মোর (১৯৬৯-এর চলচ্চিত্র)

মোর বারবেট শ্রোডার রচিত, প্রযোজিত এবং পরিচালিত ১৯৬৯ সালের ইংরেজি-ভাষার ফরাসি প্রণয়ধর্মী-নাট্য চলচ্চিত্র। এটি শ্রোডারের প্রেক্ষাগৃহে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনার অভিষেক চলচ্চিত্র।[১][২] মিমসি ফার্মার এবং ক্লাউস গ্রুনবার্গ অভিনীত চলচ্চিত্রটিতে মাদকের মোহাকৃষ্ট হয়ে স্পেনের আইবিজা দ্বীপে এক দষ্পতির হেরোইন আসক্তির[৩] চলচ্চিত্রায়ন ঘটেছে।[৪][৫] চলচ্চিত্রটি একটি রাজনৈতিক পতনের প্রেক্ষাপটে নির্মিত, যা ১৯৬০-এর দশকের প্রথম দিকে বিপরীতসংস্কৃতিতে মাদক পরীক্ষণের[৬] চমৎকার উদাহরণ,[৭] তথাকথিত "মুক্ত প্রেম", এবং সমসাময়িক ইউরোপিয় যুব সংস্কৃতির দৃশ্যায়ন।

মোর
প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার
মূল শিরোনামMore
পরিচালকবারবেট শ্রোডার
প্রযোজকবারবেট শ্রোডার
চিত্রনাট্যকার
  • পল জিগাফ
  • বারবেট শ্রোডার
কাহিনিকারবারবেট শ্রোডার
শ্রেষ্ঠাংশে
বর্ণনাকারীক্লাউস গ্রুনবার্গ
সুরকারপিংক ফ্লয়েড
চিত্রগ্রাহকনিস্তোর আলমেন্দ্রোস
সম্পাদক
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশক
মুক্তি
  • ২১ অক্টোবর ১৯৬৯ (1969-10-21) (ফ্রান্স)
  • ৪ আগস্ট ১৯৬৯ (1969-08-04) (বিশ্বব্যপী)
স্থিতিকাল১১৭ মিনিট
দেশফ্রান্স
ভাষাইংরেজি

চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা করেছেন যৌথভাবে পল জিগাফ এবং বারবেট শ্রোডার।[৫] শিল্প নির্দেশনা দিয়েছেন ফ্রান লুই ও নিস্তোর আলমেন্দ্রোস। ব্রিটিশ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েড চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাক এবং সঙ্গীত পরিচালনা করেছে, যা পরবর্তীতে দলটি তাদের মোর অ্যালবাম হিসেবে প্রকাশ করে। শ্রোডার এই চলচ্চিত্রের প্রেরণা পেয়েছিলেন, ১৯৬০-এর দশকের বিপরীতসংস্কৃতি থেকে। যেখানে মাদকাসক্তি, যৌন স্বাধীনতা এবং জীবনের সৌন্দর্যের মধ্যে প্রায়শই নিউ ওয়েভ চলচ্চিত্রের ইঙ্গিত করে।[৮] ১৯৬৮ সালে চিত্রায়ন শুরু হওয়া স্বল্প বাজেটের চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে জেট ফিল্মস এবং নির্বাহী প্রযোজনা করেছে লেস ফিল্মস দ্যু লোসান্স[১]

১৯৬৯ সালের ৪ আগস্টে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাওয়ার পর, মোর সমালোচনামূলক প্রশংসা লাভ করে। ২০১৫ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে কান ক্লাসিক বিভাগে বুনুয়েল থিয়েটারে চলচ্চিত্রটি আনুষ্ঠানিক প্রদর্শনী হয়।[৯]

কাহিনিসংক্ষেপ সম্পাদনা

স্টিফান ব্রুকনার (ক্লাউস গ্রুনবার্গ অভিনীত),[১০] ল্যাবেকের একজন জার্মান শিক্ষার্থী, যিনি সদ্য তার গণিতের পড়াশোনা শেষে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে তার ব্যক্তিগত প্রতিশ্রুতি প্রত্যাহার করার জন্য তিনি কোনও দুঃসাহসিক কাজ করবেন। প্যারিসে হিচ-হাইকের পরে, তিনি হোটেল লা লুইসিয়ানের ৩৬ নম্বর গোল কক্ষের রুয়ে ডি সাইন এবং রুয়ে ডি বুচির সংযোগস্থল লাতিন কোয়ার্টারে কার্ড খেলতে গিয়ে চার্লির সাথে বন্ধুত্ব করেছিল, এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কিছু টাকা পেতে চুরির সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা। এরপর স্টেফান একটি পার্টিতে এস্টেল মিলার (মিমসি ফার্মার অভিনীত)[১০] নামের এক নিখরচায়-সুন্দরী তবে অধরা আমেরিকান মেয়ের সাথে পরিচিত হন, এবং যে তাকে আইবিজায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। সহজ যৌনতা, নগ্ন সূর্যস্নান এবং প্রচুর মাদক নির্ভর পরিবেশের সাথে তারা দুজনেই প্রেমিক হয়ে ওঠে।[১১]

স্টিফান আবিষ্কার করে যে, এস্টেল- ডক্টর ওল্‌ফ নামে পরিচিত এক প্রাক্তন নাজির সাথে জড়িত। ডক্টর ওল্‌ফের কাছ থেকে এসটেলকে ছাড়াতে স্টিফান এক হিপির কাছ থেকে একটি ভিলা ধার করে, যদিও এসটেল সত্যিকার অর্থে তা চায় না এবং স্টিফানকে সে ওল্‌ফের কাছ থেকে চুরি করা হেরোইনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় (চলচ্চিত্রে "হর্স" নামে উল্লেখিত)। স্টিফান শুরুতে হেরোইন ব্যবহারের বিষয়ে এস্টেলের বিরুদ্ধে থাকলেও, পরে এস্টেলের তাকে রাজি করেছিলেন। শীঘ্রই স্টিফান এবং এস্টেল উভয়ই হেরোইনের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে ওঠে, এবং তারা এলএসডি ব্যবহার শুরু করে আসক্তি কাটাতে চেষ্টা করে।

তবে কিছুক্ষণ পরে তারা দুজনেই আবার হেরোইন ব্যবহার শুরু করে। তারা আসক্তি মুক্ত হতে অক্ষম, এবং এটি দ্রুত তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এবং স্টিফানকে মৃত্যুর দিকে পরিচালিত করে।

অভিনয়ে সম্পাদনা

উৎপাদন সম্পাদনা

একজন তরুণ পরিচালক তার প্রজন্ম সম্পর্কে সবচেয়ে সুন্দর, গীতিধর্মী এবং উল্লেখযোগ্য একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন।

—হেনরি চ্যাপিয়ার - কমব্যাট, [১২]

লা মুরনাউয়ের একটি মুখ্য চলচ্চিত্র যেখানে ওষুধ সম্পর্কে ততোটা বলা হয়, যতোটা এতে দেখানো হয়েছে।

সার্জ ড্যানি - লেস কহিয়ার্স দু সিনামা, [১২]

১৯৬৯ সালে চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পূর্বে চিহ্নিত ৮১ মিনিট সহ কিছু সংলাপ সেন্সর করার জন্য ফরাসি চলচ্চিত্র সেন্সরশিপ বোর্ড জোর দিয়েছিল। চলচ্চিত্রে, রান্নাঘরে দম্পতির হ্যালুসিনোজেনিক কনকোকেশন মিশ্রনের দৃশ্যে অডিও ট্র্যাক থেকে "বেঞ্জড্রাইন" এবং "ব্যানানা পিল" শব্দদ্বয় মুছে ফেলা হয়। পরবর্তীতে ডিভিডি সংস্করণে শব্দগুলি সাবটাইটেল হিসেবে পুনরায় যুক্ত করা হয়েছিল।

চলচ্চিত্রের বেশিভাগ অংশ স্পেনের আইবিজা দ্বীপে ধারণ করা হয়। চূড়ান্ত দৃশ্য দেখানো হয়েছে আইবিজার দুর্গ, যা পোতাশ্রয় এবং শহরকে প্রভাবিত করে। এছাড়াও দুর্গের নিকটস্থ একটি সুড়ঙ্গ চলচ্চিত্রের দৃশ্যায়নের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। বিভিন্ন দৃশ্যে বাস্তব মাদকদ্রব্য গাঁজা, হেরোইন, এবং এলএসডির ব্যবহার করা হয়।

উৎপাদন পরবর্তি সম্পাদনা

সঙ্গীত এবং সাউন্ডট্র্যাক সম্পাদনা

ব্রিটিশ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েড চলচ্চিত্রের জন্য সাউন্ডট্র্যাক এবং আবহসঙ্গীত পরিচালনা করেছে, যা পরবর্তীতে দলটির মোর (১৯৬৯) শিরোনামে অ্যালবাম হিসেবে প্রকাশিত হয়।

His [Barbet Schroeder's] feeling about music for movies was, in those days, that he didn't want a soundtrack to go with the movie. All he wanted was, literally, if the radio was switched on in the car, for example, he wanted something to come out of the car. Or someone goes and switches the TV on, or whatever it is. He wanted the soundtrack to relate exactly to what was happening in the movie, rather than a film score backing the visuals.

চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাকে কিছু সাধারণ ইন্ট্রুমেন্টাল জ্যাম রয়েছে। "দ্য নাইল সং", যা পিংক ফ্লয়েডের চরিত্রের বাইরে, কিছুটা স্টুগেজের মত হ্যাবি রক ধাঁচে নির্মিত। বঙ্গোজ বৈশিষ্টায়িত গীতিধর্মী গান "সিম্বালাইন", যেটি রজার ওয়াটার্স রচনা করলেও ডেভিড গিলমোর কর্তৃক পরিবেশিত হয়েছিল। চলচ্চিত্রের দৃশ্যে, এস্টেল যখন প্যারিসে তার অ্যাপার্টমেন্টে বিছানা থেকে নেমে আসে এবং মিউজিক প্লেয়ারে একটি রেকর্ড চালু করে কাপড় বদলাতে শুরু করে তখন সে গানটিকে "গ্রুভি!" বলে উল্লেখ করে।[১৫]

মুক্তি সম্পাদনা

সমালোচনামূলক অভ্যর্থনা সম্পাদনা

পেশাদারী মূল্যায়ন
সমষ্টিগত স্কোর
উৎসমূল্যায়ন
রটেন টম্যাটোস৬৯%[১৬]
পর্যালোচনা স্কোর
উৎসমূল্যায়ন
অলমুভি     [১৭]
আইএমডিবি          [১৮]
আলোসিনে     [১৯]
রজারইবার্ট.কম     [২০]

মুক্তির পর, মোর চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের নিকট থেকে নেতিবাচক পর্যালোচনা অর্জন করে, এবং দর্শক ও চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের বিতর্কিত পর্যালোচনার সম্মুখীন হয়েছিল, যারা মূলত চলচ্চিত্রে ড্রাগের ব্যবহার ও এর প্রভাব সম্পর্কে মন্তব্য করেছে। তবে পরবর্তী বছরগুলিতে, চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের প্রশংসা পেয়েছে। ২০২০-এর হিসাব অনুযায়ী, পর্যালোচনা সমষ্টিগত ওয়েবসাইট রটেন টম্যাটোসে চলচ্চিত্রটি ৯৫৫ রেটিংয়ের উপর ভিত্তি করে অনুমোদিত দর্শকদের ৬৯% রেটিং লাভ করেছে, যেখানে ৩.৬/৫ গড় রেটিং সহ ৪টি পর্যালোচনা রয়েছে।[১৬] অ্যালোসিনে-তে, যা পর্যালোচনার জন্য ওজনদ্বার গড় রেটিং নির্ধারণ করে, চলচ্চিত্রটি ৩৬ জন সমালোচকদের উপর ভিত্তি করে ৩.৭ স্কোর লাভ করেছে।[১৯] এছাড়াও অলমুভিতে দর্শকদের ভোটের ভিত্তিতে চলচ্চিত্রটি ৪/৫ রেটিং লাভ করেছে।[১৭]

চলচ্চিত্রটির সামগ্রিক নকশা সম্পর্কে চলচ্চিত্র সমালোচক রজার ইবার্ট মন্তব্য করেছেন, "মোর দুটি হেনডনিস্টিক তরুণ-তরুণীর সম্পর্কে একটি অদ্ভুত, খামখেয়ালী চলচ্চিত্র, যারা মাদকাসক্তির মধ্য দিয়ে নিজেদের ধ্বংস করেছিল। আরো স্পষ্টতর ভাবে, এটি এক অদ্ভুত আমেরিকান তরুণীর সম্পর্কে যে তার জার্মান প্রেমিককে ধ্বংস করে এবং একই প্রক্রিয়ায় নিজেকেও ধ্বংস করে... চলচ্চিত্রের মূল বার্তাটি এমন যে: মৃত্যু আবশ্যিক, তবে এ কেমন উপায়।"[২০]

হোম মিডিয়া সম্পাদনা

২০০৫ সালের ৫ এপ্রিল, হোম ভিশন এন্টারটেনমেন্ট শাখার অধীনে দ্য ক্রাইটেরিয়ন কালেকশন কর্তৃক চলচ্চিত্রটি প্রকাশিত হয়েছিলো। একাধিক ডিভিডি সংস্করণের পাশাপাশি একক ডিস্ক সংস্করণ হিসেবে একটি ব্লু-রে ডিস্ক ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট থেকে ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর মুক্তি পায়।[২১]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. ল্যাঙ্গম্যান ২০০০, পৃ. ৬০।
  2. "Barbet Schroeder and his film come to Ibiza"eliteserviceibiza.net। এলিট সার্ভিস আইবিজা। ২২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৭ 
  3. মে ১৯৯৭, পৃ. ১৩৮।
  4. ক্যানবি, ভিনসেন্ট (৫ আগস্ট ১৯৬৯)। "'More', a Film of Love, Warmth and Inevitable Pain"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। ২১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  5. সোটিনেল, টমাস (১৭ এপ্রিল ২০১৭)। Jérôme Fenoglio, সম্পাদক। "Barbet Schroeder, un explorateur à la poursuite de démons familiers" [Barbet Schroeder, an explorer in search of familiar demons]। ল্য মোঁদ (স্পেনিয় ভাষায়)। ২১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  6. "মোর (১৯৬৯)"ফরমিডেবল ম্যাগ। ২০১১। ১ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ 
  7. লরিয়া, জোয়ান (৭ আগস্ট ২০১৭)। "Barbet Schroeder's Amnesia: The trauma of German history" (পিডিএফ)intsse.com (পিডিএফ)। World Socialist Web Site। পৃষ্ঠা ১। ২৭ জুন ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৭ 
  8. উইট ও টেম্পল ২০০৮, পৃ. ১৮৬।
  9. "CANNES CLASSICS - Barbet Schroeder's More"কান চলচ্চিত্র উৎসব। ২৯ এপ্রিল ২০১৫। ২২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৫ 
  10. "মোর" (পিডিএফ)barbet-schroeder.com (পিডিএফ)। Jet Films। ১৯৬৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  11. লেনন, এলেইন (নভেম্বর ২০১৫)। "The Mordant Geography of Desire in Barbet Schroeder's More (1969)"অফস্ক্রিন১৯ (১১)। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৭ 
  12. "মোর"Les films du losange। ২১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২০ 
  13. মেৎজগার, রিচার্ড (১ নভেম্বর ২০১২)। "Pink Floyd: Gems from the original soundtrack of 'More' (1969)" (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০ 
  14. কেন্ডল, চার্লি (১৯৮৪)। "শেড্‌স অব পিংক - দ্য ডেপিনিটিভ পিংক ফ্লয়েড প্রোফাইল"দ্য সোর্স রেডিও শো (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৯-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-২৬ 
  15. হফম্যান, জর্ডান (নভেম্বর ২, ২০১৬)। "Why Doctor Strange shares its psychedelic DNA with Pink Floyd"দ্য গার্ডিয়ান। নভেম্বর ৪, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২১, ২০১৭ 
  16. "মোর (১৯৬৯)"rottentomatoes.com (ইংরেজি ভাষায়)। রটেন টম্যাটোস। ৬ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০ 
  17. "মোর (১৯৬৯)"allmovie.com (ইংরেজি ভাষায়)। অলমুভি। ২৫ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০ 
  18. "মোর"ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৯ 
  19. "মোর (১৯৬৯)"allocine.fr (ইংরেজি ভাষায়)। আলোসিনে। ২৯ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০ 
  20. ইবার্ট, রজার (নভেম্বর ২৪, ১৯৬৯)। "মোর (১৯৬৯)"rogerebert.com (ইংরেজি ভাষায়)। রজারইবার্ট.কম। অক্টোবর ১৫, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৬, ২০১৭ 
  21. "More (1969) gets a Blu-ray release"। মডকালচার। ৩ আগস্ট ২০১১। ২৫ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০ 

গ্রন্থতালিকা

আরো পড়ুন সম্পাদনা

  • "More" (পিডিএফ)barbet-schroeder.com (পিডিএফ)। Jet Films। ১৯৬৯। 
  • Dawson, Jan (1970). Review of More in Monthly Film Bulletin, April 1970.
  • Kendall, Charlie (১৯৮৪)। "Shades of Pink – The Definitive Pink Floyd Profile."। mixlr.com/source-radioSource Radio 
  • শ্রোডার, বারবেট (১৯৬৯)। "Transcription of interview with Schroeder by Noel Simsolo"। Image et Son, courtesy of Les Films du Losange and included on the BFI DVD.। 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা