ইসলামি গণতন্ত্র
ইসলামি গণতন্ত্র হচ্ছে একটি রাজনৈতিক মতাদর্শ যা একটি গণতান্ত্রিক কাঠামোর মধ্যে থেকে ইসলামি মূলনীতি বাস্তবায়ন করে থাকে। ইসলামি রাজনীতি তত্ত্বের ইসলামি গণতন্ত্র তিনটি মূল বিষয়ের উপর প্রতিষ্ঠিতঃ নেতাদেরকে অবশ্যই জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হতে হবে, শরিয়ার বিষয়বস্তু মানতে হবে এবং "শূরা" অনুশীলনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে, যা "পরামর্শ" শব্দের আরবি। ইসলামি গণতন্ত্রের অভিব্যক্তি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলিতে ভিন্ন, যেমন শরিয়া ব্যাখাগুলি এক দেশ থেকে আরেক দেশে আলাদা এবং যেখানে রাষ্ট্রীয় আইন শরিয়াহর ভিত্তিতে, সেখানে শরিয়াহর ব্যবহার আরও বিস্তৃত।
মধ্যযুগীয় ইসলামিক জগতে উদারতা ও গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণের ধারণাগুলি ইতিমধ্যে উপস্থিত ছিল।[১][২] রাশিদুন খিলাফত তার সমর্থকদের দ্বারা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রাথমিক উদাহরণ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং দাবি করা হয় যে ইসলামিক জগতে গণতন্ত্রের বিকাশের ফলে অবশেষে সুন্নি-শিয়া বিভক্তির পর স্থগিত হয়ে গিয়েছিল।[৩]
সুন্নী দৃষ্টিভঙ্গি
সম্পাদনাখলিফায়েতের আলোচনাগুলি, বিশেষত রশিদুন খিলাফত, আধুনিক অর্থে গণতান্ত্রিক ছিল না, বরং সিদ্ধান্তের ক্ষমতা মুহাম্মাদ এর উল্লেখযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য সঙ্গীদের কাউন্সিল এবং বিভিন্ন উপজাতির প্রতিনিধির (তাদের বেশিরভাগ নির্বাচিত বা নির্বাচিত হয়েছিল তাদের নিজ জাতি কর্তৃক)। এটা অনেক জাতির মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচিত হওয়ার মতোই দেখা যায়।[৪]
বাংলাদেশী ইসলামী পণ্ডিত খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর বলেন,
সার্বভৌমত্ব মানে মালিকানা। এটা সহজ যে সার্বভৌম মানে মালিক। যেমন আমি এই জমির মালিক যা সত্য। আমি এখানে দালান তৈরি করতে পারি, ভেঙ্গে ফেলতে পারি, পার্টিশন করতে পারি, বিক্রি করতে পারি। এই মালিকানা আমার আছে। আবার এই জমি আল্লাহর। এটাও সত্য। আর আসল কথা হল, ইসলামের মতে এই জমি দিয়ে আমি অনেক কিছু করতে পারি, কিন্তু এখানে পতিতালয় বানাতে পারি না। মানুষের মালিকানা সীমিত; আল্লাহর মালিকানা অন্য সকল সার্বভৌমত্বের উপর সর্বোচ্চ। আমার মালিকানা পার্থিব, এবং যদি আমি তা আল্লাহর মালিকানার উপর রাখি তবে আমি আল্লাহর কাছে অপরাধী হব। একই সাথে, জনগণই দেশের মালিক, এটি একটি সহজ কথা। যারা বলেন, জনগণকে সার্বভৌম বলা ইসলাম বিরোধী এবং তারাই সকল ক্ষমতার উৎস, আমি তাদের সাথে একমত নই। এখানে ক্ষমতা বলতে ঝড়-বৃষ্টি বা রোগ-ব্যাধির ক্ষমতা বোঝায় না, এর মানে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা। এই ক্ষমতা আসলে মানুষের। ইসলামে জনগণের সম্মতিতেই ক্ষমতা অর্জিত হবে। একটি সমাজে যদি জনগোষ্ঠীর প্রধানরা সম্মতি দেয় এবং জনগণ তাতে সম্মত হয়, এটা ঠিক আছে, এটাই গণতন্ত্র। গণতন্ত্র ইসলামে জনগণের অংশগ্রহণ ও অংশীদারিত্ব বাধ্যতামূলক। তাই জনগণই রাষ্ট্রের মালিক এবং জনগণই ক্ষমতার উৎস ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। তবে কেউ যদি মনে করে এই মালিকানা মানে যে কেউ যে কোন কিছু করতে পারে; হারামকে (নিষিদ্ধ) হালাল (বৈধ), এবং হালালকে হারাম, তাহলে স্পষ্টতই এটা ইসলাম বিরোধী।(২ এপ্রিল ২০১৪)[৫]
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর তার হাদিসের নামে জালিয়াতি বইতে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে ইসলামপন্থী দলগুলোর অংশগ্রহণ সম্পর্কে বলেন,
হাদীসের নামে মিথ্যা বলার একটি প্রকরণ হলো, অনুবাদের ক্ষেত্রে শাব্দিক অনুবাদ না করে অনুবাদের সাথে নিজের মনমত কিছু সংযোগ করা বা কিছু বাদ দিয়ে অনুবাদ করা। অথবা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যা বলেছেন তার ব্যাখ্যাকে হাদীসের অংশ বানিয়ে দেয়া। আমাদের সমাজে আমরা প্রায় সকলেই এ অপরাধে লিপ্ত রয়েছি। আত্মশুদ্ধি, পীর-মুরিদী, দাওয়াত-তাবলীগ, রাজনীতিসহ মতভেদীয় বিভিন্ন মাসআলা-মাসাইল-এর জন্য আমরা প্রত্যেক দলের ও মতের মানুষ কুরআন ও হাদীস থেকে দলীল প্রদান করি। এরূপ দলীল প্রদান খুবই স্বাভাবিক কর্ম ও ঈমানের দাবি। তবে সাধারণত আমরা আমাদের এ ব্যাখ্যাকেই রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নামে চালাই। যেমন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, কিন্তু প্রচলিত অর্থে ‘দলীয় রাজনীতি’ করেন নি, অর্থাৎ ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা পরিবর্তনের মত কিছু করেন নি। বর্তমানে গণতান্ত্রিক ‘রাজনীতি’ করছেন অনেক আলিম। ন্যায়ের আদেশ, অন্যায়ের নিষেধ বা ইকামতে দীনের একটি নতুন পদ্ধতি হিসেবে একে গ্রহণ করা হয়। তবে যদি আমরা বলি যে, ‘রাসূলুল্লাহ (ﷺ) রাজনীতি করেছেন’, তবে শ্রোতা বা পাঠক ‘রাজনীতি’র প্রচলিত অর্থ, অর্থাৎ ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের কথাই বুঝবেন। আর এ রাজনীতি তিনি করেন নি। ফলে এভাবে তাঁর নামে মিথ্যা বলা হবে। এজন্য আমাদের উচিত তিনি কী করেছেন ও বলেছেন এবং আমরা কি ব্যাখ্যা করছি তা পৃথকভাবে বলা।[৬][৭][৮]
সালাফি দৃষ্টিভঙ্গি
সম্পাদনাসালাফি আলেমগণ গনতন্ত্রকে হারাম বলে মত দেন,[৯] কিন্তু ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য গণতন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসার ও ভোট দেওয়ার সুযোগকে বৈধতা দেন[১০] এবং দুই খারাপের মাঝখানে উত্তমকে বেছে নেওয়ার জন্য ভোট দেওয়াকে উৎসাহিত করেন, এসব আলেমদের মধ্যে রয়েছেন শায়খ আব্দুল আজিজ বিন বায, শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে উসাইমিন, আব্দুল্লাহ আল-গুদাইয়্যান, আব্দুল্লাহ কুয়ুদ, আব্দুর রাজ্জাক আফিফি, সৌদি আরবের বয়োজ্যেষ্ঠ আলেমগণঃ গ্র্যান্ড মুফতি শায়খ আবদুল আজিজ আশ-শাইখ, শায়খ আবদুল মুহসিন আল-আবাদ, শায়খ ওয়াসিউল্লাহ আব্বাস এবং সৌদি আরবের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ আলেমদের ফতোয়া প্যানেল, "ইসলামী গবেষণা ও ফতোয়া জারি করার জন্য স্থায়ী কমিটি", সকলেই মুসলমানদের ভোট দিতে উৎসাহিত করার অনুরূপ আহ্বানের প্রতিধ্বনি করেছেন।[১১]
ইসলামি দল ও সংস্থা
সম্পাদনাআরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Weeramantry, Christopher G. (১৯৯৭)। Justice Without Frontiers: Furthering Human Rights। The Hague: Kluwer Law International। পৃষ্ঠা 134–5। আইএসবিএন 90-411-0241-8।
- ↑ Sullivan, Antony T. (জানুয়ারি–ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭)। "Istanbul Conference Traces Islamic Roots of Western Law, Society"। Washington Report on Middle East Affairs: 36। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০২-২৯।
- ↑ al-Hibri, Azizah Y. (১৯৯৮–১৯৯৯)। "Islamic and American Constitutional Law: Borrowing Possibilities or a History of Borrowing"। University of Pennsylvania Journal of Constitutional Law। 1 (3): 492–527 [507–25]।
- ↑ Sultan, Sohaib N. (সেপ্টেম্বর ২৭, ২০০৪)। "Forming an Islamic Democracy"। IslamOnline.net। ২০০৪-১০-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Islam, Md Nazrul; Islam, Md Saidul (২০ মার্চ ২০২০)। Islam and Democracy in South Asia: The Case of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Nature। পৃষ্ঠা 87। আইএসবিএন 978-3-030-42909-6। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২২।
- ↑ http://www.hadithbd.com/books/link/?id=4644
- ↑ জাহাঙ্গীর, প্রফেসর ড খন্দকার আ ন ম আব্দুল্লাহ (সেপ্টেম্বর ২০১০)। হাদীসের নামে জালিয়াতি: প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা - বাংলা - প্রফেসর ড. খন্দকার আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (পিডিএফ) (৪র্থ সংস্করণ)। ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স। পৃষ্ঠা ৮৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ জাহাঙ্গীর, খোন্দকার আব্দুল্লাহ (এপ্রিল ২০১৭)। হাদীসের নামে জালিয়াতি: প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা (৫ম সংস্করণ)। ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ: আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স। পৃষ্ঠা ১৮৪। আইএসবিএন 978-984-90053-3-9।
- ↑ "ইসলামের দৃষ্টিতে গণতন্ত্র - ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব"। ইসলামকিউএ. ইনফো। ২২ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২।
- ↑ "গণতন্ত্র ও নির্বাচনের হুকুম এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করা - ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব"। ইসলামকিউএ.ইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২।
- ↑ "Scholars Urge Western Muslims to Vote: Saudi Arabia"। Muslim World Journal। ৫ মে ২০১৫। ১০ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২। Authors list-এ
|প্রথমাংশ1=
এর|শেষাংশ1=
নেই (সাহায্য) - ↑ Guide to Bahrain's politics – 4 Sep 2008. Ambassador Ereli, US Embassy, Bahrain/Wikileaks/The Guardian
- ↑ Islamists Win 75% of Seats in the Egyptian Parliament The New York Times.
- ↑ Evans, Kevin R (2003). The history of political parties & general elections in Indonesia. Jakarta:Arise Consultancies.
- ↑ Schwarz, Adam (১৯৯৪)। A Nation in Waiting: Indonesia in the 1990s । Allen & Unwin। পৃষ্ঠা 172। আইএসবিএন 0-521-77326-1।
- ↑ Dhume, Sadanand. (December 1, 2005). Indonesian Democracy’s Enemy Within. Yale Global.
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;atimes.com
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;meforum.org
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Muslim Brotherhood formally launches party"। Libya Herald। ৩ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১২।
- ↑ Soguel, Dominique (মার্চ ৩, ২০১২)। "Muslim Brother picked to lead new Libya party"। Times of India। Tripoli। Agence France-Presse। জুলাই ১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৮, ২০১২।
- ↑ Beaumont, Peter (৩ ডিসেম্বর ২০১১), "Political Islam poised to dominate the new world bequeathed by Arab spring", The Guardian, সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১২
- ↑ "Islamists' Growing Sway Raises Questions for Libya"। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-১০।
- ↑ Spencer, Richard (১৯ নভেম্বর ২০১১), "Libyan cleric announces new party on lines of 'moderate' Islamic democracy", The Telegraph, সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১২
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Haimzadeh
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Grant, George (১ জুলাই ২০১২), "Party Profile: The National Forces Alliance", Libya Herald
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। মার্চ ১১, ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২০।
- ↑ UMNO Online. UMNO's Constitution: Goal 3.5. From:"Archived copy"। ২০১২-০২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-০৫।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;ReferenceA
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Chen, Cherice (২৫ নভেম্বর ২০১১)। "Morocco votes in first election since protests; Islamist party eyes victory"। Taiwan News। ২৭ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Alami, Aida (২৫ নভেম্বর ২০১১)। "Moroccans Vote in Election Marking Shift of Power From King"। Bloomberg Businessweek। ২৭ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Sidrah Moiz Khan "Pakistan's creation pointless if it fails to become Islamic welfare state" "Imran Khan said on Wednesday that Pakistan’s creation had been pointless if the country fails to become an Islamic welfare state" 27 June 2012.
- ↑ Marcus Michaelsen "Pakistan's dream catcher" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ মে ২০১২ তারিখে "Iqbal's work has influenced Imran Khan in his deliberations on an "Islamic social state" 27 March 2012.
- ↑ * "This is particularly the case in view of the scholarly debate on the compatibility of Islam and democracy but even more so in view of Hamas's self-definition as an Islamic national liberation movement." The Palestinian Hamas: vision, violence, and coexistence, by Shaul Mishal & Avraham Sela, 2006, p. xxviii;
- In this way the PA has been able to control the economic activities of its political adversaries, including the Hamas and other Islamic opposition groups. Investment in peace: politics of economic cooperation between Israel, Jordan, and the Palestinian Authority, by Shaul Mishal, Ranan D. Kuperman, David Boas, 2001, p. 85;
- "Hamas is a radical Islamic fundamentalist organization that has stated that its highest priority is a Jihad (holy war) for the liberation of Palestine ..." Peace and war: the Arab-Israeli military balance enters the 21st century, by Anthony H. Cordesman, 2002, p. 243;
- "One of the secrets behind the success of Hamas is that it is an Islamic and national movement at one and the same time ..." 'Hamas: Palestinian Identity, Islam, and National Sovereignty', by Meir Litvak, in Challenges to the cohesion of the Arabic State, by Asher Susser, 2008, p. 153.;
- "Hamas is an Islamic fundamentalist movement founded in 1987..." Understanding Terrorism: Challenges, Perspectives, and Issues, by Gus Martin, 2009, p. 153;
- "Hamas is an Islamic jihadist organization..." Why Israel Can't Wait: The Coming War Between Israel and Iran, by Jerome R. Corsi, 2009, p. 39.;
- "The Islamic Resistance Movement (Harakat al-Muqawama al-Islam- iyya), known by its acronym Hamas, is an Islamic fundamentalist organization which defines itself as the military wing of the Muslim Brethren." Anti-semitic motifs in the ideology of Hizballah and Hamas, by Esther Webman, 1994, p. 17.;
- "Understanding Islamism" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ মার্চ ২০১৩ তারিখে, Crisis Group Middle East/North Africa Report N°37, 2 March 2005;
- "Hamas leader condemns Islamist charity blacklist"। Reuters। ২০০৭-০৮-২৩। ২০১৬-০২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৮।;
- Hider, James (২০০৭-১০-১২)। "Islamist leader hints at Hamas pull-out from Gaza"। The Times Online। London। ২০১১-০৮-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৮।;
- The New Hamas: Between Resistance and Participation. Middle East Report. Graham Usher, August 21, 2005 * "Council on Foreign Relations"। Council on Foreign Relations। জুন ২, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২৭, ২০১০।
- ↑ "Frequently Asked Questions About Hamas"। Abcnews.go.com। ২০০৬-০১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-০২।
- ↑ Syria’s Muslim Brotherhood is gaining influence over anti-Assad revolt By Liz Sly, Washington Post 12 May 2012
- ↑ Khaled Yacoub Oweis "Syria's Muslim Brotherhood rise from the ashes," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে Reuters (6 May 2012).
- ↑ "Syria Muslim Brotherhood Issues Post-Assad State-for-All Commitment Charter," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে ikhwanweb.com (The Muslim Brotherhood’s Official English web site) (7 April 2012).
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;ReferenceB
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "AKP explains charter changes, slams foreign descriptions"। Hürriyet Daily News। Istanbul। ২০১০-০৩-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৪।
In the Western press, when the AK Party administration, the ruling party of the Turkish Republic, is being named, unfortunately most of the time 'Islamic,' 'Islamist,' 'mildly Islamist,' 'Islamic-oriented,' 'Islamic-leaning,' 'Islamic-based' or 'with an Islamic agenda,' and similar language is being used. These characterizations do not reflect the truth, and they sadden us," Çelik said. "Yes, the AK Party is a conservative democratic party. The AK Party's conservatism is limited to moral and social issues.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |