লাকসাম–চাঁদপুর রেলপথ
লাকসাম–চাঁদপুর রেলপথ বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত বাংলাদেশের একটি মিটার-গেজ রেলপথ।[১] এটি কুমিল্লা জেলার লাকসাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে চাঁদপুর জেলার চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালিত হয়।[২][৩]
লাকসাম–চাঁদপুর রেলপথ | |
---|---|
![]() চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশনে লাকসাম–চাঁদপুর রেলপথ | |
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | সক্রিয় |
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
অঞ্চল | চট্টগ্রাম বিভাগ |
বিরতিস্থল | |
স্টেশন | ১২টি |
পরিষেবা | |
ধরন | বাংলাদেশের মিটার-গেজ রেলপথ |
ব্যবস্থা | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
পরিচালক | পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই |
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৬৯ কিলোমিটার |
বৈশিষ্ট্য | উন্মুক্ত |
ট্র্যাক গেজ | ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
উদ্বোধন
সম্পাদনা১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। এই কোম্পানির অধীনে ১৮৯৫ সালের ১লা জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি রেলপথ এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিলোমিটার মিটার-গেজ রেলপথ উদ্বোধন করা হয়।[৪]
স্টেশন তালিকা
সম্পাদনারেল পরিষেবা
সম্পাদনালাকসাম–চাঁদপুর রেলপথ দিয়ে নিম্নোক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করে:
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "চাঁদপুর-লাকসাম ডাবল রেললাইন নির্মাণ প্রয়োজন"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১৭।
- ↑ "৪৫ মিনিটে লাকসাম থেকে চাঁদপুর"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১৭।
- ↑ chandpurweb.com। "৬০ বছর পর চাঁদপুর-লাকসাম রেলপথে আমূল পরিবর্তন"। chandpurweb.com। ২০২০-০৩-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১৭।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১৪।