আবদুল হামিদ
মোহাম্মদ আবদুল হামিদ (জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৪৪) হলেন একজন বাংলাদেশী প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাবেক রাষ্ট্রপতি। তিনি বাংলাদেশের ২০ ও ২১তম (ব্যক্তি হিসেবে ১৭তম) রাষ্ট্রপতি ছিলেন । তিনি প্রথম মেয়াদে ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল এবং দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি ২১তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সালে। তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী রাষ্ট্রপতি ছিলেন।[২] তিনি সপ্তম জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার হিসেবে ১৪ জুলাই, ১৯৯৬ সাল থেকে ১০ জুলাই, ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ১২ জুলাই, ২০০১ সাল থেকে ৮ অক্টোবর, ২০০১ সাল পর্যন্ত স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন। নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসাবে ২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ সাল থেকে ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ সাল পর্যন্তও দায়িত্ব পালন করেছেন।[৩] প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতাজনিত কারণে তার মৃত্যুর ৬ দিন পূর্বেই ১৪ মার্চ, ২০১৩ তারিখে তিনি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে আসীন ছিলেন।
মোহাম্মদ আবদুল হামিদ | |
---|---|
২০ ও ২১তম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৪ মার্চ ২০১৩ – ২৪ এপ্রিল ২০২৩ ভারপ্রাপ্ত: ১৪ মার্চ ২০১৩ – ২৪ এপ্রিল ২০২৩ | |
প্রধানমন্ত্রী | শেখ হাসিনা |
পূর্বসূরী | জিল্লুর রহমান |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
জাতীয় সংসদের স্পিকার | |
কাজের মেয়াদ ২৫ জানুয়ারি ২০০৯ – ২৪ এপ্রিল ২০১৩ | |
পূর্বসূরী | জমিরুদ্দিন সরকার |
উত্তরসূরী | শিরীন শারমিন চৌধুরী |
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার | |
কাজের মেয়াদ ১৪ জুলাই ১৯৯৬ – ১০ জুলাই ২০০১ | |
পূর্বসূরী | এল. কে. সিদ্দিকী |
উত্তরসূরী | আখতার হামিদ সিদ্দিকী |
ময়মনসিংহ-৩০ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৭ মার্চ ১৯৭৩ – ৬ নভেম্বর ১৯৭৬ | |
পূর্বসূরী | নতুন আসন |
উত্তরসূরী | আসন বিলুপ্ত |
কিশোরগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৭ মে ১৯৮৬ – ৩ মার্চ ১৯৮৮ | |
উত্তরসূরী | আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া |
কাজের মেয়াদ ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ – ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ | |
পূর্বসূরী | আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া |
উত্তরসূরী | ইমদাদুল হক |
কাজের মেয়াদ ১২ জুন ১৯৯৬ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | ইমদাদুল হক |
উত্তরসূরী | আফজাল হোসেন |
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ – ২৩ এপ্রিল ২০১৩ | |
পূর্বসূরী | ওসমান ফারুক |
উত্তরসূরী | রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | কামালপুর, মিঠামইন, কিশোরগঞ্জ, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ) | ১ জানুয়ারি ১৯৪৪
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
রাজনৈতিক দল | আওয়ামী লীগ |
দাম্পত্য সঙ্গী | রাশিদা হামিদ[১] |
সন্তান | রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক রাসেল আহমেদ তুহিন রিয়াদ আহমেদ তুষার স্বর্না হামিদ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | গুরুদয়াল কলেজ |
পেশা | আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ |
যে জন্য পরিচিত | রাজনীতিবিদ, স্পিকার, রাষ্ট্রপতি |
পুরস্কার | স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (২০১৩) |
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় তাকে ২০১৩ সালে স্বাধীনতা দিবস পদকে ভূষিত করা হয়।[১]
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনা১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার কামালপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মোঃ তায়েব উদ্দিন এবং মাতার নাম তমিজা খাতুন। [৪] তিনি নিকলী জিঃ সিঃ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিকুলেশন পাশ করেন। কিশোরগঞ্জ সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি ও বিএ পাশ করেন। সরকারী গুরুদয়াল কলেজের ভিপি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরামর্শক্রমে ঢাকা সেন্ট্রাল ল' কলেজ থেকে আইনে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। কিশোরগঞ্জ জজ কোর্টে ওকালতি করেছেন। কিশোরগঞ্জ বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন বেশ কয়েকবার।
দাম্পত্য জীবনে তিনি স্ত্রী রাশিদা হামিদের সাথে সংসারধর্ম পালন করছেন। রাশিদা হামিদ কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী। তাদের বড় সন্তান রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলের সংসদ সদস্য। এছাড়াও তাদের এক ছোট ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন এবং অপর ছোট ছেলে রিয়াদ আহমেদ তুষার এবং এক কন্যা স্বর্না হামিদ। তিনি বাংলাদেশ এর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনাআবদুল হামিদ আইনজীবী ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ১৯৫৯ সালে ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৬১ সালে আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬২ সালে ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেয়ার অভিযোগে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার তাকে কারাগারে প্রেরণ করেন।
