ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থান

২০২৪-এ বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া গণঅভ্যুত্থান

ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থান বলতে বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন ২০২৪অসহযোগ আন্দোলন ২০২৪-এর সমন্বিত আন্দোলনকে বোঝানো হয়।[][] ২০২৪ সালের ৫ জুন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকারের জারি করা পরিপত্রকে অবৈধ ঘোষণার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন নতুন করে শুরু হয়, এই আন্দোলনে তৎকালীন শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকার দমন নিপড়ন শুরু করলে এটি অসহযোগ আন্দোলনে রূপ নেয়। এই গণঅভ্যুত্থাের ফলে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে বাংলাদেশে থেকে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন ও মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে।[] ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এই অভ্যুত্থানকে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস "জুলাই বিপ্লব" এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে "ছাত্র–শ্রমিক–জনতার অভ্যুত্থান" বলে অভিহিত করেন।[]

ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ঢাকার শাহবাগে বিজয় মিছিল
তারিখপ্রথম ধাপ: ৬ জুন – ৩ আগস্ট ২০২৪
দ্বিতীয় ধাপ: ৪–৫ আগস্ট ২০২৪
অবস্থান
কারণ
লক্ষ্যপ্রাথমিকভাবে সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার, কিন্তু চূড়ান্তভাবে শেখ হাসিনার পঞ্চম মন্ত্রিসভার পদত্যাগ
ফলাফলসফল
পক্ষ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
  • বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী
  • সাধারণ জনগণ
  • শিল্পী–সাহিত্যিক
  • আইনজীবী
  • প্রবাসী বাংলাদেশী
নেতৃত্ব দানকারী

পটভূমি

সম্পাদনা

২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হওয়ার পর, তারা তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে।[] এরপর রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগ পরপর আরও তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জয় লাভ করে। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনগুলোতে ব্যপক কারচুপির অভিযোগ উঠে। এরমাঝে ২০১৮ সালের নির্বাচন ব্যতীত বাকি দুটো নির্বাচন বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বয়কট করেছিলো। এইসময় সরকার তাদের বিরোধীদের উপর ব্যাপক নির্যাতন ও ধর-পাকড় চালায়, বিরোধী দলের শীর্ষ নেতাদের বিভিন্ন মামলায় সাজা দেওয়ার মাধ্যমে তাদের নেতৃত্বশূন্য করে ফেলা হয়।[] এইসময়ে বাংলাদেশের সব গণমাধ্যমে তথ্য প্রচার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮-এর মতো আইনের মাধ্যমে কঠোরভাবে জনসাধারণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।[][]

এইসময়ে অরাজনৈতিক আন্দোলন সহ অধিকাংশ আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে সরকার পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন বিশেষত ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্রলীগকে ব্যবহার করতো।[] ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে সহিংসতামূলক কর্মকান্ড ও দমন-নিপড়নের অভিযোগ ছিলো।[] গত তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের ছোট থেকে কেন্দ্রের বেশিরভাগ নেতা ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থপাচারের অভিযোগ উঠেছিলো, বাংলাদেশ থেকে পাচার করা অর্থে কানাডায় বাংলাদেশিদের পরিবাবের সদস্যদের নিয়ে বেগমপাড়া তৈরি করা হয়েছে, গত দুই বছর ধরে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি রেকর্ড ছুঁয়েছে, পাশাপাশি র্রিজার্ভের ঘাটতি, দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার, দেশ থেকে বিপুল পরিমাণে অর্থ পাচার, ব্যাংকিংখাতে হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ অনিয়মের জন্য সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে দিনে দিনে জীবন-যাপন কঠিন হয়ে উঠেছিলো, যার কারণে তারা সরকারের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল[১০]

প্রথম পর্যায়

সম্পাদনা

কোটা সংস্কার আন্দোলন

সম্পাদনা

২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের জন্য চাকরি প্রত্যাশী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতৃত্বে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ধারাবাহিকভাবে বিক্ষোভ এবং মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলনের ফলে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৪৬ বছর ধরে চলা কোটাব্যবস্থা সরকার বাতিল ঘোষণা করে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে অহিদুল ইসলামসহ সাতজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন। ২০২৪ সালের ৫ জুন বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে রায় দেন। রায় প্রকাশিত হওয়ার পর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কোটা সংস্কারের জন্য আন্দোলন শুরু করে। জুলাই মাস থেকে এই আন্দোলন তীব্র রূপ নেয়, এইসময় শিক্ষার্থীরা বাংলা ব্লকেড সহ বিভিন্ন ধরণের অবরোধ কর্মসূচি শুরু করে। এইসময় আন্দোলন দমাতে পুলিশ বাহিনী অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করে ও পুলিশের গুলিতে রংপুরে আবু সাঈদ নামে একজনের মৃত্যু হয়।[১১]

মামলা নিয়ে আপিল বিভাগের রায়

সম্পাদনা

৪ জুলাই আপিল বিভাগ, ৯ জুন হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর শুনানি না করে সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় আপাতত বহাল রাখে। রাষ্ট্রপক্ষকে ‘লিভ টু আপিল’ দায়ের করার কথা বলা হয়। এ সময় তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, আন্দোলন হচ্ছে, হোক। রাজপথে আন্দোলন করে কি হাইকোর্টের রায় পরিবর্তন করবেন?[১২]

পরবর্তীতে ১০ জুলাই আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপক্ষ ও দুই শিক্ষার্থীর করা আবেদনের প্রেক্ষিতে হাই কোর্টের রায়ের ওপর চার সপ্তাহ স্থিতাবস্থা জারির আদেশের পাশাপাশি কিছু পর্যবেক্ষণ ও নির্দেশনা জারি করে।[১৩] এইদিন ৭ আগস্ট পরবর্তী শুনানির জন্য নির্ধারণ করা হয়।[১৪]

১৪ জুলাই হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুই শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে লিভ টু আপিল দায়ের করা হয়।[১৫] ১৮ জুলাই এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের আবেদনের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম মামলার শুনানির তারিখ ২১ জুলাই রোববার নির্ধারণ করেন।[১৬]

২১ জুলাই আপিল বিভাগ কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করে। একইসাথে সরকারের নীতি নির্ধারণী বিষয় হলেও সংবিধান অনুযায়ী সম্পূর্ণ ন্যায় বিচারের স্বার্থে আদালত সরকারি চাকরিতে ৯৩ শতাংশ মেধা-ভিত্তিক নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দেয়। এইদিন বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কারফিউর মধ্যেও সর্বোচ্চ আদালতের কার্যক্রম বসেছিলো।[১৭]

গণহত্যা

সম্পাদনা

দ্বিতীয় পর্যায়

সম্পাদনা

এক দফা দাবি

সম্পাদনা

লং মার্চ টু ঢাকা

সম্পাদনা

পরিণতি

সম্পাদনা

সরকার পতন

সম্পাদনা

সহিংসতা

সম্পাদনা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার

সম্পাদনা

তদন্ত ও বিচার

সম্পাদনা

বিতর্ক

সম্পাদনা

রাজাকার স্লোগান

সম্পাদনা

ইন্টারনেট বিভ্রাট

সম্পাদনা

দমনের পক্ষে ব্যক্তিবর্গ

সম্পাদনা

আন্দোলন কঠোরভাবে দমনের অভিযোগ

সম্পাদনা

নারীদের ভূমিকা

সম্পাদনা
 
শাহবাগে আন্দোলনরত নারীদের একটি দল
 
নারী আন্দোলনকারীদের একটি দল যেখানে প্রতিবাদী ব্যানার হাতে এক নারী যাতে লেখা রয়েছে "চেয়েছিলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার"

এই আন্দোলনে নারীদের অস্বাভাবিক সংখ্যায় অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছিল, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল। সাধারণত বাংলাদেশে নারীদের রাজনৈতিক বিক্ষোভে জড়াতে দেখা যায় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, আন্দোলনটিতে নারীদের অংশগ্রহণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের গণ অংশগ্রহণের মাধ্যমে ত্বরান্বিত হয়েছিল।[১৮] বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম একজন সমন্বয় নুসরাত তাবাসসুমও একজন নারী।

কিংবদন্তি

সম্পাদনা

৩৬ জুলাই

সম্পাদনা

চিত্রকর্ম ও দেয়াল লিখন

সম্পাদনা
 
আন্দোলনের সময় সাজোয়া যানে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থীর একটি চিত্রকর্ম

কোটা সংস্কার আন্দোলন ও এর ধারাবাহিকতায় অসহযোগ আন্দোলন ছিলো বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন। দল মত ধর্ম বর্ণ জাতি নারী পুরুষ সবাই মিলে আন্দোলনকে একটি নতুন মাত্রায় নিয়ে গিয়েছিলো। এই আন্দোলনে দেশ বিদেশ থেকে অনেক চিত্রশিল্পীরা বিভিন্ন চিত্রকর্ম একে আন্দোলনকারীদের সাহস যুগিয়েছিলো। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন দেবাশীষ চক্রবর্তী।

