২০২৩–২৪ শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর
শ্রীলঙ্কা পুরুষ ক্রিকেট দল দুটি টেস্ট ম্যাচ, তিনটি একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) এবং তিনটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক (টি২০আই) খেলতে ২০২৪ সালের মার্চ এবং এপ্রিলে বাংলাদেশ সফর করেছিল।[১][২] টেস্ট সিরিজটি ২০২৩–২৫ আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ ছিল।[৩] ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই সফরের সূচি নিশ্চিত করা হয়েছিল।[৪]
২০২৩-২৪ শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর | |||
---|---|---|---|
বাংলাদেশ | শ্রীলঙ্কা | ||
তারিখ | ৪ মার্চ – ৩ এপ্রিল ২০২৪ | ||
টেস্ট সিরিজ | |||
ফলাফল | ২ ম্যাচের সিরিজে শ্রীলঙ্কা ২–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | মুমিনুল হক (১৭৫) | কামিন্দু মেন্ডিস (৩৬৭) | |
সর্বাধিক উইকেট | লাহিরু কুমারা (১১) | খালেদ আহমেদ (৭) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | কামিন্দু মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা) | ||
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশ ২–১ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | নাজমুল হোসেন শান্ত (১৬৩) | জানিথ লিয়ানাগে (১৭৭) | |
সর্বাধিক উইকেট | তাসকিন আহমেদ (৮) | ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (৬) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | নাজমুল হোসেন শান্ত (বাংলাদেশ) | ||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে শ্রীলঙ্কা ২–১ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | নাজমুল হোসেন শান্ত (৭৪) | কুশল মেন্ডিস (১৮১) | |
সর্বাধিক উইকেট | তাসকিন আহমেদ (৪) | নুয়ান থুশারা (৫) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | কুশল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা) |
দলীয় সদস্য
সম্পাদনা
সিরিজের আগে তিন ফরম্যাটেই নাজমুল হোসেন শান্তকে বাংলাদেশের অধিনায়ক করা হয়েছিল।[৮] ১লা মার্চ ২০২৪ তারিখে, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে নাম প্রত্যাহার করে নেওয়া কুশল পেরেরার বদলি হিসেবে নিরোশান ডিকভেলাকে শ্রীলঙ্কার টি২০আই দলে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।[৯]
২ মার্চ ২০২৪ তারিখে, আঙুলের আঘাতের কারণে বাদ পড়া আলিস ইসলামের পরিবর্তে জাকের আলীকে বাংলাদেশের টি২০আই দলে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।[১০][১১]
১৬ মার্চ ২০২৪ তারিখে, দল থেকে অব্যাহতি পাওয়া লিটন দাসের পরিবর্তে জাকের আলীকে বাংলাদেশের ওডিআই দলে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।[১২]
১৭ মার্চ ২০২৪ তারিখে, তানজিম হাসান সাকিব হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে তৃতীয় ওডিআইয়ের পূর্বে দল থেকে বাদ পড়েন এবং হাসান মাহমুদকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।[১৩]
১৯ মার্চ ২০২৪ তারিখে, মুশফিকুর রহিম ও ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গা উভয়ই টেস্ট সিরিজ থেকে ছিটকে যান। বুড়ো আঙুলের চোটের কারণে ছিটকে গেলেন রহিম।[১৪] হাসরাঙ্গা আইসিসির আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে টেস্ট সিরিজে নিষিদ্ধ হন।[১৫] ২০ মার্চ ২০২৪ তারিখে, মুশফিকুর রহিমের বদলি হিসেবে তৌহিদ হৃদয়কে বাংলাদেশ টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[১৬]
দ্বিতীয় টেস্টের জন্য, বাংলাদেশের দলে হৃদয় এবং মুসফিক হাসান এদের বদলি হিসেবে সাকিব আল হাসান এবং হাসান মাহমুদকে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।[১৭]
২৭ মার্চ ২০৩৪-এ, অসিত ফার্নান্দোকে আহত কসুন রজিতার পরিবর্তে দ্বিতীয় টেস্টের জন্য শ্রীলঙ্কার দলে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।[১৮]
টি২০আই সিরিজ
সম্পাদনা১ম টি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
২য় টি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
৩য় টি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- নুয়ান থুশারা (শ্রীলঙ্কা) শ্রীলঙ্কার পঞ্চম বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক করেন।[২০]
- নুয়ান থুশারা টি-টোয়েন্টিতে তার প্রথম পাঁচ উইকেট লাভ করেন।[২১]
- রিশাদ হোসেন ৭টি ছক্কা মেরেছেন, যা পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি ব্যাটারের সর্বোচ্চ; এই রেকর্ড আগে ছিল জাকের আলীর।[২২]
- মুস্তাফিজুর রহমান তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সব ফরম্যাট মিলিয়ে ৩০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[২৩]
ওডিআই সিরিজ
সম্পাদনা১ম ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
২য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- তাসকিন আহমেদ (বাংলাদেশ) ওয়ানডেতে তার ১০০তম উইকেট নেন।[২৪]
- সৌম্য সরকার (বাংলাদেশ) ইনিংসের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ানডেতে দ্রুততম বাংলাদেশি ব্যাটার হিসেবে ২,০০০ রান করেছেন (৬৪ ইনিংস)।[২৫]
৩য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- জানিথ লিয়ানাগে (শ্রীলঙ্কা) ওয়ানডেতে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি।[২৬]
- তানজিদ হাসান প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের হয়ে সৌম্য সরকারের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হন।[২৭]
- তানজিদ হাসানের "৮৪ রান" ওয়ানডেতে কনকশন বিকল্প হিসেবে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান।[২৮]
টেস্ট সিরিজ
সম্পাদনা১ম টেস্ট
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট: বাংলাদেশ ০, শ্রীলঙ্কা ১২।
- নাহিদ রানা (বাংলাদেশ) তার টেস্ট অভিষেক হয়েছিল।
- কামিন্দু মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা) টেস্টে তার প্রথম সেঞ্চুরি করেছিলেন।[২৯]
- ধনঞ্জয়া ডি সিলভা শ্রীলঙ্কার প্রথম অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি করলেন।[৩০]
- কামিন্দু মেন্ডিস এবং ধনঞ্জয়া ডি সিলভা (শ্রীলঙ্কা) তৃতীয় জুটি হিসেবে একই টেস্টে ১৫০+ রানের জুটি গড়েন।[৩১][৩২]
- কামিন্দু মেন্ডিস টেস্ট ম্যাচের উভয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করা প্রথম ৭ নম্বর বা তার নিচের ব্যাটার।
- কামিন্দু মেন্ডিস প্রথম শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যান যিনি একটি টেস্ট ম্যাচের প্রথম ৩ ইনিংসের প্রতিটিতে ৫০+ স্কোর করেছিলেন।
- টেস্টে ৮ নম্বর ব্যাটসম্যানের তৃতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস কামিন্দু মেন্ডিস।
২য় টেস্ট
সম্পাদনা৩০ মার্চ–৩ এপ্রিল ২০২৪
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ পয়েন্ট: বাংলাদেশ ০, শ্রীলঙ্কা ১২।
- হাসান মাহমুদ (বাংলাদেশ) তার টেস্টে অভিষেক হয়েছিল।
- শ্রীলঙ্কার তাদের প্রথম ইনিংসে ৫৩১ রান ছিল কোনো খেলোয়াড় সেঞ্চুরিবিহীন টেস্ট ইনিংসে সর্বোচ্চ স্কোর।[৩৩]
- মুমিনুল হক (বাংলাদেশ) চতুর্থ বাংলাদেশি খেলোয়াড় হিসেবে টেস্টে ৪০০০ রান পূর্ণ করেছিলেন।[৩৪]
টীকা
সম্পাদনা- ↑ চারিথ আসালাঙ্কা প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে শ্রীলঙ্কাকে নেতৃত্ব দেন।
- ↑ প্রতিটি টেস্টের জন্য পাঁচ দিনের খেলা নির্ধারিত হলেও প্রথম টেস্ট চার দিনেই ফলাফলে পৌঁছেছে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Sri Lanka to tour Bangladesh for full series after BPL; Mirpur not on venue list"। The Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "ICC Men's FTP 2022-27" (পিডিএফ)। icc-cricket.com। ICC। পৃষ্ঠা 2। ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Isam, Mohammad। "SL to tour Bangladesh for two WTC matches in March"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Correspondent, Staff (২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪)। "Itinerary announced for Sri Lanka's Tour of Bangladesh 2024"। Bangladesh Cricket Board (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Najmul Hossain Shanto takes charge as Bangladesh announce limited-overs squads"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Squads announced for T20i and ODI series against Sri Lanka"। Bangladesh Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Asalanka to lead Sri Lanka in first two T20Is against Bangladesh"। ESPNCricinfo। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Shanto named Bangladesh captain in all formats"। United News of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Kusal Perera ruled out of Bangladesh T20Is with respiratory infection"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Aliss Islam ruled out of Sri Lanka T20Is with finger injury"। Cricbuzz। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Jaker Ali replaces Aliss Islam in Bangladesh T20I squad"। Cricbuzz। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Bangladesh drop Litton from squad for third Sri Lanka ODI"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Tanzim Hasan Sakib ruled out of third ODI due to hamstring injury"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৭।
- ↑ "Mushfiqur Rahim ruled out of Sri Lanka Tests"। Cricbuzz (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৩-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯।
- ↑ "Blow for Sri Lanka as Hasaranga is suspended for Bangladesh Tests"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Hridoy replaces Mushfiq in first Test squad against Sri Lanka"। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Shakib returns for second Test against Sri Lanka"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Injured pacer replaced in Sri Lanka's squad for second Test"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২৪।
- ↑ ক খ সোলায়মান, মোহাম্মদ (৪ মার্চ ২০২৪)। "জাকেরের ছক্কার রেকর্ড ও বাংলাদেশে সর্বোচ্চ রানের টি–টোয়েন্টি"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Nuwan Thushara becomes fifth Sri Lankan bowler to take a hat-trick in T20Is"। CricTrack। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Rishad's six-hitting spree not enough as Sri Lanka win third T20I to take series"। The Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Rishad breaks Jaker's six-hitting record"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Mustafizur Rahman: Bangladesh's Pace Sensation Reaches 300 International Wickets Milestone"। The Asian Tribune। ৯ মার্চ ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Nissanka, Asalanka help Sri Lanka to series-levelling win in second ODI"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Soumya fastest Bangladeshi to 2000 ODI runs, Hasaranga brings SL back"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ মার্চ ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Liyanage's maiden ODI century lifts Sri Lanka to 235"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Tanzid comes on as concussion sub after Soumya hurts his neck while fielding"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Tanzid hits highest ever ODI score for a concussion sub"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Kamindu Mendis, Dhananjaya de Silva hit centuries as Sri Lanka fight back against Bangladesh"। Adaderana। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Dhananjaya de Silva became first Sri Lankan captain to score twin centuries in a match"। Hiru News। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Sri Lanka pair achieve rare milestone in Sylhet"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Dhananjaya de Silva, Kamindu Mendis achieve rare feat in Bangladesh vs Sri Lanka Test"। Firstpost। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Rare team batting record for Sri Lanka in Chattogram"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২৪।
- ↑ "Mominul joins Shakib and Co. in 4000s club"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২৪।