফেলার কোনো লক্ষণ তিনি দেখছেন না।[৭৩]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা র‌্যাবের কর্মকাণ্ডে কোন প্রভাব পড়েনি বলে মন্তব্য করেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন[৭৪] বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিস্তারিত রেকর্ড রাখা মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের মতে, ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় ২,৫০০ বাংলাদেশি নাগরিক নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত এবং আরও কয়েকশ মানুষ জোরপূর্বক গুম হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এতে আরো বলা হয়, ‘অধিকার’ গত চার বছরে প্রায় ১,২০০ বা প্রতি মাসে গড়ে ২৫ টি মৃত্যুর ঘটনা রেকর্ড করেছে। তবে তাদের মতে, ওয়াশিংটন গত ১০ ডিসেম্বর র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং এর সাতজন শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ম্যাগনিটস্কি অ্যাক্ট এর আওতায় নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর আর কোনো হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেনি।[৭৫] অধিকার জানায়, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বরে গুমের শিকার হয়েছেন ১৬ জন, সিজিএসের গবেষণায় সেই সংখ্যাটি ২২, এবং সারা বছরে ২৪ জন।[৭৬]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নের (র‌্যাব) উপর নিষেধাজ্ঞার কারণে বিচারবহির্ভূত হত্যা কমে আসায় প্রশংসা করেন৷[৭৭] তবে তিনি র্যাবের উপর থেকে স্যাঙ্কশন কবে প্রত্যাহার করা হবে সে ব্যাপারে কোনো সময়রেখা প্রনয়ণ করেননি।[৭৮]

অপরদিকে, রাশিয়ার পতাকাবাহী উরসা মেজর নামের একটি জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ঢুকতে না পেরে কলকাতার হলদিয়া বন্দরে ভিড়তে চেয়েছিল। সেখান থেকে সড়ক পথে জাহাজটির পণ্য বাংলাদেশে আনার প্রস্তুতিও নেয়। তবে প্রায় দুই সপ্তাহ অপেক্ষার পরও অনুমতি না পেয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা রাশিয়ার জাহাজটি ভারতে পণ্য খালাস না করেই গত ১৬ জানুয়ারি ভারতের জলসীমা ছেড়ে যায়।[৭৯]

বাংলাদেশ, রাশিয়া ও ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে রুশ জাহাজটি কলকাতার হলদিয়া বন্দরে ভেড়ার প্রস্তুতি নেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সাম্প্রতিক ভারত ও বাংলাদেশ সফরকালে জাহাজের প্রসঙ্গটি আলোচনায় আসে।[৮০]

ঐ সময় এই নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি ঢাকা ও দিল্লির কাছে তুলে ধরেন ডোনাল্ড লু। ফলে ভারতে আর পণ্য খালাস করতে পারেনি জাহাজটি।[৭৯]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "র‍্যাব ও তার ছয় কর্মকর্তার ওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপ"বিবিসি বাংলা। ১০ ডিসেম্বর ২০২১। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  2. "US imposes sanctions on RAB, 7 officials over human rights abuse"। The Business Standard। ১১ ডিসেম্বর ২০২১। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  3. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রশ্নে বাংলাদেশের জবাব, ব্লিনকেনকে মোমেনের চিঠি"মানবজমিন (পত্রিকা)। ২ জানুয়ারি ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  4. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞাভুক্ত রুশ জাহাজের পণ্য ভারতের বন্দর থেকে আনা হবে"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ডিসেম্বর ২৯, ২০২২। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  5. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় থাকা রাশিয়ার জাহাজে আসা রূপপুরের পণ্য ভারতে খালাস করে বাংলাদেশে আনার উদ্যোগ"। বিবিসি। ৩০ ডিসেম্বর ২০২২। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  6. "রূপপুরের সরঞ্জাম নিয়ে রুশ জাহাজ ভিড়ছে ভারতের হলদিয়ায়"। BBC। ৪ জানুয়ারি ২০২৩। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  7. স্বপন, হারুন উর রশীদ (২৭ জানুয়ারি ২০২২)। "যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ বনাম দেশের স্বার্থ"ডয়েচে ভেলে বাংলা। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  8. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকা রাশিয়ার জাহাজ নিয়ে বিব্রত বাংলাদেশ"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ৩০ ডিসেম্বর ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  9. "'র‍্যাবের ভূমিকা পুনর্বিবেচনার সময় এসেছে'"। বিবিসি বাংলা। ১৭ জানুয়ারি ২০১৭। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  10. "র‍্যাব নিয়ে স্পর্শকাতর গোপন রেকর্ডিং যাচাই হচ্ছে"। বিবিসি। ৫ এপ্রিল ২০১৭। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  11. "অস্ত্রধারীদের ধরতে গেলে এমন হবেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী"। DW। ৫ ডিসে ২০২১। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  12. "র‍্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ মার্কিন সেনেটরদের, কতটা আমলে নিচ্ছে র‍্যাব?"। বিবিসি। ২৯ অক্টোবর ২০২০। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  13. "বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড: দায়-দায়িত্ব কি র‍্যাব-পুলিশের নাকি সরকারি নীতির?"। বিবিসি। ২১ অগাস্ট ২০২০। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  14. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ঢাকায় কড়া প্রতিক্রিয়া"ডয়চে ভেলে বাংলা। ১১ ডিসে ২০২১। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  15. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞা উত্তরণ কীভাবে"দৈনিক নয়া দিগন্ত। ১৮ মে ২০২২। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  16. "বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও তার প্রভাব"যায়যায়দিন। ১০ মে ২০২২। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  17. "র‍্যাবের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তের দাবি নাকচ করলেন আইনমন্ত্রী"। বিবিসি। ১০ অগাস্ট ২০১৯। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  18. "পুলিশের 'ক্রসফায়ার বাণিজ্য' ঠেকাবে কে?"। DW। ১৬ আগস্ট ২০২০। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  19. "বেনজীর আহমেদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা"। Dw। ১০ ডিসেম্বর ২০২১। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  20. "International Week of the Disappeared" (পিডিএফ)Statement on the International Week of the Disappeared (ইংরেজি ভাষায়)। Odhikar। ২৫ মে ২০১৫। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  21. David Bergman (২০ অক্টো ২০১৪)। "'Forced disappearances' surge in Bangladesh"Al Jazeera (ইংরেজি ভাষায়)। Al Jazeera Media Network। ১ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  22. Hussain, Maaz। "Enforced Disappearances Rise in Bangladesh"VOA (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০২-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-১২ 
  23. "ASK Documentation: Forced Disappearances" (পিডিএফ)Incidents of Enforced Disappearances Between January and 30 September 2014 (ইংরেজি ভাষায়)। Ain o Salish Kendra। ১৩ অক্টোবর ২০১৪। ১৬ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  24. "DCC councillor Chowdhury Alam arrested"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ জুন ২০১০। ৭ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  25. "How Alam was abducted: Driver's account"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ জুলাই ২০১০। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  26. "ENFORCED DISAPPEARANCE: Families call for return of 19 youths"New Age (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ডিসেম্বর ২০১৫। ১৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  27. "Bangladesh: Investigate Case of Enforced Disappearance" (ইংরেজি ভাষায়)। New York: Human Rights Watch। ১৭ মার্চ ২০১৫। ২৮ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  28. "Editorial: The disappearance of Chowdhury Alam"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুলাই ২০১০। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  29. Report, Star Online (২০১৮-০৬-০৩)। "Akramul killing: Govt to examine audio clips, says home minister"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১১ 
  30. Report, Star (২০১৮-০৫-২৮)। "Poura councillor killed in Teknaf"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১১ 
  31. "Teknaf municipality councillor killed in 'gunfight'"Dhaka Tribune। ২০১৮-০৫-২৭। ২০১৮-০৫-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১১ 
  32. Report, Star (২০১৮-০৬-০১)। "'Murder' it was"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১১ 
  33. "Audio exposes moments of controversial anti-drug drive - Front Page - observerbd.com"The Daily Observer। ২০২১-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১১ 
  34. "বাইডেনের গণতন্ত্র সম্মেলনে আমন্ত্রিত ১১০ দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৪ নভেম্বর ২০২১। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  35. আহমেদ, মোশতাক (১৯ ডিসেম্বর ২০২১)। "মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও সরকারের নতুন চ্যালেঞ্জ"ডেইলি স্টার। ৩১ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  36. "'Top Bangladeshi militant' held"BBC News। ৬ মার্চ ২০০৬। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  37. "World Report 2012: Bangladesh: Events of 2011"। Human Rights Watch। ২২ জানুয়ারি ২০১২। ৭ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৪ 
  38. "WikiLeaks: U.K. trained Bangladeshi 'death squad'"। NBC News। ২১ ডিসেম্বর ২০১০। ১৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  39. "Death of Youth in Rab Action"The Daily Star। ২১ মে ২০০৭। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  40. "Rapid Action Battalion won't be used for political purpose"Unrepresented Nations and Peoples Organisation। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৫। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  41. "Ex-AL men, Ex-RAB officials among 26 handed death penalty"Prothom Alo। ২০১৭-০১-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২১ 
  42. "7-murder: Nur Hossain, Rab commander Tareque, 24 others get death"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০১-১৬। ২০১৭-০১-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২১ 
  43. "Death for Nur, Tareque Sayeed, 24 others"The Independent। Dhaka। ২০১৭-০১-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২১ 
  44. "Bangladesh: End Unlawful Violence Against Protesters"। Human Rights Watch। ৩ মে ২০১৩। ২ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৭ 
  45. "RAB 'framed, beat' Germany-based Bangladeshi expat"bdnews24.com। ২০১৭-০১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২১ 
  46. "Now RAB in plain clothes pick up expat, frame him"Dhaka Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২২ 
  47. Muktadir Rashid (৩০ আগস্ট ২০১৪)। "The List grows Longer"New Age। Dhaka। ১৪ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪ 
  48. "Bipartisan Letter Calls for Sanctions on Bangladeshi Battalion for Extrajudicial Killings, Enforced Disappearances, Torture"। ২৬ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  49. "Extrajudicial killings: US senators seek sanction on senior RAB officials"Dhaka Tribune। ২০২০-১০-২৮। ২০২০-১০-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮ 
  50. "US senators call for sanction on RAB officials engaged in 'extrajudicial killing'"The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৮। ২০২০-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮ 
  51. "Extrajudicial Killings: 10 US senators for sanctions on Rab high-ups"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৯। ২০২০-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮ 
  52. "Rapid Action Battalion"sanctionssearch.ofac.treas.gov। ১৮ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  53. "Global Magnitsky Designations; North Korea Designations; Burma-related Designations; Non-SDN Chinese Military-Industrial Complex Companies (NS-CMIC) List Update"U.S. Department of the Treasury (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১০ 
  54. "Letter to the US seeking withdrawal of sanctions on RAB"Prothomalo (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১৩ 
  55. "Congressman Meeks says he strongly supports sanctions on RAB and its officials"Dhaka Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১৩ 
  56. "রাশিয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ"বাংলা ট্রিবিউন। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  57. "'আমেরিকান নিষেধাজ্ঞা আওতায় থাকা রুশ জাহাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে'"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  58. "রূপপুরের সরঞ্জামবাহী রুশ জাহাজ ভিড়বে হলদিয়ায়, 'সমস্যা নেই' ভারতের"জাগো নিউজ। ৫ জানুয়ারি ২০২৩। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  59. "রুশ জাহাজ বাংলাদেশে ভিড়তে না-পেরে ভারতের বন্দরে পণ্য খালাস"দৈনিক জনকণ্ঠ। ৫ জানুয়ারি ২০২৩। ১১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২৩ 
  60. Newsom, Phil (১ জুন ১৯৭২)। "U.S. Strives to Improve Relations with Bangladesh"বীভার কাউন্টি টাইমস। Beaver, Pennsylvania, USA। United Press International। ৫ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  61. "U. S. recognizes Bangladesh"শিকাগো ডেইলি ডিফেন্ডার। ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনাল। ৫ এপ্রিল ১৯৭২। পৃষ্ঠা ১৪। ৪ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  62. Welles, Benjamin (৫ এপ্রিল ১৯৭২)। "Bangladesh Gets U.S. Recognition, Promise of Help"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। পৃষ্ঠা ১। ৪ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  63. "Dhaka, Washington share vision for tolerant Bangladesh: US="দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট। ২৮ আগস্ট ২০১৬। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ 
  64. "John Kerry's speech at EMK Centre"ডেইলি স্টার। ৩০ আগস্ট ২০১৬। ১ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ 
  65. "Bernicat describes Bangladesh-US relations as indispensable"দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। ঢাকা। ২২ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৫ 
  66. "How Asians View Each Other"। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  67. "Fighting terror tops agenda"ডেইলি স্টার। ২৯ আগস্ট ২০১৬। ৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ 
  68. "U.S. Relations With Bangladesh"। ২২ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ 
  69. "Dhaka pledges more peacekeepers for UN"ডেইলি স্টার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৭ 
  70. "US says Bangladesh sanctions to remain until police reform" (ইংরেজি ভাষায়)। The Vibes। ১৬ ফেব্রু ২০২৩। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  71. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশের অসন্তোষ প্রকাশ"। বাংলা ট্রিবিউন। ১১ ডিসেম্বর ২০২১। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  72. "র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা দুদেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না: রাষ্ট্রদূত"। jagonews24। ১৭ জুন ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  73. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না : ইইউ"। এনটিভি। ২৭ জানুয়ারি ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  74. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় র‍্যাবের কর্মকাণ্ডে কোনো প্রভাব পড়েনি: বিদায়ী ডিজি (ভিডিও)"। channel24bd। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  75. "'মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশে হত্যাকাণ্ড বন্ধ হয়েছে'"। ইনকিলাব। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  76. "মার্কিন নিষেধাজ্ঞার এক বছর: সরকারের মনোভাব কতটা পাল্টেছে"। প্রথম আলো। ১০ ডিসেম্বর ২০২২। ১২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৩ 
  77. স্বপন, হারুন উর রশীদ (১৫ জানুয়ারি ২০২৩)। "র‌্যাবের অগ্রগতিতে খুশি মার্কিন সহকারী মন্ত্রী"। ডয়চে ভেলে। ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ 
  78. "No timeframe for removal of RAB sanctions: US embassy" (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ এজ (বাংলাদেশ)। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  79. "অনুমতি দেয়নি ভারত, ফিরে গেল সেই রুশ জাহাজ"। banglanews24। ১৯ জানুয়ারি ২০২৩। ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ 
  80. এজাজ, রাহীদ (১৯ জানুয়ারি ২০২৩)। "রূপপুরের পণ্য খালাস না করে ভারত থেকে ফিরে গেছে রুশ জাহাজ"। প্রথম আলো। ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২৩