আন্দোলনের জুলাই–আগস্টে মাত্র তিন সপ্তাহে আঁকা হয়েছে শত শত রম্য, উপহাস ও বিদ্রুপাত্মক কার্টুন ও চিত্রকর্ম। স্লোগানের মতো রাজনৈতিক কার্টুনও উৎসাহ দিয়েছে এ আন্দোলনে। বাংলাদেশের প্রথিতযশা কার্টুনিস্ট আহসান হাবীব ৩ আগস্ট ২০২৪-এ একটি কার্টুন প্রকাশ করেন। তাতে দেখা যায়, লালের ওপর আঁকা হয়েছে একটি বালুঘড়ি। ঘড়ির ওপরে আর তখন নামমাত্র বালু আছে নিচে নামতে। লেখা আছে ‘কাউন্ট ডাউন’। এছাড়াও এবারের আন্দালেন নাজমুস সাদাতের কার্টুনে নিজের দিকে বন্দুকের নল টেনে নেওয়া হাত, আসিফ মাহবুবের আঁকা রক্তাক্ত মুঠোফোন, রিশাম শাহাব তীর্থর আঁকা গণতন্ত্রকে নিরাপত্তা বাহিনী আর ছাত্রলীগের পেটোয়া বাহিনীর নির্যাতন অথবা পুলিশের বুটের তলা আটকে রাখা শিক্ষার্থীর দলের কার্টুনগুলো আন্দোলনের সময় ঘটনার বার্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্পষ্ট করেছে।[১৯]

সঙ্গীত

সম্পাদনা

গণমাধ্যমে উল্লেখ

সম্পাদনা

জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন

সম্পাদনা

জাদুঘর

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "ছাত্র–জনতার-গণঅভ্যুত্থানে-পুলিশে-সংস্কারের-প্রয়োজনীয়তা-দেখা-দিয়েছে"thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  2. "কোটা আন্দোলন থেকে অভ্যুত্থান: উত্থান-পতনে যেভাবে এসেছে সফলতা"banglanews24.com। ২০২৪-০৯-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  3. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৪-০৯-১১)। "মন খুলে আমাদের সমালোচনা করুন: প্রধান উপদেষ্টা"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-১২ 
  4. "তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল ঘোষণা"BBC News বাংলা। ২০১১-০৫-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  5. "২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা সহ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যত মামলা রয়েছে"BBC News বাংলা। ২০২৪-০৮-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  6. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৩-০৮-১৮)। "সরকার নানাভাবে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  7. "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন: প্রয়োগ না অপপ্রয়োগ - তা নিয়ে উদ্বেগ ও বিতর্ক কেন?"BBC News বাংলা। ২০২১-০৩-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  8. সংবাদদাতা (২০২৪-০৮-০৪)। "কুড়িগ্রামে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যুবলীগ ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত ৩০"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  9. আলোক, সাদী মুহাম্মাদ (২০২৩-০২-১৫)। "কেন এত অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে"The Daily Star Bangla। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  10. "হাসিনার বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে ভূমিকা রেখেছে যেসব কারণ"BBC News বাংলা। ২০২৪-০৮-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  11. "আবু সাঈদ হত্যার বিচারের দাবিতে বেরোবিতে শহীদি মার্চ"www.kalerkantho.com। ২০২৪-০৯-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  12. "কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায়ে ৪ সপ্তাহের স্থিতাবস্থা আপিল বিভাগের" 
  13. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৪-০৭-১০)। "কোটা বহালে হাইকোর্টের রায়ে ৪ সপ্তাহের স্থিতাবস্থা আপিল বিভাগের"The Daily Star Bangla। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  14. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৭-১৮)। "কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের ওপর শুনানি রোববার"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  15. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৪-০৭-১৬)। "কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের লিভ-টু-আপিল আবেদন"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  16. "কোটা নিয়ে আনা লিভ টু আপিলের ওপর শুনানি রোববার | শিরোনাম"Noyashotabdi। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  17. "কোটা আন্দোলন: কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের শুনানিতে রোববার যা হয়েছে"BBC News বাংলা। ২০২৪-০৭-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৭ 
  18. "নারীদের অংশগ্রহণ যেভাবে শেখ হাসিনার পতন ত্বরান্বিত করেছে"ইউটিউব। বিবিসি বাংলা। ১৭ আগস্ট ২০২৪। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  19. "'নাটক কম করো পিও!'—এমন সাড়া ফেলেছিল আরও যত কার্টুন"প্রথম আলো। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