১৯৬৩ সালে গুরুদয়াল সরকারী কলেজ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি, ১৯৬৫ সালে কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল কলেজ ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি এবং ১৯৬৬-১৯৬৭ মেয়াদে অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬৮ সালে ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার তাকে পুনরায় কারাগারে প্রেরণ করেন। ১৯৬৯ সালে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।
তিনি ১৯৭০ সালে তৎকালীন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তৎকালীন ময়মনসিংহ-১৮ নির্বাচনী এলাকা থেকে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম গণপরিষদের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন।
তিনি কিশোরগঞ্জের অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ১৭ মার্চ ১৯৭১ সালে কিশোরগঞ্জের রথখোলা মাঠে ছাত্র জনসভায় স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করেন। ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি
১৯৭২ সালে তিনি গণপরিষদ সদস্য মনোনীত হন। ৭ মার্চ ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন ময়মনসিংহ-৩০ (বর্তমান কিশোরগঞ্জ-৫) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৫] ৭ মে ১৯৮৬ সালের তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৬] তিনি ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৭]
১২ জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৮] ১৩ জুলাই ১৯৯৬ থেকে ১০ জুলাই ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১২ জুলাই ২০০১ থেকে ২৮ অক্টোবর ২০০১ সাল পর্যন্ত জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১ অক্টোবর ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৯] ১ নভেম্বর ২০০১ সাল থেকে ২৯ অক্টোবর ২০০৬ সাল পর্যন্ত জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা হিসেবে দায়িত্বপালন করেন।
২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[১০] ২৫ জানুয়ারি ২০০৯ সালে তিনি পুনরায় জাতীয় সংসদের স্পিকার মনোনীত হয়ে ২৩ এপ্রিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্বপালন করেন।
সম্মাননা
সম্পাদনাআবদুল হামিদকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১১]
২০তম রাষ্ট্রপতি
সম্পাদনাকোনরূপ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আবদুল হামিদ বাংলাদেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। ২৯ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে অনুষ্ঠিতব্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরূপে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন ২১ এপ্রিল তারিখে। অতঃপর এ নির্বাচনে অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল না করায় ও প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাইপূর্বক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবুদ্দিন আহমদ ২০ এপ্রিল তারিখে তাঁকে দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।[১২] এর ফলে তিনি জাতীয় সংসদের ইতিহাসে দ্বিতীয় স্পিকার হিসেবে দেশের তৃতীয় অবস্থান থেকে প্রথম অবস্থানে উন্নীত হলেন ও তার স্পিকার পদটি শূন্য হয়ে যায়। তার পূর্বে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস ১৯৯১ সালের ৫ম জাতীয় সংসদের স্পিকার থাকাকালীন রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।[১৩] নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ তারিখে ভারপ্রাপ্ত স্পিকার এ এম এম শওকত আলী কাছ থেকে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
২১তম রাষ্ট্রপতি (পুনঃনির্বাচিত)
সম্পাদনাআবদুল হামিদ ২০১৮ সালের ৭ই ফেব্রুয়ারি ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন এবং ২৪শে এপ্রিল ২১তম (পুনঃ নির্বাচিত) রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।[১৪]
অবসর গ্রহণ
সম্পাদনা২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘতম রাষ্ট্রপতি।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Eight receive Independence Awards"। bdnews24.com। ২০১৩-০৩-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২১।
- ↑ "President Hamid made a unique record"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৪-২৫। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৪।
- ↑ ""Speaker's Biography". Bangladesh Parliament. Retrieved 22 March 2011." (পিডিএফ)। ৬ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "রাষ্ট্রপতির জীবনবৃত্তান্ত"।
- ↑ "১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "৩য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৫ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৭ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৮ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "৯ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা"। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২০১৬-১১-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-০৮।
- ↑ "স্বাধীনতা পুরস্কার ২০১৩ ঘোষণা"। স্পন্দন। ২০১৩। ৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ Hamid elected president, retrieved: 23 April, 2013
- ↑ ""Former Presidents:Abdur Rahman Biswas" (HTML)। Official website of the Bangabhaban (The president house of bangladesh). Retrieved 2008-04-17"। ২০১২-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২৩।
- ↑ "আরও ৫ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৪ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনারাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী জিল্লুর রহমান ও স্বয়ং (ভারপ্রাপ্ত) |
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ২২ এপ্রিল ২০১৩ - ২৩ এপ্রিল ২০২৩ |
উত্তরসূরী মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
পূর্বসূরী: জমিরুদ্দিন সরকার |
জাতীয় সংসদের স্পিকার ২৫ জানুয়ারি ২০০৯ - ২৪ এপ্রিল ২০১৩ |
উত্তরসূরী: শওকত আলী (ভারপ্রাপ্ত) |