এডি ফুলার

দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার

এডওয়ার্ড রাসেল হেনরি ফুলার (ইংরেজি: Eddie Fuller; জন্ম: ২ আগস্ট, ১৯৩১ - মৃত্যু: ১৯ জুলাই, ২০০৮) ওয়েস্টার্ন কেপের ওরচেস্টার এলাকায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৮ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

এডি ফুলার
১৯৫৫ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে এডি ফুলার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামএডওয়ার্ড রাসেল হেনরি ফুলার
জন্ম(১৯৩১-০৮-০২)২ আগস্ট ১৯৩১
ওরচেস্টার, ওয়েস্টার্ন কেপ, দক্ষিণ আফ্রিকা
মৃত্যু১৯ জুলাই ২০০৮(2008-07-19) (বয়স ৭৬)
মিলনার্টন, কেপ টাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৮৭)
২৪ জানুয়ারি ১৯৫৩ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট৩ জানুয়ারি ১৯৫৮ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৫০/৫১ - ১৯৫৮ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৫৯
রানের সংখ্যা ৬৪ ১০৬২
ব্যাটিং গড় ৮.০০ ১৫.১৭
১০০/৫০ –/– –/৪
সর্বোচ্চ রান ১৭ ৬৯
বল করেছে ১৮৯৮ ১৩৮০৩
উইকেট ২২ ১৯০
বোলিং গড় ৩০.৩৬ ২৬.৪৫
ইনিংসে ৫ উইকেট ১১
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৬৬ ৭/৪০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩/– ২৯/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৪ এপ্রিল ২০২০

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন এডি ফুলার

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট সম্পাদনা

কেপ টাউনের অবজারভেটরি বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন এডি ফুলার। এরপর তিনি হিসাবরক্ষক হিসেবে কর্মজীবন অতিবাহিত করেছেন।[১] ১৯৫০-৫১ মৌসুম থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এডি ফুলারের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।

ডানহাতি নিচেরসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকান ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশ কার্যকরীভাবে রান সংগ্রহ করেছেন। বোলার হিসেবে তিনি ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট কাটার বোলিং করতেন। তবে, টেস্ট ক্রিকেটে তিনি মূলতঃ বোলার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন। এ পর্যায়ে টেস্টে তার সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল মাত্র ১৭ রান।

১৯৫০-৫১ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ ঘটে তার। এ পর্যায়ে তিনি দুইটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে, ১৯৫১-৫২ মৌসুমের শুরুতেই নিজেকে মেলে ধরতে সচেষ্ট হন। নিজস্ব তৃতীয় প্রথম-শ্রেণীর খেলায় ১০ উইকেট লাভ করেন। প্রথম ইনিংসে ট্রান্সভালের তিন উইকেট নেন ৪৭ রানের বিনিময়ে। পরবর্তীতে দ্বিতীয় ইনিংসে ৭/৫৪ পান। খেলায় তার বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড়ায় ১০/১০১।[২] এক মাস পর নাটালের বিপক্ষে পাঁচ-উইকেট তুলে নেন।

১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে এডি ফুলার তার সফলতম দক্ষিণ আফ্রিকান ঘরোয়া ক্রিকেট আসর উদ্‌যাপন করেন। কারি কাপের পাঁচ খেলায় ২৩ উইকেট লাভ করেন। তন্মধ্যে, ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের সদস্যরূপে ট্রান্সভালের বিপক্ষে নিজস্ব ব্যক্তিগত সেরা ৭/৪০ পান।[৩]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাতটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন এডি ফুলার। ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে ১৯৫০-এর দশকে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেছিলেন। ১৯৫২-৫৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড এবং ১৯৫৫ সালে ইংল্যান্ড গমন করেন। ২৪ জানুয়ারি, ১৯৫৩ তারিখে অ্যাডিলেডে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৫৭ তারিখে কেপ টাউনে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

মাত্র নয়টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণের পর ১৯৫২-৫৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমনার্থে তাকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৪] ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে চমৎকারভাবে ঘরোয়া মৌসুম অতিবাহিত করার স্বীকৃতিস্বরূপ অস্ট্রালেশিয়া গমন করেন। টেস্টগুলোয় বেশ ভালো করেন। পুরো সফরে ৩৬ উইকেট পান। সিরিজের প্রথম তিন টেস্টের মাঝখানে বেশ কয়েকটি অনুশীলনীমূলক খেলাসহ প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন। তবে, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজের চতুর্থ টেস্টের পূর্ব-পর্যন্ত তাকে খেলার জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। খেলতে নেমে তাৎক্ষণিক সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান আর্থার মরিসকে মাত্র ২ রানে বিদেয় করেন। তবে, এরপর দলের চারজন বোলারের অন্যতম হিসেবে শতরান খরচ করতে বাধ্য হন। এ পর্যায়ে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ ৫৩০ দাঁড়ায়। শেষ উইকেটে জুটি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ফলো-অন থেকে রক্ষা করেন। তবে, প্রায় সকল রানই মাইকেল মেলের কাছ থেকে এসেছিল। ঐ খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়।[৫]

সিরিজের পঞ্চম ও চূড়ান্ত টেস্টেও তাকে প্রথম একাদশে রাখা হয়। ঐ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকান বোলারদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। তার সাফল্যে দল বিজয়ী হয় ও সিরিজে সমতা আনয়ণে সক্ষমতা দেখায়। এরফলে, প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকা দল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজে পরাজয়ের গ্লানি বহন করেনি। প্রথম ইনিংসে তিনি অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী নীল হার্ভের উইকেটসহ তিন উইকেট পান। এরপর দ্বিতীয় ইনিংসে নীল হার্ভেসহ পাঁচজন ব্যাটসম্যান তার শিকারে পরিণত হয়। এ ইনিংসে তিনি ৫/৬৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। পাশাপাশি এটিই তার টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনে সেরা ছিল।[৬] এমসিজিতে নিজস্ব দ্বিতীয় টেস্টে তিনি তার একমাত্র পাঁচ-উইকেট পেয়েছিলেন। পরবর্তী দুই মৌসুমের গ্রীষ্মকালে তার খেলায় ভাটা ভাব পরিলক্ষিত হয়। তাসত্ত্বেও, ইংল্যান্ড গমনার্থে তাকে দলে রাখা হয়।

নিউজিল্যান্ড গমন সম্পাদনা

১৯৫২-৫৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে দলের সাথে নিউজিল্যান্ড অভিমুখে যাত্রা করেন। দুই-টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে তিনি আরও চার উইকেট পান। অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ও সর্বশেষ টেস্টে ১১ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৭ রান করেন। এটিই টেস্টে তার প্রথম রান সংগ্রহ ছিল ও পরবর্তীতে এটি নিজের সর্বোচ্চ সংগ্রহ হিসেবে পরিগণিত হয়।[৭]

১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে ঘরোয়া পর্যায়ের কারি কাপ প্রতিযোগিতা নিউজিল্যান্ড দলের সফরের কারণে স্থগিত হয়ে যায়। এডি ফুলার ঐ মৌসুমে সব মিলিয়ে মাত্র তিনটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নেন। মাত্র পাঁচ উইকেট পান তিনি। অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট আঙ্গিনায় বোলিং আক্রমণ পরিচালনার্থে নিল অ্যাডককের আবির্ভাব ঘটে।[৮]

ইংল্যান্ড গমন সম্পাদনা

পরের বছর তিনি তার খেলার ছন্দে ফিরে আসেন। কারি কাপে ১৯ উইকেট লাভ করেন। ফলশ্রুতিতে, ১৯৫৫ সালে ইংল্যান্ড গমনার্থে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত হন তিনি।[৮] বেশ টানটান উত্তেজনায় প্রথম ও শেষের টেস্টগুলোয় অংশ নেন। সব মিলিয়ে ৪৯ উইকেট দখল করেন।

ইংল্যান্ডের মাটিতে নিল অ্যাডকককে দক্ষিণ আফ্রিকার মূল উদ্বোধনী বোলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। তবে, টেস্ট খেলাগুলোয় বোলিংয়ে নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে তাকে বাদ দেয়া হয়। এর বিপরীতে, পিটার হেইন যথাযথ ফাস্ট বোলার হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে সচেষ্ট হন। ফলে, পিটার হেইনকে পাঁচ টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজের শেষ চারটিতে রাখা হয়। প্রথম টেস্টে হেইনের অনুপস্থিতিতে খেলেন ও নিল অ্যাডককের পরিবর্তে পঞ্চম টেস্ট খেলার সুযোগ পান। কিন্তু, সিরিজের মাঝখানের তিন টেস্টে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। প্রথম টেস্টে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দল খুব সহজেই জয় পায়। এডি ফুলার ৩/৫৯ পান।[৯] শেষ টেস্টে নিল অ্যাডককের পরিবর্তে খেলতে নেমে তিনি আরও তিনটি উইকেট পান। তবে, নিম্নমূখী রানের সিদ্ধান্তসূচক সিরিজটি ইংল্যান্ডের স্বপক্ষে চলে যায়।[১০] পুরো সফরে ১৯.৫১ গড়ে ৪৯টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট লাভ করেছিলেন তিনি।[৮]

এজবাস্টনে ২৫,০০০ দর্শকের সামনে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সেরা ৭/৬০ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। তার খেলার ছন্দ ও বাউন্সের বিষয়টি সবিশেষ প্রশংসিত হয়েছিল। স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলায় তিনি ১৪০ রান খরচায় আট উইকেট পেয়েছিলেন।

ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে অংশগ্রহণ সম্পাদনা

১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে ইংল্যান্ড দল দক্ষিণ আফ্রিকা গমনে আসে। ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে দুইটি ভিন্ন প্রস্তুতিমূলক খেলায় সফররত দলটির বিপক্ষে খেলে ইনিংসে দুইবার পাঁচ-উইকেটের সন্ধান পান। তাসত্ত্বেও, পাঁচ টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজের কোনটিতেই তাকে খেলানো হয়নি।[১১][১২]

১৯৫৭ সালে ইংল্যান্ডে পেশাদারী পর্যায়ের ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে র‍্যামসবটমের পক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। ঐ বছরে ল্যাঙ্কাশায়ার লীগ ওরস্লি কাপের চূড়ান্ত খেলায় রটেনস্টলকে মাত্র ৩৬ রান গুটিয়ে তার দল খুব সহজেই শিরোপা জয় করে। তিনি ৭/১১ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন।[১৩]

দলে প্রত্যাবর্তন সম্পাদনা

১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রত্যাবর্তন করেন। দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দলে তাকে রাখা হয়। সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও নিজস্ব সপ্তম এবং চূড়ান্ত টেস্টে অংশ নেন। পিটার হেইনের আঘাতপ্রাপ্তির ফলেই তাকে এ সুযোগ দেয়া হয়। শোচনীয়ভাবে পরাজিত হওয়া ঐ খেলায় তিনি মাত্র দুই উইকেট লাভ করেন। এছাড়াও, লিন্ডসে ক্লাইনের হ্যাট্রিক লাভে তিনি প্রথম শিকারে পরিণত হয়েছিলেন ও খেলা শেষ হয়ে যায়।[১৪] সফরের শেষদিকে ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স ও অস্ট্রেলীয় একাদশের মধ্যকার খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এ খেলার মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকায় এডি ফুলার তার সর্বশেষ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নেন।[১৫]

১৯৫৮ সালে পেশাদারী পর্যায়ে খেলার জন্যে র‍্যামসবটমে ফিরে যান। মৌসুমের শেষদিকে তিনি আরও একটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তোরকুয়ায় উৎসবের খেলায় কমনওয়েলথ একাদশের সদস্যরূপে ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে খেলেন তিনি।[১৬] ১৯৫৯ সালে দল ত্যাগ করে রটেনস্টলে যোগ দেন। ল্যাঙ্কাশায়ার লীগ ক্রিকেটে এটিই তার সর্বশেষ বছর ছিল।

১৯ জুলাই, ২০০৮ তারিখে ৭৬ বছর বয়সে কেপ টাউনের মিলনার্টন এলাকায় এডি ফুলারের দেহাবসান ঘটে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "South Africa's Team for Australia", The Cricketer, 17 May 1952, p. 137.
  2. "Transvaal v Western Province"। www.cricketarchive.com। ১ ডিসেম্বর ১৯৫১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-১০ 
  3. "Transvaal v Western Province"। www.cricketarchive.com। ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  4. "Western Province v Natal"। www.cricketarchive.com। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-১০ 
  5. "Australia v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৪ জানুয়ারি ১৯৫৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  6. "Australia v South Africa"। www.cricketarchive.com। ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  7. "New Zealand v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১৩ মার্চ ১৯৫৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  8. "First-class Bowling in each season by Eddie Fuller"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  9. "England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ৯ জুন ১৯৫৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  10. "England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১৩ আগস্ট ১৯৫৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  11. "Western Province v Marylebone Cricket Club"। www.cricketarchive.com। ২৬ অক্টোবর ১৯৫৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  12. "Western Province v Marylebone Cricket Club"। www.cricketarchive.com। ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  13. "Ramsbottom v Rawtenstall"। www.cricketarchive.com। ২৯ আগস্ট ১৯৫৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  14. "South Africa v Australia"। www.cricketarchive.com। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  15. "Western Province v Australians"। www.cricketarchive.com। ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 
  16. "England XI v Commonwealth XI"। www.cricketarchive.com। ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৫৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২২ 

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা