২০১৭–১৮ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল তিনটি টেস্ট ক্রিকেট এবং পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিক খেলার জন্য নিউজিল্যান্ড সফর করে, যা ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল ২০১৮-এ অনুষ্ঠিত হয়।[১][২][৩] টেস্ট খেলায় দিন/রাত সূচনা করার জন্য ২০১৬-১৭ প্লানকেট শিল্ড মৌসুমে এর প্রস্তুুতি নেয়া হয় ইডেন পার্ক এ। [৪][৫] ২০১৭ এর আগস্টে, নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট নিশ্চিত করে যে, ইডেন পার্কের টেস্ট খেলাগুলো হবে দিন/রাত সূচীতে।[৬] সেপ্টেম্বর ২০১৭, ওডিআই সূচীর দ্বিতীয় ওডিআইটি ম্যাকলিন পার্কে পুনসংস্কার কাজে সমস্যা থাকায় বেয় ওভালে স্থানান্তর করা হয়।[৭]
২০১৭-১৮ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর | |||
---|---|---|---|
নিউজিল্যান্ড | ইংল্যান্ড | ||
তারিখ | ২৫ ফেব্রুয়ারি – ৩ এপ্রিল ২০১৮ | ||
অধিনায়ক | কেন উইলিয়ামসন |
জো রুট (টেস্ট) ইয়ন মর্গ্যান (ওডিআই) | |
টেস্ট সিরিজ | |||
ফলাফল | ২ ম্যাচের সিরিজে নিউজিল্যান্ড ১–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | হেনরি নিকোলাস (১৫৮) | জনি বেয়ারস্টো (১৩৬) | |
সর্বাধিক উইকেট | ট্রেন্ট বোল্ট (১৫) | স্টুয়ার্ট ব্রড (১১) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড) | ||
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৫ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ৩–২ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | রস টেলর (৩০৪) | জনি বেয়ারস্টো (৩০২) | |
সর্বাধিক উইকেট | ইশ সোধি (১০) | ক্রিস উকস (১০) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | ক্রিস উকস (ইংল্যান্ড) |
ওডিআই সিরিজেক ইংল্যান্ড ৩-২ এ জয় লাভ করে।[৮] নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্ট খেলাটি ড্র হওয়ায় ১-০ তে টেস্ট সিরিজটি জিতে নেয়।[৯] ১৯৯৯ সালের আগস্টের পর থেকে এটিই ছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম এবং স্বদেশের মাঠে ১৯৮৪ সালের মার্চের পর প্রথম কোন টেস্ট সিরিজ জয়। [১০]
দলীয় সদস্য
সম্পাদনাটেস্ট | ওডিআই | ||
---|---|---|---|
নিউজিল্যান্ড[১১] | ইংল্যান্ড[১২] | নিউজিল্যান্ড[১৩] | ইংল্যান্ড[১৪] |
ওডিআই সিরিজটি শুরু হওয়ার পূর্বে লিয়াম প্লানকেট দল থেকে বাদ পড়ে যায়, তার জায়গায় নেয়া হয় ক্রেগ ওভারটনকে। [১৫][১৬] প্রথম ওডিআই এর পরে হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে ভোগা কেন উইলিয়ামসন এর সম্পুরক হিসাবে মার্ক চ্যাপম্যান কে নিউজিল্যান্ড দলে আনা হয়।[১৭]
জেমস অ্যান্ডারসনকে ইংল্যান্ড দলের সহ-অধিনায়ক নিযুক্ত করা হয়।[১৮] মিচেল স্যান্টনার, নিউজিল্যান্ডের হয়ে ওডিআই ম্যাচ গুলো খেললেও, হাটুর ইনজুরির কারণে টেস্ট স্কোয়াড থেকে তার নাম বাদ দেয়া হয়।[১৯] দলে সে অনুপস্থিত ছিল ছয় থেকে নয় মাসের মতো, তার জায়গায় এসেছিল টড অ্যাস্টল[১৯] টেস্ট সিরিজ শুরুর পূর্বে, ম্যাসন ক্রেন ইনজুরির কারণে দল থেকে বাদ পড়ে, তার জায়গায় আসে জ্যাক লিচ[২০] প্রথম টেস্টের আগে, মার্টিন গাপটিলকে দলে যোগ করা হয়, এবং সেই সাথে রস টেলর ও ইনজুরি কাটিয়ে ফিরে আসে।[২১] ২য় টেস্টে নিউজিল্যান্ড স্কোয়াড থেকে টড অ্যাসলে বাদ দেয়া হয় এবং ইশ সোধিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২২]
ওডিআই সিরিজ
সম্পাদনা১ম ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
২য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মার্ক চ্যাপম্যান নিউজিল্যান্ডের হয়ে ওডিআই-এ অভিষেক করে। পূর্বে হংকংয়ের হয়ে খেলেছে এবং তিনি হলেন দুটি ভিন্ন দলের হয়ে খেলতে আসা ১০ম ব্যাটসম্যান।[২৬][২৭]
- টিম সাউদি প্রথমবারের মতো ওডিআই ক্রিকেটে দলের অধিনায়কত্ব করেন।[২৬]
- মিচেল স্যান্টনার (নিউজিল্যান্ড) তার ৫০তম ওডিআই খেলে।[২৮]
৩য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- কেন উইলিয়ামসন নিউজিল্যান্ডের দ্রুততম এবং সার্বজনীনভাবে ৫ম দ্রুততম ব্যাটসম্যান যিনি ওডিআইয়ে ৫০০০ রান সংগ্রহ করেছেন।[২৯]
৪র্থ ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
৫ম ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইয়ন মর্গ্যান (ইংল্যান্ড) তার ২০০তম ওডিআই খেলে।[৩৩]
- অ্যালেক্স হেলস (ইংল্যান্ড) ওডিআইয়ে তার ২০০০তম রান তুলেন।[৩৪]
প্রস্তুতিমূলক খেলা
সম্পাদনাদুই দিনের ম্যাচ: নিউজিল্যান্ড একাদশ বনাম ইংল্যান্ড
সম্পাদনা১৪–১৫ মার্চ ২০১৮ (দিন/রাত)
|
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- উভয় পার্শ্বে ১৩ জন খেলোয়াড় (১১জন ব্যাটিং, ১১জন ফিল্ডিং)
- প্রতিটি পার্শ্ব সারা দিন ব্যাটিং করে, কোন কোন খেলোয়াড় দুইবার ব্যাটিং করে।
দুই দিনের ম্যাচ: নিউজিল্যান্ড একাদশ বনাম ইংল্যান্ড
সম্পাদনা১৬–১৭ মার্চ ২০১৮
|
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- উভয় পার্শ্বে ১৩ জন খেলোয়াড় (১১জন ব্যাটিং, ১১জন ফিল্ডিং)
- প্রতিটি পার্শ্ব সারা দিন ব্যাটিং করে, কোন কোন খেলোয়াড় দুইবার ব্যাটিং করে।
টেস্ট সিরিজ
সম্পাদনা১ম টেস্ট
সম্পাদনা২২–২৬ মার্চ ২০১৮ (দিন/রাত)
|
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
- বৃষ্টির কারণে ২য় দিনে ২৩.১ ওভার এবং ৩য় দিনে ২.৫ ওভার বোলিং করা সম্ভব হয়েছিল।
- এটি ছিল নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১ম রাত/দিন টেস্ট খেলা।[৩৫]
- মঈন আলী (ইংল্যান্ড) ৫০তম টেস্ট ম্যাচ খেলে।[৩৬]
- ট্রেন্ট বোল্ট ও টিম সাউদি প্রথম ইনিংসে কেবল এই দুজন বোলারকেই প্রয়োজন হয়েছিল ইংল্যান্ড দলকে অল আউট করতে। নিউজিল্যান্ডের জন্য এটি ছিল প্রথম ঘটনা। ট্রেন্ট বোল্টও টেস্ট খেলায় তার সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড করে।[৩৭]
- ইংল্যান্ডের প্রথম দিনের স্কোর ছিল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বনিম্ন সংগ্রহ, সামগ্রিকভাবে ৬ষ্ঠ সর্বনিম্ন স্কোর।[৩৭]
- স্টুয়ার্ট ব্রড (ইংল্যান্ড) তার টেস্ট ক্রিকেটে ৪০০তম উইকেট সংগ্রহ করে হয়ে যান টেস্ট ক্রিকেটে বিশ্বের কনিষ্ঠ ৪০০তম উইকেটধারী।[৩৮][৩৯]
- কেন উইলিয়ামসন টেস্ট ক্রিকেটে তার ১৮তম সেঞ্চুরি করে টেস্ট ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যান হিসাবে সর্বাধিক সেঞ্চুরির রেকর্ড করেন।[৪০]
২য় টেস্ট
সম্পাদনা৩০ মার্চ–৩ এপ্রিল ২০১৮
|
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জ্যাক লিচ (ইংল্যান্ড) তার টেস্ট অভিষেক হয়।
- টেস্ট ক্রিকেটে কেবল তৃতীয়বারের মতো, প্রত্যেক দলের ওপেনিং বোলার, নিউজিল্যান্ডের ট্রেন্ট বোল্ট ও টিম সাউদি এবং ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসন ও স্টুয়ার্ট ব্রড খেলার প্রথম ২০ উইকেট তুলে নেয়। [৪১]
- জেমস অ্যান্ডারসন (ইংল্যান্ড) টেস্ট ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ডের ২য় ইনিংস পর্যন্ত ৩০,০২০তম বল ডেলিভারী করেন। যা যে কোন ফাস্ট বোলারের হিসাবে সর্বাধিক।[৪২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Future Tours Programme" (পিডিএফ)। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "NZC drop West Indies Test with eye to the future"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "New Zealand Cricket limit Windies Tests to two"। CricBuzz। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Pink ball to grace NZ first-class cricket in March as trial for day-night test"। Stuff। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Plunket Shield gears up for pink-ball cricket"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "New Zealand Cricket gets nod to host its first day-night Test"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "England ODI moved out of McLean Park"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "New Zealand v England: Jonny Bairstow ton helps tourists to ODI series win"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "New Zealand v England: Ish Sodhi guides hosts to draw and series win"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Ish Sodhi survives tense finish to win series for New Zealand"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Black Caps recall Watling for England series"। International Cricket Council। ১৩ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Livingstone named for New Zealand as Ballance pays price"। ESPN Cricinfo। ১১ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Cricket, New Zealand। "Sodhi named in ODI squad"। international.nzc.nz। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "England name squad for New Zealand ODIs"। England and Wales Cricket Board। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Liam Plunkett: England and Durham bowler ruled out with hamstring tear"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Overton replaces injured Plunkett"। Sky Sports। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Williamson doubt as NZ seek to equal best run"। ESPN Cricinfo। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "England retain Anderson as vice-captain for New Zealand series"। International Cricket Council। ১৩ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৮।
- ↑ ক খ "Santner ruled out for six to nine months"। International Cricket Council। ১৩ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Crane ruled out, Leach called up for NZ Tests"। ESPN Cricnfo। ১৫ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Guptill called up as New Zealand batting cover"। ESPN Cricnfo। ১৯ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Astle ruled out of Christchurch Test; Sodhi called-up"। ESPN Cricnfo। ২৮ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Ross Taylor's ton helps New Zealand beat England in ODI in Hamilton"। Stuff। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Ross Taylor and Mitchell Santner give New Zealand dramatic win over England"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Santner finishes off thriller after Taylor's ton"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ "England level series with domineering win"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Individual Records: Players representing two countries"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "New Zealand beaten in second ODI as England excel in field"। Stuff। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Kane Williamson becomes the 5th fastest batsman to score 5000 ODI runs"। Cricspirit। ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Roy Reaches 2,000 One Day International Runs"। Surrey County Cricket Club। ৮ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Ross Taylor and New Zealand achieve chasing landmarks"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Limping Taylor belts 181* in epic New Zealand win"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Schooling coaches, family BBQs and debut anger: how it began for Eoin Morgan"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Bairstow produces standout performance as England take ODI series win"। Eurosport। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "NZ Cricket pulling out all the stops at Eden Park for historic day-night test"। Stuff Limited। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Moeen Ali to embrace 50th England Test"। NZME। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৮।
- ↑ ক খ "England's tenth wicket out-bats other nine"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Stuart Broad takes his 400th Test wicket on day one of Auckland Test"। Sky Sports। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Stuart Broad marches on to become the youngest fast bowler to achieve 400 test scalps"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Kane Williamson notches 18th test century, the most by a New Zealander"। Stuff NZ। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "New-ball nirvana: Anderson, Broad, Boult, Southee take all 20 wickets"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Anderson's hard yards set new record"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৮।